আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

হবিগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

হবিগঞ্জ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটেছে। টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে জেলার বন্যাকবলিত এলাকা বেড়ে হয়েছে ৭টি উপজেলার ৫১টি ইউনিয়ন।

মৌলভীবাজারের খলিলপুর ইউনিয়নের আমরকোনা গ্রামে কুশিয়ারা নদীতে ভাঙ্গন দেখা দেয়ায় পানি নবীগঞ্জে তীব্র বেগে প্রবেশ করছে। নবীগঞ্জ, বানিয়াচং ও আজমিরীগঞ্জ উপজেলার লোকালয়ে বন্যার পানি আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে উন্নয়ন বোর্ড। জেলার ২২৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে ১৭ হাজার ৩৪৭ পরিবার। সরকারিভাবে পানিবন্দি ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সংখ্যা ২৩ হাজার ২৩৫টি।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলার পৌরসভাসহ সকল ইউনিয়ন, নবীগঞ্জ উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন, বানিয়াচং উপজেলার সকল ইউনিয়ন, লাখাই উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন, হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন, মাধবপুর উপজেলার ৫টি এবং বাহুবল উপজেলার ১টি ইউনিয়ন বন্যাকবলিত হয়েছে।

সরকারিভাবে বুধবার পর্যন্ত বন্যাদুর্গতদের জন্য ১০ লাখ টাকা, ২০০ মেট্রিক টন চাউল এবং ২ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়াও বন্যাদুর্গতদের জন্য ৩০টি মেডিক্যাল টিম কাজ করছে।

কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী বন্যার পানিতে ১৫ হাজার ৭১০ হেক্টর আউশ, ১৪ হাজার ৬৩০ হেক্টর বোনা আমন, ১ হাজার ৫৯৭ হেক্টর জমির শাকসব্জি এবং অন্যান্য ফসল ৫০ হেক্টর বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মিনহাজ আহমেদ শোভন জানান, কুশিয়ারা নদীর পানি বুধবার ৮ দশমিক ৩০ মিটারে স্থির রয়েছে।


আরও খবর



পথচারীকে চাপা দিয়ে পুকুরে পড়লো বাস, নিহত ২

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বরিশাল প্রতিনিধি

Image

বরিশালের উজিরপুরে পথচারী কিশোরকে চাঁপা দিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস পুকুরে পড়ে গেছে। এ ঘটনায় পথচারীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে বাসের আরও ১৫ যাত্রী আহত হয়েছেন।

বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে উজিরপুরের সানুহার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন উজিরপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তৌহিদুজ্জামান।

নিহতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুমন সরদার (১৫) এক কিশোরের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। সে উজিরপুর উপজেলার সানুহার গ্রামের বাসিন্দা বেল্লাল সরদারের ছেলে।

এ বিষয়ে তৌহিদুজ্জামান বলেন, যশোর থেকে সকাল ৬টায় বরিশালের উদ্দেশ্যে চাকলাদার পরিবহনের ওই বাসটি ছেড়ে আসে। বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের সানুহার এলাকায় পৌঁছালে রাস্তা পার হতে যাওয়া সুমনকে বাসটি চাপা দেয়। পরে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে পুকুরে গিয়ে পড়ে। এ ঘটনার পর বাসটির চালক পালিয়ে যান।

তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বাসে থাকা অন্তত ১৫ যাত্রী আহত হয়েছেন। তারা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া গৌরনদী ও উজিরপুর ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট ও ডুবরি দল প্রায় ২ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছেন।


আরও খবর



বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিলো ভারত

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারত। বাংলাদেশের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতেও ১৪ হাজার ৪০০ টন পেঁয়াজ রপ্তানি করার অনুমতি দিয়েছে মোদী সরকার।

সোমবার (৪ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) এই তথ্য জানিয়েছে। শনিবার (২ মার্চ) বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম বলেছিলেন, এই সপ্তাহেই ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আসবে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি ও টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, বন্ধুপ্রতীম কিছু দেশে নির্দিষ্ট পরিমাণ পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। এসব দেশের অনুরোধের ভিত্তিতেই অনুমতি দিয়েছে নয়াদিল্লি। আর এই রপ্তানি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ন্যাশনাল কো-অপারেটিভ এক্সপোর্ট লিমিটেডের (এনসিইএল) মাধ্যমে।

এনসিইএল ভারতের একটি আন্তঃরাজ্য সমবায় প্রতিষ্ঠান। এর মধ্য়ে গুজরাট কো-অপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশন, ইন্ডিয়ান ফার্মার্স ফার্টিলাইজার কো-অপারেটিভ লিমিটেড, কৃষক ভারতী কো-অপারেটিভ লিমিটেডসহ একাধিক প্রতিষ্ঠান এই সমবায়ের আওতায় রয়েছে।

এর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে সীমিত পরিমাণে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেয় ভারত। বাংলাদেশের সঙ্গে সঙ্গে শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান, বাহরাইন ও মরিশাসেও পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেয় বিজেপি সরকার। তবে পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে নেওয়ার বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি নয়াদিল্লি।

এর আগে, পবিত্র রমজান মাসে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমাতে নির্দিষ্ট পরিমাণে চিনি ও পেঁয়াজের অনুমতি দিতে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। ১৮ ফেব্রুয়ারি দুপুরে সচিবালয়ের নিজ দপ্তরে বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু সাংবাদিকদের জানান, রোজার আগেই ভারত থেকে দেড় লাখ টন চিনি ও পেঁয়াজ আমদানি করা হবে। এর মধ্যে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ ও ১ লাখ মেট্রিক টন চিনি।

বিশ্ব বাজারের দ্বিতীয় বৃহত্তম পেঁয়াজ রপ্তানিকারক ভারত। গত বছরের ডিসেম্বরে স্থানীয় বাজার স্থিতিশীল রাখতে পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দেশটির সরকার। জাতীয় নির্বাচনের আগে ভারতের বাজারে ক্রমবর্ধমান মূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ ও পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে দ্বিতীয় দফায় আগামী মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানির নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ায় দেশটি।

রপ্তানি নিরুৎসাহিত করতে দেশটির সরকার প্রথমে পেঁয়াজের ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। তারপরও আশানুরূপ ফল না পাওয়ায় পেঁয়াজের রপ্তানি পুরোপুরি নিষিদ্ধ করে ভারত। সেসময় ভারত সরকার বলে, পেঁয়াজ রপ্তানির এই নিষেধাজ্ঞা ওই বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। দেশটির সরকার গত বছরের অক্টোবরে ভোক্তাদের স্বস্তি দিতে খুচরা বাজারে ভর্তুকি দিয়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২৫ রুপিতে বিক্রির লক্ষ্যে মজুত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়।

অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারতের সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। ওই বছরের ২৮ অক্টোবর দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার প্রতি টন পেঁয়াজের সর্বনিম্ন মূল্য ৮০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে দেয়। সেই সময় নতুন এই মূল্যসীমা ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলে জানানো হয়।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




রমজান সামনে রেখে বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

আসন্ন রমজান উপলক্ষ্যে বরিশালে আরেক দফায় বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম। মাছ-মাংসের দামও আকাশচুম্বী। এতে নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ ক্রেতাদের।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বরিশালের খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা। যা কিছুদিন আগেও ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। একইভাবে ৮০ টাকা কেজি দরের মসুর ডাল ১১০ টাকা, ৭৮ টাকার খেসারি ডাল ১১০ টাকা, ৭৫ টাকার ছোলা বুট ১০০ টাকা, ১৯০ টাকার রসুন ২০০ টাকা, ১৬০ টাকার আদা ২২০ টাকা, ১৩৫ টাকার এলসি চিনি ১৪৫ টাকা, মুগ ডাল ১৬০ টাকা, চিড়া ৭০ টাকা, আখের গুড় প্রতি কেজি ১২০ টাকা এবং সয়াবিন প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১৭০ টাকায়।

নগরীর আলেকান্দার মুদি দোকানি জহুর কাজী বলেন, রমজান উপলক্ষে সব মালের দাম বাড়তি। পাইকরি বাজার থেকে তারা যে দামে পণ্য কেনেন তার চেয়ে সামান্য লাভে বিক্রি করেন। দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না।

নগরীর সাগরদী বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী ইসলাম ব্রাদার্সের মো. সাদী জানান, রমজানকে সামনে রেখে ডালজাতীয় সব পণ্যের দাম বেড়েছে। ভারতীয় পিঁয়াজ না আসায় দেশীয় পিঁয়াজের বাজারও চড়া। তিনি বলেন, ডলার সংকটের কারণে বড় আমদানিকারকরা নিত্যপণ্য আমদানি করতে পারছেন না। যে পণ্য মজুদ আছে তার চেয়ে অভ্যন্তরীণ চাহিদা বেশি। এ কারণে বাজার দর বাড়তি। রমজানের আগে কোনো পণ্যের দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে ধারণা করছেন তারা।

নিত্যপণ্যের পাশাপাশি মাছ-মাংসের দামও বেড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বরিশালের বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২০০ টাকা, সোনালি মুরগি আড়াই শ টাকা এবং গরুর মাংস সাড়ে ৭শ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি চিংড়ি ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০, বেলে মাছ ৬০০ থেকে ৮০০, দেশীয় রুই-কাতলা ৪০০, নদীর পাঙ্গাস ৮০০ থেকে ৮৫০, কোরাল ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। নগরীর পোর্ট রোড বাজারে ১ কেজি সাইজের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২ হাজার টাকায়। রপ্তানিযোগ্য এলসি সাইজ প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা দরে। রমজানে মাছের দাম আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করছেন নগরীর পোর্ট রোড বাজারের মাছ ব্যবসায়ী আবদুল হালিম।

রমজান মাস শুরু না হতেই বগুড়ায় খেজুরের দাম বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। রমজান শুরু হলে দাম আরও বাড়তে পারে বলে জানান খুচরা ব্যবসায়ীরা। এদিকে আমদানিকারক ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুল্ক ও করহার বৃদ্ধি, টাকার বিপরীতে ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধি এবং অন্যান্য জটিলতার কারণে এ বছর খেজুরের দাম বেড়েছে। ক্রেতারা বলছেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে খেজুরের বাজারে অস্থিরতা বেড়েই চলেছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে বগুড়ায় খেজুরের বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা বাজারে তিউনেশিয়ার খেজুর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ টাকা। যা গত বছর বিক্রি হয়েছে ৪০০ টাকায়। মাশরুপ খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ থেকে ৩৮০ টাকা কেজি দরে। যা গত বছর বিক্রি হয়েছে ৩০০ থেকে ৩১০ টাকায়। গত বছর দাবাস খেজুর বিক্রি হয়েছিল ৩৫০ টাকা কেজি। কিন্তু এ বছর দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজি। এ ছাড়াও ফরিদা খেজুর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ টাকা, রেজিস ৩৫০ টাকা, জাহেদি ২৪০ টাকা, খালাস ৩৬০ টাকা, ব্লাকবড়ি ৬৫০ টাকা ও ইরাকি ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি বাজারে ইরাকি খেজুর প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গত বছর ছিল ১০০ টাকা। দুবাইয়ের ইরাকি জাহেদি জাতের খেজুর ১০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৩০০ টাকা, যা গত বছর ছিল ১ হাজার ৪০০ টাকা। দাবাস ও লুলু জাতের খেজুর ১০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৮০০ টাকা, যা গত বছর ছিল ২ হাজার ৪০০ টাকা।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




শ্রম আইন লঙ্ঘন : ড. ইউনূসের জামিন ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জামিনের মেয়াদ ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়েছেন ঢাকার শ্রম আদালত। সোমবার (১১ মার্চ) ড. ইউনূস ছাড়াও গ্রামীণ টেলিকমের তিন শীর্ষ কর্মকর্তার জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধি করেন আদালত।

লিখিত আদেশে বলা হয়, ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত ড. ইউনূস জামিনে থাকবেন। ওইদিন তিনিসহ ৪ জনকে ফের হাজির হতে হবে। আদালত আরও বলেন, ১৬ এপ্রিল আপিল শুনানির দিন ধার্য করা হলো। একই সঙ্গে শ্রম আদালত থেকে পাঠানো মামলার এলসিআর গ্রহণ করা হলো।

গত বুধবার (৬ মার্চ) শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চার শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের দেয়া রায় ও আদেশ স্থগিত করা প্রশ্নে রুলের ওপর শুনানি হয়েছে। এর আগে তৃতীয় শ্রম আদালতের রায় ও আদেশ স্থগিত করে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের গত ২৮ জানুয়ারি দেয়া আদেশের অংশবিশেষের বৈধতা নিয়ে গত ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টে আবেদন (ক্রিমিনাল রিভিশন) করেন মামলার বাদী। পরে মামলার বাদী ও কলকারখানা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শকের করা আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে পরদিন ৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন।

রুলে তৃতীয় শ্রম আদালতের ১ জানুয়ারি দেয়া রায় ও আদেশের কার্যক্রম স্থগিত করে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের ২৮ জানুয়ারি দেয়া আদেশ কেন বাতিল হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। ওইদিন আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। এছাড়া ড. ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন ও খাজা তানভীর আহমেদ।

এদিকে, রোববার (১০ মার্চ) শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে দেশের বাইরে যেতে চেয়ে আবেদন করেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আবেদনে বলা হয়েছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যেতে চান। কিন্তু আদালত যেহেতু দেশের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে অবহিত করতে বলেছেন, তাই এই আবেদন করা হলো।


আরও খবর



আগামী বছর থেকে শনিবারও স্কুল খোলা থাকতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী বছর থেকে প্রয়োজনে শনিবার স্কুল খোলা থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। রমজানের ছুটি সমন্বয় করতে এ সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানিয়েছেন মন্ত্রী।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন বিষয়ে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।

এর আগে রোজায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এতে করে প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০ দিন ও মাধ্যমিক রমজানে ১৫ দিন খোলা থাকে।

অন্যদিকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সূত্র জানায়, সারাদেশের কলেজগুলো রমজানে ২৪ মার্চ পর্যন্ত খোলা রাখা হয়েছিল।

এছাড়া রমজান উপলক্ষে মাদরাসার ছুটির তালিকাও সংশোধন করেছে সরকার। এতে ১৫ দিন ছুটি কমানো হয়।


আরও খবর