আজঃ সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3
শিরোনাম

কী হবে দেশের ১৪ লাখ ওয়াই-ফাই রাউটারের

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

দেশে বর্তমানে প্রায় ২০ লাখের বেশি সচল ওয়াই-ফাই রাউটার রয়েছে। তার মধ্যে মাত্র ৩০ শতাংশ আইপিভি-৬ (ইন্টারনেট প্রটোকল ভার্সন-সিক্স) সমর্থন করে। অবশিষ্ট ৭০ শতাংশ তথা ১৪ লাখের বেশি সমর্থন করে না। প্রশ্ন হলো, আইপিভি-৬ চালু হলে এই বিশাল সংখ্যক রাউটারের কী হবে?

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি রাউটারের লাইফ সাইকেল (জীবন চক্র) তিন থেকে সাড়ে তিন বছর। ফলে দেশের সব রাউটার আইপিভি-৬ সমর্থিত হতে এই সময় প্রয়োজন হবে। তার আগে এটা করতে হলে বিশাল সংখ্যক রাউটার বাদ দিতে হবে।

প্রযুক্তি পণ্যের বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে এলসি খোলার ওপর কড়াকড়ি আরোপ থাকা, ডলারের সংকট, প্রযুক্তি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়া ইত্যাদির কারণে রাউটারের আমদানি নেই বললেই চলে। ফলে আগামী তিন থেকে সাড়ে তিন বছরে এই সমস্যার সমাধান হবে না বলে তারা মনে করছেন। এসব কারণে দেশে আইপিভি-৬ পুরোপুরি বাস্তবায়নে আরও চার বছর লেগে যেতে পারে।

জানা গেছে, বাংলাদেশে বর্তমানে মোট ইন্টারেনেট ব্যবহারকারীর (১২ কোটির বেশি) মধ্যে সংখ্যার মাত্র ৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ আইপিভি-৬ ব্যবহারকারী। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অনুষ্ঠিত এপনিকের (এশিয়া প্যাসিফিক নেটওয়ার্ক ইনফরমেশন সেন্টার) ৪৯তম সম্মেলনে বাংলাদেশ ঘোষণা দেয়, বাংলাদেশে আইপিভি-৬ বাস্তবায়নের হার শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। দুই বছর শেষে এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

এপনিকের (এশিয়া প্যাসিফিক নেটওয়ার্ক ইনফরমেশন সেন্টার) নির্বাহী কমিটির সদস্য ও পলিসি চেয়ার সুমন আহমেদ সাবির বলেন, আইপিভি-৬ বাস্তবায়ন (ব্যবহার) হলে ইন্টারনেট ব্যবহারের কোয়ালিটি অব সার্ভিস ভালো হবে। আইএসপিগুলোর খরচ কম, যার প্রভার গ্রাহকের ওপরও পড়বে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অপরাধীকে শনাক্তকরণ সহজ হবে। এই খাতের চ্যালেঞ্জ হলো ডিভাইস (ওয়াইফাই রাউটার)। ডিভাইস ডেপ্লয় করে আইপিভি-৬ বাস্তবায়নের দ্রুত ৫০ শতাংশে উন্নীত করা সম্ভব। আইএসপিগুলো চাইলেই এটা পারে। তিনি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের রাউটার কেনার আগে তা আইপিভি-৬ সাপোর্ট করে কি না, তা দেখে নেওয়ার আহ্বান জানান।

জানা যায়, দেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে আইপিভি-৬ ব্যবহারের হার খুবই কম। আইএসপিগুলো এত দিন এই বিষয়ে উদাসীন থাকলেও সম্প্রতি তারা বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়ে এই হার বাড়ানোর চেষ্টা করছে। তবে এই ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে দেশের মোবাইলফোন অপারেটরগুলো। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের চেয়ে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে আইপিভি-৬ ব্যবহারের হার বেশি। এর ব্যবহারে মোবাইল অপারেটরগুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে গ্রামীণফোন। এরপর রয়েছে বাংলালিংক। রবির অবস্থান আরও পরে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মোবাইল অপারেটররা বেশ জোরেশোরে এই ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে। অথচ আইএসপিগুলোর এই সুযোগ সবচেয়ে বেশি। এপনিকের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা গেছে, বাংলাদেশে ২০২০ সালের পর থেকে আইপিভি-৬-এর ব্যবহার বাড়তে শুরু করে। ২০২২ সালে এসে আইপিভি-৬-এর ব্যবহার সর্বোচ্চ পর্যায়ে (৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ) পৌঁছায়। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যা ৭৮ দশমিক ১৭ শতাংশ, নেপাল ৩৪ দশমিক ৯১, ভুটান ১৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ, শ্রীলঙ্কা ৪৯ দশমিক ০৭ শতাংশ, মিয়ানমার ৫৭ দশমিক ৯২ শতাংশ। এমনকি পাকিস্তানেও এই হার ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ। গত অক্টোবর মাসে দেশে আইপিভি-৬ বাস্তবায়নের হার ছিল ২ দশমিক ২৩ শতাংশ।

খাত-সংশ্লিষ্টরা আরও বলছেন, হঠাৎ করেই ব্যবহারের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃদ্ধির হার সন্তোষজনক। এই হারে ব্যবহার বাড়তে থাকলে চলতি বছর শেষে এই হার একটি ভালো অবস্থানে নিয়ে যাবে বাংলাদেশকে।

দেশে ইন্টারনেট সেবাদাতাদের সংগঠন আইএসপিএবির সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন, আমরা এ বিষয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছি। নিয়মিত প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছি। বর্তমানে দেশে ব্যবহৃত ৭০ শতাংশের বেশি রাউটার আইপিভি-৬ সাপোর্ট করে না। চাইলেই এগুলো একবারে বদলে ফেলা যাবে না। সময় লাগবে। আমরা সময়ের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছি। বিটিআরসিকে (টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা) আমরা অনুরোধ করেছি, দেশে এ সময় আইপিভি-৬ সাপোর্ট করে না, এমন রাউটার আমদানির অনুমতি না দিতে। কোনও রাউটার দেশে এলে আমাদের কাছে পাঠানো হয়। আমরা দেখে বিটিআরসিকে সেগুলো পাঠাই। অনেক ধরনের সমস্যা কাটিয়ে আমরাও শুরু করেছি। আগামী এক বছরের মধ্যে এই হার অনেক বাড়বে।

প্রসঙ্গত, আইপিভি-৬ হলো ইন্টারনেট প্রটোকলের সর্বশেষ সংস্করণ। বর্তমানে বাংলাদেশে আইপিভি-৪ ব্যবহার হচ্ছে। আইপিভি-৬-এর ব্যবহারের হার মাত্র ৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ। আইপিভি-৪ হলো ৩২ বিটের প্রথম প্রজন্মের ইন্টারনেট প্রটোকল, যার মাধ্যমে ৪৩০ কোটি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা সম্ভব। কিন্তু এই অপ্রতুল ৩২ বিট দিয়ে বিশাল আইপি অ্যাড্রেসের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নয়। এ কারণেই নতুন ধরনের একটি নেটওয়ার্ক লেয়ারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। আইপিভি-৬ হলো ১২৮ বিটের অ্যাড্রেস লেয়ার প্রটোকল, যা ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত প্রতিটি নেটওয়ার্ক ডিভাইসকে স্বতন্ত্র পরিচয় দেয়।

নিউজ ট্যাগ: ওয়াই-ফাই রাউটার

আরও খবর



শাহরুখের ‘জওয়ান’র বিরুদ্ধে নকলের অভিযোগ

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বিশ্বজুড়ে বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের নতুন সিনেমা জওয়ানর ঝড় বইছে। সিনেমাটির প্রশংসায় পঞ্চমুখ দর্শক-সমালোচক। এর মাঝে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একাংশের দাবি, তামিল সিনেমার নকল করে জওয়ান নির্মাণ করেছেন অ্যাটলি।

সামাজিক মাধ্যমে এক ব্যক্তি অভিযোগ, ১৯৮৯ সালের তামিল সিনেমা থাই নাডুর গল্প অনুসরণ করে বানানো হয়েছে জওয়ান। সেখানেও সত্যরাজ শাহরুখের মতো বাবা-ছেলের দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। সে ব্যক্তি ১৯৮৯ সালের থাই নাডুর পোস্টার শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, জওয়ানের অরিজিনাল তামিল সংস্করণ- ১৯৮৯।

যারা থাই নাড়ু দেখেছেন তাদের অনেকেই একমত হয়েছেন যে সিনেমা দুটিতে সত্যিই মিল আছে অনেক। আবার কেউ কেউ বলছেন জওয়ান সিনেমায় দক্ষিণের সেই ছাপ থাকলেও গল্পটি মৌলিক।

এদিকে, অ্যাটলির নামে এর আগেও উঠেছে চুরির অভিযোগ। তার ২০১৯ সালের সিনেমা বিগলির মুক্তির সময়ও একই ঘটনা ঘটেছিল। সেই সময় তেলেগু শর্ট-ফিল্ম নির্মাতা নন্দী চিন্নি রেড্ডি অভিযোগ করেছিলেন তার সিনেমা স্লাম সসারর নকল করে বিগলি বানিয়েছেন অ্যাটলি। অ্যাটলির ২০১৬ সালের সিনেমা থেরিও নকল করে বানানো হয়েছিল বলে অভিযোগ ছিল তখন।


আরও খবর
‘শক্তিমান’ হবেন রণবীর সিং

রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩




যেখানে সবার শীর্ষে ক্যাটরিনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

নতুন চালু হওয়া হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে সারা বিশ্বে যেকোনো ব্যক্তির চেয়ে এখন সবচেয়ে বেশি ফলোয়ার বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফের। বর্তমানে তার চ্যানেলে ফলোয়ার রয়েছে ১৪ মিলিয়ন, যা র‍্যাপার ব্যাড বানি এবং মার্ক জাকারবার্গের থেকেও বেশি!

সর্বশেষ প্রকাশিত র‍্যাংকিং অনুযায়ী, হোয়াটসঅ্যাপের নিজস্ব অ্যাকাউন্টেরই সবচেয়ে বেশি ফলোয়ার রয়েছে, যা ২৩ মিলিয়ন। তারপরে স্ট্রিমিং অ্যাপ নেটফ্লিক্স এর ১৬.৮ মিলিয়ন। তিন নম্বরে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের অফিসিয়াল চ্যানেল যাদের ফলোয়ার ১৪.৪ মিলিয়ন। ক্যাটরিনা তার ১৪.২ মিলিয়ন ফলোয়ার নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছেন। ব্যাড বানি ১২.৬ মিলিয়ন ফলোয়ারসহ ৫ নম্বরে এবং ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ ৯.২ মিলিয়ন নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন।

গত ১৩ সেপ্টেম্বর চ্যানেলে যোগ দিয়েছিলেন ক্যাটরিনা। যোগদান করে ভক্তদের উদ্দেশে তিনি বার্তা দেন, হাই, আমার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে স্বাগতম। চ্যানেলিং শুরু করুন। এখন পর্যন্ত তিনি নিজের কয়েকটি সেলফি এবং ইউনিক্লোর একটি বিজ্ঞাপন ভিডিও শেয়ার করেছেন। তিনি ইউনিক্লোর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর।


আরও খবর
‘শক্তিমান’ হবেন রণবীর সিং

রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩




দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা আমানের স্ত্রী কারাগারে

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

দুর্নীতির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের স্ত্রী সাবেরা আমানের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক আবুল কাশেম কারাগারে পাঠানোর এ আদেশ দেন।

এদিন আদালতে আত্মসর্পণ করে জামিনের আবেদন সাবেরা আমান। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। 

আরও পড়ুন>> ভারতের ওড়িশায় বজ্রপাতে নিহত অন্তত ১০

২০০৭ সালের ৬ মার্চ সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছর এবং তার স্ত্রী সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন বিশেষ জজ আদালত। এরপর ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন তারা। ২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট তাদের খালাস দেন।

পরে হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আপিল করে দুদক। আপিল বিভাগ ২০১৪ সালের ২৬ মে হাইকোর্টের রায় বাতিল করে আপিলটি পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন।

আরও পড়ুন>> ঢাকার সঙ্গে সারা দেশের রেল চলাচল বন্ধ

গত ৩০ মে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আমানের ১৩ বছর ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের তিন বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে আদেশ দেন। উচ্চ আদালতের রায়ে অনুলিপি পৌঁছানোর ১৫ দিনের মধ্যে আমান দম্পতিকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়।


আরও খবর



মতিঝিলে সেনা কল্যাণ ভবনে ভয়াবহ আগুন

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর মতিঝিলে সেনা কল্যাণ ভবনের অষ্টম তলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত ৮টা ৫৫ মিনিটে আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেছে ফায়ার সার্ভিস। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।

ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের মিডিয়া সেলের পরিদর্শক আনোয়ারুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে চারটি ইউনিট গেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে তারা কাজ করছে।

তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, সেনা কল্যাণ ভবনের অষ্টম তলায় প্রাইম টেক্সটাইল নামে একটি গার্মেন্টের অফিসে আগুন লেগেছে। আগুনের ধোয়ায় চারপাশ কালো হয়ে গেছে।

আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি উল্লেখ করে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, আগুন নেভার পর ঘটনার তদন্ত করে বিস্তারিত জানানো হবে।


আরও খবর



আজ ঢাকা আসছেন মার্কিন উপসহকারী মন্ত্রী মিরা রেজনিক

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র নবম নিরাপত্তা সংলাপ আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। সংলাপে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক সামরিকবিষয়ক ব্যুরোর উপসহকারী মন্ত্রী মিরা রেজনিক। তিনি আজ সোমবার ঢাকায় এসে পৌঁছাবেন বলে জানা গেছে।

গতকাল রোববার ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা সংলাপ একটি বার্ষিক বেসামরিক আয়োজন, যেখানে দুই দেশের নিরাপত্তা সম্পর্কের সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ইন্দো-প্যাসিফিক আঞ্চলিক সমস্যা, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, সামরিক সহযোগিতা, শান্তিরক্ষা, নিরাপত্তা সহায়তা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আলোচনা করবেন। এই সংলাপ দুই সরকারের মধ্যকার সর্বাঙ্গীণ নিরাপত্তা সম্পর্কের অংশ। 

আরও পড়ুন>> দেশ ছাড়বেন না ইমরান খান, করবেন না সমঝোতাও

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের নিরাপত্তাবিষয়ক অংশীদারিত্ব অত্যন্ত শক্তিশালী এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে দুই দেশের স্বার্থ অভিন্ন। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে মুক্ত, অবারিত, শান্তিপূর্ণ ও সুরক্ষিত রাখার ক্ষেত্রে দুই দেশের দৃষ্টিভঙ্গিও একই। এই পারস্পরিক লক্ষ্যগুলো অর্জনে সারা বছর বিভিন্ন ধরনের সংলাপ আয়োজিত হয়। 

আরও পড়ুন>> দুপুরের মধ্যেই ঢাকাসহ ১৩ জেলায় তীব্র ঝড়ের পূর্বাভাস

মিরা রেজনিক সামরিক শিক্ষা, শান্তিরক্ষা এবং আগামী বছরের দুর্যোগে সাড়া প্রদানবিষয়ক অনুশীলন এবং বিনিময়সহ আসন্ন সামরিক মহড়া নিয়ে আলোচনা করেন। প্রসঙ্গত, মিরা রেজনিক বছরে ৪০ বিলিয়ন ডলারের বেশি প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বিক্রির দায়িত্ব পালন করে থাকেন। এ ছাড়া ব্যুরোর নিরাপত্তা সহায়তা অফিসেরও তত্ত্বাবধান করেন তিনি। বছরে সাড়ে ৬ বিলিয়ন ডলারের নিরাপত্তা সহযোগিতার বিষয়টিও দেখভাল করেন মিরা রেজনিক।


আরও খবর