আজঃ সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠাতে কার্পণ্য করছে না পশ্চিমী দেশগুলি

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রবিবার সকালেই জার্মানি থেকে এসে পৌঁছেছে রাশি রাশি অ্যান্টি ট্যাঙ্ক ক্ষেপণাস্ত্র। যদিও যুদ্ধবিশারদরা প্রশ্ন তুলেছে আর কি এর প্রয়োজন আছে?

যুদ্ধক্ষেত্রে নেমে ইউক্রেন সেনাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ইউরোপ-আমেরিকার সৈন্য যুদ্ধ করছে না ঠিকই, তবে পশ্চিমী দেশগুলি এখন আর অস্ত্র পাঠাতে কার্পণ্য করছে না। তারা এ-ও জানিয়েছে যে, ইউক্রেন চাইলে আগামী দিনে আরও অস্ত্র পাঠানো হবে। কিন্তু অস্ত্র নিয়ে পশ্চিমী দেশগুলির এই দরাজহস্ত হওয়ার কি আর কি কোনও প্রয়োজন আছে? এ ব্যাপারে প্রশ্ন তুলল আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা।

ইউরোপ-আমেরিকার অস্ত্র নিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের প্রশ্ন, অস্ত্র যে আসবে, তার ব্যবহার করবে কে? এখন অস্ত্র পাঠানোর কি আর কোনও তাৎপর্য আছে! ক্ষতি যা হওয়ার তা কি ইতিমধ্যেই হয়ে যায়নি?

গত বৃহস্পতিবার সকালে একটি টিভি বার্তায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সেনা অভিযানের ঘোষণা করেন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে। তার পর থেকে ৭২ ঘণ্টা কেটে গিয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার নিরন্তর হামলায় বিধ্বস্ত আকারে ছোট, আপাত শান্ত দেশ ইউক্রেন। পুতিন বাহিনীর দৌরাত্ম্যে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছেন বহু মানুষ। গত তিন দিনে মারাও গিয়েছেন শদুয়েক নাগরিক, সেনাকর্মী। রুশ ফৌজ পৌঁছে গিয়েছে রাজধানী কিভের উপকণ্ঠে। রাজধানীতে যাঁরা পথে নেমে যুদ্ধ করছেন, তাঁদের অনেকেই সাধারণ নাগরিক। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মত, এখন পশ্চিমের অস্ত্র পেয়ে কি সত্যিই আর কোনও লাভ হবে? রাশিয়ার হামলার মুখে কোণঠাসা ইউক্রেনের যখন পশ্চিমী দেশগুলির সমর্থনের সব চেয়ে বেশি দরকার ছিল, তখন পাশে দাঁড়ায়নি আমেরিকা। এখন সাহায্য পাঠিয়ে লাভ কি।

এ দিকে, যুদ্ধের মধ্যেও নিজের এবং পরিবারের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাজধানী কিভেই রয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভোলোদেমির জেলেনস্কি। যুদ্ধবিশারদরা বলছেন, রুশ বাহিনীর হাতে তাঁর বন্দি হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। অল্প ক্ষমতা নিয়ে এখনও লড়ে যাচ্ছেন ইউক্রেনের সেনারা। কিন্তু জেলেনস্কি বন্দি হলে তাঁদেরও মনোবল ভাঙবে বলে আশঙ্কা করছেন তাঁরা। তাই আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের আশঙ্কা, বড্ড দেরি হয়ে গেল সাহায্যে।


আরও খবর
লেবানন থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪




হামলার সময় ইসরায়েলকে রক্ষায় সহযোগিতা করেছে সৌদি!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের ছোড়া ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র থেকে সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ইসরায়েলকে সহযোগিতা করেছে সৌদি আরব। সৌদিতে ক্ষমতাসীন রাজপরিবারের ওয়েবসাইটের বরাত দিয়ে সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম কেএএন নিউজ।

সৌদি রাজপরিবারের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ইরানের ছোড়া ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সৌদি আরব নিজেদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহারের পাশাপাশি ইসরায়েল,যুক্তরাষ্ট্র, জর্ডান, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের সমন্বয়ে গঠিত সামরিক জোটকে সহযোগিতা করেছে।

এই সহযোগিতার কারণ হিসেবে ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, সৌদি আরব মনে করে, গাজায় সংঘাত শুরুর পর থেকে ইরান এই সংঘাত থেকে ফায়দা তোলার পরিকল্পনা করছে এবং সম্প্রতি যে হামলা তেহরান পরিচালিত করেছে, তা সেই পরিকল্পনার অংশ। সৌদি আরব কখনও সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে না। সেই সঙ্গে যেসব দেশ যদি সন্ত্রাসবাদকে মদত দেয়, তাদেরকেও সমর্থন করে না।

গত ১ এপ্রিল সিরিয়ায় ইরানি দূতাবাসে বোমা হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এতে নিহত হন ১৩ জন। নিহতদের মধ্যে ইরানের সামরিক বাহিনীর এলিট শাখা ইসলামিক রেভোল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) দুই জ্যেষ্ঠ কমান্ডার মোহাম্মদ রেজা জাহেদী এবং মোহাম্মদ হাদি হাজি রহিমিও ছিলেন।

হামলার দায় এখন পর্যন্ত ইসরায়েল স্বীকার করেনি। তবে সাক্ষ্য-প্রমাণ যা পাওয়া গেছে,তাতে হামলাটি যে আইডিএফ করেছিল তা পরিষ্কার। গত সপ্তাহে ইরানের সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছিলেন এই হামলার জন্য ইসরায়েলকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।

তারপর শনিবার রাত ও রোববার ইসরাইলকে লক্ষ্য করে ৩ শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইরানের সামরিক বাহিনী। হামলায় হতাহতের কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি। বেশিরভাগ ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার আগেই ধ্বংস করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। তবে ইসরায়েলের ৯টি স্থাপনায় ইরানি ড্রোন আঘাত হানতে সফল হয়েছে বলে জানা গেছে।

ফিলিস্তিন ইস্যুতে ইসরায়েলের সঙ্গে চরম দ্বন্দ্ব রয়েছে ইরানের। সেই দ্বন্দ্ব আরও ব্যাপকভাবে বেড়েছে গত ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর থেকে।


আরও খবর
লেবানন থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪




পরমাণু শক্তি কমিশনের সদস্য হলেন ড. মজিবুর রহমান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. মো. মজিবুর রহমান পরমাণু শক্তি কমিশনের সদস্য (জীববিজ্ঞান) পদে নিয়োগ পেয়েছেন। সদস্য পদে নিযুক্ত হওয়ার পূর্বে তিনি কমিশনের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের পরিচালক ও আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (IAEA)-এর National Liaison Officer (NLO) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

ড. রহমান দেশের ৮টি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ক্যাম্পাসে ইনষ্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিসিন এন্ড এলাইড সাইন্সেস (ইনমাস) স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে ২০১৭-২০২৩ পর্যন্ত অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।

ড. মো. মজিবুর রহমান ২০০৩ সালে Catholic University of Leuven, Belgium থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ২০০৮ সালে Friedrich-Schiller-University of Jena,  Germany তে Alexander von Humboldt Foundation (AvH) - এর Research Fellow হিসেবে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষনা সম্পন্ন করেন।

এ পর্যন্ত দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জার্নালে তার ৫০টির অধিক গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি দাপ্তরিক কাজে বেলজিয়াম, জার্মানি, অষ্ট্রিয়া, ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাষ্ট, পানামা, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপিন্স, থাইল্যান্ড সহ প্রায় ২০টির অধিক দেশ সফর করেন।

ড. রহমান ১৯৬৬ সালে কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার পানিপাড়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তার সহধর্মিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং তাদের এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রয়েছে।

ড. মজিবুর রহমান, বাংলদেশ পরমাণু শক্তি বিজ্ঞানী সংঘের পর পর দুবার (২০১৪-২০১৬ এবং ২০১৬-২০১৮) নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে কমিশন তথা বিজ্ঞানীদের কল্যানে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।


আরও খবর



৪৫ টাকা দরে চাল, ৩২ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন বোরো মৌসুমের ধান ও চালের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করেছে সরকার। আজ রবিবার মন্ত্রীপরিষদ সভাকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভায় এই মূল্য নির্ধারণ করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

সভায় আসন্ন বোরো সংগ্রহ ২০২৪ মৌসুমে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সিদ্ধ চাল, আতপ চাল ১ লাখটন এবং ৫০ হাজার টন গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা, আতপ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৪ টাকা। ২০২৩ সালে ধান-চালের সংগ্রহ মূল্য ছিল যথাক্রমে ধান ৩০ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৫ টাকা।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, স্থানীয় সরকার,পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (টিটু) এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বেগম রোকেয়া সুলতানা অংশ নেন।


আরও খবর



রমজানে কদর বেড়েছে মহিষের দইয়ের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
ফিরোজ মাহমুদ, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)

Image

পবিত্র রমজান মাসে রোজাদারদের মধ্যে মহিষের দইয়ের কদর বেড়েছে। সারা বছরই মিরসরাইয়ের মহিষা দইয়ের চাহিদা রয়েছে চট্টগ্রামজুড়ে। রমজান মাসে এর চাহিদা বেড়ে গেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে ইফতারের আগে উপজেলার বিভিন্ন বাজারে জমজমাট বিকিকিনি চলছে।

মিরসরাই উপজেলার উপকূলীয় ইছাখালী ইউনিয়ন, বামনসুন্দর ও রহমতাবাদ এলাকা থেকে দই তৈরি করে বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়। এখানকার দইয়ের স্বাদেও আছে কিছুটা ব্যতিক্রম। অন্যান্য এলাকায় টক দই হলেও এখানকার দই হয় মিষ্টি।

মিরসরাই কলেজ রোডে কথা হয় রহমতাবাদ থেকে দই বিক্রি করতে আসা জাহেদুল ইসলামের সাথে। তিনি জানান, প্রথমে এলাকার বিভিন্ন খামারীর কাছ থেকে মহিষের দুধ সংগ্রহ করা হয়। এরপর সেই দুধ থেকে দই তৈরি করে বিভিন্ন বাজারে নিয়ে বিক্রি করে থাকি। আবার অনেকে বিয়ে, জেয়াফত, আকিকা অনুষ্ঠানের জন্য অগ্রিম দইয়ের অর্ডার দিয়ে থাকে। তবে রমজানে চাহিদা বেশী থাকে।

ইছাখালী এলাকার আরেক দই বিক্রেতা নুরনবী বলেন, আগের তুলনায় মহিষের দই অনেক কমে গেছে। শিল্পজোন হওয়ার কারণে মহিষের চারণভূমি না থাকায় এখন খামারে মহিষ রাখছে না মালিকেরা। যে খামারীর কাছে আগে শতাধিক মহিষ ছিল, এখন অর্ধেকে নেমে এসেছে। দুধের দামও বেড়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, রমজান মাস উপলক্ষে বেচাকেনা বেড়েছে। আমি আবুরহাট, মিঠাছরা, মিরসরাই ও আবুতোরাব বাজারে নিয়মিত দই বিক্রি করে থাকি।

আরেক বিক্রেতা নজরুল ইসলাম জানান, তারা প্রতি কেজি দুধ কিনে নেন ১শ টাকা করে। দই তৈরী করে বিক্রি করেন ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা। মাটির হাঁড়িতে দই বসিয়ে তৈরি করা হয়। কোন অনুষ্ঠানের জন্য কেউ অর্ডার করলে বেশি পরিমাণে বানানো হয়। এবং অর্ডারকারীর বাড়ি পৌঁছে দেয়া হয়।

স্কুল শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, মিরসরাই উপজেলার উপকূলীয় এলাকার দই সাধারণত খাঁটি, এখানে কোন ধরণের ভেজাল মেশানো হয়না। এখানে দইয়ের বেশ কদর রয়েছে। চট্টগ্রাম শহর থেকে এসেও অনেক দই নিয়ে যায়।

মিঠাছরা বাজারে মহিষের দই ক্রয় করতে আসা নুরুল আফছার বলেন, রমজানে দই ছাড়া চলে না। ইফতারের পর পরিবারের সবাই এক গ্লাস করে দই খাই সবাই।

খামারী শাহজালাল বলেন, আমাদের চরশরৎ এলাকায় আগে অনেকে মহিষ পালন করত। মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে উঠায় চারণভূমি না থাকায় দিন দিন মহিষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। অনেক খামারি এখন অন্য পেশা বেছে নিয়েছে।

মিরসরাই উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: জাকিরুল ফরিদ বলেন, উপকূলীয় এলাকায় মহিষের দই পাওয়া যায় এখানে উন্নত মানের ঘাস সেগুলো খেয়ে এখানে প্রচুর গরু-মহিষ ও ভেড়া লালন পালন হয়। সেসব মহিষের দুধ থেকেই নির্ভেজাল দই তৈরী হয়।

তিনি বলেন, মহিষের দই হজমে সহায়তা করে। এর ল্যাকটোবেসিলিসের মতো উপকারী ব্যাকটেরিয়া, যেগুলো প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া নামে পরিচিত, তারা শরীরের জন্য ভিটামিনকে তৈরি করে ও পেটের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বিতাড়িত করে। প্রতিদিন মহিষের দই খেলে হৃদরোগ প্রতিরোধ হবে।


আরও খবর



অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠালেন ডিপজল

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

আসন্ন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অভিনয়শিল্পীদের মাঝে লড়াইটা জমে উঠেছে। ইতোমধ্যেই দুইটি প্যানেলে দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছেন শিল্পীরা।

যাদের একাংশ গেছেন অভিনেতা মিশা ও ডিপজলের দলে। অন্যরা গেছেন চিত্রনায়িকা নিপুণের প্যানেলে। তাদেরই একজন চিত্রনায়িকা অঞ্জনা। এবারের নির্বাচনের নিপুণের প্যানেলে থেকে লড়বেন তিনি।

এসব তো গেল পুরোনো খবর, নতুন খবর হচ্ছে- ধারের টাকা পরিশোধ না করায় চেক ডিসঅনারের জন্য নায়িকা অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।

ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, অঞ্জনা গত বছর ডিপজলের কাছ থেকে নগদ ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ধার নেন। ছয় মাসের মধ্যে ধার পরিশোধ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন। তবে ছয় মাস পার হয়ে গেলেও তিনি টাকা ফেরত দেননি। ডিপজল টাকা ফেরত চাইলে তিনি এ বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি ডিপজলকে ডাচবাংলা ব্যাংকের একটি চেক দেন। তবে ২৫ ফেব্রুয়ারি অঞ্জনার অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকায় চেকটি ডিসঅনার হয়।

মূলত এ কারনেই গত ২৩ মার্চ টাকা পরিশোধ করার জন্য অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান ডিপজল। লিগ্যাল নোটিশ পাওয়ার এক মাসের মধ্যে অঞ্জনাকে পুরো অর্থ ফেরত দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়। অন্যথায়, অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে অঞ্জনার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।


আরও খবর