আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

কাঠালিয়ায় নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৪ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৪ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঝালকাঠির কাঠালিয়ার সাফিয়া বেগম (৫৫) নামে এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মরদেহের পাশে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার আওরাবুনিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ আওরাবুনিয়া (কুড়িরহাওলা) গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত সাফিয়া বেগম ঝালকাঠির কাঠালিয়ার উপজেলার আওরাবুনিয়া ইউনিয়নের অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য আ. জব্বার মাঝির প্রথম স্ত্রী।

স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যার দিকে ঘরের দরজা খোলা থাকায় বাড়ির লোকজন তাকে ডাকাডাকি করলে সাড়া না পেয়ে কয়েকজন নারী ঘরে প্রবেশ করে। এসময় পেছনের রুমের আড়ার সঙ্গে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়।

এ বিষয়ে কাঠালিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) এইচ এম শাহিন জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।


আরও খবর



মাংসের দাম ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিলেন খলিল

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এবার গরুর মাংসের দাম বাড়ালো আলোচিত ব্যবসায়ী খলিল। কেজিতে ১০০ টাকা বাড়িয়ে ৬৯৫ টাকা করা হয়েছে। ২৫ রমজান পর্যন্ত ৫৯৫ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রির ঘোষণা দিলেও ১০ রোজা শেষে দাম বাড়িয়ে দিলেন। রাজধানীর উত্তর শাহজাহানপুরের এই ব্যবসায়ী।

খলিল জানান, নানামুখী চাপে আছেন তিনি। খামার থেকে যে দামে গরু কিনতে হচ্ছে, তাতে ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করে পোষাতে পারছেন না। এতে লোকসান হচ্ছে। তিনি বলেন, ক্রেতাদের ভিড় হওয়ায় বাধ্য হয়ে মাংসের দাম কেজিতে ১০০ টাকা বাড়াতে হয়েছে।

এর আগে, বাজারে যখন ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজিতে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছিল, তখন খলিলুর রহমান ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রির ঘোষণা দেন। এরপর ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মানুষ খলিল গোস্ত বিতান থেকে মাংস কিনছেন। গত শুক্রবার তিনি এক কোটি টাকার গরুর মাংস বিক্রি করেন।

বাজারের দরের চেয়ে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে ব্যাপক সাড়া পান খলিলুর রহমান।


আরও খবর



দুই দশক পর র‍্যাবের খাঁচায় কক্সবাজারের ‘আজরাইল’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

দীর্ঘ দুই দশক পলাতক থাকার পর কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। র‍্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল বঙ্গোপসাগরের সোনাদিয়া দ্বীপের একটি গোপন আস্তানা থেকে তাকে গ্রেফতার করে।

আজরাইল মহেশখালীর আলোচিত জিয়া বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড এবং নবনিয়োগ শাখার (রিক্রুটমেন্ট উইং) প্রধান হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে ৪ হত্যা মামলা ও ৪ হত্যাচেষ্টাসহ কমপক্ষে ১০ মামলার রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কক্সবাজারের মহেশখালীতে খুন, ডাকাতি, অপহরণ, ঘের দখল-পালটা দখলের অন্ধকার জগতে লোকমান ওরফে আজরাইল এক সুপরিচিত নাম। সশস্ত্র সন্ত্রাসী তৎপরতা ও লক্ষ্যবস্তুর প্রতি নৃশংসতার ভয়াবহতায় ধীরে ধীরে মহেশখালীর মূর্তিমান আতঙ্কের নামান্তর হয়ে উঠলেও নানান কৌশলে ছিলেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধরাছোঁয়ার বাইরে। ২০০৬ সাল থেকে অপরাধ জগতে সদর্প পদচারণার পর অবশেষে গ্রেফতার হলেন লোকমান। তাকে মহেশখালী থানার দুটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মহেশখালী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে মর্মে র‍্যাব সূত্রে জানা যায়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৮ ডিসেম্বর লোকমান ও তার বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরা পরিকল্পিত হামলা চালিয়ে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার জেলার প্রথম শহিদ শরীফ চেয়ারম্যানের ছোট ছেলে এবং কালামারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বরত চেয়ারম্যান ও মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ওসমান গনিকে কুপিয়ে ও গলায় গুলি চালিয়ে হত্যা করেন। এছাড়া ২০১১ সালের ২১ মে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে জলদস্যু দমনে সহায়তা করার সন্দেহে কুরআনের হাফেজ আব্দুল গফুরকে কুপিয়ে হত্যা করার পর তার দ্বিখণ্ডিত মস্তক হতে হাত দিয়ে মগজ বের করে নেন তারা।

লোকমান ও তার সহযোগিদের নৃশংস হত্যাযজ্ঞ থেকে রেহাই মেলেনি মহেশখালীর মাছ ব্যবসায়ী, উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ওসমান গনিরও৷ নিজেদের আধিপত্য নিশ্চিত করতে ২০১২ সালের ২৯ মার্চ কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয় তাকে। একই বছরের ১১ জুন কুপিয়ে ও বুকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় মৎস্যজীবী বেলাল হোসেনকে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, লোকমান উপজেলার সক্রিয় প্রধান ডাকাত গ্রুপ জিয়া বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। একজন ক্রমিক খুনি (সিরিয়াল কিলার) হিসেবে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বিদের দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি ভাড়াটে খুনি হিসেবেও তিনি নিয়মিত দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ঘের দখলকারী হিসেবে তার এবং তার দলের পরিচিতি স্থানীয়ভাবে সর্বজনবিদিত।

গ্রেফতার অভিযানে নেতৃত্বের ভূমিকায় থাকা র‍্যাব-১৫ কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন শামীম বলেন, দীর্ঘদিন নিবিড় অনুসরণের পর আমরা আসামি লোকমানকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। কক্সবাজারে সক্রিয় বিভিন্ন নামে বাহিনীগুলোর সশস্ত্র ক্যাডারদের আইনের আওতায় আনতে র‍্যাবের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।

নিউজ ট্যাগ: কক্সবাজার

আরও খবর



অপহরণে জড়িত থাকলে আমার স্বজনরাও ছাড় পাবে না: পলক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (রামেক) ৮ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন নাটোর সিংড়া উপজেলার অপহৃত ও নির্যাতনের শিকার চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন।

অপহৃত ও নির্যাতনে জড়িতদের প্রসঙ্গে পলক বলেন, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণ ও নির্যাতনের ঘটনার সাথে যারাই জড়িত থাকবে তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবে। এখানে মন্ত্রীর আত্মীয় স্বজন বলে কেউ ছাড় পাবে না।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে রামেক হাসপাতালে দেখতে যান আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এ সময় তার চিকিৎসার খোঁজখবর নেন ও পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে হামলায় জড়িতদের বিচারের আশ্বাস দেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।

গত সোমবার বিকেলে নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে সিংড়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেনকে মারধর করে একটি মাইক্রোবাসে অপহরণ করে নিয়ে যায় প্রতিমন্ত্রী পলকের শ্যালক সিংড়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী লুৎফুল হাবিব রুবেলের অনুসারীরা। পরে সিংড়ার সাঐল গ্রামের নিজ বাড়ির সামনে থেকে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে রাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থার উন্নতির দিকে।

এ ঘটনায় তার বড় ভাই মজিবর রহমান বাদী হয়ে মামলা করলে পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করার পর তারা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

দেলোয়ার হোসেনের ভাই এমদাদুল হক বলেন, আমার ভাইয়ের অবস্থা এখন কিছুটা ভালো, কথা বলতে পারছে। তবে তার চোখের অবস্থা খুবই খারাপ। চোখ মেলতে পারছে না। চোখে ঝাপসা দেখছে। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। মন্ত্রী আমার ভাইকে দেখতে এসেছিলেন। তিনি বিচারের আশ্বাস দিয়েছেন। এখন দেখা যাক মন্ত্রী কি করেন?


আরও খবর



বান্দরবানে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানে সশস্ত্র গোষ্ঠী কেএনএফ-এর বিরুদ্ধে যৌথ অভিযানের প্রস্তুতি নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। শনিবার (৬ এপ্রিল) ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে বান্দরবানে যান তিনি।

সফরকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। পরে দুপুরে বান্দরবান সার্কিট হাউসে মতবিনিময় শেষে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন তিনি। ঢাকা থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে গিয়েছেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।

গত ৩ দিনে পরপর কয়েকটি হামলা, ব্যাংক ডাকাতি, অপহরণ, গোলাগুলি ও অস্ত্র লুটের ঘটনার পর, কুকি চিনের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে আজ থেকেই সমন্বিত অভিযান শুরুর কথা রয়েছে।

র‍্যাব জানায়, যৌথ অভিযান কেএনএফ সন্ত্রাসীদের নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত চলবে। এই অভিযানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, র‍্যাব, বিজিবি ও পুলিশ অংশ নিচ্ছে।

র‍্যাব আরও জানায়, বান্দরবান জেলায় বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক সংগঠন রয়েছে। তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠতা, উত্তরসূরিদের অনুপ্রেরণা ও বিশ্বে তাদের সহযোগীদের সক্ষমতা জানান দিতেই এ ঘটনাটি কেএনএফ সশস্ত্র সদস্যরা ঘটিয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। এর আগেও কুকি-চিন সদস্যরা টাকার বিনিময়ে জঙ্গিদের অস্ত্র পরিচালনা প্রশিক্ষণ দেয়াসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল।


আরও খবর



লিটন-জয়-দিপুর ডাক, ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শ্রীলংকার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ জয়ের পর টেস্ট সিরিজে ব্যাটিংয়ে নেমে বিপাকে বাংলাদেশ দল। দুই ম্যাচের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে টাইগাররা।

শ্রীলংকার বিপক্ষে ৫১১ রানের বিশাল টার্গেট তাড়া করতে নেমে ৩৭ রানে প্রথম সারির ৫ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ দল।

সাজঘরে ফিরেছেন ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়, অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত, আরেক ওপেনার জাকির হাসান, তরুণ ক্রিকেটার শাহাদাত হোসেন ও উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান লিটন কুমার দাস।

৮.৪ ওভারে ৩৭ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে গর্তে পড়ে যাওয়া দলকে টেনে তোলার চেষ্টা সাবেক অধিনায়ক মুমিনুল হক সৌরভ ও বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলামের। রোববার তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৪৭ রান।

সিলেট টেস্টের প্রথম ইনিংসে জোড়া সেঞ্চুরি হাঁকান শ্রীলংকার দুই তারকা ব্যাটসম্যান ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিস। প্রথম ইনিংসে তাদের ১০২ ও ১২০ রানের ওপর ভর করে ২৮০ রান করে শ্রীলংকা। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ১৮৮ রানেই অলআউট হয় বাংলাদেশ।

৯২ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ফের জোড়া সেঞ্চুরি তুলে নেন কামিন্দু মেন্ডিস ও অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। তাদের জোড়া সেঞ্চুরিতে ভর করে ৪১৮ রান করে শ্রীলংকা।

প্রথম ইনিংসে ১০২ রান করা কামিন্দু মেন্ডিস দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে ১৬টি চার আর ৬টি ছক্কার সাহায্যে দলীয় সর্বোচ্চ ১৬৪ রান করেন। ৯টি চার আর ২টি ছক্কার সাহায্যে ১০৮ রান করেন প্রথম ইনিংসে ১০২ রান করা অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা।

এই দুই তারকা ব্যাটসম্যানের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশকে ৫১১ রানের টার্গেট ছুড়ে দিয়েছে শ্রীলংকা।


আরও খবর