আজঃ বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

হবিগঞ্জে শিকারীর ফাঁদে অতিথি পাখি, নিরব প্রশাসন!

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

শীত শুরুতেই প্রতি বছরের ন্যায় এবারও নাম না জানা হাজারো রঙ-বেরঙের অতিথি পাখির কলকাকলীতে প্রাণবন্ত হয়ে উঠছে হবিগঞ্জের হাওর-বাওর, খাল-বিল, নদী, পুকুর, জলাশয় ও জলাবনগুলো।

জেলার নবীগঞ্জ, বাহুবল, বানিয়াচংসহ বিভিন্ন উপজেলায় প্রতিদিন বিভিন্ন প্রজাতির পাখি শিকার করে বিক্রি হচ্ছে। প্রকৃতির প্রাণ এসব পাখি অবাধে শিকার এবং বিক্রি করলেও প্রশাসনের কোনো নজরদারি না থাকার কারণে বিভিন্ন জলাশয়ে মাছ শিকার করতে আশা পাখিরা নির্বিচারে শিকারীর জালে ধরা পড়েছে। এ যেন নির্দয় পাখি শিকারী নিরব প্রশাসন'!

অসাধু পাখি শিকারীদের কারেন্ট জাল, পাতানো ফাঁদ এবং শখের শিকারীদের বন্দুকের গুলিতে প্রাণ হারাচ্ছে প্রকৃতিতে আসা অতিথি পাখিদের। পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাখি শিকার নিষিদ্ধ হলেও অবাদে চলছে অতিথি পাখি শিকার।

শীতের মৌসুমে আসা পাখিদের মধ্যে রয়েছে বালিহাঁস, পাতিহাঁস, লেজহাঁস, পেরিহাঁস, চমাহাঁস, জলপিপি, রাজসরালি, লালবুবা, পানকৌড়ি, বক, শামুককনা, চখপখিম সারস, কাইমা, শ্রাইক, গাঙ কবুতর, বনহুর, হরিয়াল, নারুন্দি, মানিকজোড়া অন্যতম।

সচেতন মহলের লোকজন জানান, সঠিক নজরদারি এবং সচেতনতার অভাবে বাড়ছে পাখি শিকার। এতে নষ্ট হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। নদী-নালা ও বিভিন্ন জলাশয়ের পানি কমতে শুরু করেছে। এ সময় জলাশয় ও আমন ধানের জমিতে মাছ ও পোকা খেতে ভিড় জমানো বিভিন্ন প্রজাতির পাখি শিকারীদের জালে ধরা পড়ছে। ফাঁদে ধরা পাখি স্থানীয় হাটবাজারে ফেরি করে বিক্রি করতে দেখা যায়। এতেই বুঝা যায় নির্দয় পাখি শিকারী নিরব প্রশাসন'!

রোববার (৩ ডিসেম্বর) ঢাকা সিলেট মহাসড়কসহ কয়েকটি উপজেলার হাট বাজারের খবর নিয়ে জানা যায়, শীতের শুরুতেই পাখি শিকারীরা তাদের পুরোনো পেশায় জড়িয়ে পরেছে। সরেজমিনে দেখা যায়, বানিয়াচংয়ের বড় বাজারে একজন পাখি বিক্রেতা ফেরি করে বকসহ নানা জাতের পাখি বিক্রি করতে দেখা যায়।

এ সময় এক পাখি বিক্রেতা জানান, পাখি শিকারীদের কাছ থেকে কিনে এনে বিক্রি করছেন। পাখি শিকার ও বিক্রি এটা যে দণ্ডনীয় অপরাধ জেনেও তিনি জীবিকার প্রয়োজনেই বাধ্য হয়ে বিক্রি করছেন বলে দাবি করেন। তিনি জানান, মানুষ প্রতিদিন কয়েকশত বক ফাঁদ পেতে ধরছেন। ওই পাখি তার মতো অনেকেই কিনে বিভিন্ন গ্রাম ও বাজারে ফেরি করে বিক্রি করছেন।

আবিদুর রহমান নামের এক যুবক জানান, এক শ্রেণির লোভী মানুষ এলাকার বিভিন্ন খাল-বিলে নানাভাবে পাখি শিকার করে স্থানীয় হাট-বাজারে বিক্রি করছে। এদের থাবা থেকে আমাদের জীববৈচিত্র্য টিকিয়ে রাখার জন্য পাখি বাঁচিয়ে রাখা জরুরি।

শিক্ষক আবুল মনছুর তুহিন বলেন, প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় অতিথি পাখি শিকার বন্ধে সামাজিক আন্দোলন আজ বেশি প্রয়োজন। কঠোর আইন থাকা সত্ত্বেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তা প্রয়োগ করছে না।

বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমান জানান, পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্য রক্ষায় পাখি শিকার বন্ধে জনগণকে নানাভাবে সচেতন করা হচ্ছে। পাখি শিকার ও বিক্রি রোধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

উল্লেখ, ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী পাখি নিধনের সর্বোচ্চ শাস্তি ১ লাখ টাকা জরিমানা, ১ বছরের কারাদণ্ড বা উভয় দণ্ডের বিধান থাকলেও মৌসুমী পাখি শিকারীদের পাখি শিকার থামছে না। শীত এলেই এক শ্রেণির অসাধু মানুষ হত্যা করছে এই পরিযায়ী পাখিগুলোকে।


আরও খবর



বিশ্বকর্মা পূজার জন্য বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এম এ রহিম, বেনাপোল (যশোর)

Image

সনাতন ধর্মালম্বীদের বিশ্বকর্মা পূজা উপলক্ষে ভারতে সরকারি ছুটি থাকায় বৃহত্তম স্থলবন্দর বেনাপোল দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানিকৃত পণ্য পরিবহন বন্ধ রয়েছে। তবে পাসপোর্ট যাত্রী যাতায়াত রয়েছে  স্বাভাবিক। বন্দরে পণ্য লোড আনলোডসহ কাজকর্ম স্বাভাবিক ভাবেই চলছে। সোমবার পণ্য পরিবহনসহ আমদানি রফতানি কার্য্যক্রম ছিল বন্ধ।

ভারতের পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট স্টাফ ওয়েলফেয়ার এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী ও বেনাপোল সিএন্ডএফ  ষ্টাফ এ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, ভারতে বিশ্বকর্মা পূজার ছুটি থাকায় মঙ্গলবার  বেনাপোল ও পেট্রাপোল বন্দরে কোন পণ্যবোঝায় ট্রাক যাতায়াত করবে না। বুধবার সকাল থেকে পুরোদমে আমদানি-রপ্তানি চলু হবে বলে জানান তারা।

বন্দরকর্তৃপক্ষ জানান, বিশ্বকর্মা পূজা উপলক্ষে ছুটিতে বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পন্য লোডআনলোড ও অফিসের কাজকর্ম স্বাভাবিক নিয়মে চলছে।

বেনাপোল শুল্কভবনের কাস্টমস চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকলেও বেনাপোল কাস্টমস হাউজে পণ্যের শুল্কায়ন ও খালাস প্রক্রিয়া স্বাভাবিক নিয়মেই চলছে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক) রাশেদুল সজিব নাজির বলেন,ভারতে বিশ্বকর্মা পূজার ছুটি থাকায় সেদেশ থেকে কোন পণ্যবোঝাই ট্রাক বেনাপোল বন্দরে ঢুকছে না।যাচ্ছেনা রফতানিবাহি ট্রাক। বেনাপোল বন্দরে পণ্য উঠানামা ও পণ্য খালাস কাজকর্ম পুরোদমে চলছে।

বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন ওসি আজহারুল ইসলাম বলেন, ভারতে বিশ্বকর্ম পূজার সরকারি ছুটি থাকলেও আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক ভাবে চলছে। দুপুর পর্যন্ত ৩হাজার যাত্রী যাতায়াত করেছে।


আরও খবর



এটুআইয়ের অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প বাদ দেওয়ার নির্দেশ উপদেষ্টার

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের তথ্যপ্রযুক্তি সেবাদাতা প্রকল্প অ্যাসপায়ার টু ইনোভেইট (এটুআই) এর অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প দ্রুত বাদ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে এটুআই এর প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন শেষে তিনি এমন নির্দেশনা দেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, এটুআই থেকে নেওয়া উদ্যোগগুলো দেশের মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে। উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগাতে হবে। বাংলাদেশের যুব সমাজকে তথ্য প্রযুক্তি খাতে সম্পৃক্ত করা হবে। প্রয়োজনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেসব বাংলাদেশি তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ রয়েছেন তাদের সমন্বয়ে অ্যাডভাইজরি টিম করা হবে। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী তরুণদের কাজে লাগানো হবে। অনেকে ব্যক্তি উদ্যোগে বা গ্রুপভিত্তিক ভালো উদ্ভাবনী কাজ করছে। তাদের পরামর্শ দিলে সেগুলো আরও ফলপ্রসূ হবে।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, এটুআই এর অনিয়ম দুর্নীতি নিয়ে একাধিক তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। সেই তদন্ত প্রক্রিয়া যেন নিরপেক্ষ হয়।

নাহিদ ইসলাম বলেন, দেশে যে রাজনৈতিক ধারা অব্যাহত আছে তা সংস্কার প্রয়োজন। পাশাপাশি রাষ্ট্র কাঠামোর সংস্কার ও করতে হবে। আমাদের রাষ্ট্র কাঠামো এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয়ে গেছে। এখানে সংবিধান প্রধানমন্ত্রীকে এমন ক্ষমতা দিয়েছেন যা সীমাহীন। আমরা সকলের সাথে আলোচনা করে এ ধারা পরিবর্তন করতে চাই।

নিউজ ট্যাগ: এটুআই

আরও খবর



রুল খারিজ: বাধা নেই তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য-বিবৃতি সব ধরনের গণমাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে দেওয়া রুল খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এর ফলে গণমাধ্যমে তার বক্তব্য প্রচারে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

প্রসঙ্গত, এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে রুল জারি করে। রুলে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রকাশ ও প্রচার নিষিদ্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন বিবাদীদের নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।

ওই রুল শুনানির জন্য আট বছর পর হাইকোর্টে আবেদন জানায় রিটকারী পক্ষ। কিন্তু তারেক রহমানের ঠিকানা ভুল থাকায় নোটিশ সঠিকভাবে জারি হয়নি। এ কারণে ঠিকানা সংশোধন করে ফের আবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ওই নির্দেশনা মোতাবেক তারেক রহমানের ঠিকানা সংশোধন করে নোটিশ জারির নির্দেশ দেন আদালত। এরপরই নোটিশ জারি করা হয়।


আরও খবর
বিএনপির গণসমাবেশ চলছে

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বন্যার পানির সাথে ষড়যন্ত্র সম্পর্কিত: এ্যানি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

Image

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, এই পানি প্রাকৃতিক দূর্যোগ কিংবা বৃষ্টির পানি নয়, ভারতের সীমান্তের মধ্য দিয়ে এই পানি ফেনী-লক্ষ্মীপুরে এসে মেঘনা নদীতে প্রভাহিত হচ্ছে। এটি শুধু এই অঞ্চলের পানির প্রবাহ না, এগুলো ঢলের পানি। এটার সাথে একটা ষড়যন্ত্র সম্পর্কিত আছে।

মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) সকালে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দিঘলী ইউনিয়নে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, বিগত দিনগুলোতে ভারত থেকে বাংলাদেশের মানুষের সেন্টিমেন্ট অনুযায়ী কোন সহযোগিতা পায় নাই। তারা একটা সরকার ক্ষমতায় রাখার জন্য সহযোগিতা করেছে। আজ সেই সরকার গণ আন্দোলনের মুখে বিতাড়িত হয়েছে এবং দেশ ত্যাগ করেছে। কিন্তু এখনো ভারত ষড়যন্ত্র বন্ধ করেনি। বাংলাদেশের মানুষ সম্পূর্ণভাবে ষড়যন্ত্রের শিকার। সকল ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করে আমরা শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে যাচ্ছি। এজন্য সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।

এ্যানি বলেন, বন্যা কবলিত এলাকায় প্রত্যেক ওয়ার্ড, ইউনিয়ন এবং পৌরসভায় বিএনপির নেতাকর্মীরা টিম অনুযায়ী কাজ করছে। এছাড়া বিএনপির বাহিরেও সাধারণ মানুষ বিভিন্নভাবে এগিয়ে আসছে। সবশ্রেণি-পেশার মানুষদের নিয়ে একটা কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। তাদের মাধ্যমে প্রত্যেক এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম পৌঁছে দেয়া হবে।

এসময় বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠন ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বৈরী আবহাওয়ার কারণে দেশের চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর এবং কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকায় তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বুলেটিনে এসব তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস থেকে বলা হয়েছে, উপকূলীয় এলাকা, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও সমুদ্রবন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

বলা হয়েছে, গভীর স্থল নিম্নচাপ থাকলে সাধারণত বায়ুচাপের তারতম্য হয়। সাগর উত্তাল থাকে। যে কারণে মাছ ধরা নৌকা-ট্রলার ঢেউয়ের কারণে ডুবে যেতে পারে। তবে এটা উত্তরপশ্চিম দিকে সরে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।

এছাড়াও বিশেষ ওই বুলেটিনে বলা হয়েছে, নিম্নচাপের কারণে আজ সারাদিন দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে। তবে আগামীকাল রোববার থেকে বৃষ্টি খানিকটা কমতে পারে।


আরও খবর