আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

হাসপাতালে আনসার-সুইপারদের সংঘর্ষে আহত ৭

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কিশোরগঞ্জে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে কর্তব্যরত আনসার সদস্য ও সুইপারদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার দুপুর ১টার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় এক আনসার সদস্যসহ আহত হয়েছেন সাতজন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনসার সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছোড়েন।

জানা যায়, সকালের দিকে মোবাইল চুরি নিয়ে আনসার সদস্য এবং সুইপারদের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। পরে দুপুর ১টার দিকে সুইপারদের সঙ্গে এলাকাবাসী মিলিত হয়ে আনসারদের ওপর হামলা চালান। প্রায় আধা ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে। এ সময় আনসার সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছুড়লে সুইপার ও এলাকাবাসী পিছু হটেন।

আনসারদের দাবি, এ ঘটনায় তাদের কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন। একজনকে হাসপাতালেও ভর্তি করা হয়েছে।

শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. হাবিবুর রহমান বুলবুল জানান, আজ সকালে হাসপাতালে কর্মরত হরিজন সম্প্রদায়ের এক সদস্যের মোবাইল ফোন হারিয়ে যায়। এ সময় ওই সদস্য হাসপাতালের মূল ফটকে দায়িত্বে থাকা এক আনসার সদস্যকে হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন করেন। এ সময় তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে হরিজন সম্প্রদায়ের ওই সদস্য তার কলোনিতে খবর দেন। এ ঘটনার খবর পেয়ে আনসার ক্যাম্প থেকেও অন্য সদস্যরা ছুটে আসেন। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়।

কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, মোবাইল চুরিকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি।


আরও খবর



২১৭ বার করোনার টিকা নিয়েছেন যে ব্যক্তি

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জার্মানির ৬২ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ২১৭ বার করোনা ভাইরাস প্রতিরোধী টিকা নিয়েছেন। গত আড়াই বছরে তিনি নিজ উদ্যোগে এসব টিকা নেন। তবে এতে কোনো শারীরিক সমস্যা বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর পাওয়া যায়নি। বিবিসি জানায়, সম্প্রতি এই ঘটনা প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক চিকিৎসা সাময়িকী দ্য ল্যানসেট ইনফেকশাস ডিজিজ।

সংবাদমাধ্যমে ঘটনাটি প্রকাশিত হওয়ার পর জার্মানির এরলানগেন-ন্যুরেমবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ওই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার আমন্ত্রণ জানান। ওই ব্যক্তি বেশ আগ্রহী হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন এবং গবেষকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। ওই ব্যক্তি জানান, গত ২৯ মাসে মোট ২১৭ বার করোনা টিকার ডোজ নিয়েছেন তিনি। এখন পর্যন্ত কোনো প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বোধ করেননি।

এরলানগেন-ন্যুরেমবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. কিলিয়ান স্কোবার বিবিসিকে  বলেন, সংবাদপত্রে ওই ব্যক্তির খবর প্রকাশের পর আমরা তার সম্পর্কে জানতে পারি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার আমন্ত্রণ জানাই। তিনি বেশ আগ্রহের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা করেছেন। ওই ব্যক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর তার রক্ত ও লালার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়।’

ড. স্কোবার বলেন, আমাদের ধারণা ছিল, একের পর এক টিকা গ্রহণের ফলে হয়তো তার রক্তের শ্বেত রক্ত কণিকাগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু রক্ত কণিকায় কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা যায়নি। এমনকি তিনি এ পর্যন্ত কোভিডেও আক্রান্ত হননি।’

স্কোবার আরও জানান, করোনা থেকে সুরক্ষা পেতে পর্যায়ক্রমে তিন ডোজ টিকাই যথেষ্ট। ওই ব্যক্তি সৌভাগ্যবান। তার শারীরিক অবস্থা এমন যে বার বার টিকা নেওয়ার পরও কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগতে হয়নি।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে এত বেশি টিকা নেওয়ার পক্ষপাতী নন গবেষকেরা। বর্তমান গবেষণা বলে, করোনা থেকে সুরক্ষায় তিন ডোজ টিকাই যথেষ্ট। এর চেয়ে বেশি টিকার দরকার নেই, কারণ সবার শারীরিক অবস্থা এক রকম নয়।


আরও খবর



এ বছর ফিতরা কত, জানা যাবে আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এ বছর রমজানে বাংলাদেশে ফিতরার হার কত হবে, তা নির্ধারণ করতে আজ বৈঠকে বসছে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটি। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বেলা ১১টায় সাদাকাতুল ফিতরের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ হার নির্ধারণ করা হবে।

রাজধানীর বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে বিশিষ্ট মুফতি ও আলেমদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সদস্যরা থাকবেন বলে জানিয়েছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীন। সাদাকাতুল ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন।

নেছাব পরিমাণ (সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে ৫২ তোলা রুপার সমপরিমাণ) মালের মালিক হলে মুসলমান নারী-পুরুষের ওপর ঈদের দিন সকালে সাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব হয়। ঈদের নামাজে যাওয়ার আগে ফিতরা আদায় করতে হয়। ইসলামী শরীয়াহ মতে, মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী গম, আটা, খেজুর, কিশমিশ, পনির ও যবের যেকোনো একটি পণ্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ বা এর বাজার মূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করেন।

গত বছর নির্ধারিত ফিতরার হার ছিল উন্নতমানের আটা বা গমের ক্ষেত্রে ১১৫ টাকা, যবের ক্ষেত্রে ৩৯৬ টাকা, কিশমিশের ক্ষেত্রে এক হাজার ৬৫০ টাকা, খেজুরের ক্ষেত্রে এক হাজার ৯৮০ টাকা ও পনিরের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৬৪০ টাকা। অর্থাৎ গত বছর বাংলাদেশে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা ও সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

নিউজ ট্যাগ: ফিতরা

আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




২৩ নাবিককে মুক্ত করতে বিশেষ অভিযানের প্রস্তাব, বিশেষজ্ঞদের ‘না’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভারত মহাসাগরে এম ভি আব্দুল্লাহকে ছিনতাই করে সোমালিয়া উপকূলে নেয়ার সময় পিছু নেয় ভারত ও ইউরোপীয় নৌবাহিনী। পরবর্তীতেও চেষ্টা চালায় জাহাজ ও নাবিকদের জিম্মিদশা থেকে মুক্ত করতে। এর মধ্যেই শনিবার কমান্ডো অভিযান চালিয়ে ৩ মাস আগে ছিনতাই হওয়া মাল্টার জাহাজ এম ভি রুয়েন উদ্ধার করে ভারতীয় নেভি।

এমন বাস্তবতায় এম ভি আব্দুল্লায় বিশেষ অভিযান চালানো যৌক্তিক হবে কি না-উঠেছে এমন প্রশ্ন। এক্ষেত্রে সামনে এসেছে কয়েকটি বিষয়। এই যেমন, আব্দুল্লাহর অবস্থান তীর থেকে মাত্র ৫ নটিক্যাল মাইল দূরে। যা পুরোপুরি দস্যুদের নিয়ন্ত্রণে। বিপরীতে রুয়েন ছিল ওপেন সি-তে। যেখানে বিদেশি নৌবাহিনীর অভিযানের সুযোগ ছিল। এছাড়া জাহাজে থাকা পণ্যের ঝুঁকির বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। 

আব্দুল্লাহর বিষয়টি শুরু থেকে পর্যবেক্ষণ করছেন, এমন একজন জ্যেষ্ঠ মেরিনার ক্যাপ্টেন আতিক ইউ এ খান বলছেন, ২৩ নাবিকের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বিবেচনায় অভিযান চালানো সমীচীন হবে না। তিনি বলেন, ইউরোপিয়ান নেভি কমান্ড অপারেশন চালাতে চেয়েছিলো। এর জন্যে তারা অনুমতি চাইলে বাংলাদেশ সরকার ও জাহাজের মালিকপক্ষ সায় দেয়নি। কারণ এতে নাবিকদের জীবন রিস্কে পরে যেত।

তিনি আরও বলেন, জাহাজটির বর্তমান অবস্থান, নিয়ন্ত্রণ আর জাহাজে থাকা পণ্যের ধরণ বিবেচনায় অভিযান চালানো কোনভাবেই সঠিক সিদ্ধান্ত হবে না। মুক্তিপণের পথে হাটাই হবে সমীচীন। তা না হলে তৈরি হবে প্রাণহানির শঙ্কা।

বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ক্যাপ্টেন এম আনাম চৌধুরী বলেন, হামলা চালানোর সময় বা এর পরপরই হয়ত অভিযান চালানো যেত। এখন মুক্তিপণের পথ এড়িয়ে জোরপূর্বক কিছু করতে যাওয়া হবে আত্মঘাতী। 

১২ মার্চ দস্যুদের হামলার সময় এমভি আব্দুল্লাহ থেকে বিভিন্নভাবে সহায়তা চেয়ে বার্তা দেয়া হয়েছিল বলে জানা গেছে। এর আগে ২০১০ সালে একই প্রতিষ্ঠানের জাহাজ জাহান মণিও ছাড়া পেয়েছিল মুক্তিপণের বিনিময়ে।


আরও খবর



রমজানে রাজধানীতে কম দামে মিলবে মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন রমজান মাসে কম দামে মাছ, গরু, খাসি, মুরগির মাংস, দুধ এবং ডিম সুলভ মূল্যে সরবরাহ করবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। রোববার রাজধানীর খামারবাড়িতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর চত্বরে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।

প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, জনগণের কষ্ট লাঘবে বর্তমান সরকার সব সময় সচেষ্ট। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের মূল্য স্বাভাবিক রাখতে প্রয়োজনীয় সব ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য প্রতিটি মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছেন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রতি গাড়িতে থাকবে ২০০ লিটার দুধ, ডিম ৪ হাজার পিস, গরুর মাংস ১০০ কেজি, খাসির মাংস ১০ কেজি। এছাড়া রাজধানীর ৮টি জায়গায় মাছ বিক্রি করা হবে। প্রতি গাড়িতে ৩০০ কেজি করে থাকবে। এ কর্মসূচির আওতায় তরল দুধ প্রতি লিটার ৮০ টাকা, গরুর মাংস প্রতি কেজি ৬০০ টাকা, খাসির মাংস প্রতি কেজি ৯০০ টাকা, ড্রেসড ব্রয়লার প্রতি কেজি ২৫০ টাকা এবং ডিম প্রতিটি ৯.১৭ টাকা (১ ডজন ১১০ টাকা) দরে বিক্রয় করা হবে।

এতে জানানো হয়, ১ম রমজান থেকে শুরু হয়ে ২৮ রমজান পর্যন্ত এ ভ্রাম্যমাণ বিপণন ব্যবস্থা রাজধানী ঢাকার ২৫টি স্থানে পরিচালিত হবে। এছাড়া স্থায়ী বাজারসহ আরো ৫টি স্থানে মোট ৩০টি পয়েন্টে এই বিক্রয় ব্যবস্থা চালু থাকবে।

ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্রগুলো হলো : (১) নতুনবাজার (বাড্ডা), (২) কড়াইল বস্তি (বনানী), (৩) খামারবাড়ী (ফার্মগেট), (৪) আজিমপুর মাতৃসদন (আজিমপুর), (৫) গাবতলী, (৬) দিয়াবাড়ী (উত্তরা), (৭) জাপান গার্ডেন সিটি (মোহাম্মদপুর), (৮) ষাটফুট রোড (মিরপুর), (৯) খিলগাঁও (রেল ক্রসিংয়ের দক্ষিণে), (১০) সচিবালয়ের পাশে (আব্দুল গনি রোড), (১১) সেগুন বাগিচা (কাঁচা বাজার), (১২) আরামবাগ (মতিঝিল), (১৩) রামপুরা, (১৪) কালসী (মিরপুর), (১৫) যাত্রাবাড়ী (মানিকনগর গলির মুখে), (১৬) বসিলা (মোহাম্মদপুর), (১৭) হাজারীবাগ (সেকশন), (১৮) লুকাস (নাখালপাড়া), (১৯) আরামবাগ (মতিঝিল), (২০) কামরাঙ্গীর চর, (২১) মিরপুর ১০, (২২) কল্যাণপুর (ঝিলপাড়া), (২৩) তেজগাঁও, (২৪) পুরান ঢাকা (বঙ্গবাজার) (২৫) কাকরাইল।

স্থায়ী বাজার : (২৬) মিরপুর শাহ আলি বাজার, (২৭) মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট (২৮) নতুন বাজার (১০০ ফুট), (২৯) কমলাপুর, (৩০) কাজি আলাউদ্দিন রোড (আনন্দবাজার)।

এতে জানানো হয়, প্রাণিজাত পণ্যগুলো বিক্রয়ের জন্য সুসজ্জিত পিকআপ কুলভ্যান ব্যবহার করা হবে। প্রতিটি বিক্রয় কেন্দ্রে সকাল নয়টার মধ্যে প্রাণিজাত পণ্য নিয়ে কুলভ্যানগুলো পৌঁছে যাবে এবং সকাল ১০টা থেকে বিপন্ন শুরু হবে।

কার্যক্রমটি তদারকি এবং মনিটরিং করার জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি সার্বক্ষণিক মাঠে থাকবে। পাশাপাশি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প, বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন এবং দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানগুলোর দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিরা মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় চতুর্থবারের মতো রমজান মাসে সুলভ মূল্যে ভ্রাম্যমাণ দুধ, ডিম ও মাংস বিপণনের এ কার্যক্রম গ্রহণ করছে। ২০২৩ সালে রমজান উপলক্ষ্যে বাস্তবায়িত এ কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা লাভ করেছে।

এতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে বাস্তবায়নাধীন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল এবং দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানগুলো সার্বিক সহযোগিতা  করছে।


আরও খবর



ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা-ভূমিকম্পে নিহত ২৬, নিখোঁজ অন্তত ৬

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

টানা ৫ দিন ধরে চলা ব্যাপক বর্ষণ ও তার ফলে সৃষ্ট বন্যা-ভূমিধসে ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রা প্রদেশে এ পর্যন্ত ২৬ জন নিহত হয়েছেন এবং এখনও নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ৬ জন। দেশটির দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তর বিএনপিবির বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

৭ মার্চ বৃহস্পতিবার থেকে বর্ষণ শুরু হয়েছে পশ্চিম সুমাত্রার বিভিন্ন অঞ্চলে। বিএনবিপির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, টানা বৃষ্টি ও তার ফলে সৃষ্ট বন্যা-ভূমিধসে প্রদেশের বিভিন্ন এলাকার সেতু, স্কুল, অন্তত ২৮০ একর জমির ফসল এবং প্রায় ৭০০ বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে।

সেই সঙ্গে ক্ষয়ক্ষতি ও ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন অন্তত ৩৯ হাজার মানুষ। দেশটির আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আপাতত আবহাওয়া পরিস্থিতির উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই, বর‌ং সামনের কয়েক দিন বর্ষণ অব্যাহত থাকার আশঙ্কা রয়েছে।

সোমবার পশ্চিম সুমাত্রার রাজধানী পাদাংয়ে এসেছিলেন বিএনপিবির কেন্দ্রীয় প্রধান নির্বাহী। সেখানে দপ্তরের প্রাদেশিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে উপদ্রুত বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজনকে উদ্ধার এবং ত্রাণ সরবাহ বিষয়ক জরুরি বৈঠক করেছেন তিনি।

দুর্যোগ মোকাবিলা কমিটি পশ্চিম সুমাত্রা শাখার কর্মকর্তা আবদুল মালিক রয়টার্সকে জানিয়েছেন উপদ্রুত বিভিন্ন এলাকায় তাঁবু, কম্বল, পানি বিশুদ্ধকরণ ওষুধ, খাবার ও পরিচ্ছন্নতা সামগ্রী পাঠানোর কাজ চলছে এবং ইতোমধ্যে অনেক এলাকায় ত্রাণ পৌঁছেছে।


আরও খবর