আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

ইলন মাস্কের ব্যবস্থাপনা ভাবনায় পরিবর্তন দরকার

প্রকাশিত:শনিবার ১২ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ইলন মাস্কের টুইটার অধিগ্রহণের পর বেশ কিছু প্রশ্ন উঠছে। প্রথমটি নীতির প্রশ্ন: বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির জন্য জনসাধারণের বিতর্কের এত গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্মের মালিক হওয়া কি ঠিক? এরপর আইনগত প্রশ্ন: অধিগ্রহণের কয়েক দিনের মধ্যে এত কর্মীকে ছাঁটাইয়ের বিষয়ে তার সিদ্ধান্ত কি বোর্ডেরও ওপরে? পরের প্রশ্ন কৌশল নিয়ে: টুইটার কি বিজ্ঞাপন-নির্ভর ব্যবসায়িক মডেল থেকে সরে সাবস্ক্রিপশন-নির্ভর মডেলে গিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবে?

কাজ, সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সিইওর ভূমিকা সম্পর্কে ইলন মাস্ক যেভাবে চিন্তা করেন, স্পষ্টতই তিনি স্রোতের বিপরীতে চলছেন। কর্মীদের প্রতি মনোভাব তার প্রথাবিরোধী পদ্ধতির একটি সুস্পষ্ট উদাহরণ। একজন ভবিষ্যতবাদী হিসেবে মাস্ক বেশ পুরোনো ধাঁচের (ওল্ড ফ্যাশনড) বস। তিনি দূরে থেকে কাজ (ওয়ার্ক ফ্রম হোম) পছন্দ করেন না। চলতি বছরের শুরুতে গাড়িনির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার কর্মীদের কাছে একটি ইমেইল পাঠিয়েছিলেন মাস্ক, যেন তারা সপ্তাহে কমপক্ষে ৪০ ঘণ্টা সশরীরে অফিস করেন। কেউ এটিকে পুরোনো ধাঁচ মনে করলে অন্য কোথাও কাজের ভান করতে পারেন, তিনি টুইট করেছিলেন।

একসঙ্গে এত টুইটার কর্মীকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা যা-ই হোক না কেন, তার পদ্ধতি কিন্তু নৃশংস। চাকরিচ্যুত কর্মীদের করপোরেট অ্যাকাউন্টগুলো হুট করে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, ছোট্ট একটা ইমেইলের মাধ্যমে ক্যারিয়ার শেষ হয়েছে তাদের, এক ঝলকে টুইটারের অর্ধেক কর্মী নাই হয়ে গেছে। যেন থানোসের (মারভেল কমিকসের ভিলেন) হাত পড়েছে এই ব্যবসায়। এরপর যারা রয়ে গেছেন, তাদের জন্যেও সামনের দিনগুলো কঠিন হতে চলেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, টুইটার অফিসে ইলন মাস্কের প্রথম কাজগুলোর মধ্যে একটি ছিল মাসিক বিশ্রামের দিন বাতিল করা। তবে মাস্কের সমালোচকদের মেনে নিতে হবে, তার আমার পথ, নাহয় অন্য পথ পদ্ধতি আগে কাজ করেছে। টেসলা ও স্পেসএক্সের মতো অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে তিনি সহানুভূতি না-ও দিতে পারেন, কিন্তু বৈদ্যুতিক গাড়ি জনপ্রিয় করা থেকে মঙ্গল গ্রহে উপনিবেশ স্থাপনের মতো সুবিশাল লক্ষ্য দিয়েছেন। এটি টুইটারের জন্যেও কাজ করবে কি না, তা পরিষ্কার নয়।

টুইটারকে এমন একটি ডিজিটাল টাউন স্কয়ার হিসেবে গড়ে তোলা যেখানে মুক্তচিন্তার বিকাশ লাভ করবে, ইলন মাস্কের এই চিন্তা অবশ্যই দুর্দান্ত। তবে এবার তিনি এমন একটি ব্যবসায় হাত দিয়েছেন, যেখানে বিচার এবং রাজনীতি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতোই সমান গুরুত্বপূর্ণ। আবার, ইলন মাস্ক যেভাবে সিদ্ধান্ত নেন, তা-ও সংখ্যাগরিষ্ঠ পদ্ধতি নয়। প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীরা (সিইও) কীভাবে সিদ্ধান্ত নেন সে বিষয়ে খুব কমই গবেষণা হয়েছে। তবে ২০২০ সালে হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল সেখানকার ২৬২ জন সাবেক শিক্ষার্থীকে জিজ্ঞাসা করেছিল, তারা কীভাবে কৌশল নির্ধারণ করেন।

গবেষকরা কয়েক ধরনের পদ্ধতি লক্ষ্য করেন। কিছু ব্যবস্থাপক জোরালো বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করেন, অন্যরা আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া ব্যবহার করেন। গবেষকরা দেখেছেন, যেসব কর্মকর্তা তুলনামূলক বেশি কাঠামোগত প্রক্রিয়া ব্যবহার করেন, তারা বড় এবং দ্রুত বর্ধনশীল সংস্থাগুলোর নেতৃত্ব দেন। এ ধরনের বসদের মধ্যে ধীরে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রবণতা বেশি। কিন্তু ইলন মাস্ক ও তার সহযোগীরা ভিন্ন শিবিরের। তারা দ্রুত, অনানুষ্ঠানিক ও আক্রমণাত্মক। চাকরিচ্যুত টুইটার কর্মীদের ফিরে আসতে বলা হয়েছে এমন খবর এরই মধ্যে সামনে এসেছে। টুইটারের নতুন সিইও আরও একটি দিক থেকে প্রথাবিরোধী। প্রখ্যাত ব্যবস্থাপনা চিন্তাবিদ পিটার ডুকারের বর্ণনায় সিইও হলেন সেই ব্যক্তি, যিনি বহির্বিশ্ব এবং প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ কাজকর্মের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করেন। তবে ইলন মাস্ক এই ব্যবধান পূরণ করার মতো তেমন কিছু করছেন না।

ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড ও সম্পদ তার মালিকানাধীন অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। টুইটারে তিনি আরও এগিয়ে যাচ্ছেন। তার নিজের টুইটার ফিডে পণ্যের ধারণা তুলে ধরছেন, গ্রাহকদের মতামতের জন্য ভোট নিচ্ছেন এবং বিষয়গুলো কীভাবে চলছে তার সবশেষ চিত্র তুলে ধরছেন। টুইটার নিজেই এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে ব্যবহারকারী, সাবেক কর্মচারী, প্রতিষ্ঠাতা, নীতিনির্ধারক, পণ্ডিত প্রত্যেকে সব কিছু কেমন চলছে তা প্রকাশ্যে বলেন। এখানে ভেতরে কথা বলার মতো তেমন কিছু নেই। আপনি হয়তো বলতে পারেন, ইলন মাস্ক একজনই, এই চুক্তিটিও তাই। তিনি যখন প্রথম টুইটার কেনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন, তখন স্পষ্টভাবে বলেছিলেন, এটি কোনো অর্থনৈতিক কারণে হচ্ছে না। পরে লেনদেন থেকে সম্পূর্ণভাবে বেরিয়ে আসারও চেষ্টা করেন। একটি সোশ্যাল-মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের বিলিয়নিয়ার মালিকের সঙ্গে বেশিরভাগ পাবলিক প্রতিষ্ঠানের বেতনভোগী কর্মকর্তাদের চ্যালেঞ্জের খুব বেশি মিল পাওয়া যাবে না। কিন্তু মাস্ক যদি রূঢ় সিদ্ধান্তের ওপর ভর করে, পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এড়িয়ে তার সবশেষ উদ্যোগে আরেকটি সফলতা অর্জন করেন, তারপরও নিজেকে কিছুটা পরিবর্তন করার প্রয়োজন হবে।

নিউজ ট্যাগ: ইলন মাস্ক

আরও খবর



শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, বিশ্ব যখন প্রশংসা করছে তখন কিছু মানুষ সমালোচনা করছে৷ যে যাই বলুক, শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভার শুরুতে তিনি এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগকে সবসময় ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই পথ চলতে হয়েছে৷ আওয়ামী লীগ দেশ ও মানুষের ওপর আস্থা রেখেই দেশ চালায়৷ কিছু রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবী অনবরত দেশবিরোধী অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে৷ তাদের চোখে কিছুই ভালো লাগে না৷ বাংলাদেশ তো পেছাচ্ছে না৷ এগিয়ে যাচ্ছে৷ তাহলে সমস্যাটা কোথায়?

বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ক্ষমতায় বসে লুটপাট করতে পারছে না বলেই সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনায় নেমেছে বিএনপি৷ বিএনপি এমন একটি দল, যাদের কোনো মাথামুণ্ডু নেই৷ তারা শুধু পারে অনলাইনে নির্দেশনা দিতে৷ ২৮ অক্টোবর বিএনপি যে অপকর্ম করেছে, তা মানুষের ভুলে যাওয়া উচিত না৷

ভোট চুরি করে ক্ষমতায় আসা দলের কাছে আজ গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয় মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, যারা ভোট নিয়ে প্রশ্ন তুলছে, তারা কেনো বুঝছে না দেশবাসী এই নির্বাচনে ভোট দিতে পেরে খুশি৷ জনগণের আস্থা আওয়ামী লীগ পেয়েছে, কারণ মানুষ বিশ্বাস করে আওয়ামী লীগ তাদের উপকার করে৷

জনগণের আস্থা-বিশ্বাসই আওয়ামী লীগের মূল শক্তি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ দেশের মানুষের দিন বদল হয়েছে৷ দারিদ্র্যের হার এখন গ্রামে নয় শহরে দেখা যাচ্ছে৷ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ গড়া যাবে৷ পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এক বছর না পেরোতেই দেড় হাজার কোটি টাকা উপার্জন হয়েছে দেশের৷ এটাই তো প্রাপ্তি, বলেন তিনি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র নিজের চেহারা আয়নায় না দেখে, মানবাধিকার নিয়ে সবক দেয় বাংলাদেশকে৷ মার্কিন কোনো পুলিশের গায়ে কোনো রাজনৈতিক দল হাত তুললে, কী করতো সেখানতার পুলিশ? কদিন আগে যুদ্ধের বিরোধীতা করায় সাধারণ মানুষের আন্দোলনে কি জুলুমটাই না করলো আমেরিকার পুলিশ। এটা তো মানবাধিকার লঙ্ঘন৷ এর জবাব কী?

প্রচণ্ড গরমে দেশবাসীকে সাবধানে থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় গরম ছড়িয়ে পড়ছে৷ শিগগিরই বৃষ্টি হবে বলে আশা করছি৷ পহেলা আষাড় থেকে পরিবেশ-প্রতিবেশ রক্ষায় বৃক্ষরোপণ চালিয়ে যেতে হবে বলেও জানান শেখ হাসিনা৷


আরও খবর



১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো ৪৯ টাকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভোক্তা পর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে সরকার। এ দফায় ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪৪২ টাকা থেকে ৪৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) নতুন এ দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। যা আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

ঘোষণায় জানানো হয়, বেসরকারি এলপিজির রিটেইলার পয়েন্টে ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ভোক্তা পর্যায়ে অটো গ্যাসের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৩ টাকা ৯২ পয়সা। এর আগে এপ্রিল মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।


আরও খবর



ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন স্থগিত

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

সংসদ সদস্য আবদুল হাইয়ের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসনে উপনির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার (৬ মে) বিচারপতি মো. জাকির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

ঝিনাইদহ-১ আসনে আগামী ৫ জুন উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। হাইকোর্টের স্থগিতাদেশে আপাতত এই আসনে নির্বাচন হচ্ছে না।

এর আগে, ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল হাই গত ১৬ মার্চ ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়ায় আসনটি শূন্য হয়। পরে উপনির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান মো. নায়েব আলী জোয়ারদার‌। তিনি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এবং জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।


আরও খবর



একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নীতিমালা অনুযায়ী, অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২৬ মে। তিন ধাপে আবেদন চলবে আগামী ১১ জুন পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে। বুধবার (১৬ মে) রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইটে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়।

শিডিউল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ২৯ জুনের মধ্যে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তি আবেদন শুরু হবে ৩০ জুন থেকে। যা চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত।

সকল ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই থেকে। ভর্তি কার্যক্রম চলবে ১০ দিন। অর্থাৎ ২৫ জুলাই একাদশ শ্রেণির ভর্তি শেষ হবে। আর একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।

২০২৪ সালে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পছন্দ তালিকায় ন্যূনতম পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ রাখতে পারবে শিক্ষার্থীরা। অনলাইনে আবেদন জমা দিতে ১৫০ টাকা ফি পরিশোধ করতে হবে। তবে এমপিওভুক্ত, নন এমপিওভুক্ত, ইংলিশ ভার্সন, বাংলা ভার্সন, মহানগর, জেলাশহর, গ্রাম বিবেচনায় ভর্তি ফি আলাদা হতে পারে, কত হবে তা ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নীতিমালায় বলা আছে। তিন ধাপের প্রক্রিয়া শেষে ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চায় ভারত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে ভারত সহায়তা করতে চায় বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রী মহিববুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

ভারতের হাইকমিশনার বলেন, পরিবেশগত মিল থাকায় আমরা একই ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হই। ডিজাস্টার রিজিলিয়েন্ট ইনফ্রাসটাকচারসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থার সদস্য বাংলাদেশ। কাজেই এসব ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে কাজ করতে পারে।

তিনি বলেন, গতবছর দুই দেশের এই মন্ত্রণালয়ের সচিব পর্যায়ের বৈঠক হয়েছিল। বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় ও আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে। ২০২১ সালে আমরা একটি সমঝোতা স্মারকও সই করেছি। এই সমঝোতার বাস্তবায়ন নিয়েও আমাদের মধ্যে কথা হয়েছে। যেমন, রিমোট সেন্সিং, দুর্যোগ ব্যবস্থা কর্মসূচি, প্রশিক্ষণ ও তথ্য বিনিময়ে দুই দেশ পরস্পরকে সহায়তা করার কথা বলা হয়েছে।

প্রণয় কুমার ভার্মা বলেন, রিমোট সেন্সিং নিয়ে আমরা দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছি। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশকে কীভাবে সহায়তা করা যায়, তা নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। সব উদ্যোগ বাস্তবায়নে প্রতিমন্ত্রী আগ্রহ প্রকাশ করায় আমি খুবই সন্তুষ্ট।

এ সময়ে দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ভারত সবসময় বাংলাদেশের পাশে আছে। তারা বাংলাদেশকে সমর্থন দিচ্ছে, ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত রাখবে। ভারত ও বাংলাদেশের প্রকৃতি এক হওয়ায় সমস্যা মোকাবিলায় আমরা ভবিষ্যতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবো।


আরও খবর