আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

গুজরাটি সিনেমার পাশে দাঁড়ালেন প্রিয়াঙ্কা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ জানুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া মুম্বাই ছেড়েছেন অনেক দিন হলো। হলিউডে নিয়মিত কাজ করছেন। তাই সেখানেই থাকেন। অনেক দিন হলো বলিউডের কোনো সিনেমায় দেখা যাচ্ছে না প্রিয়াঙ্কাকে। তবে ভারত ছাড়লেও এখনো কিন্তু তিনি মনেপ্রাণে দেশি গার্ল’। এর প্রমাণ আবারও দিলেন অভিনেত্রী। ভারতের এক কিশোর অভিনেতার কাজে মুগ্ধ হয়ে নিজের বাড়িতে ডেকে নিলেন তাকে।

আগামী মার্চে অনুষ্ঠেয় অস্কারের ৯৫তম আসরে বিদেশি ভাষার সিনেমা বিভাগে এবার ভারত থেকে পাঠানো হয়েছে গুজরাটি ভাষার সিনেমা চেল্লো শো’, যার ইংরেজি নাম লাস্ট ফিল্ম শো’। অস্কারের সম্প্রতি প্রকাশিত শর্ট লিস্টেও জায়গা পেয়েছে সিনেমাটি। চেল্লো শো’ অস্কারে এবার ভালো কিছু করবে, এ আশায় বুক বেঁধেছেন ভারতীয়রা। সুদূর মার্কিন মুলুকে বসে সিনেমাটি নিয়ে সরব হয়েছেন প্রিয়াঙ্কাও। সিনেমাটির একটি বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন তিনি। তবে কোনো প্রেক্ষাগৃহে নয়, লস অ্যাঞ্জেলেসে নিজের বাড়িতেই অনেককে ডেকে সিনেমাটি দেখিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা।

আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন চেল্লো শো’র নির্মাতা প্যান নলিন ও অভিনেতা ভাবিনকে। সিনেমা প্রদর্শনের পর ভাবিনের সঙ্গে আলাদা করে কথাও বলেন প্রিয়াঙ্কা। অভিনেত্রী তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন, এ সিনেমায় অভিনয়ের প্রস্তুতির জন্য কোন সিনেমা দেখেছিলেন তিনি? উত্তরে ভাবিন বলেছেন আমির খানের দঙ্গল’-এর নাম।

‘চেল্লো শো’ সিনেমার নির্মাতা প্যান নলিন এর আগে শামশেরা’, ভ্যালি অব ফ্লাওয়ারস’, অ্যাংরি ইন্ডিয়ান গডেস’-এর মতো প্রশংসিত সিনেমা বানিয়েছেন। চেল্লো শো’র বিষয় হিসেবে তিনি বেছে নিয়েছেন গুজরাটের প্রত্যন্ত অঞ্চলের নয় বছর বয়সী এক কিশোরের গল্প। দরিদ্র পরিবারের ছেলেটির সিনেমা দেখার খুব নেশা। তাই প্রতিদিন মা যে টিফিন বানিয়ে দেয়, সেটাই তুলে দেয় সিনেমা হলের এক কর্মচারীর হাতে। বিনিময়ে প্রজেকশন রুমে বসেই প্রতিদিন সিনেমা দেখার সুযোগ পায় ছেলেটি। এই ছোট ছেলেটিই একদিন নিজে বানিয়ে ফেলে প্রজেকশন মেশিন। চেল্লো শো’র প্রতিটি ফ্রেমে সিনেমার প্রতি কিশোরের ভালোবাসা আর স্বপ্নের যে বয়ান করেছেন পরিচালক, সেটা দর্শক থেকে সমালোচক—সবার মন জয় করে নিয়েছে।


আরও খবর
নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ পরীমণি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




ইস্তাম্বুলে নাইটক্লাবে আগুন, নিহত বেড়ে ২৯

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

তুরস্কের বৃহত্তম শহর ইস্তাম্বুলের একটি নাইটক্লাবে আগুন লেগে কমপক্ষে ২৯ জন নিহত হয়েছে। এর আগে এ ঘটনায় ১৫ জন নিহত ও আরও ৮ জন আহত হয়েছে বলে জানানো হয়েছিল।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ১৬ তলা আবাসিক ভবনের বেজমেন্টে অবস্থিত মাস্করাড নাইটক্লাবে আগুন লাগে। অগ্নিকাণ্ডের সময় নাইট ক্লাবটি বন্ধ ছিল এবং সেখানে সংস্কারকাজ চলছিল। পরে অগ্নিনির্বাপক কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে এবং হতাহতদের হাসপাতালে নিয়ে যায়।

এর আগে ইস্তাম্বুলের মেয়র একরেম ইমামোগ্লু বলেন, দিনে সংস্কারকাজ চলাকালীন নাইটক্লাবে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ১৫ জন নিহত এবং ৮ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে ৭ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

মেয়র একরেম ইমামোগ্লু আরও বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। আহতদের কাছের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে।


আরও খবর



ঈদে ট্রেন যাত্রার চতুর্থ দিনের টিকিট বিক্রি শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ট্রেনের ঈদযাত্রার চতুর্থ দিনের টিকিট বিক্রি শুরেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বুধবার (২৭ মার্চ) সকাল ৮টায় অনলাইনে বিক্রি শুরু হয়েছে আগামী ৬ এপ্রিলের আন্তঃনগর ট্রেনের অগ্রিম টিকিট।

আগামী ১০ এপ্রিলকে ঈদের দিন ধরে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষ্যে আগামী ৩ এপ্রিল থেকে ট্রেনে যাত্রা শুরু হবে।

আজ সকাল ৮টা থেকে বিক্রি হচ্ছে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট এবং দুপুর ২টা থেকে বিক্রি হবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট। এবার স্পেশালসহ আন্তঃনগর ট্রেনে ঢাকা থেকে বর্হিগামী টিকিট সংখ্যা ৩৩ হাজার ৫০০টি। সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ রেলওয়ের ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে নেওয়া কার্যবিবরণী থেকে এ তথ্য জানা যায়।

আরও জানা যায়, আগের ঈদগুলোতে পাঁচ দিনের টিকিট বিক্রি করলেও এবারই প্রথম ৭ দিনের টিকিট বিক্রি করছে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষ্যে ঘরমুখো মানুষের ট্রেন যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে রোববার (২৪ মার্চ)। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট এবার অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে।

ট্রেনের ঈদযাত্রার ৩ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি হয়েছে ২৪ মার্চ, ৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি হয়েছে ২৫ মার্চ ও ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি হয়েছে ২৬ মার্চ। ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৮ মার্চ, ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৯ মার্চ ও ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ।

এ ছাড়া চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে ১০, ১১ ও ১২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে। যাত্রীদের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।


আরও খবর



ভারতে লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোট শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়, চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

দেশটির ১৩ রাজ্যের ৮৯টি লোকসভা আসনে ভোট গ্রহণ চলছে। এর আগে গত ১৯ এপ্রিল ১০২টি আসনে প্রথম ধাপে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়।

ভারতের নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, আজ সবচেয়ে বেশি ভোট গ্রহণ হচ্ছে দক্ষিণের রাজ্য কেরালায়। এই রাজ্যের ২০টি লোকসভা আসনের সবকটিতেই ভোট হচ্ছে। দ্বিতীয় দফা ভোটের লড়াইয়ে মাঠে রয়েছেন একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী। তাদের মধ্যে রয়েছেন, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, অ্যানি রাজা, শশী থারুর, নবনীত রানা, ওম বিড়লা, হেমা মালিনী, অরুণ গোভিল এবং প্রহ্লাদ জোশীর মতো প্রবীণ প্রার্থীরা।

কেরালা নানা করণেই এবার লোকসভা ভোটে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। রাজ্যটির ওয়ানাড়ে থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাহুল গান্ধী। গতবারের জয়ী তিনি। এছাড়াও লড়ছেন কংগ্রেস নেতা শশী থারুর। দ্বিতীয় দফার ভোটে রাজ্যটির ২০ আসনের ভোট যুদ্ধে ২ কোটি ৭১ লাখ ভোটার ১৯৪ প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করবেন। আর নানা করণে ওয়ানাড়ে, ত্রিশুর এবং তিরুবন্তপুরম এই তিন আসনের দিকে নজর গোটা দেশের।

ভোট বৈচিত্র্যের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চমক হচ্ছে এখানে মোট ভোটারের অর্ধেকের বেশি নারী। নির্বাচন কমিশনের তথ্য বলছে, রাজ্যটির মোট ভোটারের সংখ্যা ২ কোটি ৭০ লাখ ৯৯ হাজার ৩২৬ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ কোটি ৩৯ লাখ ৭২৯ জন। আর পুরুষ ভোটার রয়েছেন ১ কোটি ৩১ লাখ ২ হাজার ২৮৮ জন। ট্রান্সজেন্ডার ভোটার রয়েছেন ৩০৯ জন।


আরও খবর



স্কুলে বন্দুক নিয়ে যেতে পারবেন শিক্ষকরা

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যে মঙ্গলবার শিক্ষকদের স্কুলে বন্দুক নিয়ে যাওয়া নিয়ে একটি বিল পাস হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, শিক্ষকরা স্কুলে বন্দুক নিয়ে যেতে পারবেন। তবে তা প্রকাশ্যে দেখাবেন না। বিলটি এবার যাবে রিপাবলিকান গভর্নর বিল লি-র কাছে অনুমোদনের জন্য। এক প্রতিবেদনে এমনটি জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে।

একবছর আগে ন্যাশভিলের স্কুলে গুলিচালানোর ঘটনায় তিন শিশু-সহ ছয়জনের মৃত্যু হয়। তারপর এই সিদ্ধান্ত নেয়া হলো।

বিলে বলা হয়েছে, স্কুলের ভেতরে কেউ যদি বন্দুক নিয়ে যেতে চান, তাহলে তাকে প্রতি বছর ৪০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ নিতে হবে। তিনি প্রকাশ্যে বন্দুক নিয়ে যেতে পারবেন না। বন্দুক গোপন রাখতে হবে। স্কুল কর্তৃপক্ষ ওই বন্দুক নিয়ে আসার অনুমতি দেবেন। তার আগে পুলিশকে বিষয়টি জানাতে হবে এবং বন্দুকধারীর পরিচয় দিতে হবে।

রিপাবলিকানদের সংখ্যাধিক্য থাকা টেনেসি হাউসে বিলটি ৬৮-২৮ ভোটে পাস হয়েছে। বিলটি যখন পাস হয়, তখন দর্শক গ্যালারি থেকে স্লোগান দেয়া হয়, আপনাদের হাতে রক্ত লেগে থাকবে।

রিপাবলিকান নেতা রিয়ান উইলিয়ামস বলেছেন, একটি প্রতিরোধক তৈরি করার চেষ্টা হয়েছে। অঙ্গরাজ্যজুড়ে গুলির ঘটনা থামানোর চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সব ডেমোক্র্যাট সদস্য ও চারজন রিপাবলিকান বিলের বিরুদ্ধে ভোট দেন।

ডেমোক্র্যাট নেতা জাস্টিন জোনস বলেন, রিপাবলিকান সহকর্মীরা আমাদের রাজ্যকে বন্দুকের নলের সামনে রাখছেন। তারা বন্দুক প্রস্তুতকারকদের সাহায্য করছেন। নৈতিক দিক থেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না।

জিফোর্ড ল সেন্টারের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের অর্ধেক অঙ্গরাজ্যে স্কুলের কর্মী ও শিক্ষকরা স্কুলের মাঠে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে যেতে পারেন।

গত কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে বন্দুকধারীদের তাণ্ডবে অনেক শিশু ও শিক্ষকের প্রাণ গেছে। টেনেসি অঙ্গরাজ্যের নাশভিল শহরে গোলাগুলির এক বছর পর বিলটি পাস হলো।

নিউজ ট্যাগ: যুক্তরাষ্ট্র

আরও খবর



অগ্নি নিরাপত্তা

রেস্টুরেন্ট-দোকান মালিক সমিতির সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের মতবিনিময়

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অগ্নিঝুঁকি হ্রাস ও অগ্নি নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে করণীয় নির্ধারণে রেস্টুরেন্ট ও দোকান মালিক সমিতির সঙ্গে মতবিনিময় করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। বুধবার(৩ এপ্রিল) দুপুরে অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো.  মাইন উদ্দিন; পরিচালকবৃন্দসহ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাগণ এবং দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন, মহাসচিব জনাব মো. জহিরুল হক ভূঁইয়া; রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির সভাপতি ওসমান গণি, মহাসচিব ইমরান হাসানসহ সমিতির অন্য প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

মতবিনিময় সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন। উপ-পরিচালক (অপারেশন্স ও মেইনটেইন্যান্স) কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া দোকান ও রেস্টুরেন্টের অগ্নিঝুঁকি এবং তা নিরসনে করণীয় বিষয়ে একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। প্রেজেন্টেশন শেষে সকলের কাছে উন্মুক্ত মতামত ও বক্তব্য আহ্বান করা হয়।

এ সময় বক্তারা বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত উপস্থাপন করেন। দোকান ও রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির পক্ষ থেকে সকল স্টেকহোল্ডারের সমন্বয়ে রেস্টুরেন্ট, মার্কেট ও দোকানসমূহে অগ্নি নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে আন্তরিকতার সাথে কাজ করার বিষয়ে সদিচ্ছা পোষণ করা হয়। রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বিভিন্ন বিষয়ে সরকারি অনুমোদন প্রক্রিয়া সহজ করার এবং সেফটি ইকুইপমেন্টের ট্যাক্স কমানোর বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতা পাওয়া যাবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাইন উদ্দিন অগ্নিঝুঁকি নিরসনে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন এবং ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে বলে নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।

তিনি বলেন, আমরা নিরাপদ দেশের পক্ষে। কেউ আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। আমরা সকলকে সাথে নিয়ে দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে চাই।


আরও খবর