আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

কাঁঠাল পাকা ও মিষ্টি কি না বুঝে নিন পাঁচ কৌশলে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

ফলের দোকানগুলো এখন আম-কাঁঠালের মিষ্টি গন্ধে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করছে। মধুমাসে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচুসহ বাহারি ফল এখন বাজারে মিলছে। সব ফলের মতো কাঁঠালও সবে বাজারে উঠতে শুরু করেছে। তবে পাকা ও মিষ্টি কাঁঠাল খুঁজে বের করা বেশ কঠিন। বিক্রেতার কথায় পাকা কাঁঠাল কিনে অনেকেই ঠকে যান!

তবে কাঁঠাল কেনার আগে ৫ কৌশল যাচাই করে দেখুন। তাহলে খুব সহজেই পাকা ও রসালো কাঁঠাল চিনে কিনতে পারবেন।

১. পাকা কাঁঠাল কেনার সময় সম্ভব হলে তা কেটে দেখে আনুন। যদিও বাইরের ফল দোকানিরা এভাবে কাঁঠাল বিক্রি করেন না। তবে অনেক সুপারমার্কেটেই কাঁঠাল কেটে বিক্রি করা হয়। এতে ক্রেতারা কাঁঠালের ভেতরের অংশ দেখে কিনতে পারেন। এভাবে কাঁঠাল কিনতে গেলে এর ভেতরের কোয়াগুলো নরম ও সতেজ আছে কি না তা দেখে কিনুন।

২. পাকা কাঁঠাল চেনার আরও এক উপায় হলো এর গন্ধ পরীক্ষা করা। কাঁঠালের সুবাস অনেক তীব্র হয়। কাঁঠাল পাকা কি না তার এর গন্ধেই টের পাওয়া যায়। যদি কাঁঠাল থেকে সুগন্ধ বের না হয় তাহলে বুঝবেন সেটি এখনো পাকেনি।

৩. কাঁঠাল পাকলে এর গায়ের রং উজ্জ্বল হলুদ হয়ে যায়। যদি দেখেন কাঁঠালের গায়ে গাঢ় রং, তাহলে বুঝবেন এতে আলাদা রং মাখানো হয়েছে।

৪. কাঁঠাল কেনার সময় খেয়াল রাখুন তা যেন অক্ষত থাকে। কাঁঠালের কোনো অংশে যদি বাড়তি চাপ লেগে নরম হয়ে যায় তাহলে তা কিনবেন না। বেশি নরম কিংবা তুলতুলে কাঁঠাল কেনা থেকে বিরত থাকুন। এমন কাঁঠালের ভেতরের কোয়াগুলোও বেশি নরম থাকে।

৫. গাছপাকা কাঁঠাল স্বাদ সবচেয়ে বেশি সুস্বাদু। তবে কাঁচা কাঁঠাল পেড়ে সংরক্ষণ করে পাকানো হলে তার স্বাদ অনেকটাই কমে যায়।

যদি গাছপাকা কাঁঠাল কিনতে পারেন তাহলে বুঝবেন তা অবশ্যই পাকা ও মিষ্টি হবে। এ ধরনের কাঁঠাল পেলে কিনুন।

নিউজ ট্যাগ: কাঁঠাল

আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




‘কুপ্রস্তাবে রাজি না হয়ে অন্যায় করেছি, আজ আমি অনার্স ফেল’

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

ফাইরুজ অবন্তিকার আত্মহত্যার বিচারের দাবিতে উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। ঠিক সে সময়ে উঠে এল আরেক চাঞ্চল্যকর তথ্য। অবন্তিকার মতো শিক্ষক কর্তৃক যৌন হয়রানি ও কুপ্রস্তাবের শিকার হন ফিল্ম ও টেলিভিশন বিভাগের ১৩তম আবর্তন ব্যাচের শিক্ষার্থী কাজী ফারজানা মিম। সম্প্রতি দেশের একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিজেই এ তথ্য জানিয়েছেন তিনি।

মিম জানান, দুই বছর আগে যৌন হয়রানি ও মানসিক অত্যাচারের অভিযোগ তুলে এখনো বিচার পাননি তিনি। উল্টো তাকে বিভিন্ন পরীক্ষায় ফেল করানো হয়েছে। এমনকি তার মা-বাবাকে অভিযোগ প্রত্যাহারের চাপ দেওয়া হয়েছে।

সাক্ষাৎকারে ওই ছাত্রী বলেন, কুপ্রস্তাবে রাজি না হয়ে অন্যায় করেছি বলে আমার মনে হয়। কারণ, আজকে আমি ফেল। আমার চরিত্র নিয়ে কথা বলে। কোনো মহিলা টিচারের অনুপস্থিতিতে আমাকে দরজা আটকে জোর জবরদস্তি করা করা হয়। আমি হয়ত তার মতো সাহসী হতে পারি নাই। তার জন্য হয়ত আমি মারা যাই নাই। কে জানে এর পর আমি বেঁচে থাকব কি না। আমাকে একঘরে করে দিয়েছে শিক্ষকেরা। আমাকে অনার্সের ভাইভায় ফেল করানো হয়েছে। প্রতিবাদের ফলাফলস্বরূপ আজকে আমি অনার্স ফেল। একজন শিক্ষক আমাকে ৪০ মার্কের ইনকোর্স পরীক্ষায় ডাবল শূন্য দিয়েছে। এটা তো খুন। এভাবে সমাজে একের পর এক মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে খুন করে ফেলা হচ্ছে।’

‘আমি যখন অভিযোগ দায়ের করি, তখন কোনো সেল ছিল না। কোনো সেল না থাকায় আমাকে সরাসরি উপাচার্য স্যার বরাবর অভিযোগ দায়ের করতে হয়েছিল। উপাচার্য স্যার বরাবর অভিযোগ দায়ের করায় আমার ওপর অনেক ধরনের প্রেশার আসে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছি তারা আমার গ্রামের বাড়িতে পর্যন্ত চলে গিয়েছিল। আমার বাবা-মা অসুস্থ, তাদের ওপর প্রেশার করেছে অভিযোগ প্রত্যাহার করার জন্য। অভিযোগ প্রত্যাহার না করায় আমাকে বিভাগের রুমে কোনো মহিলা টিচারের অনুপস্থিতিতে দরজা আটকে জোর জবরদস্তি করা হয়েছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সাংবাদিক সমিতি আছে সেখানে ওই টিচার ক্ষমতাবলে ভয়ভীতি দেখিয়ে বলেছে আমার প্রসঙ্গে যেন কোনো নিউজ না আসে।’

ওই ছাত্রী আরও বলেন, আমি যে এত স্বাভাবিকভাবে কথা বলার চেষ্টা করছি- আমি ভেতর থেকে এতটা স্বাভাবিক না। আমার একটা অভিযোগ দায়ের করার কারণে ওইটা যেন অপরাধ হয়ে উঠেছে। আমার ক্লাসমেটরা আমার সঙ্গে মিশতে ভয় পায়। আমি দুই বছর যাবৎ কারও সঙ্গে মিশতে পারি না। আমাকে একা করে ফেলা হয়েছে। ওই শিক্ষক ডিপার্টমেন্ট বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াই। উনাকে কোনো লিভে পাঠানো হয় নাই। আমাকে এইট সেমিস্টারে ফেল করানো হয়েছে। আমার এসাইমেন্ট টিচাররা নিতে চাই না। আমাকে সেভেন সেমিস্টারে ফেল করানো হয়েছে। আমাকে অনার্স ফাইনাল ইয়ারের ভাইভায় ফেল করানো হয়েছে।’

‘আমি আজীবন পড়াশোনা ব্যতীত কিছুই করিনি। আমি ননপলিটিক্যাল ছাত্রী। আমি কোনো অর্গানাইজেশনে জড়িত না। সেখান থেকে আমার জন্য সহজ ছিল না প্রতিবাদ করার। আমার দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার কারণে আমি প্রতিবাদ করেছি। সেই  প্রতিবাদের ফলাফল স্বরূপ আজকে আমি অনার্স ফেল। প্রতিবাদ করা আমার অন্যায় ছিল। আমার বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে আমি মিশতে পারি না। আমি যতই হাই ক্যালিভার আমি প্রকাশ করি- আমি  মার্কস পাই না। আমার কি তাহলে উচিত ছিল ওই শিক্ষকের কুপ্রস্তাবে রাজি হওয়া। আমি রাজি না হয়ে অনেক বড় অন্যায় করেছি। আমি মার্কসিট পুণর্মূল্যায়নের আবেদন জানালেও তা করা হয়নি। এবার চেয়ারম্যান স্যার উনার দুইটা কোর্সে আমাকে ১০০ এর মধ্যে তিন দিয়েছেন। একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি কতটুকু খারাপ মেধার অধিকারী হলে আমি তিন পাই। আমার প্রসঙ্গে আমি বুজতে পারি আমার মেরুদণ্ড কতটা ভেঙে দেওয়া হয়েছে। আমাকে কাউন্সিলিং নিতে হয়। আমিতো স্বাভাবিক না। আমার বিভাগে এমনকি ক্যাম্পাসে অনেক আছে- এই একটা কারণে কেউ প্রকাশ করে না।’

‘আজকে যে অবন্তিকা মারা গেল, দেড় বছর আগে থেকে যুদ্ধ করে আসছে- মেয়েটা যদি বিচার পেত তাহলে কি আজ মারা যেত? এটা তো খুন। এভাবে সমাজে একের পর এক মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের খুন করে ফেলা হচ্ছে। সে বিচার পেলে আজ এই ঘটনা ঘটত না।’

অভিযুক্ত কে ছিলেন এমন প্রশ্নের জবাবে ওই ছাত্রী বলেন, উনি ছিলেন ইমপ্রেস টেলিফিল্মের একজন এক্সিকিউটিভ প্রডিউসার। উনি সিনেমা নির্মাণ করেন, আবার আমার বিভাগের লেকচারার ছিলেন। এখনো উনি বহল আছেন। উনি আমাকে কাজের জন্য উনার অফিস রুমে ডেকে নিয়ে হ্যারাজ করেন। এটা নিয়ে আমি অনেকদিন ভুগেছি। যখন আমার দেয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে- আমাকে প্রতিনিয়ত ফেল করানো হচ্ছে, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বলা হচ্ছে। আমার বাবাকে বলা হচ্ছে-আপনার মেয়েকে বহিষ্কার করে দেব। নতুন করে যে কিমিটি করা হয়, এখন যিনি ভিসি আছেন তিনি ওই কমিটির একজন সদস্য ছিলেন। ভিসি সাদেকা হালিম ম্যাডাম অনেক নারী বান্ধব।’

‘কিন্তু ম্যাডামের উপস্থিতি থাকা স্বত্বেও আমি এখন পর্যন্ত বিচার পেলাম না। কয়েক দফা রিপোর্ট আসা স্বত্বেও ওই আবু সাইদ ইমন যিনি শিক্ষক এবং উনাকে সাহায্যকারী আমাদের বিভাগের চেয়ারম্যান স্যার অধ্যাপক জুনাইদ হালিম এতগুলো তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আসার পরও উনারা সুপ্রিম কোর্টে রিট করেছন। একজন শিক্ষক কতটা বেহায়া হলে নিজের দোষ ঢাকতে সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত যায়। সুপ্রিম কোর্ট থেকেও তারা হেরে গেছেন। তারা সিন্ডিকেটের প্রতিবেদন না মেনে সুপ্রিম কোর্টে রিট করেছেন। উনি ইমপ্রেস টেলিফিল্মের একজন এক্সিকিউটিভ প্রডিউসার বলে ক্ষমতা বলে কি সকাল জায়গায় পার পেয়ে যাবেন।’

অন্যরা অভিযোগ না করার বিষয়ে ওই ছাত্রী বলেন, ফেল করার ভয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক আবু সাইদ ইমনের বিরুদ্ধে ছাত্র-ছাত্রীরা কোনো কথা বলেন। আমিতো ফেল করে গেছি। আমারতো স্টুডেন্ডশিপের কোনো ভয় নাই। আমি রাস্তা দিয়ে যখন চলাফেরা করি-তখন আততায়ীরা আমাকে ফেরে ফেলতে পারে। আমি সারাক্ষণ অনিরাপত্তায় ভুগি। আমার পরিবার অনিরাপত্তায় ভোগে। কিন্তু অন্যায়ের প্রতিবাদ করছে না বা প্রকাশ করছে না তারাও যে নিরাপদ না বিষয়টা তেমন না। একজন শিক্ষার্থী যখন যৌন হয়রানির অভিযোগ দেয়-তখন তার চরিত্র নিয়ে যেসব কথা বলা হয় তা প্রকাশ করা যায় না। আমার বিভাগের শিক্ষকদের সঙ্গে যখনই কেউ কথা বলেন-তখনই আমার চরিত্র নিয়ে কথা বলেন।’


আরও খবর



কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন আ ন ম ওবাইদুর রহমান

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মাসুদ রানা, কুড়িগ্রাম

Image

কুড়িগ্রামে জেলা পরিষদের উপ-নির্বাচনে বেসরকারিভাবে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন আ ন ম ওবাইদুর রহমান। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৫২৬টি নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আনারস প্রতীক মোঃ জাফর আলী পেয়েছেন ৪৬৮টি ভোট।

শনিবার (৯ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার সবকয়টি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে নিবার্চনী ভোট দেন ভোটাররা।

জানা গেছে, গত জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করার জন্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নেন মোঃ জাফর আলী। পরে জেলা পরিষদের শুন্য পদে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই পদে আবারও আনারস প্রতিক নিয়ে নিবার্চন করলে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আ ন ম ওবাইদুর রহমানের আনারস প্রতীকের কাছে ৫৮ ভোটে পরাজিত হন তিনি। এ নির্বাচনে জেলার ৯টি উপজেলায় মোট ভোটার ছিল ১০১৩ জন। স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধি, মেম্বার, চেয়ারম্যানগন ৯টি উপজেলার ৯টি কেন্দ্রে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেন।

কুড়িগ্রাম জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ জিলহাজ উদ্দিন বলেন, জেলায় ৯ টি উপজেলার ৯ টি ভোট কেন্দ্রে শান্তি পূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কোন প্রকার বিশৃঙ্খলা ছাড়াই বেসরকারিভাবে ৫৮ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন আনারস প্রতীক আ ন ম ওবাইদুর রহমান।


আরও খবর



মামলা জট নিরসনে ডিসিদের সহযোগিতা চাইলেন আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মামলা জট নিরসনে জেলা প্রশাসকদের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। মঙ্গলবার (০৫ মার্চ) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিনের দ্বিতীয় কার্য-অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, মোবাইল কোর্ট অ্যাক্টের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে একটা মামলা আছে। সেটা দ্রুত নিষ্পত্তির বিষয়ে উদ্যোগ নেয়া হবে। অনেক সময় হাইকোট বিভাগে কেউ যদি মামলা করে তখন হাইকোর্ট একটা আবেদন নিষ্পত্তির জন্য একটা আদেশ দেন। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় জটিলতা দেখা দেয় যে, হাইকোর্টের আদেশ না বুঝে অনেক দেরি করা হয়। সে বিষয়ে স্পষ্টকরণ করে দেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ডিসিরা কিছু সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন করেছেন এবং আমাদের আইন সচিব সে প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। যে-সব মাল জব্দ করা হয়, সেসব মাল নিষ্পত্তির বিষয়ে কী করা উচিত এবং আধুনিকায়নের বিষয়ে কিছু প্রস্তাব এসেছে আমরা ই-জুডিসিয়ারির কথা বলেছি। সেখানে কতটুকু সুবিধা হবে সে কথা বলেছি।

আগুন লাগার ঘটনায় মামলা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই, এই মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য আমাদের প্রসিকিউশনকে যে নির্দেশনা দেয়া দরকার সেটি দেয়া হবে।


আরও খবর



স্ত্রীর বিচ্ছেদের হুমকিতে মুখ খুললেন ইমরান হাশমি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের সিরিয়াল কিসার’ ইমরান হাশমি। ২০০৬ সাল থেকে পারভিন সাহানির সঙ্গে সুখী দাম্পত্যজীবন উপভোগ করছেন। তাদের সংসারে এক পুত্র সন্তান রয়েছে। প্রায় ১৭ বছরের দাম্পত্যজীবন তাদের। বিতর্ক হলেও এতগুলো বছর ধরে সুখেই সংসার করছিলেন তারা। কিন্তু হঠাৎই ইমরান জানালেন স্ত্রী নাকি হুমকি দিচ্ছেন বিবাহবিচ্ছেদের।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা জানান, তার স্ত্রী নাকি প্রায় দিনই বিয়ে ভাঙার হুমকি দেন। কারণটাও নিজেই জানিয়েছেন। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ইমরান হাশমি বলেন, আমার স্ত্রী আমাকে ছেড়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে। সে ক্রমাগত হুমকি দিলেও এখনো যায়নি।’

মূলত অভিনেতার খাদ্যাভাসের কারণেই এই হুমকি দেন স্ত্রী। ইমরান জানান, আমি গত দুই বছর ধরে যে ডায়েট অনুসরণ করি, আমি যা খাই- সে তা পছন্দ করে না। আমার সালাদে রয়েছে অ্যাভোকাডো, লেটুস পাতা ইত্যাদি। কিমা এবং মিষ্টি আলু আমার দুপুর ও রাতের খাবার।’

ইমরানের কথায়, আসলে পুরো পরিবার থেকে আমার খাদ্যাভাস একেবারে আলাদা। কারণ, আমি শরীর স্বাস্থ্যের জন্যে দু’বছরে একবার খাদ্যাভাসের বদল করি। সেই দু’বছর আমার মধ্যাহ্নভোজ ও নৈশভোজের কোনও নড়চড় হয়নি। সেটা ওর জন্য বিরক্তির বিষয়।’


আরও খবর
বাংলাদেশে আসছেন আতিফ আসলাম

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




ময়মনসিংহে ২৭ ও কুমিল্লায় ২৫ শতাংশ ভোট পড়েছে: ইসি

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। শনিবার (৯ মার্চ) দুপুর ১২টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ সিটিতে ২৭ শতাংশ ও কুমিল্লা সিটিতে ২৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। এ তথ্য গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

তিনি বলেন, সকাল থেকে স্থানীয় সরকারের ২৩১ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে। সকালে কুমিল্লা সিটি নির্বাচনের একটি কেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

অতিরিক্ত সচিব বলেন, দুই সিটির নির্বাচনে এখন পর্যন্ত সুষ্ঠু ভোট হচ্ছে। এখন পর্যন্ত কুমিল্লা সিটি মেয়র পদে উপ-নির্বাচনে ২৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। আর ময়মনসিংহ সিটিতে ভোট পড়েছে ২৭ শতাংশ।

কুমিল্লা সংঘর্ষ নিয়ে রিটার্নিং অফিসার মো. ফরহাদ হোসেন বলেন, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের ৭৪, ৭৫ ও ৭৬ নম্বর কেন্দ্র তিনটি পাশাপাশি। গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে, এতে আহত হয়েছেন ২ জন। তবে এ ঘটনা কেন্দ্রের বাইরে।

ভোটের কার্যক্রম সচল রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে নির্বাচন কর্মকর্তা ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন। এ ছাড়া ২০-২২ নম্বর কেন্দ্রের বাইরে একজনকে ছুরিকাহত করা হয়েছে বলেও জানান রিটার্নিং কর্মকর্তা। কেন্দ্রের ভেতরে কোথাও ঝামেলা হয়নি। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর রয়েছে।


আরও খবর