আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ঝালকাঠির শ্রেষ্ঠ অধ‍্যক্ষ প্রফেসর ইউনুস আলী সিদ্দিকী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ মে 20২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ মে 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ঝালকাঠি প্রতিনিধি

Image

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় জেলা পর্যায়ে ঝালকাঠি সরকারি কলেজ শ্রেষ্ঠ কলেজ ও একই কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকী শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৩ মে) ঝালকাঠি জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য পাওয়া যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা যায়, শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (কলেজ) ক্যাটাগরিতে ঝালকাঠি সরকারি কলেজ, শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান (কলেজ) প্রফেসর ইউনুস আলী সিদ্দিকী, শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থী রুদ্র সাধক ও শ্রেষ্ঠ বি.এন.সি.সি গ্রুপ ঝালকাঠি সরকারি কলেজ নির্বাচিত হয়েছেন।

শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ নির্বাচিত হওয়ার অনুভূতি ব্যক্ত করে ঝালকাঠি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, এ অর্জন আমার একার নয়। এ অর্জন ঝালকাঠি সরকারি কলেজের সবার। আমি সব সময়ই চেয়েছি শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের জন্য কাজ করতে। ঝালকাঠি সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার মান বৃদ্ধিতে আমি সব সময়ই ইতিবাচক ছিলাম। তবে এমন অর্জন আমাকে আরো অনুপ্রেরণা দিবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঝালকাঠি সরকারি কলেজ আরো অনেকদূর এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

ঝালকাঠি সরকারি কলেজটির অবকাঠামো ও পড়াশোনার মানোন্নয়ন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে অনেক বেশি বলে জানা গেছে। বর্তমান অধ্যক্ষ যোগদানের পর কলেজেটিতে আমুল পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষ ও শিক্ষক পরিষদ কলেজের উন্নয়নে ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করেছেন।

নিউজ ট্যাগ: ঝালকাঠি

আরও খবর



দ্রুত সময়ের মধ্যে মুজিবনগরে স্থলবন্দর হবে : জনপ্রশাসনমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আব্দুল আলিম, মেহেরপুর

Image

ঐতিহাসিক মুজিবনগরে স্থলবন্দরের কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যেই শেষ হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি বলেন, স্থলবন্দরের জন্য আমাদের এপারে যেমনি সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে ওই দিকেও (ভারতের অংশে) সড়ক নির্মাণের কাজ চলছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকালে মুজিবনগর দিবসের অনুষ্ঠানে ঐতিহাসিক মুজিবনগর আম্রকাননে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।

জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, একটি স্থলবন্দর হতে গেলে দুই অংশের (বাংলাদেশ-ভারত) রাস্তাঘাট ঠিক করতে হয়। সেক্ষেত্রে আমরাও বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। আমরা মুজিবনগর-দর্শনা সড়কটি প্রশস্ত করেছি। এখান থেকে অন্যান্য সংযোগ সড়কগুলোর ডিপিপি কার্যক্রম চলমান আছে।

স্থলবন্দরের জন্য দুদেশেরই কার্যক্রম চলমান রয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী আরও বলেন, দ্বিপাক্ষিক কার্যক্রম বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে শিগগিরই স্থলবন্দর চালু হবে।

এর আগে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ও মেহেরপুর জলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরহাদ হোসেন। এরপর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেন তিনি।


আরও খবর



চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা উঠল ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রিতে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা। তীব্র গরমে নাভিশ্বাস উঠছে জনপদে। মানুষের পাশাপাশি হাঁসফাঁস অবস্থা পশু-পাখিরও। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই রোদ আর গরমে। প্রখর রোদে পথ-ঘাট সবকিছুই উত্তপ্ত। রোদে অতিপ্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে বের হচ্ছেন না।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসে আদ্রতা ছিল ১৭ শতাংশ। যা চলতি মৌসুমে জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি, বুধবার (১৭ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৮ ডিগ্রি ও মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। যা ছিল সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

এদিকে দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে বলে সতর্কবার্তা জারি করেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে বলেও জানায় সংস্থাটি।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। জেলার ওপর দিতে তীব্র তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টির তেমন আভাস নেই। তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। এটি দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিনা তা সন্ধ্যা ৬টায় নিশ্চিত হওয়া যাবে।


আরও খবর



৭ ঘণ্টা পর ঢাকা-খুলনা রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

Image

৭ ঘণ্টা পর পাবনার ঈশ্বরদীতে তেলবাহী ও মালবাহী ট্রেনের লাইনচ্যুত দুটি বগি উদ্ধার করা হয়েছে। তারপর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। পাকশী পশ্চিমাঞ্চল বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) শাহ সূফী নুর মোহাম্মদ বুধবার (২৭ মার্চ) সকাল পৌনে সাতটার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, প্রায় সাত ঘণ্টা পর লাইনচ্যুত হওয়া দুটি টেনের দুই বগি উদ্ধার করা হয়। এরপর ঈশ্বরদী থেকে ঢাকা ও খুলনার সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

এর আগে রাত ১১টা ৫০ মিনিটে পাবনার ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে তেলবাহী ট্রেনে মালবাহী ট্রেনের ধাক্কায় দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে ঢাকার সঙ্গে খুলনা রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

পশ্চিমাঞ্চল পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের বাণিজ্যিক কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন জানান, একটি তেলবাহী ট্রেন পার্বতীপুরে তেল নামিয়ে দিয়ে খুলনার দিকে যাবার পথে ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে এসে দাঁড়ায়। ঘটনার সময় পাথর বোঝাই একটি মালবাহী ট্রেন ভারত থেকে ঢাকা যাবার পথে একই স্টেশনে দাঁড়ায়। এ সময় পাথর বোঝাই ট্রেনটি শানটিং করার সময় (বগি এক লাইন থেকে আরেক লাইনে নেয়ার সময়) তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। তখন তেলবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন ও মালবাহী ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়। তারপর ঈশ্বরদী লোকোমোটিভ থেকে উদ্ধারকারী ট্রেন গিয়ে বগি উদ্ধারে কাজ করে।

পাকশী পশ্চিমাঞ্চল বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক শাহ সুফি নূর মোহাম্মদ জানান, ট্রেন লাইনচ্যুতির ঘটনা খতিয়ে দেখতে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, বিভাগীয় সিনিয়র সহকারী সংকেত প্রকৌশলী, সহকারী পরিবহন কর্মকর্তা, সহকারী যান্ত্রিক প্রকৌশলী ও সহকারী প্রকৌশলী।

কমিটিকে আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া প্রাথমিকভাবে মালবাহী ট্রেনের চালক, সহকারী চালক এবং অন-ডিউটি সহকারী স্টেশন মাস্টারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: ঈশ্বরদী

আরও খবর



ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজনসহ নিহত ৮

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ময়মনসিংহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজনসহ ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) ময়মনসিংহ সদর, ত্রিশাল ও তারাকান্দা উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় এসব প্রাণহানি ঘটে।

দুপুরে সদর উপজেলার ল্যাংড়াবাজার এলাকায় টাঙ্গাইলগামী বাসের ধাক্কায় মাহেন্দ্র থ্রি হুইলারের তিন যাত্রী নিহত হয়। তারা তিনজনই একই পরিবারের। নিহতরা হলেন, লুৎফর রহমান (৩০) তার স্ত্রী শাহনাজ (২৫) এবং শিশু সন্তান মাহিত (২)। ঘটনাস্থলে শিশু মাহিত এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বাকি দুইজন মারা যান। আহত অবস্থায় আরও একজন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

ময়মনসিংহ কোতোয়ালি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাঈন উদ্দিন জানান, নিহতরা শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার দিঘীরপাড় এলাকার বাসিন্দা। স্বামী-স্ত্রী ভালুকার মাস্টার বাড়ি এলাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। ঈদের ছুটিতে সন্তানসহ তারা বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে।

এছাড়াও ত্রিশালের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে মাদানি সিএনজি পাম্পের সামনে একটি যাত্রীবাহী পিকআপ ইউটার্ন নেওয়ার সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বাসের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে মারুফের (১৮) বাড়ি ঈশ্বরগঞ্জ এবং আপেল মিয়ার (৩০) বাড়ি নান্দাইল উপজেলায়।

এছাড়া ত্রিশালের বালিপাড়ায় ত্রিশাল-নান্দাইল সড়কে আরেকটি দুর্ঘটনায় বাসের ধাক্কায় ২ অটোরিকশাযাত্রীর মৃত্যু হয়। এদের একজন নাসিমা (৩৫), তার বাড়ি একই উপজেলার কাজিরকান্দা গ্রামে এবং অপর আরেকজনের পরিচয় সনাক্তকরণে কাজ চলছে বলে জানান, ত্রিশাল থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. চাঁদ মিয়া।

অপরদিকে, একই দিন সকালে তারাকান্দা উপজেলায় বাসের ধাক্কায় আবুল বাশার (৬০) নামে এক পথচারীর মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তারাকান্দা উপজেলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওয়াজেদ আলী।


আরও খবর



ঈদে ঘুরতে যাচ্ছেন? খরচ বাঁচানোর উপায় জেনে নিন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ভ্রমণ ডেস্ক

Image

রহমতের মাস মাহে রমজানের পর কড়া নাড়ছে মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। ঈদ মানেই আনন্দ ও খুশির জোয়ার। সবাই চায় এই সময়টাতে পরিবার পরিজনের সাথে খুশির সময়টা ভাগাভাগি করতে। আর তাই ঈদকে সামনে রেখে সবাই নাড়ীর টানে বাড়ি ফিরা শুরু করেছেন রাজধানীবাসী। আবার অনেকে ঈদের এই ছুটিতে বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দেশে বা দেশের বাহিরে বিভিন্ন পর্যটন স্থানে যাবে ঘুরতে। এই ঘোরাঘুরিতে খরচ তো থাকবেই। তবে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে পারলে বাজেটের মধ্যে ঘোরাঘুরি সারা সম্ভব। চলুন জেনে নেই কয়েকটি বিষয়।

যাতায়াতে মিতব্যয়ী হোন : ভ্রমণে প্রথমধাপে যেই খরচটা হয় তা হচ্ছে যাতায়াতের খরচ। তাই যাতায়াতে মিতব্যয়ী হতে হবে। কোনো কোনো দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনি তুলনামূলক কম ব্যস্ত বিমানবন্দর বেছে নেয়ার সুযোগ পাবেন, আর সেখান থেকে আপনার গন্তব্য শহরটিতে যাওয়ার জন্য মানসম্মত গণপরিবহনও পাওয়া যেতে পারে। কম ব্যস্ত বা কম জনপ্রিয় বিমানবন্দরে যেতে খরচটা একটু কম পড়বে। আর গণপরিবহনের খরচ তো কমই। তাই কোথাও যাওয়ার আগে সেখানকার যাতায়াত ব্যবস্থা এবং খরচ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। বেঁচে যাবে অনাকাঙ্ক্ষিত খরচ। দেশে বেড়ানোর ক্ষেত্রেও ভাড়া গাড়ির চেয়ে স্থানীয় পরিবহন ব্যবহার করুন।

বুঝেশুনে প্যাকেজ অফার নিন : কাঙ্ক্ষিত স্থানে যাওয়ার পর থাকা খাওয়ার জন্য ব্যবস্থা করতে হয়। এর জন্য রিসোর্টে থাকা এবং খাওয়াদাওয়ার সুবিধা নিয়ে থাকলেও কিন্তু আপনি শেষমেশ বাড়তি খরচের চাপে পড়তে পারেন। যেমন খাবার খরচসহ থাকার জায়গা বুকিং দিয়েছেন। কিন্তু ওখানে গিয়ে স্থানীয়দের অন্য ধাঁচের কোনো মজাদার খাবার দেখে আর নিজেকে সামলাতে পারলেন না। খরচ করে খেয়ে নিলেন সেই খাবার। ওদিকে রিসোর্টে ওই বেলার খাবার খরচটাও কিন্তু আপনাকে ঠিকই দিতে হচ্ছে। ফলে শুধুমাত্র থাকার জন্য রিসোর্ট বুকিং দিয়ে খাবারের খরচটা বাহিরে করলে হোটেলের বিল কম আসবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজন ছাড়া কম খরচের হোটলেরুম বা রিসোর্টে উঠতে পারেন।

সাথে শুকনো খাবার রাখুন : ভ্রমণের সময় লাগেজে কিছু শুকনা খাবার রাখুন। বিদেশে গেলে ভিনদেশি মুদ্রায় এসব কিনতে যে বাড়তি খরচটা হতো তা অবশ্যই বেঁচে যাবে। আর হুটহাট ক্ষুধা পেলেও সঙ্গে থাকা খাবার খাওয়া যাবে। দেশেও অপ্রচলিত স্থানে গেলে সহজে খাবারটাও পেয়ে যাবেন।

উপহারে অপচয় নয় : অনেকেই ভ্রমণে গিয়ে আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের জন্য উপহার কিনে থাকেন। এতে অনেক খরচ হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দামি কিছু উপহার না দিয়ে বা মার্কেট থেকে না কিনে স্থানীয় বাজার থেকে কিছু কিনুন। এতে কম খরছে ভালো কিছু কেনা যাবে। তাছাড়া স্থানীয় মানুষের তৈরি হস্তশিল্পসামগ্রী সরাসরি তাদের কাছ থেকে কেনার সুযোগ পেলে সেটাও কাজে লাগাতে পারেন। উপহার হিসেবে এগুলো দারুণ।


আরও খবর