আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

জাকাত তহবিল ব্যবস্থাপনায় নতুন আইন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ অক্টোবর ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ অক্টোবর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশে জাকাত তহবিল ব্যবস্থাপনায় নতুন আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে জাকাত তহবিল ব্যবস্থাপনা আইন ২০২১ এর অনুমোদন দেওয়া হয়। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠকে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ কথা জানান।  তিনি বলেন, জাকাত তহবিল ব্যবস্থাপনা আইন ২০২১ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, জাকাত তহবিল গঠন করা হবে। তহবিলের অর্থ সরকারিভাবে সংগৃহীত হবে। প্রবাসী বাংলাদেশি, বিদেশি যেকোনো ব্যক্তি বা সংস্থা থেকে প্রাপ্ত অর্থ যেকোনো তফসিলি ব্যাংকের জাকাত ফান্ডে জমা দিয়ে জাকাত আদায় করতে পারবেন। আর একটি বোর্ড থাকবে। ধর্মমন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী এই বোর্ডের চেয়ারম্যান হবেন। জাকাত বোর্ডে সদস্য থাকবে ১০ জন। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কমিটি করে দেওয়া হবে ইসলামি ফাউন্ডেশন বা ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে। কালেকশন ও ডিস্ট্রিবিউশনটা তারা করবেন। কাকে কাকে কীভাবে দেবে, এটা তারাই ঠিক করবে। তাদের একটি অ্যাকাউন্ট থাকবে, সেখান থেকে তারা অর্থ সংগ্রহ করবে।

মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদন পাওয়া আইনটিতে ১৪টি ধারা রয়েছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সরকারিভাবে জাকাত সংগ্রহ ও বিতরণ করা হবে এবং আধুনিক তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারিভাবে জাকাতদানে উদ্বুদ্ধ করা হবে। জাকাত সংগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন, জাকাতদানে আগ্রহী ব্যক্তিদের যাকাতযোগ্য সম্পদের বিষয়টি খসড়া আইনে রয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সুরা তাওবায় প্রিসাইসলি সাতটি ক্যাটাগরি করে দেওয়া হয়েছে, প্রত্যেক ব্যক্তি যে জাকাতযোগ্য, সেই সাত ক্যাটাগরির যেকোনো একজনকে জাকাত দিতে পারবেন। বিভিন্ন ইসলামিক দেশগুলোতে বোর্ড আছে। অনেকেরই হয়ত ব্যক্তিগতভাবে দেওয়ার সুযোগ থাকে না, সে হয়তো জাকাতফান্ডে দিয়ে দিলেন। তখন জাকাত ফান্ড তার পক্ষে জাকাত আদায় করে দেবে।


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন আ ন ম ওবাইদুর রহমান

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মাসুদ রানা, কুড়িগ্রাম

Image

কুড়িগ্রামে জেলা পরিষদের উপ-নির্বাচনে বেসরকারিভাবে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন আ ন ম ওবাইদুর রহমান। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৫২৬টি নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আনারস প্রতীক মোঃ জাফর আলী পেয়েছেন ৪৬৮টি ভোট।

শনিবার (৯ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার সবকয়টি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে নিবার্চনী ভোট দেন ভোটাররা।

জানা গেছে, গত জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করার জন্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নেন মোঃ জাফর আলী। পরে জেলা পরিষদের শুন্য পদে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই পদে আবারও আনারস প্রতিক নিয়ে নিবার্চন করলে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আ ন ম ওবাইদুর রহমানের আনারস প্রতীকের কাছে ৫৮ ভোটে পরাজিত হন তিনি। এ নির্বাচনে জেলার ৯টি উপজেলায় মোট ভোটার ছিল ১০১৩ জন। স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধি, মেম্বার, চেয়ারম্যানগন ৯টি উপজেলার ৯টি কেন্দ্রে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেন।

কুড়িগ্রাম জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ জিলহাজ উদ্দিন বলেন, জেলায় ৯ টি উপজেলার ৯ টি ভোট কেন্দ্রে শান্তি পূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কোন প্রকার বিশৃঙ্খলা ছাড়াই বেসরকারিভাবে ৫৮ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন আনারস প্রতীক আ ন ম ওবাইদুর রহমান।


আরও খবর



বগুড়ায় প্রায় ৬০ মেট্রিক টন মধু আহরণের লক্ষ্য

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
বগুড়া প্রতিনিধি

Image

বগুড়ায় চলতি মৌসুমে প্রায় তিন কোটি টাকার ৬২ মেট্রিকটন মধু উৎপাদন হয়েছে। তবে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল আড়াই কোটি টাকা মূলের ৬০ মেট্রিকটন মধু উৎপাদনের। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) বগুড়া বেসরকারিভাবে এই লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। বগুড়া জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চলতি রবি মৌসুমে সরিষা থেকে প্রায় এক কোটি টাকার ৩০ মেট্রিকটন মধু উৎপাদনের লক্ষ্যে কাজ করেছে।

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) সূত্রে জানা গেছে, বিগত বছরগুলোতে বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারিভাবে মধু উৎপাদনের লক্ষ্য থাকলেও কয়েক বছর তা বন্ধ আছে। এরপরেও বিসিক বগুড়া নানাভাবে মধু উৎপাদন ও বাজারজাতকরণে উদ্যোক্তদের সহযোগিতা করে আসছে।

এরমধ্যে অন্যতম হলো সরিষা থেকে সংগৃহীত মধু। এছাড়া লিচু ও কালোজিরা থেকেও মধু সংগ্রহ করবেন মৌমাছি প্রতিপালনকারী উদ্যোক্তরা।

বিসিক সূত্রে আরও জানা গেছে, সরিষা ফুলে উৎপাদিত মধুর কেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, লিচুর মধু ৫০০ এবং কালোজিরা থেকে উৎপাদিত মধু বিক্রি হয় প্রতি কেজি ৬০০ টাকায়। প্রতি কেজি মধুর গড় দাম ৪শ টাকা ধরলে বগুড়ায় এ মৌসুমে উৎপাদিত মধুর মূল্য দাঁড়ায় দুই কোটি ৪০ লাখ টাকা।

এদিকে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বগুড়া সূত্র বলছে, গত বছর রবি শস্য চাষ মৌসুমে সরিষার ফুল থেকে সাড়ে ১৭ মেট্রিক টন মধু উৎপাদন হয়। আর চলতি মৌসুমে প্রায় এক কোটি টাকার ৩০ মেট্রিকটন মধু উৎপাদনের লক্ষ্যে কাজ করছে কৃষি বিভাগ।

মোট ১৪২ জন উদ্যোক্ততা বগুড়ার মাঠে থাকা সরিষার জমি থেকে মধু সংগ্রহে তাদের প্রতিপালিত মৌমাছি নিয়ে কাজ করছেন।

মধু উৎপাদনকারী উদ্যোক্তরা বলছেন, সরিষা চাষ মৌসুমে প্রতিটি বাক্স থেকে প্রতিদিন ৬ থেকে ৭ কেজি মধু সংগ্রহ করা যায়। তবে সেক্ষেত্রে আবহাওয়া রৌদ্রোজ্জ্বল থাকতে হয়। আগাম ও নাবী সরিষা চাষের ফলে প্রায় তিন মাস শুধু সরিষার ফুল থেকে সর্বাধিক পরিমাণ মধু সংগ্রহ হয়। সরিষার পর বরই, আম, লিচুর ফুল থেকেও মধু সংগ্রহ হয়।

শীতকালে কালোজিরা, জ্যৈষ্ঠ মাসে তিল ও বাদাম ফুল থেকে শেষ মধু সংগ্রহ করা হয়। ৫০টি মৌবাক্স থেকে প্রায় ১১০ কেজি মধু সংগ্রহ হয়। মধু সংগ্রহ করতে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা সময় লাগে। বছরের প্রায় ছমাস মধু সংগ্রহ করা গেলেও আষাঢ় থেকে অগ্রহায়ণ এই ছমাস মৌমাছিকে বিকল্প খাবার দিতে হয়।

দুই ভাগ চিনি ও এক ভাগ পানি মিশিয়ে সিরাপ তৈরি করে মৌমাছির বিকল্প খাবারের ব্যবস্থা করতে হয়। ফাউল ব্রুড রোগ মৌমাছির একটি মারাত্মক ব্যাধি। এছাড়াও আরও কিছু সংক্রামক রোগ ও উপদ্রবের কারণে মৌচাক নষ্ট হয়ে যায়।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বগুড়ার উপ-সহকারি পরিচালক ফরিদুর রহমান বলেন, সরিষার জমি থেকে মধু সংগ্রহ করতে জেলায় ১৪২ জন উদ্যোক্তা কাজ করছেন। গত বছর সাড়ে ১৭ মেট্রিকটন মধু সংগ্রহ হলেও এবার ৩০ মেট্রিকটন মধু সংগ্রহের লক্ষ্য রয়েছে। তিনি আরও বলেন, মৌমাছি সরিষার ফুল থেকে মধু সংগ্রহের ফলে ফলনও বাড়ে।

বিসিক জেলা কার্যালয় বগুড়ার উপ-মহাব্যবস্থাপক একেএম মাহফুজুর রহমান বলেন, মধু উৎপাদন ও বাজারজাতকরণে বিসিক বগুড়া জেলা কার্যালয় নানাভাবে উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করছে। বিশেষ করে বাজারজাতকরণে বিসিকর খাঁটি মানের নিশ্চিয়তা ও বিভিন্ন মেলাতে স্টল বরাদ্দে ব্যবস্থা করা হয়। এছাড়াও মধু চাষে মৌমাছি প্রতিপালন ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির ব্যাপারে পরামর্শ প্রদান করা হয়।

তিনি আরও বলেন, বিগত বছরগুলোতে মধু উৎপাদনে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প থাকলেও বর্তমানে তা বন্ধ আছে। তবে খুব দ্রুতই নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে আবারও সরকারিভাবে মধু উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।


আরও খবর



মাহি কুফুরিতে আক্রান্ত: রাকিব সরকার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহিকে নিয়ে এবার বিস্ফোরক স্ট্যাটাস দিয়েছেন তার স্বামী রাকিব সরকার। ২৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেছেন, মাহি দীর্ঘদিন ধরে কুফুরি দ্বারা আক্রান্ত।

ওই স্ট্যাটাসে মাহির স্বামী লিখেছেন, মাহি দীর্ঘদিন ধরে কুফুরি দ্বারা আক্রান্ত। মাহিকে নিয়ে কেউ বাজে কথা বইলেন না, প্লীজ। আমি অনেক কষ্ট পাই। একসাথে না থাকলেও তাকে আমি ভালোবাসি। ফারিশের মা হিসেবে তার সম্মান অনেক উর্ধ্বে।

যদিও এই ফেসবুক পেজ থেকে বিগত কয়েকদিনে মাহিকে নিয়ে একাধিক স্ট্যাটাস দিয়েছেন রাকিব। সেসব নিয়ে কথা বলতেও দেখা গেছে মাহিকে। এক ভিডিওবার্তায় রাকিবের স্ট্যাটাসের জবাবে মাহি বলেছেন, রাকিব ফেসবুকে কী লিখল, আই ডোন্ট কেয়ার।

এসবের মাঝেই নতুন করে আরও এক স্ট্যাটাসে মাহিকে নিয়ে আলোচনার ঝড় তুললেন তার স্বামী রাকিব সরকার।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য : রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালির জন্য পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। গতকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বুধবার (৬ মার্চ) দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।

মোঃ সাহাবুদ্দিন বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বজ্রকণ্ঠে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। পুরো বাঙালি জাতি সেদিন মন্ত্রমুগ্ধের মতো অবগাহন করেছিল রাজনীতির মহাকবি বঙ্গবন্ধুর অমর কবিতা। মাত্র ১৮ মিনিটের এই মহাকাব্যে ধ্বনিত হয়েছিল বাঙালি জাতির মুক্তির মহামন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর শাণিত ও প্রদীপ্ত উচ্চারণে কেঁপে উঠেছিল পাকিস্তানি স্বৈরশাসকের মসনদ। মূলত ৭ মার্চের ভাষণেই নিপীড়িত-নির্যাতিত বাঙালি জাতি খুঁজে পেয়েছিল শোষণমুক্তির কাঙ্ক্ষিত পথ। তাই ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালির জন্য পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য।

তিনি বলেন, ৭ মার্চ বাঙালি জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় দিন। স্বাধীনতা বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন। তবে তা একদিনে অর্জিত হয়নি। মহান ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭১ এর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের দীর্ঘ বন্ধুর পথে বঙ্গবন্ধুর অপরিসীম সাহস, সীমাহীন ত্যাগ-তিতিক্ষা, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এবং সঠিক দিকনির্দেশনা জাতিকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়। ১৯৭০ এর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে তালবাহানা শুরু করে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১ মার্চ থেকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে রেসকোর্স ময়দানে লাখো জনতার উদ্দেশে এক ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, অনন্য বাগ্মিতা ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় ভাস্বর ওই ভাষণে বাঙালির আবেগ, স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষাকে একসূত্রে গেঁথে বঙ্গবন্ধু বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। ঐতিহাসিক সেই ভাষণের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন বাঙালি জাতির বহুকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর কালজয়ী ভাষণগুলোর অন্যতম। একটি ভাষণ কীভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে, বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ। বাংলার মানুষের সাথে বঙ্গবন্ধুর আত্মার সম্পর্ক ছিল। তাই, তার ভাষণে মূলত মানুষের মনে কথাগুলো ফুটে উঠেছিল। বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ভাষণ কেবল আমাদের নয় বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্যও প্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে।


আরও খবর



টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের পর ওয়ানডে সিরিজে ঘুরে দাঁড়ানোর চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশের। টি-টোয়েন্টিতে তিন ম্যাচেই টস জিতলেও চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে টসভাগ্য সহায় হয়নি নাজমুল হোসেন শান্তর।

শ্রীলঙ্কার টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাই ফিল্ডিংয়ে নামতে হবে বাংলাদেশকে।

এখন পর্যন্ত ওয়ানডেতে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা দুই দল মুখোমুখি হয়েছে মোট ৫৪ বার। তাতে ১০ জয় বাংলাদেশের। শ্রীলঙ্কা জিতেছে ৪২ ম্যাচে। আর বাকি ২ ম্যাচে আসেনি কোনো ফল।

তবে সবশেষ মুখোমুখি দেখায় লঙ্কানদের হারিয়েছে বাংলাদেশ। সবমিলিয়ে সর্বশেষ ৫ ম্যাচে টাইগারদের জয় ২টি, শ্রীলঙ্কার ৩টি। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সে খুব বেশি পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪