আজঃ মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

ঘুমন্ত শ্রমিকদের চাপা দিলো ট্রাক, নিহত ১৫

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ভারতের গুজরাট রাজ্যের সুরাটে মঙ্গলবার সকালে এক দুর্ঘটনায় ১৫ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তারা একটি রাস্তার কাছে ঘুমিয়ে ছিলেন। সে সময় দ্রুত গতির একটি ট্রাক ওই শ্রমিকদের ওপর উঠে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ১২ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে এবং হাসপাতালে নেয়ার পর আরও তিনজনের মৃত্যু হয়। খবর এনডিটিভির।

পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার সকালে সুরাট থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরের কোসাম্বা গ্রামের কাছে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে। মালামাল বহনকারী একটি ট্রাক ঘুমিয়ে থাকা শ্রমিকদের ওপর দিয়ে চলে গেছে। কিম মান্দভি রাস্তার ধারে ওই শ্রমিকরা ঘুমিয়ে ছিলেন।

দুর্ঘটনায় ৮ শ্রমিক আহত হন। তাদের হাসপাতালে ভর্তির পর আরও তিনজনের মৃত্যু হয়। পুলিশ জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় মোট ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ট্রাক চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলায় ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।

এই দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক টুইট বার্তায় মোদি বলেন, সুরাটে ট্রাক দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনা দুঃখজনক। তিনি হতাহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন এবং আহতদের সুস্থতা কামনা করেছেন।


আরও খবর



অঙ্গীকারনামা দিয়ে জামিনে মুক্তি পেলেন সঞ্জয়

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের স্টোরিতে লালন সংগীতের লাইন দেওয়াকে কেন্দ্র করে সঞ্জয় রক্ষিত (৪০) নামে এক যুবককে আটক করে কারাগারে পাঠিয়েছিল পুলিশ। ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবেন না মর্মে অঙ্গীকারনামা দিয়ে আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন তিনি।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাকিব হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন।

শরীয়তপুর কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আলমগীর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ফেসবুকের স্টোরিতে স্ট্যাটাসকে ঘিরে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার মহিষার ইউনিয়নের হরি নারায়ণ রক্ষিতের ছেলে সঞ্জয় রক্ষিতকে ভেদরগঞ্জ থানা পুলিশ রোববার আটক করে। সঞ্জয় পেশায় একজন স্বর্ণকার। ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪ (১) ধারায় তাকে তাকে আটক করা হয়েছিল। পরে অঙ্গীকারনামায় এই মর্মে স্বাক্ষর করেন যে ভবিষ্যতে তিনি এমন কোনো কাজ করবেন না, যাতে সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়।

প্রসঙ্গত, সঞ্জয় রক্ষিত তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে স্টোরিতে লিখেন সুন্নতে খাতনা দিলে যদি হয় মুসলমান, তাহলে নারী জাতির কি হয় বিধান। এ নিয়ে স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। এতে এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার শঙ্কায় সঞ্চিত রক্ষিতকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারা মোতাবেক আটক করেছিল পুলিশ।


আরও খবর



বালিয়াডাঙ্গী-হরিপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

কাল ভোট, কেন্দ্রে কেন্দ্রে যাচ্ছে নির্বাচনী সরঞ্জাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঠাকুরগাঁওয়ে দুইটি উপজেলা (বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর)। এ নির্বাচন উপলক্ষে দুটি উপজেলার প্রত্যেকটি ভোট কেন্দ্রে পৌঁছে গেছে নির্বাচনী সরঞ্জাম।

মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুর থেকে স্ব স্ব উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তাগণ প্রিজাইডিং অফিসারদের নির্বাচনী মালামাল বুঝে দেন। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সহযোগিতায় নিয়ে যাওয়া হয় ভোট কেন্দ্রে।

জেলা নির্বাচন অফিসের দেয়া তথ্য মতে- দুটি উপজেলায় মোট ৮ জন চেয়ারম্যান ও ৬ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন।

এ দুটি উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ২ লক্ষ ৮১ হাজার ৩৬০জন। এর মধ্যে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার ৮৬৩ জন ও হরিপুর উপজেলায় ১ লক্ষ ২০ হাজার ৪৯৭জন।

আর দুটি উপজেলায় মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৯০টি এবং ভোট কক্ষের সংখ্যা ৮০৮টি।

নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। মোতায়েন করা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের।

এদিকে নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠ রাখতে সব ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা রিটার্নিং অফিসার মঞ্জুরুল হাসান।

তিনি বলেন, নির্বাচনী পরিস্থিতি যেভাবে ভাল থাকে সে অনুযায়ী আইনশৃংখলা বাহিনী কাজ করবে। প্রশাসন পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবে।


আরও খবর



তীব্র গরমে বিএনপির সমাবেশ স্থগিত

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তীব্র তাপদাহের কারণে আগামী শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) অনুষ্ঠেয় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সমাবেশ স্থগিত করা হয়েছে।

মহানগর দক্ষিণ বিএনপির দপ্তর সম্পাদক সাইদুর রহমান মিন্টু সোমবার (২২ এপ্রিল) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নবীউল্লাহ নবীসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে এই সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল।

উল্লেখ, গত ২৫ মার্চ রাজধানীতে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ করে বিএনপি। তবে দলীয় কর্মসূচি হিসেবে নির্বাচনের আগে গত বছরের ২৮ অক্টোবর সর্বশেষ রাজধানীতে সমাবেশ করেছিল বিএনপি। সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীজুড়ে চলে জ্বালাও-পোড়াও এবং সংঘর্ষ। এতে পুলিশ সদস্যসহ বেশ কয়েকজন প্রাণ হারান।

এর পরদিন উত্তরার বাসায় গ্রেপ্তার হন ফখরুল। এরপর থেকে কয়েক মাস কারাবন্দি ছিলেন। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের সময় জেলেই ছিলেন তিনি। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান তিনি।


আরও খবর



জয়পুরহাট উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই সমর্থককে কুপিয়ে জখম

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী দুলাল মিয়া সরদারের দুই সমর্থকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান তাইফুল ইসলাম তালুকদারের সমর্থকদের বিরুদ্ধে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নের বারইল নলপুকুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন, বারইল নলপুকুর গ্রামের মৃত বাদেশ সাখিদারের ছেলে পলাশ সাখিদার (৩৮) এবং একই গ্রামের বেলাল হোসেনের ছেলে নাসির হোসেন (৩২)। তারা দুজনই চেয়ারম্যান প্রার্থী দুলাল মিয়া সরদারের সমর্থক।

প্রত্যক্ষদর্শী ও আহতদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বারইল নলপুকুর গ্রামে চেয়ারম্যান প্রার্থী দুলাল মিয়া সরদারের নির্বাচনী ক্যাম্পের সামনে এশার নামাজ চলাকালীন সময় প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী তাইফুল ইসলাম তালুকদার ও বকুল মণ্ডলের লোকজন পটকা ফাটায়। এ নিয়ে দুলাল মিয়া সরদারের সমর্থক পলাশ তাদের নিষেধ করলে তারা পলাশকে মারধর করে। পরে পলাশ তার বাড়ির সামনে গিয়ে তাদের উপর আঘাত করতে চাইলে তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে জখম করে।

এ সময় নাসির হোসেন নামে আরও একজন আহত হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এ নিয়ে এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে পুলিশের উপস্থিতিতে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক রয়েছে।

এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি দুলাল মিয়া সরদার বলেন, আমি আহতদের খোঁজ খবর নিচ্ছি। আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নিবো।

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাবেক চেয়ারম্যান তাইফুল ইসলাম তালুকদারকে কয়েকবার ব্যবহৃত মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।

এ বিষয়ে ক্ষেতলাল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন, খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। আমি হাসপাতালে গিয়ে রোগীদের খোঁজখবর নিয়ে নিজে ঘটনাস্থলে এসেছি। পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক আছে। তবে এখনও কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি।


আরও খবর



সড়ক দুর্ঘটনায় এপ্রিলে ক্ষতি ২ হাজার কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সড়ক দুর্ঘটনায় এপ্রিল মাসে দুই হাজার ১১৯ কোটি ১১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন। রবিবার (১২ মে) সংগঠনটি এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।

গত এপ্রিল মাসে সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬৭২টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৭৯ জন আর আহত হয়েছেন ৯৩৪ জন। নিহতদের মধ্যে নারী ৯৩ জন এবং শিশু ১০৮।

সংগঠনটি বলেছে, বিদায়ী মাসটিতে ৩১৬টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৫৯ জন নিহত হন, যা মোট প্রাণহানির ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৭ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৩ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট প্রাণহানির ১৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৯৬ জন, যা মোট মৃত্যুর ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ।

এই সময়ে সাতটি নৌ-দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত, ৬৮ জন আহত হয়েছেন (একটি লঞ্চে আগুন ধরলে তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে ৬০ জন আহত হয়েছেন)। ৩৮টি রেল দুর্ঘটনায় ৪৫ জন নিহত এবং ২৪ জন আহত হয়েছেন।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়- মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ২৫৯ জন (৩৮.১৪ শতাংশ), বাসের যাত্রী ৩৪ জন (৫ শতাংশ), ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর-ট্রলি-ডাম্প ট্রাক আরোহী ৬৫ জন (৯.৫৭ শতাংশ), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-পাজেরো জিপ আরোহী ৪৫ জন (৬.৬২ শতাংশ), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান) ১৩১ জন (১৯.২৯ শতাংশ), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-পাওয়ারটিলার) ২২ জন (৩.২৪ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা আরোহী ১০ জন (১.৪৭ শতাংশ) নিহত হয়েছেন।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২৩৫টি (৩৪.৯৭ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৬৬টি (৩৯.৫৮ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৮৭টি (১২.৯৪ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৭৯টি (১১.৭৫ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৫টি (০.৭৪ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।

দুর্ঘটনাসমূহের ১৭৪টি (২৫.৮৯ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২৬২টি (৩৯ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১২০টি (১৭.৮৫ শতাংশ) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেওয়া, ৯৭টি (১৪.৪৩ শতাংশ) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৯টি (২.৮২ শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।


আরও খবর