আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম
উন্নয়ন ইতিহাস বিষয়ে আন্তর্জাতিক সেমিনার

জাতীয় উন্নয়নে জাতিসত্ত্বার শেকড় সন্ধানের গুরুত্ব

প্রকাশিত:রবিবার ২২ মে 20২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২২ মে 20২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

একটি রাষ্ট্রের উন্নয়নে তার ইতিহাসের ব্যবচ্ছেদ জরুরী। একটি জাতির সমৃদ্ধ ইতিহাস তার টেকসই উন্নয়নের পটভূমি তৈরি করে দেয়। জাতির আত্ত্বিক, তাত্ত্বিক, বাহ্যিক সকল উন্নয়ন আবর্তিত হয় তার পেছনে ফেলে আসা ইতিহাস ঘিরে। তাই যে কোন জাতির জন্যই তার উন্নয়ন ইতিহাস তার সমৃদ্ধির ধারক।

আর সেই প্রয়োজন থেকেই গত ২০ মে বিকাল ৪ টায় রাজধানী ঢাকার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ৫ম তলায় প্রথমবারের মতো হয়ে গেল উন্নয়ন ইতিহাস বিষয়ে আন্তর্জাতিক সেমিনার। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল সেন্টার ফর ইনোভেশন এন্ড লার্নিং(জিসিএফআইএল) এবং উন্মুক্ত গবেষণা নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান ওপেন একসেস বাংলাদেশের যৌথ আয়োজনে উক্ত সেমিনারের বিষয় ছিলো 'Development History and Bangladesh: Why History Matters for Development Practice?'

সেমিনারের প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জেমস ম্যাডিসন ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের অধ্যাপক ড. মাইকেল গুবশের (Dr. Michael Gubser)। ড. গুবশের তাঁর আলোচনায় ইতিহাস চর্চার গুরুত্ব এবং বাংলাদেশের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো কিভাবে ইতিহাস দায় ধরে রেখেই নিজেদের উন্নয়ন ঘটাতে পারে সেদিকে আলোকপাত করেন। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগীদের আরও সঠিকভাবে কাজ করার জন্য এদেশের ইতিহাস বিশ্লেষণ করে মানুষের চিন্তার পদ্ধতিকে বোঝার ওপর জোর দেন।

সেমিনারে প্যানেল স্পিকার হিসেবে আলোচনা করেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইমেরিটাস ড. মনজুর আহমেদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজি বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. মামুন আল মাহতাব এবং যমুনা টিভির বিশেষ প্রতিনিধি, সাংবাদিক মোঃ মাহফুজুর রহমান মিশু। তারা ড. গুবশেরের বক্তব্যের সূত্র ধরেই সুপ্রাচীন কাল হতে বর্তমান পর্যন্ত বাংলা অঞ্চল, জনগোষ্ঠী ও জাতি সত্ত্বার পরিচয় বিশ্লেষণ করেন, এই জাতির সমস্যাগুলো তুলে ধরেন এবং সমাধানের উপর আলোকপাত করেন। একই সাথে ইতিহাস চর্চা একটি দেশ ও সমাজের উন্নয়নের পথে কতোটা মূল্যবান সে বিষয়ে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন বক্তারা।

বক্তারা জোর দিয়ে বলেন, যে উপাদানগুলো একটা জাতির উত্তরণের সাথে জড়িয়ে থাকে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ধর্ম নিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র এর কোনটাই পৃথিবীর কোনদেশেই শতভাগ মেনে চলা হয় না। এমনকি যে দেশকে আধুনিক বিশ্বের মোড়ল বিবেচনা করা হয়, সেই খোদ আমেরিকার সাম্প্রতিক ঘটনাবলি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় তারাও এসবক্ষেত্রে শতভাগ অর্জন দাবী করতে পারে না। এ বাস্তবতা মেনে নিয়েই জাতিগত উন্নয়নের কাঠামো তৈরির উপর জোর দেন তাঁরা।

শিক্ষক, গবেষক, ইতিহাসবিদ এবং ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে আলোচনা শেষে ছিল প্রশ্নোত্তর পর্ব। সেমিনারের শেষভাগে দেশের উন্নয়ন ইতিহাস চর্চায় অনন্য ভূমিকা রাখার জন্য হাক্কানী পাবলিশার্সের স্বত্বাধিকারী গোলাম মোস্তফা এবং শিক্ষক, গবেষক ড. মঞ্জুরুল মান্নানকে আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয়।


আরও খবর



ইসরায়েলকে সন্তুষ্ট করতে কোরআনের আয়াত সরাচ্ছে সৌদি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্ততায় ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার দিকে এগোতে শুরু করে সৌদি আরব। তবে মুসলিম বিশ্বের প্রতিক্রিয়ার ভয়ে সে কার্যক্রম চলে একেবারেই গোপনে।

গেল বছরের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে সেই প্রক্রিয়া থেমে গেলেও থেমে নেই ইহুদিবাদী দেশটির সঙ্গে সহযোগিতা প্রতিষ্ঠায় সৌদি প্রচেষ্টা।

এমন লক্ষ্যে গত কয়েক বছর ধরেই সৌদি আরবের পাঠ্যবইতে পরিবর্তন আসছে। এবার দেশটির পাঠ্যপুস্তক থেকে কুরআনের বিভিন্ন আয়াত বাদ দেয়ার অভিযোগ করেছেন ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠির নেতা আব্দুল মালেক আল-হুতি। শনিবার ইরানের আধাসরকারি বার্তাসংস্থা মেহের নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আব্দুল মালেক আল-হুতি বলেন, কোরআনের যেসব আয়াতে ইহুদিদের নেতিবাচক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সতর্ক করা হয়েছে সে আয়াতগুলো সৌদি আরবের পাঠ্যপুস্তক থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে।

এ ধরনের পদক্ষেপ ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি বড় অবিচার উল্লেখ করে হুতি নেতা বলেন, সম্ভবত ইসরাইলি সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য সৌদি সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছে।

এ সময় ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী আরেক আরব দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতও পাঠ্যপুস্তক থেকে কোরআনের শিক্ষা বাদ দেয়ার এই নীতি অনুসরণের কথা ভাবছে বলে অভিযোগ করেন আল হুতি।

সিএনএন এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরের মে মাসে ইসরাইল ও লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট ফর মনিটরিং পিস অ্যান্ড কালচারাল টলারেন্স ইন স্কুল এডুকেশন প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি পাঠ্যপুস্তকের সর্বশেষ সংস্করণগুলোতে ইহুদি ও খ্রিষ্টানদের সম্পর্ককে নেতিবাচক হিসেবে উপস্থাপন করার প্রচলিত ধারা থেকে বের হয়ে এসেছে কর্তৃপক্ষ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ধারাবাহিকভাবে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।


আরও খবর



২ মে পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর ১৮ জনের মৃত্যুর ঘটনায় প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

আজ সোমবার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।

এদিন আদালতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার নিউজ উপস্থাপন করেন আইনজীবী মো. মনির উদ্দিন। তিনি আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে শনিবার (২০ এপ্রিল) দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার। সে সময় বলা হয়, সারাদেশে চলমান তাপপ্রবাহ ও আবহাওয়া অধিদফতরের সতর্কতা জারির প্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের আওতাধীন সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পূর্বনির্ধারিত ছুটি শেষে ২১ এপ্রিল খোলার পরিবর্তে আগামী ২৮ এপ্রিল যথারীতি খুলবে। শিগগিরই এ বিষয়ে অফিস আদেশ জারি করা হবে।

এরপর শনিবার (২৭ এপ্রিল) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব আক্তারুন্নাহার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলমান তাপপ্রবাহের কারণে কোমলমতি শিশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারগুলোর শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে নিম্নোক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, রোববার থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণি কার্যক্রম চলমান থাকবে। এক শিফটে বিদ্যালয় প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। আর দুই শিফটের বিদ্যালয়গুলোতে প্রথম শিফট সকাল ৮টা থেকে সকাল সাড়ে ৯টা এবং দ্বিতীয় শিফট পৌনে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব পর্যায়ে অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।


আরও খবর



উদ্ধার হওয়া স্যাটেলাইট লাগানো কুমির সুন্দরবনে অবমুক্ত হবে

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

বাগেরহাটের চিতলমারীর একটি মৎস্য ঘের থেকে  স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার বসানো কুমির উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) রাতে চিতলমারী উপজেলার দক্ষিণ শৈলদাহ গ্রামের মোঃ হাসান শেখের মৎস্য ঘের থেকে কুমিরটি উদ্ধার করা হয়।

ট্রাকে করে কুমির খুলনা বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তার (ডিএফও)র কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে কুমিরটিকে সুন্দরবনের গভীরে অবমুক্ত করা হবে বলে জানিয়ছেন ডিএফও নির্মল কুমার পাল।

স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ করে মৎস্য ঘেরে কুমিরটি দেখতে পায়। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা কুমির দেখতে ভীড় জমায়। এক পর্যায়ে সবাই মিলে কুমিরটিকে উদ্ধার করে। কুমিরের শরীরে স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার রয়েছে।

চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ ইকরাম হোসেন বলেন, কেউ যাতে কুমিরটির ক্ষতি না করে সেজন্য ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। খবর শোনার পর থেকে আমরা বন বিভাগের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেছি। খুলনা বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা তন্ময় আচার্য্যর নেতৃত্বে একটি দল ট্রাকে করে কুমিরটিকে খুলনায় নিয়ে গেছে।

বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তার (ডিএফও) নির্মল কুমার পাল বলেন, আমরা কুমিরটিকে উদ্ধার করেছি। কুমিরটি সুস্থ্য রয়েছে।পরবর্তীতে কুমিরটিকে সুন্দরবনের গভীরে অবমুক্ত করা হবে।

গবেষণার মাধ্যমে সুন্দরবনের কুমিরের চলাচল ও গতিপথ জানার জন্য গত ১৩ মার্চ থেকে ১৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে স্যাটেলাইট ট্যাগ বসিয়ে চারটি কুমির সুন্দরবনের হারবাড়িয়া পয়েন্টে অবমুক্ত করা হয়। ৪টি কুমিরের ৩টি কুমিরের অবস্থান সুন্দরবনে পাওয়া গেলেও, অন্য একটি কুমিরের অবস্থান মোংলা, বাগেরহাট, মোরেলগঞ্জ, পিরোজপুর এলাকায় পাওয়া গেছে বিভিন্ন সময়।


আরও খবর



নতুন ওয়েব সিরিজে পাওলি দাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ওপার বাংলাতে নারীকেন্দ্রীক ওয়েব সিরিজ নির্মাণের হার ক্রমেই বাড়ছে। এ তালিকায় আরও একটি সিরিজ যুক্ত হচ্ছে। এ সিরিজের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছেন টালিউড ও বলিউডের জনপ্রিয় নায়িকা পাওলি দাম। সৌভিক কুন্ডু পরিচালিত সিরিজটির শুটিং এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।

পাওলি অভিনীত নতুন এ সিরিজের নাম গুটিপোকা। জানা গেছে, এ সিরিজে পারিবারিক প্রতিহিংসার শিকার এক নারীর চরিত্রে অভিনয় করছেন পাওলি। তিনি পেশায় শিক্ষিকা। মূলত শিক্ষিকা এবং ছাত্রীর সম্পর্কের প্রেক্ষাপটে গল্প।

কিন্তু আপাত ভীরু স্বভাবের পাওলি অভিনীত চরিত্রটি এক সময়ে পরিস্থিতির চাপে কীভাবে ঘুরে দাঁড়ায়, তা নিয়েই সিরিজের গল্প এগোবে। ইউনিটের এক সূত্রের কথায়, একজন মহিলার গুটিপোকা থেকে প্রজাপতি হয়ে উড়ানের আখ্যানকে তুলে ধরবে সিরিজটি।

এ সিরিজে পাওলি ছাড়াও অভিনয় করছেন একঝাঁক তারকা। পাওলির ছাত্রীর ভূমিকায় রয়েছেন বিয়াস ধর। এ ছাড়াও বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন সৌরভ চক্রবর্তী, চন্দন সেন, শঙ্কর দেবনাথ, ফাল্গুনী চট্টোপাধ্যায়, বিদীপ্তা চক্রবর্তী, প্রান্তিক বন্দ্যোপাধ্যায়, শিঞ্জীনি চক্রবর্তী প্রমুখ। পাওলির স্বামীর চরিত্রে রয়েছেন সৌরভ। নির্মাতারা এখনো এই সিরিজিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেননি। এটাই সৌভিকের প্রথম ওয়েব সিরিজ হতে চলেছে।

হইচইর জন্য তৈরি এই সিরিজটির প্রযোজনা করছে অ্যাক্রোপলিস এন্টারটেনমেন্ট। আপাতত সিরিজের ওয়ার্কিং টাইটেল গুটিপোকা। তবে পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন হতেও পারে। চলতি সপ্তাহেই সিরিজের শুটিং শেষ হওয়ার কথা। সিরিজটির মুক্তির দিন এখনো চূড়ান্ত হয়নি।

সম্প্রতি জুলি নামের একটি ওয়েব সিরিজের শুটিং শেষ করেছেন পাওলি। সেই সিরিজে তিনি এক রাজনীতিকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন।

নিউজ ট্যাগ: পাওলি দাম

আরও খবর



নাবিকদের মুক্তি : প্রধানমন্ত্রীর শুকরিয়া আদায়

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ও জিম্মি ২৩ নাবিকের মুক্তির খবরে শুকরিয়া আদায় করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এ কথা জানান। এ সময় অন্যদের মধ্যে নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর এম মাকসুদ আলম উপস্থিত ছিলেন।

তিনি বলেন, নাবিকদের মুক্তির সংবাদটি যখন প্রধানমন্ত্রীকে দেই, তিনি শুকরিয়া আদায় করেন। এত অল্প সময়ের মধ্যে এ ধরনের ঘটনা (জিম্মি থেকে উদ্ধার) ফায়সালা করা নজিরবিহীন। নববর্ষের প্রথম দিনে হয়েছে, আমরা আনন্দিত। শুধু তাদের আত্মীয়স্বজন নয়, পুরো দেশবাসী খুবই আনন্দিত। আমরা আমাদের নাবিকদের মুক্ত করতে পেরেছি।

তিনি বলেন, বিশ্ব মেরিটাইম সেক্টরে যারা যারা আছেন, সবাই যোগাযোগ রেখেছেন বিষয়টি ফায়সালা করার জন্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন অধিদপ্তর ও আন্তর্জাতিক মেরিটাইম উইং তৎপর ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা নাবিকদের মুক্ত করতে তৎপর ছিলাম।

দীর্ঘ এক মাসের বেশি সময় ধরে তৎপরতার মধ্য দিয়ে জাহাজ ও নাবিকদের মুক্ত করতে পেরেছি। এখন তারা আরব আমিরাতের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।


আরও খবর