
প্রযুক্তির হাত ধরে বর্তমান প্রজন্ম যেভাবে অনলাইনের উপর নির্ভরশীল হচ্ছে, তাতে নিশ্চিতভাবে বলা যায় ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের গুরুত্ব প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। যার ফলে অনেক তরুণই ক্যারিয়ার হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিংকে বেছে নিচ্ছেন কারণ এই ক্যারিয়ার একজন মানুষকে একদিকে যেমন প্রতিষ্ঠিত করে তুলছে সাথে প্রযুক্তিপ্রেমী করে তুলছে, অন্যদিকে জীবনকে করে তুলছে স্বাচ্ছন্দময়। এমনই এক তরুণ ইয়াসির আরাফাত প্রত্যন্ত গ্রাম্য এলাকা থেকে কাজ শুরু করেছিলেন এই তরুণ। ইয়াসির আরাফাত একজন স্বতন্ত্র বাংলাদেশী তরুন উদ্যোক্তা ও ডিজিটাল বিপননকারী। বই, সঙ্গীত ভিডিও, অভিনয়, ইউটিউব টিউটোরিয়াল, ব্লগিং এবং ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জনপ্রিয়তা এবং পরিচিতি লাভ করেন। তার আগ্রহ: প্রযুক্তি, সঙ্গীত, ডিজিটাল বিপণন, লেখা।
ইতিমধ্যে ডিজিটাল বিপননের এবং উদ্যোক্তা বিষয়ে তার কয়েকটি বই ও তিনি গুগল বুকস এ প্রকাশ করেছেন। ২৩ বছরের এই তরুণ পড়ালেখার পাশাপাশি ডিজিটাল মার্কেটিং’ এ কাজ করছেন। করোনাকালীন সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বেড়েছে তার কাজের পরিধিও। ইয়াসির আরাফাত জানান, সারা বিশ্বেই এখন ডিজিটাল মার্কেটিং অত্যন্ত জনপ্রিয়। বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। দেশের আইসিটি সেক্টরে আশাতীত উন্নয়নের ফলে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে।
এই তরুণ বলেন, অনেকেই ভালো কনটেন্ট তৈরি করেও ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তিনি বলেন, সফলতার কোনও শর্টকাট পথ নেই। মানুষ নিজের সততা, একাগ্রতা, কাজ এবং পরিশ্রম দিয়ে সফল হয়ে উঠে। যেখানে মানুষের কাজের কোনও সততা নেই সেখানে কাজের প্রকৃত সম্মান পাওয়া যায় না।