আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

গোপনে কে আসে আপনার ফেসবুকে, জানবেন যেভাবে

প্রকাশিত:সোমবার ০১ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ আগস্ট ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ফেসবুকে আপনার সব আপডেট হয়তো অন্যের ওয়ালে নাও দেখাতে পারে। কিন্তু আপনি কি করছেন তার আপডেট তো জানার ইচ্ছা অন্যের থাকতেই পারে। সে জন্য অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী মাঝে মধ্যেই আপনার প্রোফাইল ভিজিট করেন।

তবে বন্ধু তালিকার বাইরের কেউ আপনার সর্বশেষ ছবি, স্ট্যাটাস কিংবা অ্যাকাউন্টে নজর রাখছে কিনা বুঝবেন কীভাবে?

কয়েকটি সাধারণ ধাপ অনুসরণ করলে তা সহজে বের করে নিতে পারবেন। যদিও কিছু অ্যাপের সাহায্যে এই কাজটি করা যায়। সে ক্ষেত্রে অনেক সময়ই ফলাফল ঠিক আসে না। তাছাড়া এসব অ্যাপ ব্যবহার করে ফলাফল বের করে আনতে গেলে আইডি হ্যাকের ঘটনাও ঘটতে পারে।

এসব অ্যাপের সাহায্য বাদ দিয়ে জেনে নিতে পারেন আপনার ফেসবুক প্রোফাইল কে কে দেখেছে-

১. ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ ব্রাউজারে গিয়ে ফেসবুকে লগ-ইন করুন। এরপর হোম পেজের যে কোনো জায়গায় মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে View Page Source অপশনে ক্লিক করুন। এ পর্যায়ে নতুন ট্যাবে কোড ভর্তি পুরো একটি পেজ পাবেন যার কিছুই আপনি বুঝবেন না। তবে ভয়ের কিছু নেই।

২. নতুন উইনডোতে Ctrl + F চাপুন। এতে সার্চ অপশন আসবে। সেখানে BUDDY_ID লিখে সার্চ দিন। BUDDY_ID ট্যাগের ডান পাশে ১৫ অংকের কোড দেখা যাবে। একই ট্যাগের পাশে এরকম অনেকগুলো কোড দেখা যেতে পারে। এই কোডই হলো সেসব প্রোফাইল আইডি। যারা আপনার প্রোফাইল ভিজিট করেছেন।

৩. এখন আইডি বের করার জন্য facebook.com সাইটে গিয়ে ফেসবুক ডট কমের পাশে স্ল্যাশ (/) চিহ্ন দিয়ে ১৫ অঙ্কের কোডটি পেস্ট করে কী বোর্ডের এন্টার বাটন চাপুন। তখন দেখতে পাবেন আপনার প্রোফাইল ভিজিট করা ফেসবুকে প্রোফাইল।

সাধারণত যেসব আইডি থেকে সবচেয়ে বেশিবার আপনার প্রোফাইল ভিজিট করা হয় সেটিই সর্বপ্রথমে দেখাবে!


আরও খবর
গুগল ডুডলে মহান স্বাধীনতা দিবস

মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪




ঢাকার বায়ু আজও অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে এসেছে ভারতের দিল্লি। আর দূষণমাত্রার দিক থেকে তালিকায় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থান তৃতীয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল ৯টা ৭ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

বুধবার ১৯৫ স্কোর নিয়ে তালিকায় ঢাকার অবস্থান ছিল দ্বিতীয় এবং বায়ুর মান ছিল অস্বাস্থ্যকর।

বৃহস্পতিবার তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা দিল্লির বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ১৭৯ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই। শহরটির স্কোর হচ্ছে ১৭০ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর। সূচকের তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকা এবং ঢাকার স্কোর হচ্ছে ১৬৯। এর অর্থ দাঁড়ায় এখানকার বায়ুর মানও আজ অস্বাস্থ্যকর।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর।

১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর
যেসব জেলায় হতে পারে শিলাবৃষ্টি

মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪




ফের স্বর্ণের দামে রেকর্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কমানোর দুই দিনের মাথায় ফের বেড়েছে স্বর্ণের দাম। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম এক লাফে ২ হাজার ৯১৬ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ ১৪ হাজার ৭৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।  যা এর আগে ছিল এক লাখ ১১ হাজার ১৫৮ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার (২২ মার্চ) থেকে এই দাম কার্যকর করা হবে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম দুই হাজার ৯১৬ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ৭৩ টাকা।

এর আগে, গত মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দেশের বাজারে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম এক হাজার ৭৫০ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয় এক লাখ ১১ হাজার ১৫৮ টাকা।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




ভৈরবে ট্রলারডুবি : ৮ জনের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জের ভৈরবের মেঘনা নদীতে বাল্কহেডের ধাক্কায় যাত্রীবাহী ট্রলারডুবির ঘটনায় আরও দুইজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট ৮ জনের মরদেহ উদ্ধার হলো। এ ঘটনায় একজন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। সোমবার (২৫ মার্চ) ফায়ার সার্ভিস এ তথ্য জানিয়েছে।

গত ২২ মার্চ সন্ধ্যা ৬টার দিকে মেঘনা নদীতে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর নিচে বালুভর্তি বাল্কহেডের ধাক্কায় ট্রলারটি ডুবে যায়। ঘটনার পর সুবর্ণা আক্তার (২০) নামে এক নারীর লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। পরদিন ২৩ মার্চ উদ্ধার তৎপরতা চালানোর সময় দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মৌসুমি বেগম (২৫) ও আরাধ্য (১২) নামে আরও দুইজনের লাশ উদ্ধার করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ট্রলারটিতে কনস্টেবল সোহেল রানার পরিবারের পাঁচজন, ভৈরবের আমলাপাড়ার ফল ব্যবসায়ী ঝন্টু দে-র পরিবারের সাতজন এবং কলেজপড়ুয়া দুই বান্ধবী সুবর্ণা ও আনিকাসহ মোট ২১ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে ঘটনার পরপর মোট ১২ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। বাকি ৯ জনের মধ্যে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৮ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে এবং একজন নিখোঁজ রয়েছে।


আরও খবর



বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক অটল মারা গেছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সিনিয়র সাংবাদিক, দৈনিক করতোয়ার চিফ রিপোর্টার ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আহমদ অটল মারা গেছেন।

শুক্রবার (৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১২টার দিকে তার লাইফ সাপের্ট খুলে দেওয়া হয়। সৈয়দ আহমদ অটলের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে তার ছেলে রাফসান জানি জিসান জানিয়েছেন, আজ বাদ জুমা ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এবং জাতীয় প্রেস ক্লাবে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

তিনি জানান, বেশ কিছু দিন ধরে সৈয়দ আহমদ অটল বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে আসগর আলী হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।

সৈয়দ আহমদ অটলের জন্ম বগুড়া শহরের চকসুত্রাপুর ১৯৫২ সালের ১০ মার্চ। তিনি ছয় ভাই তিন বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।

বগুড়ার চকযাদু প্রাইমারি স্কুল, বাংলা স্কুল, সরকারি আযিযুল হক কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজে লেখাপড়া করেন। ছাত্র অবস্থায় তিনি একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ অংশ নেন। ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন তিনি।


আরও খবর



রাজধানীতে মশার ঘনত্ব বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীতে মশার ঘনত্ব গত ৪ মাসে বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্তরা আর দক্ষিণখানে। এখানকার প্রতিটি ড্রেনে ভাসছে লার্ভা, পচা আর নোংরা পানির প্রতিটি জলাধার যেন একেকটি মশার খামার। স্থানীয়রা জানান, অগণিত মশা। কয়েল জ্বালালেও যায় না। সারাদিন বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে মশারির ভেতর বসে থাকো এমন একটা অবস্থা।

গত নভেম্বর থেকে চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত রাজধানী ও আশপাশের ৬টি স্থানে ফাঁদ পেতে মশা ধরে চালানো হয়, গবেষণা। যাতে দেখা যায়, ফাঁদপ্রতি নভেম্বরে ২শ', জানুয়ারিতে ৩শ', ফেব্রুয়ারিতে ৩৮৮, আর মার্চের মাত্র এক সপ্তাহে ৪২০টি মশা ধরা পড়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্তরা আর দক্ষিণখানে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ ও অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার জানান, মার্চে মশার বংশবিস্তার চরম পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, এ বিষয়টি আগেই সতর্ক করেছিলেন তিনি। আমরা জানুয়ারি মাসেই সতর্ক করে বলেছিলাম মার্চ মাসে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে। এই মশাগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই কিউলেক্স মশা। তবে এরা কোন রোগ ছড়ায় না। তবে দেশের কিছু কিছু জায়গায় এই মশার কামড়ে ফাইলেরিয়া রোগ হতে পারে।

সতর্কবার্তা যে সিটি করপোরেশন আমলে নেয়নি, সেটি স্পষ্ট স্থানীয়দের কথাতেও। তারা জানায়, জায়গায় জায়গায় শুনি মশা মারে, কিন্তু একটা মেশিনও এখনে বসা না। সিটি করপোরেশনেরও দেখা পাই না। মশার অত্যাচারে আমরা ঘরে বসতেও পারি না। আপনারা আসলে ওদের একটু খোজ পরে, তখন পয়ঃপরিষ্কার করে, তারপরে তাদের আর কোন খবর থাকে না।

এ জন্য সংস্থাগুলোর মাঝে সমন্বয়হীনতার ওপর দায় চাপালেন ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা কাউকে দোষ দিচ্ছি না। দয়া করে আসুন একসঙ্গে কাজ করি। চেষ্টা করবো এর থেকে ভালো করার জন্যে।

ফাঁদে ধরা পড়া মশার মধ্যে ৯৯ শতাংশই কিউলেক্স। যার কামড়ে হতে পারে গোদ ও বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ। ময়লা পানিতে বংশ বিস্তার করে এটি। এই কিউলেক্স মৌসুম শেষ হলে আবার ডেঙ্গু মৌসুম শুরু হবে। গত বছর সারাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন তিন লাখ ২১ হাজার। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার। গত বছর ডেঙ্গুতে মারা গেছেন এক হাজার ৭০৫ জন, যার মধ্যে ৯৮০ জনই ঢাকায় মারা গেছেন।


আরও খবর