আজঃ সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীর গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ, সেনা সদস্যসহ আহত ১৫

প্রকাশিত:শনিবার ১০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ আগস্ট ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীর গাড়িতে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা করেছে। এ ঘটনায় সেনাসদস্য, সংবাদকর্মী ও স্থানীয়সহ মোট ১৫ জন আহত হয়েছে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে দুজন গুলিবিদ্ধ রয়েছে।

শনিবার বিকেলে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোপিনাথপুর বাসস্ট্যান্ডে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও গ্রামবাসী জড়ো হয়ে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। সেনা সদস্যরা সড়ক অবরোধ তুলে নিতে বললে দলটির নেতাকর্মীরা এ ঘটনা ঘটায়।

গোপালগঞ্জ ক্যাম্পের লেফটেনেন্ট কর্নেল মাকসুদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

সেনাবাহিনীর সদস্যরা রাস্তা থেকে সরে যাওয়ার কথা বলায় বিক্ষোভকারীরা প্রথমে  ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ ও ফাঁকা গুলি করে। একপর্যায়ে তারা সেনাবাহিনীর গাড়ি ভাংচুর করে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়।

লেফটেনেন্ট কর্নেল মাকসুদুর রহমান বলেন, ৩ থেকে ৪ হাজার মানুষ সদর উপজেলার গোপিনাথপুর এলাকায় জড়ো হয়ে রাস্তা অবরোধ করে। তাদের রাস্তা থেকে সরে যেতে বললে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে এবং একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর গাড়ি ভাংচুরসহ গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে ৪ সেনা সদস্য আহত হয়েছেন।


আরও খবর



১১ দফা দাবি না মানলে ‘রেমিট্যান্স শাটডাউনে’র হুঁশিয়ারি প্রবাসীদের

প্রকাশিত:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কোনো প্রবাসীর বিদেশে মৃত্যু হলে রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে মরদেহ আনাসহ ১১ দফা দাবি জানিয়েছেন প্রবাসীরা। দাবি বাস্তবায়ন না হলে রেমিট্যান্স না পাঠানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা। রোববার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা ১১ দফা দাবি তুলে ধরেন।

সংবাদ সম্মেলনে ওমান প্রবাসী কামরুল আলম বলেন, দেশের অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখলেও প্রবাসীদের দাবি কখনও বাস্তবায়ন হয় না। বিদেশে দূতাবাসগুলো পাসপোর্ট ছাড়া তেমন কোনো বিষয়ে ভূমিকা রাখে না। ফলে কোনো প্রবাসী মারা গেলেও তাদের কোনো ধরনের সহায়তা দেয় না দূতাবাসগুলো। বিগত সময়ের নিয়োগ করা সব দূতাবাসের কর্মকর্তাকে সরিয়ে দিতে হবে।

আমিরাতে যারা জেলে আছেন সেটির জন্য কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেনকে দায়ী করে তিনি বলেন, তার কারণেই প্রবাসীরা জেলে আছেন। তিনি তাদের জেলে পাঠিয়েছেন। মূলত দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ করায় তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। অবিলম্বে সেখানে আটকদের কূটনৈতিক প্রক্রিয়ায় মুক্তি দিতে হবে। প্রবাসীরা এককালীন দেশে চলে এলে তাদের যুক্তিসংগত প্রবাসী অবসর ভাতা দিতে হবে।

> একজন প্রবাসী ছুটিতে দেশে এসে কিংবা প্রবাসে কোনো কারণে মারা গেলে বা কর্মক্ষেত্রে শারীরিক পঙ্গুত্ববরণ করলে এককালীন তার পরিবারকে ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

>প্রত্যেক প্রবাসীর পরিবারকে বিশেষ স্মার্ট কার্ড দিতে হবে। ওই স্মার্ট কার্ড দ্বারা বাংলাদেশের সরকারি, আধাসরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ প্রত্যেকটি সেক্টরে যেমন মেডিকেল ট্রিটমেন্ট, ইউনিয়ন অফিস, থানা, সিটি কর্পোরেশন, ভূমি অফিস, পরিবহন সেক্টর থেকে শুরু করে সব নাগরিক সেবায় প্রবাসীর পরিবার যেন সুফল ভোগ করতে পারে।

>শুধু পাসপোর্ট, ভিসা কপি অথবা আকামা কপি ব্যবহারের মাধ্যমে প্রবাসীকে সহজশর্তে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এবং সরকার নিয়ন্ত্রিত বা মালিকানাধীন অন্য ব্যাংক থেকে বিনা সুদে বা সহজ শর্তে হাউজ লোন, ব্যবসায়িক লোনসহ অন্য লোন দিতে হবে।

>কোনো কারণে বাংলাদেশে কোনো প্রবাসীর নামে মামলা-মোকাদ্দমা হলে তা দ্রুত নিষ্পত্তির বিধিবিধান এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৯০-১২০ দিন হতে পারে।

>প্রবাসে কোনো সমস্যা হলে বাংলাদেশ দূতাবাস সব ধরনের সহযোগিতা করবে। প্রবাসীদের জন্য কূটনৈতিক তৎপরতা সৃষ্টি করতে হবে।

>অসুস্থতার কারণে কোনো প্রবাসী দেশে এলে বাংলাদেশের সব সরকারি মেডিকেলে উন্নত চিকিৎসা সেবা দিতে হবে।

>প্রতি প্রবাসী পরিবারের নিরাপত্তা দিতে হবে।

> প্রবাসী পরিবারের সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

>প্রবাসী পরিবারের সামাজিক অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র বা সরকার উপযুক্ত নীতিমালা গ্রহণ করবে।

> বিমানবন্দরে কোনো ধরনের লাগেজের ক্ষতি হলে প্রতিটা খালি লাগেজের জন্য ২০ হাজার টাকা সাতদিনের মধ্যে দিতে হবে।

>অভিবাসনের ক্ষেত্রে এবং বিদেশ যাত্রায় হয়রানি প্রতিরোধ করতে হবে এবং বিমানবন্দরে জটিলতা নিরসনে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে।


আরও খবর



আহমদ হোসেন ও সোহায়েল চার দিনের রিমান্ডে

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য আহমদ হোসেন এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মোহাম্মদ সোহায়েলকে রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট জসীম উদ্দিন এ আদেশ দেন।

রাজধানীর পল্টনে মুদি দোকানদার নবীন তালুকদার হত্যা মামলায় গ্রেফতার আহমদ হোসেন ও মোহাম্মদ সোহায়েলকে আজ আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে পুলিশ। তাদের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।

রিমান্ড আবেদনে উল্লেখ করা হয়, নবীন তালুকদার হত্যার ঘটনার সঙ্গে এই দুই আসামি জড়িত।

একসময় র‍্যাবের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করে আসা মোহাম্মদ সোহায়েল আদালতে শুনানিতে বলেন, ঘটনার সময় তিনি চট্টগ্রামে ছিলেন। এ ঘটনার সঙ্গে তিনি জড়িত নন।

উভয়পক্ষের বক্তব্য শুনে আহমদ হোসেন ও মোহাম্মদ সোহায়েলের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে আজ সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম শাখা থেকে তাদেরকে গ্রেফতারের কথা জানানো হয়।

ডিএমপির পক্ষ থেকে বলা হয়, আহমদ হোসেন ও মোহাম্মদ সোহায়েলকে গতকাল (মঙ্গলবার) রাতে গ্রেফতার করা হয়। আহমদ হোসেনকে রাজধানীর রামপুরা ও মোহাম্মদ সোহায়েলকে বনানী থেকে গ্রেফতার করা হয়।


আরও খবর



বরগুনায় নার্সদের মহাপরিচালকের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

নার্সিং পেশা ও নার্সদের নিয়ে কটুক্তি করায় মহাপরিচালক মাকসুরা নূর সহ নার্সিং, মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর, বাংলাদেশ নার্সিং এবং মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের সকল নার্সিং প্রশাসন ক্যাডারদের অপসারণ এবং নার্সদের পদায়ন নিশ্চিত করার ১ দফা দাবিতে মানববন্ধন পালিত হয়েছে।

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় বরগুনা নার্সিং ইনস্টিটিউট কলেজের শিক্ষকবৃন্দ ও ২৫০ শয্যা হাসপাতালের কর্মরত নার্সিং অফিসারদের উদ্যোগে জেনারেল হাসপাতাল চত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এসময় বরগুনা নার্সিং ইনস্টিটিউট এর শিক্ষার্থীরা মানববন্ধনে অংশ গ্রহণ করেন।

জানা যায়, নার্সদের বদলি সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন এবং বদলি বাণিজ্যের সাথে জড়িত সিন্ডিকেট নিয়ে কথা বলতে গেলে মহাপরিচালক মাকসুরা নূর নার্সদের সঙ্গে অপেশাদার দায়িত্ব সুলভ আচরণ করেন। একই সাথে তাদের পেশাকের অপমান করেন।

আরও জানা যায়, মাকসুরা নূর নার্সদের উদ্দেশ্য করে বলেন নার্সদের দ্বিতীয় শ্রেণির পদমর্যাদা দেয়া সরকারের ভুল ছিল। যে কারণে নার্সরা তার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছে। অতি দ্রুত মহাপরিচালক মাকসুরা নূর পদত্যাগ না করলে কর্মবিরতিসহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলেন মানববন্ধনকারিরা।

নার্সিং ইনস্টিটিউটের তৃতীয়বর্ষের শিক্ষার্থী শুভ বলেন, মহাপরিচালকের বক্তব্যে নার্স ও নার্সিং পেশাকে মারাত্মকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে যা নার্সিং সমাজকে ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ করে তুলছে। তিনি ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ না করলে সারাদেশে নার্স সমাজ কঠোর কর্মসূচি হাতে নিতে বাধ্য হবে।

বরগুনা সরকারি জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স জাকিয়া পারভিন বলেন, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হয়ে নার্সদের সঙ্গে এমন আচরণ কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। অনতিবিলম্বে তার এই বক্তব্যের জন্য তাকে অবশ্যই নার্সদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। এমনকি মহাপরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে।

এছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন উপসেবা তত্ত্বাবধায়কসহ শতাধিক নার্স ও নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।


আরও খবর



চরফ্যাশনে যুবদলের ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসাইন, চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি

Image

ভোলার চরফ্যাসন উপজেলার ২১ ইউনিয়ন ও পৌরসভার সকল ওয়ার্ডের যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৩ আগষ্ট) সকালে শরিফপাড়া উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুল আলম প্রিন্স ও সদস্য সচিব জহিদুল ইসলাম রাসেল এক জরুরী সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উপজেলার সকল ইউনিয়নের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেন।

জানাযায়, ২০২২ সনে কেন্দ্রীয় ও জেলা যুবদলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক চরফ্যাশন উপজেলার পৌরসভাসহ উপজেলার সকল ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিটি ঘোষণা করা হয়। পুর্বের ঘোষণাকৃত উপজেলার ২১ ইউনিয়ন ও পৌসভার ৯টি ওয়ার্ড কমিটির মেয়াদ উর্ত্তীণ হওয়ায় ইউনিয়ন কমিটি ও ওয়ার্ড কমিটি এবং পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড কমিটির যুবদলের সকল নেতাকর্মীদেরকে সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিস্ক্রিয় হওয়া ও সংগঠনের কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষে কমিটিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুল আলম প্রিন্স জানান, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের যুবদলের কার্যনির্বাহী কমিটির সকল নেতাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমের গতিশীল করতে এসব কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

ভোলা জেলা যুবদলের সভাপতি জামাল উদ্দিন লিটন জানান, ২০২২ সনে চরফ্যাশন উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুল আলম প্রিন্স ও সদস্য সচিব জাহিদুল ইসলাম রাসেল ও পৌরসভা শাখায় আবুবক্কর সিদ্দিক মিলটনকে আহবায়ক ও রাশেদুল হাসান নয়নকে সদস্য সচিব করে কেন্দ্রীয় ভাবে যুবদলের কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই কমিটির আলোকে চরফ্যাশন উপজেলার ২১ টি ইউনিয়নের যুবদলের ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের কমিটি দেয়া হয়েছে। ইউনিয়নের নেতাকমীরা নিস্ক্রিয় থাকার কারণে সংগঠনের কার্যক্রমগতিশীল করার লক্ষে কেন্দ্রীয় কমিটি ও জেলা কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক এসব কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। চরফ্যাশন উপজেলায় এই আহবায়ক কমিটির বাহিরে অন্য কোন যুবদলের কমিটি নেই। এছাড়া দুলারহাট, শশীভূষণ ও দক্ষিণ আইচা থানার যুবদলের কোন কমিটি নেই।  

এসময়ে উপস্থতি ছিলেন, উপজেলা যুবদল নেতা আবুল কাশেম নয়ন, তোফাজ্জল হোসন তালুকদার, নজরুল ইসলাম, হারুন অর রশদি, মোশাররফ হোসনে লিটন, মোজাহিদি. ফয়েজ উদ্দিন, মইনুল ইসলাম সোহেল, সোয়াইব রহমান, শামীম খান, রেদওয়ান উল্লাহ, আরফি, সাইফুল ইসলাম, নূরনবী, অহিদুর রহমান বলি, আবু সায়েম মালতয়িা, আবুল হাসনাত তুহিন, কাইয়ুম শিকদার, শাহিন আলম, সুজন মাহমুদ, রোমেন্স মাতাব্বর, সফিক ফরাজী, ইলিয়াস হোসেন বেল্লাল, মো, জুম্মুন, মো.জাহিদুল ইসলাম রিজভী প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: চরফ্যাশন ভোলা

আরও খবর



শহীদ আহনাফের বাসায় তথ্য উপদেষ্টা

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে অর্জিত নতুন বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। বুধবার মিরপুরের পাইকপাড়ায় ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পুলিশের গুলিতে নিহত কলেজছাত্র আহনাফের বাসায় তার পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতকালে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানের সময় ছাত্ররা যেভাবে রাস্তায় নেমে এসেছিলেন, তাদের আত্মত্যাগের ফলে আজ আমরা নতুন স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। খুব শিগগিরেই সব শহিদ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে একটি স্মরণসভা করা হবে। সেখানে আপনাদের উপস্থিতি কাম্য।

তিনি আরও বলেন, আন্দোলনে যারা শহিদ হয়েছেন, তাদের দেশ মনে রাখবে। নাম না জানা অনেক ছাত্র-জনতা এ আন্দোলনে শহিদ হয়েছেন। তাদের তালিকা করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ৮০০ জনের নাম পাওয়া গিয়েছে। শহিদদের জন্যই আমরা বেঁচে আছি। স্বাধীনভাবে, প্রাণ খুলে কথা বলতে পারছি।

তথ্য উপদেষ্টা আহনাফের ছোট ভাইয়ের পড়াশোনার খোঁজ-খবর নেন এবং এখন থেকে যে কোনো সময়, যে কোনো প্রয়োজনে পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেন। এ সময় বাসায় আহনাফের মা, বাবা, দুই ভাই এবং খালা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, শহিদ শফিক উদ্দিন আহমেদ আহনাফ (১৭) রাজধানীর বিএএফ শাহীন কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন গত ০৪ আগস্ট তিনি মিরপুর ১০-এ পুলিশের গুলিতে শহিদ হয়। গুলি তার বুকের ডান দিক দিয়ে ঢুকে অপর পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়।


আরও খবর