আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

জেল থেকে হুমকি পেলেন সালমান

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউড সুপার স্টার সালমান খানকে জেল থেকে হুমকি দিয়েছেন গায়ক সিধু মুসে ওয়ালা হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই।

সম্প্রতি এবিপি নিউজ-এর স্পেশাল শো অপারেশন দুরন্ত-তে  দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ হুমকি দেন।

লরেন্স বিষ্ণোই আট বছর ধরে জেলবন্দি। অভিযোগ, জেলে বসেই পাঞ্জাবের মানসায় কংগ্রেস নেতা ও সঙ্গীতশিল্পী সিধু মুসে ওয়ালাকে খুনের মাস্টারমাইন্ড তিনি। এছাড়া বলিউড স্টার সালমান খানকেও হুমকি দিয়েছিলেন।

জেলের ভেতর থেকে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে লরেন্স বলেন, তিনি সালমান খানের কাছ থেকে ক্ষমাপ্রার্থনা আশা করছেন এবং যদি তিনি তা করতে ব্যর্থ হন, তা হলে পরিণতির জন্য যেন প্রস্তুত থাকেন।

তিনি জানান, সালমানকে কখনোই ক্ষমা করবেন না। তার কথায়, আমাদের গোষ্ঠীর মধ্যে তাকে নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে। যদি তিনি ক্ষমা না চান, তা হলে পরিণতি ভোগ করতে প্রস্তুত থাকুক। আমি অন্য কারও ওপর নির্ভর করব না। ছোটবেলা থেকে ওর ওপর রাগ রয়েছে। তবে যদি আমাদের বিষ্ণোই সমাজ মাফ করে দেয়, তা হলে আমি কিছু করব না।

১৯৯৮ সালে রাজস্থানের জোধপুরে কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করেন সালমান। কয়েক বছর আগে, গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই সালমান খানকে কালো হরিণ মামলায় জড়িত থাকার জন্য হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন।  সেই ঘটনার প্রতিশোধ নিতেই ভাইজানকে লরেন্স খুন করতে চেয়েছিলেন বলে দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে। 

গত বছরের মে মাসে জনপ্রিয় পাঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসে ওয়ালার হত্যার পর আবারও হুমকি পেয়েছেন সালমান। বেনামে চিঠি দেওয়া হয়েছিল যেখানে লেখা ছিল, মুসে ওয়ালার মতো তোমাকেও মেরে ফেলব

যদিও এ ধরনের কোনো চিঠির কথা অস্বীকার করেন সালমান। সালমানকে খুন করার জন্য ২০১৮ সালে লরেন্স চার লাখ টাকা দিয়ে একটি রাইফেলও কিনেছিলেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। 

গত ৫ মার্চ পাঞ্জাবের তরন তারন জেলায় এক সংশোধনাগারে দুই গ্যাংয়ের সংঘর্ষে খুন দুজন বন্দি। বিরোধী গ্যাংয়ের সদস্যদের খুন করে উল্লাসে মেতেছিলেন গায়ক সিধু মুসে ওয়ালা হত্যায় অভিযুক্ত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই এবং তার দলের লোকজন। 


আরও খবর



ইরানে চলছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। স্থানীয় সময় আজ (শুক্রবার) সকাল আটটায় সারাদেশে ভোটগ্রহণ শুরু হয় এবং সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত তা চলবে। তবে শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি বেশি থাকলে ভোট গ্রহণের সময় বাড়ানো হতে পারে।

ধারণা করা হচ্ছে, এবারের নির্বাচনে ভোট গ্রহণের হার কম হবে এবং রক্ষণশীলরা তাদের ক্ষমতাকে আরও দৃঢ় করবেন।

শুক্রবার সকালে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী রাজধানী তেহরানে ভোট দিয়েছেন। এবারের নির্বাচনে ইরানের সাড়ে ৮ কোটি মানুষের মধ্যে ছয় কোটি ১০ লাখ বৈধ ভোটার রয়েছেন। ভোটগ্রহণের জন্য সারাদেশে ৫৯ হাজার কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। বেশিরভাগ ভোটকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে স্কুল এবং মসজিদগুলোতে।

নির্বাচনে ২৯০টি সংসদীয় আসনের বিপরীতে ১৫ হাজারের বেশি প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে প্রায় শতকরা ১৩ ভাগ নারী প্রার্থী। ইরানের সংসদ চার বছরের জন্য নির্বাচিত হয়। জাতীয় সংসদে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য পাঁচটি আসন সংরক্ষিত রয়েছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পাশাপাশি ইরানের বিশেষজ্ঞ পরিষদের নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ পরিষদের ৮৮টি আসনের বিপরীতে ১৪৪ জন আলেম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনে নিরাপত্তা রক্ষার জন্য সারা দেশে ১ লাখ ৯০ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মুখপাত্র ব্রিগেড জেনারেল সাঈদ মোন্তাজের আল-মাহদি।


আরও খবর



টংক আন্দোলনের নেত্রী কুমুদিনী হাজং আর নেই

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নেত্রকোনার পাহাড়ি সীমান্তবর্তী দুর্গাপুর উপজেলা স্মৃতি নিয়ে বেঁচে থাকা শেষ স্বাক্ষী কুমুদিনী হাজং মারা গেছেন। শনিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে উপজেলার সীমান্ত গ্রাম বহেরাতলীতে স্বামীর ভিটায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দুর্গাপুর কালচারাল একাডেমির পরিচালক সুজন হাজং এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বার্ধক্যজনিত কারণে দীর্ঘদিন মত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তলদেশে বিজয়পুর সীমান্তের দুর্গাপুর উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের বহেরাতলি গ্রাম। যে গ্রাম থেকে খাজনা প্রথা বিলুপ্তিতে আন্দোলনের গণজাগরণ হয়েছিল যার মৃত্যুতে সেই রাশি মণি হাজংয়ের স্মৃতি ধরে রেখেছিলেন কুমুদিনী হাজং।

রাশিমণির সমাপ্তিতে খাজনা বিদ্রোহে প্রজা আন্দোলনের ইতিহাস ঐহিত্যর বীরত্বগাঁথা মনিষীদেরও চারণভূমিও বলা চলে। এ এলাকায় কুমুদিনী হাজংয়ের কাছে মানুষ শুনতে আসতেন টংক প্রথা বিলুপ্তির ইতিকথা। কিন্তু তিনি মৃত্যুর কয়েক বছর আগে থেকে কথা বলতে পারেন না। তবে যাদের চেনেন। তাদের সন্মান করতেন। বসিয়ে রাখতে চাইতেন পাশে। বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শয্যাশায়ী থাকাকালীন মেঝো ছেলে ও ছেলে বউ দেখভাল করেছেন। রাশিমণি স্মৃতিসৌধ দেখতে গিয়েই সকলে কুমুদিনী হাজংয়ের খোঁজ নেন সবাই। তার তিন ছেলে দুই মেয়ের মধ্যে বড় ছেলে কয়েক বছর আগেই মারা যান। কুমুদিনী হাজংয়ের মেঝো ছেলে অর্জুন হাজং জানায়- রবিবার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।

১৯৪৬ সনের কথা। কমরেড মণিসিংহ ভারত থেকে দুর্গাপুর মামা বাড়িতে চলে আসেন। শুরু করেন টংক প্রথা বা ধান কড়াড়ি খাজনা বাতিল আন্দোলন। আন্দেলনে যোগ দেন সীমন্তের কুল্লাগড়া ইউনিয়নের লঙ্কেশ্বর হাজং, রাশিমণি হাজংসহ আদিবাসীরা। এরই জেরে সে বছরের ৩১ জানুয়ারী লঙ্কেশ্বর হাজংসহ বেশ ক’জন হাজং বিদ্রোহী নেতাকে ধরে নিতে ব্রিটিশ ফন্ট্রিয়ার পুলিশ আসে বহেরাতলী গ্রামে। তাদের না পেয়ে লঙ্কেশ্বর হাজংয়ের সদ্য বিয়ে করা স্ত্রী কুমুদিনী হাজংকে তুলে নিয়ে যায়।

এ খবর এক কৃষক বিদ্রোহ সভায় রাশি মণি হাজংয়ের কাছে পৌঁছে। ছুটে যান তিনি। নারীকে নিয়ে যাওয়া মানে মান নিয়ে যাওয়া উল্লেখ করে তিনি ঝাপিয়ে পড়েন। হাতে থাকা দা দিয়েই পুলিশের উপর হামলা চালান। পরে পুলিশের বন্দুকের গুলিতে তিনিসহ দুজন হাজং নেতার প্রয়াণ ঘটে। তবে রক্ষা হয় গৃহবধূ কুমুদিনী হাজং।


আরও খবর



কেএফসি ও ডোমিনোজ পিজ্জাকে চার লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর রেস্টুরেন্টগুলোতে চলমান অভিযানের অংশ হিসেবে আজও (বুধবার) রাজধানীর খিলগাঁও এলাকা চষে বেড়িয়েছেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)-এর কর্মকর্তারা। এ সময় ফায়ার সেফটি না থাকায় এবং বাণিজ্যিক ভবনে রেস্টুরেন্ট করায় কেএফসি ও ডোমিনোজ পিজ্জাকে চার লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

বুধবার (৬ মার্চ) রাজউক কর্মকর্তারা এলাকার বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে অভিযান চালান। দেখা গেছে, অধিকাংশ ভবন ও রেস্টুরেন্ট নিয়ম লঙ্ঘন করে গড়ে তোলা হয়েছে। কোনোটিরই নেই ফায়ার সেফটি ও বিকল্প সিঁড়ি।

রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পরিচালক কামরুল ইসলাম জানান, কেএফসি ও ডোমিনোজ পিজ্জায় গিয়ে ফায়ার সেফটি ও ভবনে বিকল্প কোন সিঁড়ি পাওয়া যায়নি। আবাসিক ভবনে রেস্টুরেন্ট তৈরি করা হয়েছে। এসব অনিয়মের কারণে দুটি রেস্টুরেন্টকে দুই লাখ টাকা করে মোট চার লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া, চায়না ল্যান্ড রেস্টুরেন্টকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একই কারণে চারটি রেস্টুরেন্টকে মোট সাত লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

অভিযান শেষে কামরুল ইসলাম বলেন, তাদেরকে সব নিয়ম-কানুন মেনে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করে রেস্টুরেন্ট চালাতে বলা হয়েছে। রেস্টুরেন্ট মালিকদের পাশাপাশি শিগগিরই ভবন মালিকদেরও শাস্তির আওতায় আনা হবে।

যদিও সাধারণ মানুষ বলছে, গুটি কয়েক রেস্টুরেন্টে অভিযান চালিয়ে দায় সারলে চলবে না, প্রতিটি সেক্টরকেই এমন নজরদারিতে আনতে হবে।

নিউজ ট্যাগ: কেএফসি ডোমিনোজ

আরও খবর



ইন্দুরকানীতে যুবলীগ নেতার উপর সন্ত্রাসী হামলা

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

ইন্দুরকানীতে বাপ্পী মোল্লা (৩০) নামে এক যুবলীগ নেতার উপর সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। হামলায় আহত ইমরান হোসেন বাপ্পী উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। সোমবার (২৫ মার্চ) উপজেলা পরিষদের সামনের সড়কে এ হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় গুরুত্বর আহত যুবলীগ নেতাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

জানা গেছে, স্থানীয় সংসদ সদস্যের আগমন উপলক্ষে সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে ইন্দুরকানী উপজেলা আওয়ামীলীগের নির্বাচনী কার্যালয়ে আলোচনা সভা শেষে ফেরার পথে আল মাদানী মসজিদের সামনে ৪/৫ জন যুবক অতর্কিত বাপ্পীর উপর লাঠি দিয়ে হামলা চালায়। এ সময় তার ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটিও ভাংচুর করা হয়। হামলায় আহত বাপ্পীকে উদ্ধার করে প্রথমে ইন্দুরকানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

ইন্দুরকানী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক মাতুব্বর জানান, দলীয় আলোচনা শেষে বাপ্পী মোল্লা বাড়ি ফেরার পথে অজ্ঞাত কতিপয় যুবক তার উপর হামলা করে। হামলায় তার দুই পা ও হাতে মারাত্বক ইনজুরি হয়েছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

ইন্দুরকানী থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, হামলা হয়েছে তবে নিজেরা নিজেরা। এটা তাদের অভ্যন্তরীন।


আরও খবর



কাতার সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কাতারে সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

বুধবার (৬ মার্চ) তিনি দেশে ফিরেছেন বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।

সফরকালে সেনাপ্রধান কাতারের রাজধানী দোহায় ৪-৫ মার্চ অনুষ্ঠিত দোহা ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ডিফেন্স এক্সিবিশন অ্যান্ড কনফারেন্স (ডিআইএমডিএক্স-২০২৪)-এ অংশগ্রহণ করেন।

এ সম্মেলনে স্ব-স্ব স্থলবাহিনীগুলোর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি, পেশাদারি সম্পর্ক উন্নয়ন, আঞ্চলিক নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার, সংঘাতপূর্ণ সমস্যাগুলো মোকাবিলা, যৌথ প্রশিক্ষণ এবং স্থলবাহিনীগুলোর আধুনিকায়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বিষয়ে আলোচনা হয়।

পাশাপাশি সেনাপ্রধান কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ (সশস্ত্র বাহিনী প্রধান) এবং বিভিন্ন দেশ থেকে আগত সেনাপ্রধানসহ উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নেন। তিনি ৩ মার্চ সরকারি সফরে কাতার যান।


আরও খবর