আজঃ সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

গুয়াতেমালায় ভূমিধসে নিহত ৬, নিখোঁজ ১২

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারী বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট ভূমিধসে গুয়াতেমালায় কমপক্ষে ছয়জন নিহত হয়েছে। এছাড়া এখনো নিখোঁজ রয়েছে আরও ১২ জন। রাজধানীর একটি নদীর পানিতে বেশ কিছু বাড়ি-ঘর ভেসে গেছে। গুয়াতেমালার ন্যাশনাল কোঅর্ডিনেশন ফর ডিজেস্টার রিডাকশন এজেন্সি (কনরেড) জানিয়েছে, গতকাল সোমবার শুরুর দিকে নারাঞ্জো নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় একটি সেতুর নিচে থাকা অন্তত ছয়টি বাড়ি ভেসে গেছে।

অনুসন্ধান কুকুর এবং উদ্ধারকারী দলগুলো বন্যার পানিতে মারা যাওয়া ছয়জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। এদের মধ্যে এক শিশুও রয়েছে যার বয়স পাঁচ বছর বলে ধারণা করা হচ্ছে। তার শরীরের অর্ধেক কাঁদামাটিতে আটকা পড়ে ছিল। তবে এখনো পর্যন্ত ১২ জনের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে এদের মধ্যে আটজনই শিশু।

ইসাউ গোঞ্জালেজ (৪২) নামের এক বাসিন্দা বলেন, নদীর পানিতে বাড়ি-ঘর ভেসে গেছে। জিনিসপত্র ভেসে গেছে এবং মানুষজন নিখোঁজ হয়েছে। বৃষ্টির মৌসুমে গুয়াতেমালায় ভূমিধসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বিশেষ করে মে মাস থেকে নভেম্বরে এই ঝুঁকি বেশি থাকে। 

আরও পড়ুন>> এবার বিশ্বের ২৮ প্রতিষ্ঠানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

লোকজন বলছেন, তারা জানেন যেখানে তারা বসবাস করছেন তা নিরাপদ নয়। কিন্তু তাদের কিছুই করার নেই। দেশটিতে দারিদ্র্যের হার ৫৯ শতাংশ। সে কারণে বেশিরভাগ মানুষই ঝুঁকিপূর্ণ বাড়ি-ঘরে বাস করেন।

মারভিন কাবরেরা (৩৬) নামের এক বাসিন্দা ফুড ডেলিভারির কাজ করেন। তিনি বলেন, আমরা এখানে বসবাসের ঝুঁকি সম্পর্কে জানি। কিন্তু প্রয়োজনের কারণেই আমাদের এখানে থাকতে হচ্ছে। তিনি যেখানে থাকেন সেখানে ক্রমেই বন্যার পানি বাড়ছে।

২৭ বছর বয়সী আইরিস লোপেজ (২৭) বলেন, সোমবারের এই বিপর্যয়ের পর তিনি আশা করছেন যে, সরকার তাদেরকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেবে।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২৯ জন ভূমিধসে প্রাণ হারিয়েছে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আরও প্রায় ২১ লাখ মানুষ। এখন পর্যন্ত ১০ হাজারের মতো বাড়ি-ঘর বৃষ্টির পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া চারটি রাস্তা এবং নয়টি ব্রিজও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।


আরও খবর
উত্তরপ্রদেশে ভবন ধসে নিহত ৮, আহত ২৮

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমান গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা ও শিল্পপতি সালমান এফ রহমান এবং সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আটক হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) রাজধানীর সদরঘাট থেকে আটক হন তারা।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার (ডিএমপি) মো. মাইনুল হাসান তাদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হককে রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে। তাদের দুজনের বিরুদ্ধেই মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পর মূলত মন্ত্রিপরিষদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতারা আত্মগোপনে চলে যান। আর ৭ আগস্ট নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে ১৭ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়।


আরও খবর
ইনু ফের ৪ দিনের রিমান্ডে

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বিএসইসির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিচ্ছেন না মাসরুর রিয়াজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন না অর্থনীতিবিদ এম মাশরুর রিয়াজ। নিজের সিদ্ধান্তের কথা অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে জানিয়েছেন তিনি।

এর আগে গত ১৩ আগস্ট বিএসইসির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান এম মাসরুর রিয়াজকে নিয়োগ দেয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

নিয়োগের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন পক্ষ এবং বিএসইসির কর্মকর্তাদের একাংশ আপত্তি তোলে। সেই আপত্তির মুখে নতুন কর্মস্থলে যোগদানের বিষয়ে কিছুটা সময় নেন তিনি। তবে এই সময়ের মধ্যে বিএসইসির কর্মকর্তারা তাদের আপত্তি প্রত্যাহারও করেন।

নিয়োগের অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে মাশরুর রিয়াজ গণমাধ্যমকে বলেন, দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আমি মনে করি আমার বর্তমান অবস্থান থেকে একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে দেশের এবং অর্থনীতির জন্য আরও বড় পরিসরে কাজ করতে পারবো। একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে সামগ্রিক অর্থনীতি, বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং আর্থিক খাত সংক্রান্ত নীতি বিশ্লেষণ, সংস্কার কৌশল এবং সংলাপের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির কল্যাণে কার্যকর নীতি প্রণয়ন ও সংস্কার বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে। এসব বিবেচনায় আমি সবিনয়ে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।


আরও খবর
ইনু ফের ৪ দিনের রিমান্ডে

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ডেঙ্গুতে ৮ মাসে মারা গেছেন ৯২ জন

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত অর্থাৎ ৮ মাসে মারা গেছেন ৯২ জন। গত বছর একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৬৯১ জন। এ হিসাবে গত বছরের তুলনায় ডেঙ্গুতে এবার ৫৯৯ জন কম মারা গেছেন।

মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিষয়ক জাতীয় কমিটির সভায় এ তথ্য তুলে ধরা হয়। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে এ সভা হয়।‌ সভায় সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।

সভায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান তুলে ধরে জানানো হয়, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকা মহানগরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যান ৬৩ জন। এ সময়ে ঢাকা মহানগরের বাইরে সারাদেশে মারা গেছেন ২৯ জন।

গত বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ঢাকা মহানগরে ৪৯৭ জন মারা যান। দেশের অন্যান্য স্থানে মৃতের সংখ্যা ছিল ১৯৪ জন। গত বছর এ সময়ে ডেঙ্গুতে মোট মারা যান ৬৯১ জন।

চলতি বছরের ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৪ হাজার ৮০৪ জন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরে ৬ হাজার ২০৯ জন ও ঢাকা মহানগরের বাইরে ৮ হাজার ৫৯৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন।

গত বছরের (২০২৩ সালে) ১ জানুয়ারি থেকে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল এক লাখ ৪০ হাজার ৭১১ জন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরে ৬৪ হাজার ১৭২ জন ও ঢাকা মহানগরের বাইরে ছিল ৭৬ হাজার ৫৩৯ জন।

বৈঠক শেষে স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, প্রথম দিকে ডেঙ্গু নিয়ে দেশে একটা দিশেহারা ভাব ছিল। তবে আমরা ক্রমান্বয়ে একটা সহনীয় পর্যায়ে এসেছি। আমাদের অর্জন তখনই হবে, যখন একটি মৃত্যুও হবে না। এখনো আমরা সে পর্যায়ে পৌঁছাতে পারিনি।

তিনি বলেন, ৭ সেপ্টেম্বর (শনিবার) দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একজন মারা গেছেন। কিন্তু গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর মারা গিয়েছিলেন ২০ জন।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ

এটা নিয়ে আমাদের আনন্দিত হওয়ার কিছু নেই জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হবে একজনেরও যাতে মৃত্যু না ঘটে। এ রোগের প্রতিরোধই কাজ করে ৯০ শতাংশ। আর ১০ শতাংশ হচ্ছে চিকিৎসা। চিকিৎসার ক্ষেত্রে আমরা একটা ভালো পর্যায়ে আছি। তবে সচেতনতার জায়গায় আমরা বেশ পিছিয়ে আছি। গ্রামে সচেতনতা অনেক কম।

সচেতনতা বাড়াতে নানান পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে হাসান আরিফ বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে সারা বছর একটা কর্মসূচি নেওয়ার ব্যাপারে আমরা আলোচনা করেছি। মশার প্রজননটা যাতে না হয়, গবেষণা করে এমন কোনো ওষুধ বা কিছু বের করা যায় কি না, সেটা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।

তিনি আরও বলেন, বৈঠকে পরিবেশ সচিব বলেছেন, প্রাকৃতিকভাবে জীববৈচিত্র্য নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে আজ মশার উপদ্রব হচ্ছে। আগে যেসব মাছ বা ব্যাঙের খাদ্য ছিল লার্ভা, সেগুলোর সংখ্যা খুব কমে গেছে। জীববৈচিত্র্য আগের জায়গায় কীভাবে ফিরিয়ে এনে এদের সংখ্যা বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে আলাপ আলোচনা হয়েছে।


আরও খবর



শপথ নিলেন আপিল বিভাগের চার বিচারপতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সদ্য নিয়োগ পাওয়া চার বিচারপতিকে শপথ পাঠ করিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। শপথ নেওয়া চারজন হলেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল করিম, বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক।

মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি তাদের শপথবাক্য পাঠ করান।

শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমেদ ভূঞা।

এর আগে সোমবার (১২ আগস্ট) রাতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে চারজনকে বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাদের নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান-এর ৯৫(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগে কর্মরত চার বিচারককে তাহাদের শপথগ্রহণের তারিখ হইতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগের বিচারক নিয়োগদান করেছেন। এই নিয়োগ শপথগ্রহণের তারিখ হইতে কার্যকর হইবে।

এই চারজনকে নিয়োগের মধ্য দিয়ে আপিল বিভাগে প্রধান বিচারপতিসহ এখন বিচারপতির সংখ্যা দাঁড়াল ছয়জনে।


আরও খবর



অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে: আমির খসরু

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা সকলেই সমর্থন দিচ্ছি। কারণ যেসব মৌলিক কাঠামো ও প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে এগুলোকে একটা ট্র্যাকে আনতে হবে। আমরা আশা করি সামনের কাজগুলো যত দ্রুত সম্ভব তারা করতে পারবেন।

রবিবার (১৮ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে আহতদের দেখতে গিয়ে সংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে ছাত্র আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের পরিবারের খোঁজখবর নেন। এ সময় তিনি বলেন, আন্দোলনে ছাত্র জনতার ওপর নির্বিচারে যেভাবে গুলি করা হয়েছে তা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তারা যে এখনও বেঁচে আছে এটা আশ্চর্যের ব্যাপার। অনেকের অবস্থা এখনো জটিল। তাদের পরিবারের কাজ কর্ম সব বন্ধ। ওরা তো সবাই এখন বিচারের অপেক্ষায় আছে। বাংলাদেশে ইতিহাসে এ ধরনের নির্বিচারে গুলি করে হত্যাকাণ্ড আর ঘটেছে বলে মনে হয় না।

আহতের দায়িত্ব এখন কে নেবে- এমন প্রশ্ন রেখে আমির খসরু বলেন, অনেকে অন্ধ হয়ে গেছে। অনেকের পা চলে গেছে আবার অনেকের পা থেকেও সেটি অবশ হয়ে গেছে। তারা হাঁটা চলা করতে পারবে না। এমন দুর্বিষহ অবস্থা থেকে জাতিকে মুক্ত করতে হলে এদের পুর্নবাসনের বিষয় আছে। এদের ত্যাগের বিনিময়ে যদি বাংলাদেশ সামনের দিকে এগোতে পারে তবেই আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ দেখতে পাব।

তিনি বলেন, খারাপ ভালো বিবেচনা করার যোগ্যতা আমাদের নতুন প্রজন্মের রয়েছে। যারা প্রাণ দিয়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে।

এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব নাজিমুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর