আজঃ বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু আজ

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে দেশের ২২টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক প্রথম বর্ষে শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হবে আজ মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) দুপুর ১২টা হতে। যা চলবে এপ্রিল রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) রেজিস্ট্রার ও জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি কমিটির সচিব প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামানের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।

ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে ২০১৮, ২০১৯ ও ২০২০ সালের এসএসসি ও সমমান এবং ২০২১ ও ২০২২ সালের এইচএসসি ও সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি (ভোকেশনাল), এ লেভেল এবং অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় (সমমান নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদনক্রমে) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য শাখা হতে এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে যথাক্রমে ইউনিট-এ, ইউনিট-বি এবং ইউনিট-সি-তে আবেদন করতে পারবে।

ইউনিট-এ তে বিজ্ঞান শাখা থেকে এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৮.০০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান শাখাসহ মাদ্রাসা বোর্ড (বিজ্ঞান) এবং ভোকেশনাল (এইচএসসি) বিজ্ঞান শাখা হিসেবে বিবেচিত হবে।

ইউনিট-বি তে মানবিক শাখা থেকে এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.০০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মানবিক শাখাসহ মিউজিক, গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং মাদ্রাসা বোর্ড (সাধারণ, মুজাব্বিদ) মানবিক শাখা হিসেবে বিবেচিত হবে।

আরও পড়ুন : গুচ্ছে থাকতে ২২ বিশ্ববিদ্যালয়কেরাষ্ট্রপতির নির্দেশ

ইউনিট-সি তে বাণিজ্য শাখা থেকে এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.৫০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বাণিজ্য শাখাসহ ডিপ্লোমা ইন বিজনেস স্টাডিজ, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা (এইচএসসি) এবং ডিপ্লোমা ইন কমার্স বাণিজ্য শাখা হিসেবে বিবেচিত হবে।

জিসিই-এর ক্ষেত্রে আইজিসিএসই (ও লেভেল) পরীক্ষায় কমপক্ষে ৩টি বিষয়ে বি মোডসহ ৫টি বিষয়ে পাস এবং আইএএল (এ লেভেল) পরীক্ষায় কমপক্ষে ২টি বিষয়ে বি গ্রেডসহ ৩টি বিষয়ে পাস থাকতে হবে। এক্ষেত্রে সরাসরি আবেদনের মাধ্যমে সমমান ও যোগ্যতা নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদন ক্রমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে অনলাইনে সংশ্লিষ্ট নম্বরপত্র আপলোডসহ আবেদনের পর সমমান ও যোগ্যতা নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদনক্রমে আবেদন করতে হবে।

২০ মে শনিবার ইউনিট-বি (মানবিক), ২৭ মে শনিবার ইউনিট-সি (বাণিজ্য) এবং ৩ জুন শনিবার ইউনিট-এ (বিজ্ঞান)-এর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ১২টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা পরীক্ষা হবে। ১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুর ১২টা থেকে ৩০ এপ্রিল রোববার রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে প্রদত্ত পরীক্ষা কেন্দ্রের তালিকা থেকে শিক্ষার্থী একটি মাত্র কেন্দ্র পছন্দ করতে পারবে। পছন্দকৃত কেন্দ্র চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে, তা আর পরিবর্তন করা যাবে না।

প্রতিটি ইউনিটের ফলাফল জিএসটি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে (www.estadmission.ac.bd) প্রকাশ করা হবে। ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম ৩০ নম্বর পেতে হবে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। শুধুমাত্র জিএসটি গুচ্ছভূক্ত সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরাই যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে পারবে। ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি কমিটি (২০২২-২০২০) এর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

আরও পড়ুন : শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য মাউশিরনতুন নির্দেশনা


আরও খবর
১১ মের মধ্যেই এসএসসির ফল প্রকাশ

শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪




দাবদাহে বিপর্যস্ত জনজীবন, চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

প্রচণ্ড দাবদাহে পুড়ছে দেশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়, ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ২৭ শতাংশ। আজকের তাপমাত্রা চলতি মৌসুমে চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ। এর আগে গত ৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

এদিকে তাপপ্রবাহের কারণে অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হতে পরামর্শ দিচ্ছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আওলিয়ার রহমান পরামর্শ দিয়ে বলেন, তাপপ্রবাহের কারণে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি থাকে। অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হতেও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বেশি বেশি পানি ও ফলমূল খেতে বলা হচ্ছে।

অপরদিকে, চলমান তাপপ্রবাহের কারণে কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, তাপপ্রবাহের ক্ষতি থেকে ধান রক্ষার জন্য ধানের শীষে দানা শক্ত না হওয়া পর্যন্ত জমিতে অবশ্যই ৫-৭ সেন্টিমিটার পানি ধরে রাখুন। এ সময় জমিতে যেন পানির ঘাটতি না হয়।

এদিকে, তীব্র গরমে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। বাইরে কড়া রোদ থেকে বাঁচতে অনেকেই গাছের ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছেন। কেউবা আবার লেবুর শরবত খেয়ে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন।

শহরের কয়েকজন রিকশাচালক বলেন, রোদের তাপে মনে হচ্ছে শরীর পুড়ে যাচ্ছে। সকাল ও বিকেলের পর থেকে যাত্রী পেলেও দুপুরে বেশির ভাগ রাস্তাঘাট ফাঁকা। পেটের দায়ে এই তীব্র গরমেও রিকশা চালাতে হচ্ছে।

চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, আজ মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি মৌসুমে চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। চলমান তাপপ্রবাহ আরও বিস্তার লাভ করতে পারে।


আরও খবর



ভারত : বিতর্কিত সিএএ’র বাস্তবায়ন স্থগিতের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিতর্কিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (সিটিজেনশিপ অ্যামন্ডমেন্ট অ্যাক্ট অ্যান্ড রুলস- সিএএ) বাস্তবায়ন স্থগিতের নির্দেশ দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশ্যে নোটিশ জারি করেছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। নোটিশের জবাব দিতে নয়াদিল্লিতে আসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে তিন সপ্তাহ সময়ও বেঁধে দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচুড়ের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের একটি বেঞ্চ মঙ্গলবার নোটিশটি জারি করে। বেঞ্চের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি জে.বি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র।

পার্লামেন্টে পাস হওয়ার চার বছর পর, গত ১১ মার্চ দেশজুড়ে সিএএ কার্যকর করে কেন্দ্রীয় সরকারে আসীন বিজেপি; কিন্তু তার পরপরই বিজেপির এই পদক্ষেপের তীব্র সমালোচনা শুরু করে বিরোধী দলগুলো। পশ্চিমবঙ্গ ও কেরালার রাজ্য সরকার ইতোমধ্যে জানিয়েছে, রাজ্যে আইন বাস্তবায়ন করা হবে না। আইনটি স্থগিতের জন্য বিজেপিকে আল্টিমেটাম দিয়েছে তামিলনাড়ু, কর্ণাটকসহ দক্ষিণাঞ্চলের অন্যান্য রাজ্যগুলোও।

সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র জানিয়েছে, ১১ মার্চ আইনটি কার্যকরের আদেশ দেওয়ার পর থেকেই সেটি স্থগিতের জন্য আপিল আসতে থাকে। এ পর্যন্ত অন্তত ২০টি আপিল জমা পড়েছে সুপ্রিম কোর্টে। এসব আপিলে স্বাক্ষর রয়েছে অন্তত ২৩৭ জন আবেদনকারীর।

মঙ্গলবার এসব আপিলের ওপর ওপরই শুনানি ছিল। শুনানিতে আবেদনকারীদের পক্ষের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ মামলার নিষ্পত্তি হওয়ার আগ পর্যন্ত যেন কেন্দ্রীয় সরকার সিএএ বাস্তবায়ন স্থগিত রাখে এমন আদেশ দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানান। বাদিপক্ষের আইনজীবী দলের অন্যতম সদস্য নিজাম পাশা বলেন, আইনটি পাসের পর থেকে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ভারতের মুসলিমরা। তাদের মধ্যে এমন আশঙ্কা দেখা দিয়েছে যে বিজেপি সরকার ভারতীয় মুসলিমদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চায় এবং সিএএ হলো সেই পরিকল্পনার প্রথম ধাপ।

তবে বাদিপক্ষের এই যুক্তির পাল্টায় ভারতের শীর্ষ আইন কর্মকর্তা (সলিসিটর জেনারেল) তুষার মেহতা দাবি করেন, সিএএর মাধ্যমে কারো নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার উপায় নেই।

উভয়পক্ষের তর্ক ও যুক্তি উপস্থাপন শেষে সুপ্রিম কোর্ট সিএএ কার্যকর করা কেন অবৈধ হবে না মর্মে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশে নোটিশ জারি করেন এবং জবাব দেওয়ার জন্য তিন সপ্তাহ সময় দেন। সেই সঙ্গে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন হিসেবে আগামী ৯ এপ্রিল ধার্য করেন সর্বোচ্চ আদালত।

২০১৯ সালে পার্লামেন্টে সিএএ পাস করে তৎকালীন বিজেপি সরকার । এ আইন অনুযায়ী, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে হিন্দু, খ্রিস্টান, শিখ, বৌদ্ধ ও পার্সি সম্প্রদায়ের যেসব লোকজন সাম্প্রদায়িক নির্যাতন ও নিপীড়ণের মুখে টিকতে না পেরে ভারতে এসে আশ্রয় নিয়েছেন, তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

ভারতে প্রথমবার নাগরিকত্ব আইন পাস হয় ১৯৫৫ সালে। সেই আইন অনুযায়ী, বিদেশ থেকে ভারতে আসা যেসব ব্যক্তি বিগত ১৪ বছরের মধ্যে ১১ বছর ধরে ভারতে বসবাস করছেন এবং অন্তত ১ বছর টানা থেকেছেন, তারা ভারতের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করলে তা অনুমোদন করা হবে। সিএএতে ১১ বছরের মেয়াদকালকে কমিয়ে ৫ বছরে আনা হয়েছে।

২০১৯ সালে আইনটি পাসের পর থেকে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিজেপিবিরোধী বিভিন্ন ভারতীয় দল ছিল সেই বিক্ষোভের নেতৃত্বে। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসও সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের ব্যাপক বিরোধী।

উত্তর-পূর্ব ভারত থেকেই মূলত আপত্তি উঠেছিল সিএএ নিয়ে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, সিএএ কার্যকর হলে শরণার্থীদের ভিড় ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে। তার ফলে ভাষাগত এবং সংস্কৃতিগত সমস্যা প্রকট হতে পারে। নিজেদের ভাষা এবং সংস্কৃতি রক্ষার স্বার্থেই অনেকে সিএএ বিরোধী আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন।

পাশাপাশি আইনে মুসলিমদের বাদ দেওয়া নিয়েও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। শুধু তা-ই নয়, দক্ষিণ ভারতে সিএএ বিরোধিতার মূল কারণ, শ্রীলঙ্কা থেকে আগত তামিল উদ্বাস্তুদের বাদ দেওয়া।

সিএএ বিরোধিতাকারীদের অভিযোগ, আইনটি ভারতের সংবিধানের পরিপন্থী। কেননা, এ আইনে ধর্মীয় কারণে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য করা হচ্ছে। তবে বিজেপির বক্তব্য, এই আইনে কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হবে না; বরং যারা ধর্মীয় বৈষম্যের কারণে এ দেশে চলে এসেছেন, তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

২০১৯ সালে আইনটি পাস হওয়ার পর রাজধানী নয়াদিল্লিসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে দাঙ্গা হয়েছিল। এসব দাঙ্গায় প্রাণ হারিয়েছেন শতাধিক মানুষ।


আরও খবর
তানজানিয়ায় বন্যা: নিহত ৫৮

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




২১১ রানের লিড নিয়ে বাংলাদেশকে চাপে রাখল লঙ্কানরা

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

বিকেলের সোনা রোদে সিলেটের সবুজ গালিচা চিকচিক করছিল। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষের অপেক্ষায়। হঠাৎ-ই মাঠে শোনা গেল জোর গলার উচ্চ হাসি। ফিল্ডিংয়ে থাকা বাংলাদেশ শিবিরের একজনকে ঘিরে আনন্দের হাসি। শরিফুল ইসলামের ক্রস সিমের ভয়ংকর বাউন্সারে দিমুথ করুণারত্নে পুল করলেন। নিরাপদ শট। কিন্তু শরীরে ভারসাম্য না থাকায় বল চলে যায় ফাইন লেগে। ওখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন নাহিদ রানা। বল ঠিকঠাক তালুবন্দি করলেন।

বাংলাদেশ করুণারত্নের আউটে যতটা না খুশি তারচেয়েও বেশি খুশি নাহিদ রানা বল তালুবন্দি করায়! কেন? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে টেস্ট শুরুর আগের দিনের চিত্র সামনে আনা জরুরী। প্রথমবার জাতীয় দলে ডাক পাওয়া নাহিদ রানা বোলিংয়ের পর ফিল্ডিংয়ে নামলেন। তাকে একের পর এক ক্যাচ দিয়ে যাচ্ছিলেন কোচ। কিন্তু বল জমাতেই পারছিলেন না। সংখ্যাটা এমন, ১০ বলে ৭-৮টি ক্যাচই ফেলে দিচ্ছেন। ২-৩টি ধরছেন।

মোটামুটি দলের ভেতরে চাওড় হয়েছে, ফিল্ডিংটা নাহিদ রানার সিলেবাসের বাইরে! তাইতো করুণারত্নের ক্যাচ নেওয়ার পর বাংলাদেশ শিবিরে বাড়তি উল্লাস। লিটন তো মাথায় হাত গিয়ে মুখ ভরা হাসি নিয়ে অবাক। পাশে থাকা মিরাজ, দিপুরাও একে অপরের সঙ্গে হাত মিলিয়ে আনন্দ করছিলেন। ওই হাসি, ওই আনন্দ অবশ্য দিন শেষের স্কোরবোর্ড দেখার পর টিকেছে কি না সেটা বিরাট প্রশ্ন। কেননা হাতে ৫ উইকেট নিয়েও শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় ইনিংসের লিড ২১১ রান। ব্যাটিং ব্যর্থতায় চড়ে বসেছে লঙ্কানরা তা বলতে দ্বিধা নেই।

শ্রীলঙ্কার প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানের জবাবে বাংলাদেশ আজ ১৮৮ রানে অল আউট। ৯২ রানে এগিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে শ্রীলঙ্কা ৫ উইকেটে ১১৯ রানে দিন শেষ করেছে। তাতে স্বস্তির পরশ অতিথি শিবিরে। পিছিয়ে থেকে অস্বস্তিতে স্বাতিকেরা। বাংলাদেশের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ ছিল সকালের সেশনের ব্যাটিং। বিশেষ করে মাহমুদুল হাসান জয় কিভাবে লঙ্কান আক্রমণ সামলে নেন তা ছিল দেখার। নাইটওয়াচম্যান তাইজুল টুকটাক ব্যাটিং পারেন তা তো সবারই জানা।

দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান শুরুর আক্রমণ সামলে নিয়েছিলেন। ৫ ওভারে কোনো বিপর্যয় হয়নি। এ সময়ে রান যোগ হয়েছে ২১। তাতে আশা বেড়েছিল। কিন্তু ওই আশায় গুড়েবালি হতে সময় নেননি। তাইজুল যেখানে চূড়ান্ত মনোযোগ দেখিয়েছেন। থিতু হয়ে উইকেটের মূল্য বুঝেছেন। সেখানে জয় উল্টোপথে হেঁটেছেন। পেসার লাহিরু কুমারার অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল জায়গায় দাঁড়িয়ে ড্রাইভ করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন ১২ রানে। এরপর কেবলই মন খারাপের গল্প।

পরীক্ষিত ব্যাটসম্যানরা ক্রিজে এসেছেন। দুয়েকটি শট খেলেছেন। আউট হয়েছেন। আগের তিন ব্যাটসম্যান যা করেছেন শাহাদাত হোসেন দিপু, লিটন দাশ, মেহেদী হাসান মিরাজ সেই পথেরই অনুসারী। টিকে থাকার তাড়না, লড়াই করার মানসিকতা, দলকে এগিয়ে নেওয়ার জেদ চোখে পড়েনি। তাতে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। অল্পতেই অলআউট বাংলাদেশ।

শাহাদাত হোসেন দিপু লেগ সাইডে ফ্লিক ও অফ সাইডে দারুণ এক স্ট্রেইট ড্রাইভে ভালো কিছুর আভাস দেন। কিন্ত লাহিরুর অফ স্টাম্পের বাইরের বলে ব্যাট সরাতে পারেননি। লিটনও নিজের উইকেট বিলিয়ে এসেছেন আলগা মনোভাবে। লাহিরুর ভেতরে ঢোকানো বলে ব্যাট-প্যাডের ফাঁক দিয়ে গিয়ে স্টাম্পে আঘাত করে। ৪৩ বলে ৪ বাউন্ডারিতে ২৫ রানে শেষ তার ইনিংস।

এই আসা-যাওয়ার মিছিলে দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে তাইজুল লড়াই করেন। তার একার লড়াইয়ে সঙ্গী পাননি কাউকে। তাই ঝুঁকি নিয়ে খেলতে হয়েছে শট। তাতেই নেমে আসে বিপদ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৭ রান করা তাইজুল ৮০ বল খেলেন। বাউন্ডারি পেয়েছেন ৬টি। আগের দিন ১০ মিনিট ব্যাটিং করা তাইজুল আজ মাটি কামড়ে ৭২ মিনিট টিকে ছিলেন। ৮২ মিনিটের লড়াই দিয়ে অনেক প্রশ্ন তুলে গেছেন। পরীক্ষিত ব্যাটসম্যানরা কেন দায়সারা ব্যাটিং করলেন? টেস্ট খেলার ধৈর্য্য কেন দেখালেন না?

শরিফুলের ১৫ ও খালেদের শেষের ২২ রানে বাংলাদেশের লাভই হয়েছে। লিড নেমে এসেছে শতরানের নিচে। লিডের বোঝা মাথায় নিয়ে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসের বোলিংও ভালো হয়েছে। অভিষিক্তি নাহিদ রানা ১২ ওভারের ভেতরেই নিশান মাদুশঙ্কা ও কুশল মেন্ডিসকে ফিরিয়ে দেন। দুই স্পিনার তাইজুল ও মিরাজও দায়িত্ব সামলে নেন ঠিকঠাক মতো। তাইজুল ম্যাথুজসকে এবং মিরাজ চান্দিমালকে ড্রেসিংরুমের পথ দেখান।

এরপর শরিফুলের বাউন্সারে করুণারত্নে পড়ন্ত বেলায় ফিরলে কিছুটা স্বস্তি ফেরে। কিন্তু লিডের বোঝা দুইশর বেশি চলে যাওয়াতে বিপদমুক্ত নয় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার চড়ে বসার আরেকটি দিনে ব্যাকফুটেই রয়েছে শান্তর দল। হাতে ৫ উইকেট রেখে তারা আর কতদূর যেতে পারে সেটিই দেখার।


আরও খবর



ঈদের আনন্দ মাটি, আগুনে পুড়ে ছাই ৩০ দোকান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শরীয়তপুর প্রতিনিধি

Image

ঈদের নামাজ চলাকালে শরীয়তপুরের একটি বাজারে আগুন লেগে ৩০টি দোকান পুড়ে গেছে। ঈদের সকালে এমন আগুনে ব্যবসায়ীদের ঈদ আনন্দ মাটি হয়ে গেল। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার মাঝির ঘাট বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিস, নৌ পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গেছে, সকালে বাজারের ইউনুস খানের মুদির দোকান থেকে আগুনের সুত্রপাত ঘটে। মুদির দোকানটির আশেপাশে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের কয়েকটি দোকান থাকায় দ্রুত আগুন অন্যান্য দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বাজারের ২৮ থেকে ৩০টি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ও নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় ২ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দাবি আগুনে প্রায় ৫ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঈদের সকালে এমন ভয়াবহ আগুনে ব্যবসায়ীদের ঈদ আনন্দ পুড়ে ছাঁই হয়ে গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী সালমান ফারসী বলেন, আমার দোকানে মুদি মালামাল ও ভোজ্য তেলের পাশাপাশি কাঁচা মালসহ অন্তত ১৫ লাখ টাকার মালামাল ছিল। সকালে দোকান বন্ধ করে বাসায় গিয়ে নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এমন সময় শুনি আমার দোকানে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই আমার সারাজীবনের পুঁজি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে গেছে আমার।

ঈদের সকালের এই আগুনে রাসেল মাতবরের ৪টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আমার চারটি দোকান ছিল, যা ভাড়া দিয়ে আমি আয় করে থাকি। ঈদের দিন এমন ক্ষতি হয়ে যাবে ভাবতেও পারিনি। ঈদের আনন্দ পুড়ে শেষ হয়ে গেছে আমার।

মাঝিরঘাট নৌ পুলিশের ইনচার্জ মো. জসিম উদ্দিন বলেন, বাজারটি পদ্মা নদীর কাছাকাছি এলাকায়। আগুনের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ঈদের সকালে এমন আগুনে ব্যবসায়ীরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ওয়ার হাউজ ইন্সপেক্টর শংকর বিশ্বাস বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট প্রায় ২ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে বাজারের ২৮ থেকে ৩০টি দোকান পুড়ে গেছে।


আরও খবর
অস্ত্রসহ কেএনএফের আরও ৮ সদস্য আটক

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

অস্ত্রসহ কেএনএফের আরও ৮ সদস্য আটক

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




চাঁদাবাজির তুলনায় অধিক মুনাফার কারণে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চাঁদাবাজির চাইতে অধিক মুনাফার কারণে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে একটি পণ্যবাহী ট্রাক ঢাকা আসা পর্যন্ত কী পরিমাণ চাঁদা দেওয়া লাগে, আর সেই পণ্য কারওয়ান বাজার থেকে অন্য বাজারে নেওয়ার পর কী পরিমাণ দাম বাড়ে সবকিছুই আমরা অনুসন্ধান করেছি।’

শনিবার (২৩ মার্চ) সকালে রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ পুলিশ স্টাফ কলেজে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন সাইবার সিকিউরিটি’ কোর্স উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, কারওয়ান বাজারে যে জিনিস ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, সেটাই অল্প কিছু দূর নিয়ে ৪০ টাকায় বিক্রি করছে। অধিক মুনাফার চিন্তা থেকেই এর প্রভাব বেশি পড়ে।’

তিনি আরও বলেন, যশোর থেকে ঢাকায় একটি ট্রাকের কত টাকা চাঁদা দেওয়া লাগে। সেই হিসাবে আমরা পরিসংখ্যান করেছি। চাঁদাবাজির চাইতে অধিক মুনাফার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ঢাকায় বাড়ে। চাঁদাবাজি রোধে পুলিশের স্পেশাল ড্রাইভ চলছে। চাঁদাবাজি বন্ধে ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে, ভবিষ্যতে সব মহাসড়ক ক্যামেরার আওতায় আনা হবে।‘

যারা অতি মুনফার লোভে দামবৃদ্ধি করছেন, তাদের বিরুদ্ধে কীভাবে ব্যবস্থা নেবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাড়াও ভোক্তা অধিকারসহ বিভিন্ন ফোর্স এখানে কাজ করে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরে যখনই আসে তখনই তারা অর্পিত দায়িত্ব পালন করে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান এবং সভাপতিত্ব করেন পুলিশ স্টাফ কলেজের রেক্টর (অতিরিক্ত আইজিপি) ড. মল্লিক ফখরুল ইসলাম।


আরও খবর