আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

হৃদয় কিন্তু আপনার একটাই : মাকসুদা আক্তার প্রিয়তী

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ নভেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
Image

বাঙালি সমাজে মানুষদের মধ্যে যে একটা মূল উপাদানের ঘাটতি রয়েছে, তা হলো কোন পরিবর্তনকে গ্রহণ করা। তারা কেনো যেনো একই বুদ্বুদের ভিতর থাকতে চায় এবং অন্যদেরও রাখতে চায়। যেখানে প্রকৃতি নিজে পরিবর্তনশীল।

 

উদাহরণ গুলো যদি ছোট্ট পরিসর থেকেই শুরু করি, কেউ নতুন বিয়ে করে ব্যস্ত হয়ে পড়লে বলি, বিয়ের পর সে চেঞ্জ হয়ে গিয়েছে, আগের মতো আর নাই। কেউ নতুন চাকরি করা শুরু করলে বলি, চাকরীর পর থেকে সে চেঞ্জ হয়ে গিয়েছে, তার স্টাইল চেঞ্জ হয়েছে, আগের মতো আর সময় দেয় না , কিংবা কারোর সংসারে নতুন সন্তানের আগমন কিংবা কারোর সাথে প্রেম। সবচেয়ে বেশী মানুষের চেঞ্জের কথা বলি যখন কেউ দেশের বাইরে চলে যায় বা বিদেশ ফেরত। আমরা বেশীরভাগ সময়ে তাদের পরিবর্তন গ্রহণ করতে রাজী নই। আমরা চাই, আমি যেই জায়গায় আছি, ছিলাম, সেই ব্যাক্তিকেও সেই একই জায়গায় রাখতে। আমরা মাঝে মাঝে খোঁচা মেরে কথা বলা বা টিটকারি মেরে কথা বলাও ছাড়ি না।

 

কখনো ভাবিনি আমরা নিজেরা আসলে ঐ মুহূর্তে কোন স্টেটে অবস্থান করছি, কতখানি নিজে এগিয়েছি, কি নিজের থলিতে অর্জন করেছি।

 

আমরা আসলে ভাবি না, কেউ নতুন বিয়ে করলে বা প্রেম করলে বা সন্তানের আগমন হলে, জীবনের সেই নতুন সংযোজনের পর্বটি একটা বিশাল স্পেস নেয়, সেই ব্যক্তির নতুনের সাথে কোপ করতে হয়, নতুনের সাথে বেড়ে উঠতে হয়, নতুন কে সময় দিতে হয়, কম্প্রোমাইজ করতে হয় তার নিজের হেড স্পেসকেও। এটি সেই ব্যাক্তির জীবনে পরিবর্তনের ধাপ।

 

কেউ দেশের বাইরে গেলে/ থাকলে/ ফেরত আসলে সে শিখে, নতুন কালচার, নতুন ভাষা, নতুন সংস্কৃতি, নতুন করে জীবনচালনা/ পদ্ধতি, নতুন করে অনেক কিছু। তখন সেই ব্যাক্তি তার নিজের স্বভাব/ চরিত্রের আইডেন্টিটি অনুযায়ী নতুন উপদান রিপ্লেস করে পুরাতনের সাথে, অনেক কিছু যা তার প্রয়োজন নেই, তা ঝেরে ফেলে দিয়ে নতুনকে জায়গা করে দেয় ঠিক শরৎ ও বসন্তের মতো। এটা পরিবর্তনের নিয়ম।

 

এটা জরুরী নয় যে, আপনার কাছে ব্যক্তিগতভাবে সেই পরিবর্তন ভালো লাগলো কি লাগলো না। বিশ্বাস করুন, কেউ নিজের পরিবর্তনকে স্বাগত জানালে আপনার ব্যাক্তিগত অভিমতে তার কিছু আসে যায় না।  কিন্তু আপনি আরেকজনের পরিবর্তনকে গ্রহণ করে বা না করে আপনার মনের এবং জীবনের কি প্রভাব পড়ছে (নেগেটিভ/পজিটিভ অনুভূতি) সেটার উপর নজর দেয়া বেশী গুরুত্পূর্ণ , আপনার নিজের জন্য।

 

আপনার হৃদয়ে ভালোবাসায় পূর্ণ করার পরিবর্তে বিষাদ/ঘৃণা/হিংসা/বিতৃষ্ণা অনুভূতিগুলোকে বেশী জায়গা দিয়ে ভরিয়ে তুলছেন কিনা সেদিকে লক্ষ্য করুন, কারণ ক্ষতিটা কিন্তু আপনারই হবে, ঐ ব্যক্তির কিছুই হবে না যার পরিবর্তন হচ্ছে। হৃদয় কিন্তু আপনার একটাই, আর আপনার মস্তিষ্কে স্পেস কোন অনুভূতির ক্যামিক্যাল দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করবেন তা-ও আপনার হাতে।

 

সময়, প্রকৃতি পরিবর্তনশীল, মানুষ তার সাথে সাথে নিজেকে ভাঙ্গে, গড়ে ... কেউ পজিটিভ্লি কেউ নেগেটিভ্লি... আপনি কোন ফর্মে নিজেকে পরিবর্তন করবেন বা গ্রহণ করবেন তা আপনারই নিয়ন্ত্রণে?


আরও খবর



যেভাবে মুক্তিপণের অর্থ পেল সোমালিয়ার জলদস্যুরা

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবল থেকে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ২৩ নাবিকসহ মুক্তি পেয়েছে। বাংলাদেশে সময় শনিবার (১৩ এপ্রিল) দিবাগত রাত সোয়া তিনটার দিকে এ খবর নিশ্চিত করেছে জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপ। জাহাজটিতে থাকা ২৩ নাবিকই সুস্থ রয়েছেন। এরপরই জাহাজটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হারমিয়া বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এ সময় এমভি আবদুল্লাহর দুই পাশে দুটি যুদ্ধজাহাজ পাহারা দিয়ে সোমালিয়া উপকূল ত্যাগ করতে থাকে।

জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম জানান, আমাদের জাহাজটি ছেড়ে দেয়া হয়েছে। আমরা ২৩ নাবিককেই অক্ষত অবস্থায় ফেরত পেয়েছি।

জানা গেছে, জলদস্যুদের দাবি অনুযায়ী মুক্তিপণ নিয়ে একটি উড়োজাহাজ বাংলাদেশ সময় শনিবার বিকেলে জিম্মি জাহাজের ওপর চক্কর দেয়। এসময় জাহাজের ওপরে ২৩ নাবিক অক্ষত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়। এরপর বিমান থেকে ডলারভর্তি তিনটি ব্যাগ সাগরে ফেলা হয়। স্পিডবোট দিয়ে এসব ব্যাগ জলদস্যুরা কুড়িয়ে নেয়। জাহাজে উঠে দাবি অনুয়ায়ী মুক্তিপণ গুনে নেয় জলদস্যুরা। যদিও মুক্তিপণ কত এবং কীভাবে দেয়া হয়েছে সেটি নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি জাহাজের মালিকপক্ষের কোনো কর্মকর্তা।

এদিকে রোববার (১৪ এপ্রিল) সকালে মিন্টু রোডে প্রতিমন্ত্রীর বাসায় জিম্মি অবস্থার অবসান বিষয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ বলেছেন, জলদস্যুরদের মুক্তিপণ দিয়ে নাবিকদের উদ্ধারের তথ্য সরকারের কাছে নেই। শনিবার (১৩ এপ্রিল) নাবিক মুক্ত হবার সময় জলদস্যুরা নিরাপত্তার জন্য কয়েকজন নাবিককে জাহাজ থেকে নিয়ে যেতে চেয়েছিল, কিন্তু সরকারের দৃঢ়তায় নাবিকদের নিরাপদ রেখেছে। আমার ধারণা, নাবিকদের দেশে ফিরতে ২০ দিনের মতও  সময় লাগতে পারে।

গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। ৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।


আরও খবর



কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলায় যাত্রীবাহী বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় অন্ততপক্ষে ৮ জন আহত হয়েছেন।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে উপজেলা খোদাইবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

ঈদগাঁও থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিস্তারিত আসছে...


আরও খবর



রমজানের পর শসার কেজি আড়াই টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

দিনাজপুরে শসার দামে ধস নেমেছে। দিনাজপুরের খানসামায় চলতি মৌসুমে শসার ফলন ভালো হলেও হঠাৎ দাম কমাতে হতাশ হয়ে পড়েছেন কৃষকরা। যেই শসা কিছু দিন আগেও পাইকাররা ক্ষেত থেকে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে কিনেছেন এখন তারা ২ টাকা কেজি দরেও কিনতে রাজি হচ্ছেন না।

এ ছাড়াও কমেছে সব ধরনের সবজির দাম। খানসামা বাজারে প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে আড়াই টাকায়। দাম কমে যাওয়ায় হতাশ চাষিরা। অন্যদিকে খুশি নিম্ন আয়ের মানুষজন।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি দোকানে কম বেশি শসার সরবরাহ রয়েছে। তবে ক্রেতা না থাকায় প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে দুই টাকা পঞ্চাশ পয়সা কেজি দরে। রমজান মাসেও এই শসার কেজি ছিল ৪০-৫০ টাকা কেজি দরে। তখন অনেক ক্রেতাই কিনতে পারেনি। এখন দাম কমে যাওয়ায় অনেকেই কিনছেন।

উপজেলার আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নের ছাতিয়নগড় গ্রামে কথা হয় শসা চাষি মো. রশিদুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, এ বছর তিনি এক একর জমিতে শসার আবাদ করেছেন। খরচ হয়েছে এক লাখ চল্লিশ হাজার টাকা। এখন যে দাম, তাতে শ্রমিকদের মজুরি খরচই উঠছে না।

বাজারে সবজি কিনতে আসা আ. সুবহান বলেন, দাম এখন হাতের নাগালেই আছে। রমজান মাসের তুলনায় অনেক দাম কম। সবজির দাম কম থাকলেও বাকি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম অনেক চড়া।

খানসামা বাজারের বিক্রেতা শাহীন বলেন, রমজান মাসে সরবরাহ কম থাকায় দাম বেশি ছিল। এখন সরবরাহ অনেক বেশি তাই দাম কম। তবে দাম কম হলেও বাজারে শসার ক্রেতা কম। এ ছাড়া অন্যান্য সবজির দামও অনেক কম। ক্রেতারা সাধ্যমতো কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।

নিউজ ট্যাগ: শসা

আরও খবর



টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আম্পায়ারের তালিকা প্রকাশ, আছেন সৈকত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

দরজায় কড়া নাড়ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মধ্যে বিশ্বকাপ নিয়ে তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে। ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে আইসিসিও। বিশ্ব আসরকে সামনে রেখে আম্পায়ার এবং ম্যাচ রেফারির তালিকা প্রকাশ করল ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

শুক্রবার (৩ মে) বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডের জন্য আম্পায়ার এবং ম্যাচ রেফারির তালিকা প্রকাশ করেছে আইসিসি। ২৬ জনের তালিকায় ম্যাচ রেফারি আছেন ৬ জন, আর আম্পায়ার আছেন ২০ জন। আম্পায়ারদের তালিকায় আছেন বাংলাদেশের শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। 

গত বছর ভারতে অনুষ্ঠিত ওয়ানডে বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করেছেন সৈকত। অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার টেস্ট ম্যাচে আম্পায়ারিং করে সুনাম কুড়িয়েছেন বাংলাদেশের এই আম্পায়ার। কয়েকদিন আগেই পেয়েছেন আইসিসির এলিট প্যানেল আম্পায়ারের স্বীকৃতি। ওয়ানডে বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করার আগে মেয়েদের বিশ্বকাপ এবং অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপেও আম্পায়ারিং করেছেন সৈকত।

চলতি বছরের ১ জুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে বসবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এবারের আসরে অংশ নেবে ২০ দল। ২৮ দিন ব্যাপী আসরের পর্দা নামবে ২৯ জুন।

বিশ্বকাপে দায়িত্বপ্রাপ্ত আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের তালিকা

আম্পায়ার: ক্রিস ব্রাউন, কুমার ধর্মসেনা, ক্রিস জেফানি, মাইকেল গগ, আদ্রিয়ান হোল্ডস্টক, রিচার্ড এলিংওর্থ, আল্লাহুদিন পালেকার, রিচার্ড কেটেলবোরো, জয়ারামান মাদানাগোপাল, নিতিন মেনন, স্যাম নোগাস্কি, এহসান রাজা, রশিদ রিয়াজ, পল রাইফেল, ল্যাংটন রুসিয়ার, শহীদ সৈকত, রডনি টাকার, অ্যালেক্স হোয়ার্ফ, জোয়েল উইলসন ও আসিফ ইয়াকুব।

ম্যাচ রেফারি: ডেভিড বুন, জেফ ক্রো, রঞ্জন মাদুগালে, অ্যান্ড্রু পাইক্রফট, রিচি রিচার্ডসন ও জাভাগাল শ্রীনাথ।


আরও খবর



অতিরিক্ত সচিব হলেন ১৩০ কর্মকর্তা

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রশাসনের ১৩০ জন যুগ্ম সচিবকে পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত সচিব করেছে সরকার। এক বছরের কিছু কম সময়ের মধ্যে পুনরায় অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

এ পদোন্নতির ফলে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১৮তম ব্যাচের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান হলো। ঈদুল ফিতরের আগেই এ ব্যাচের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দেওয়ার কথা ছিল। তবে ঈদের আগে সে পদোন্নতি হয়নি।

কর্মকর্তারা জানান, নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ১৮তম ব্যাচের সঙ্গে অতীতে বিভিন্ন সময় পদোন্নতিবঞ্চিত (লেফট আউট) কর্মকর্তাদের বিষয়টি এবারের পদোন্নতির বিবেচনায় নেওয়া হয়। প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে একীভূত হওয়া ইকোনমিক ক্যাডারের ৪০ জনসহ ১৮তম ব্যাচের পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তা ১১০ জন। এ ছাড়া লেফট আউটে ছিলেন। তাদের সবার মধ্য থেকে ১৩০ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হলো।

এর আগে পদোন্নতির বিবেচনায় নেওয়া কর্মকর্তাদের এসিআরের প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরি জীবনের শৃঙ্খলা, অসদাচরণ, পারিবারিক রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, ছাত্রজীবনের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ইত্যাদি বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষণের পরই তালিকা চূড়ান্ত করে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড বা এসএসবি।

গত বছরের ১২ মে ১১৪ জনকে পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত সচিব করা হয়েছিল। বর্তমানে ২৮৮ জন অতিরিক্ত সচিব কর্মরত আছেন। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলেন আরও ১৩০ কর্মকর্তা। পদ না থাকায় তাদের আগের পদেই ( ইনসিটু) কাজ করতে হবে বলে জানা গেছে।


আরও খবর