আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

গোপালগঞ্জে দুই বাসের সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নারীসহ কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৪ মার্চ) ভোরে গোপালগঞ্জ-বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ভোজরগাতী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এতে ওই সড়কে প্রায় এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে।

গোপালগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শেখ মো. অরিফুল হক জানান, বরিশালের পয়সারহাট থেকে ছেড়ে আসা মেহরাব পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস বেনাপোলের দিকে যাচ্ছিল। এসময় কুয়াশাচ্ছন্ন থাকায় বিপরীতমুখী ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কোটালীপাড়াগামী দিগন্ত পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। 

এতে বাস দুটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং দুই বাসের অন্তত ২০ যাত্রী আহত হন। 

পরে খবর পেয়ে গোপালগঞ্জ ফাসার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। এর মধ্যে মারাত্মক আহতাবস্থায় ৯ জনকে হাসপাতালে ভর্তি ও বাকীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

সিনিয়র স্টেশন অফিসার আরও জানান, দুর্ঘটনার পর গোপালগঞ্জ-পয়সারহাট সড়কে প্রায় এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। এতে আটকা পড়ে বেশ কিছু যানবাহন। এখন সড়ক দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



সাংবাদিক রানার মুক্তির দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে মানববন্ধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার শেরপুরের নকলা উপজেলা সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড দেওয়ার প্রতিবাদ ও আইন অপব্যবহারকারী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে মানববন্ধন করেছে সাংবাদিকরা।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে বালিয়াডাঙ্গী শহরের চৌরাস্তায় ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন পালন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অনতিবিলম্বে সাংবাদিক রানাকে মুক্তি দিতে হবে। নয় তো আরও কঠোর আন্দোলন শুরু হবে। সেই সাথে ইউএনও এবং এ্যাসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করতে হবে। সেই মামলায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

বক্তারা আরও বলেন, জেলের ভয় দেখিয়ে সাংবাদিকদের কলম আটকানো যাবে না। ইতিপূর্বে জিডিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে সাংবাদিকদের হয়রানী করা হয়েছে। এখন ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার দেখিয়ে হয়রানী করা হচ্ছে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কলম চলবে। মামলা ও জেলের ভয় করিনা। মামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিকদের ক্ষতিপূরণ দাবি করেন বক্তারা।

এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, দেশ রূপান্তরের ঠাকুরগাঁও সংবাদদাতা ফিরোজ আমিন সরকার রাসেল, ইত্তেফাকের তানভীর হাসান তানু, দীপ্ত টেলিভিশনের মঈনুদ্দিন তালুকদার হিমেল, দৈনিক বাংলার সোহেল রানা, দৈনিক কালেরকণ্ঠের হারুন অর রশিদ, আজকের পত্রিকার আল মামুন জীবন, অধিকারের মাজেদুল ইসলাম হ্নদয়, ইলিয়াস আলী, আনোয়ার হোসেন আকাশসহ অন্যান্য সংবাদকর্মীরা।


আরও খবর



রাজধানীতে মশার ঘনত্ব বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীতে মশার ঘনত্ব গত ৪ মাসে বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্তরা আর দক্ষিণখানে। এখানকার প্রতিটি ড্রেনে ভাসছে লার্ভা, পচা আর নোংরা পানির প্রতিটি জলাধার যেন একেকটি মশার খামার। স্থানীয়রা জানান, অগণিত মশা। কয়েল জ্বালালেও যায় না। সারাদিন বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে মশারির ভেতর বসে থাকো এমন একটা অবস্থা।

গত নভেম্বর থেকে চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত রাজধানী ও আশপাশের ৬টি স্থানে ফাঁদ পেতে মশা ধরে চালানো হয়, গবেষণা। যাতে দেখা যায়, ফাঁদপ্রতি নভেম্বরে ২শ', জানুয়ারিতে ৩শ', ফেব্রুয়ারিতে ৩৮৮, আর মার্চের মাত্র এক সপ্তাহে ৪২০টি মশা ধরা পড়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্তরা আর দক্ষিণখানে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ ও অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার জানান, মার্চে মশার বংশবিস্তার চরম পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, এ বিষয়টি আগেই সতর্ক করেছিলেন তিনি। আমরা জানুয়ারি মাসেই সতর্ক করে বলেছিলাম মার্চ মাসে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে। এই মশাগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই কিউলেক্স মশা। তবে এরা কোন রোগ ছড়ায় না। তবে দেশের কিছু কিছু জায়গায় এই মশার কামড়ে ফাইলেরিয়া রোগ হতে পারে।

সতর্কবার্তা যে সিটি করপোরেশন আমলে নেয়নি, সেটি স্পষ্ট স্থানীয়দের কথাতেও। তারা জানায়, জায়গায় জায়গায় শুনি মশা মারে, কিন্তু একটা মেশিনও এখনে বসা না। সিটি করপোরেশনেরও দেখা পাই না। মশার অত্যাচারে আমরা ঘরে বসতেও পারি না। আপনারা আসলে ওদের একটু খোজ পরে, তখন পয়ঃপরিষ্কার করে, তারপরে তাদের আর কোন খবর থাকে না।

এ জন্য সংস্থাগুলোর মাঝে সমন্বয়হীনতার ওপর দায় চাপালেন ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা কাউকে দোষ দিচ্ছি না। দয়া করে আসুন একসঙ্গে কাজ করি। চেষ্টা করবো এর থেকে ভালো করার জন্যে।

ফাঁদে ধরা পড়া মশার মধ্যে ৯৯ শতাংশই কিউলেক্স। যার কামড়ে হতে পারে গোদ ও বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ। ময়লা পানিতে বংশ বিস্তার করে এটি। এই কিউলেক্স মৌসুম শেষ হলে আবার ডেঙ্গু মৌসুম শুরু হবে। গত বছর সারাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন তিন লাখ ২১ হাজার। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার। গত বছর ডেঙ্গুতে মারা গেছেন এক হাজার ৭০৫ জন, যার মধ্যে ৯৮০ জনই ঢাকায় মারা গেছেন।


আরও খবর



রেস্তোরাঁয় অভিযানকে বাড়াবাড়ি বলছে মালিক সমিতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। বিশেষ করে অনুমতি না নিয়ে যেসব ভবনে ব্যাঙের ছাতার মতো রেস্তোরাঁ করা হয়েছে সেখানে অভিযান চালাচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক সংস্থা। একে বাড়াবাড়ি বলছে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি।

বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেছেন, আইন-শৃঙ্খলা কর্মে নিয়োজিত বাহিনী সমূহ যেমন- আনসার, পুলিশ ও এলিট ফোর্স র‍্যাব তাদের নিজস্ব ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখতে সচেষ্ট। এটা হয়তো একটু বাড়াবাড়ি। কেননা নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে সরকার একটি কর্তৃপক্ষই গঠন করেছেন। তাদের কাজটি করতে দিতে হবে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) বেলা ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগরে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ইমরান হাসান বলেন, বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডের দায় কেউ এড়াতে পারে না। পুরো ভবনটাই ছিল অনিয়মে ভরা, ভবনটির অনুমোদন দিয়েছে রাজউক। রেস্তোরাঁ সেক্টরটি তদারকি করে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদফতর, সিটি করপোরেশন, কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর। এছাড়া সংযুক্ত আছেন জেলা প্রশাসক-প্রশাসনসহ অনেক অধিদফতর ও সংস্থা।

তিনি বলেন, ওই ঘটনায় ৪৬ জনের প্রাণহানির পর রাজউক ও সিভিল ডিফেন্সের টনক নড়েছে। ঘটনার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঢাকা শহরের বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে গ্যাসের সিলিন্ডার জব্দ করছে এবং স্টাফদের আটক করছে। এটি সমস্যার সমাধান নয়।

তিনি আরও বলেন, তিতাস গ্যাসের পর্যাপ্ততা নেই। আবার লাইন সংযোগ থাকলেও লাইনে গ্যাস নেই। এখন বিকল্প ব্যবস্থা গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার বা লাকড়ি ব্যবহার। লাকড়ি ব্যবহার করলে কিচেনসহ পুরো রেস্টুরেন্ট কালো হয়ে যায়, পরিবেশ ঠিক থাকে না। পুরো বিষয়টি নিয়ে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই। ভবিষ্যতের জন্য নির্দিষ্ট একটি গাইডলাইন তৈরি করতে হবে যাতে ব্যাঙের ছাতার মতো রেস্তোরাঁ গজিয়ে উঠতে না পারে।


আরও খবর



হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দিয়েছে নৌবাহিনী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাতিরপুল কাঁচাবাজারের পাশে রাজ কমপ্লেক্স নামের ছয় তলা ভবনে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি যোগ দিয়েছে নৌবাহিনীর সদস্যরা। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ভবনটির কার্পেটের গোডাউনে আগুন লেগেছে। চারপাশে কোনো জানালা না থাকার কারণে দেয়াল ভাঙতে হচ্ছে।

তিনি জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে অক্সিজেন মাস্কসহ প্রয়োজনীয় সুরক্ষাসামগ্রীসহ ভবনের ভেতরে প্রবেশ করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।

এর আগে সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটের দিকে আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট কাজ করছে। হাতিরপুলের এ আগুন লাগার তথ্য নিশ্চিত করেন ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন।

তিনি বলেন, হাতিরপুল কাঁচাবাজার এলাকায় একটি ছয় তলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় আগুন লেগেছে। তবে প্রাথমিকভাবে আগুনের সূত্রপাত ও হতাহতের বিষয়ে জানা যায়নি।

নিউজ ট্যাগ: হাতিরপুলে আগুন

আরও খবর



অসুস্থ খালেদা জিয়া, চার্জ শুনানি পেছালো

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলার চার্জ গঠনের বিষয়ে শুনানির তারিখ আগামী ২৮ মে ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার (২৪ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক মো. আক্তারুজ্জামানের আদালতে মামলাটি চার্জ শুনানির দিন ধার্য ছিল। তবে এদিন মামলার প্রধান আসামি খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি।

আদালতে তার পক্ষে মাসুদ আহমেদ তালুকদার হাজিরা দেন। অন্য আসামিদের পক্ষে আইনজীবীরা চার্জ শুনানি পেছানোর আবেদন করেন। পরে আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করে শুনানির পরবর্তী তারিখ ঠিক করেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম ও ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সংস্থার সহকারী পরিচালক মো. নাজমুল আলম শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন। মামলায় অভিযুক্ত আসামির সংখ্যা ১৩ জন। বিভিন্ন সময় ছয় আসামি মারা যান। বর্তমানে এ মামলায় আসামির সংখ্যা সাত জন।


আরও খবর