আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ফরিদপুরে দুই মাথা শিশুর জন্মের ৩ ঘণ্টা পর মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ এপ্রিল ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ এপ্রিল ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ফরিদপুর থেকে নাজমুল হাসান নিরব

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে দুই মাথাওয়ালা এক অদ্ভুত শিশু জন্মের ৩ ঘণ্টা পর মারা গেছে। সোমবার (২৬ এপ্রিল) সকালে বোয়ালমারী পৌর এলাকায় অবস্থিত একটি ক্লিনিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই শিশুটির জন্ম হয়।

জানা যায়, বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের বারাংকুলা গ্রামের মো. সুমন মোল্যার স্ত্রী মোসাঃ সাথী (১৯) অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান প্রস্রবের জন্য বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিকে সোমবার সকাল সাড়ে ৬টায় ভর্তি হন। এরপর সকাল সাড়ে ৭টায় গোপালগঞ্জ জেলাধীন কাশিয়ানি ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সর তত্তাবধায়ক ডা. তাপস কুমার বিশ্বাস ওই ক্লিনিকে ভর্তিকৃত মহিলার অস্ত্রোপচার করলে দুই মাথাওয়ালা এক অদ্ভুত শিশু জন্মগ্রহণ করে। শিশুটির অবস্থা সংকটজনক হওয়ায় তাকে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে বেলা ১১ টার দিকে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

শিশুটির বাবা মো. সুমন মোল্যা বলেন, ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ১১টার দিকে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে ওই চিকিৎসক ডা. তাপস কুমার বিশ্বাস বলেন, আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টে উল্লেখ ছিল জমজ সন্তানের কথা। মা সুস্থ থাকলেও শিশুটির অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় শিশুটিকে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করি।

নিউজ ট্যাগ: ফরিদপুর

আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি ও তুষারপাতে ২৯ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পাকিস্তানে চলা তুষারঝড় ও বৃষ্টিতে ১৬ শিশুসহ ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে দেশটির খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।

রোববার (৩ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। 

খাইবার পাখতুনখাওয়াতে বৃষ্টি ও তুষারঝড়ে ২৪ জন প্রাণ হারিয়েছে। যার মধ্যে শিশু ১৪ জন। এছাড়া বিভিন্নভাবে আহত হয়েছেন আরও ৩৪ জন। বৃষ্টি ও তুষারপাতে মৃত্যুর পাশপাশি অনেক বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া তুষারের নিচে আটকা পড়েছে অনেক পশুপাখি।

প্রাদেশিক বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (পিডিএমএ) জানিয়েছে, তুষারঝড়ের কারণে অনেক সড়ক বন্ধ হয়ে গেছে। সেগুলো চালুর জন্য চেষ্টা চলছে।

পিডিএমএ সতর্কতা দিয়ে বলেছে, এই বৃষ্টি ও তুষারপাত আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে। এতে করে খাইবার পাখতুনখাওয়ার পাহাড়গুলো ভারী তুষারে ঢাকা পড়তে পারে।

এদিকে দেশটিতে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে অনেক জায়গায় ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে করে অনেক মানুষ তাদের বাড়ি-ঘরের নিচে আটকা পড়েছেন। আটকেপড়া এসব মানুষকে উদ্ধারে এখন উদ্ধার অভিযান চলছে।


আরও খবর



একাত্তরের এইদিনে শাপলাকে জাতীয় ফুল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চে যতই দিন যেতে থাকে, বাঙালির অসহযোগ আন্দোলন ততই তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত বাঙালি জাতি পরাধীনতার শেকল ভাঙার অদম্য নেশায় দুর্বার হয়ে ওঠে।

১৯৭১ সালের ১২ মার্চের ঘটনাপ্রবাহ লক্ষ্য করলে দেখা যায়, পূর্ববাংলায় পাকিস্তানি শাসনব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে অকার্যকর হয়ে পড়ে। ক্যান্টনমেন্ট ছাড়া বাংলাদেশের সব কিছুই পরিচালিত হচ্ছিল বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে।

বঙ্গবন্ধুর ডাকে সরকারি, আধাসরকারি কর্মচারীরা ধর্মঘট চালিয়ে যান। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি ও বেসরকারি ভবন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাসগৃহ এমনকি যানবাহনে কালো পতাকা ওড়ানো হয়।

ছাত্র-জনতার সঙ্গে পেশাজীবীরাও রাজপথে নেমে এসে প্রতিবাদ, প্রতিরোধ, বিদ্রোহ, বিক্ষোভ তথা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। শিল্পী কামরুল হাসানের আহ্বানে ১২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে আয়োজিত শিল্পীদের এক সভায় বাংলার চিরচেনা শাপলাকে জাতীয় ফুল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পাশাপাশি এদিন শিল্পী মুর্তজা বশীর ও কাইয়ুম চৌধুরীর নেতৃত্বে এ দিন চারুশিল্প সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। চলচ্চিত্র প্রদর্শকরা বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলনে সমর্থন জানিয়ে ঢাকাসহ সারা দেশে অনির্দিষ্টকাল প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেন।

এদিকে রাওয়ালপিন্ডিতে এক সরকারি ঘোষণায়, ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসের নির্ধারিত সশস্ত্র বাহিনীর কুচকাওয়াজ, খেতাব বিতরণ ও অন্যান্য অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়।

বগুড়া জেলখানা ভেঙে এদিন ২৭ জন কয়েদি পালিয়ে যায়। কারারক্ষীদের গুলিতে ১ কয়েদি নিহত ও ১৫ জন আহত হন। অব্যাহত আন্দোলনে সরকারি-আধাসরকারি অফিসের কর্মচারীরা কর্মস্থল বর্জন করেন।

দৈনিক পাকিস্তান (বর্তমান দৈনিক বাংলা) এদিন এক খবরে জানায়, বাঙালি সিএসপি কর্মকর্তারা চলমান আন্দোলনের সমর্থনে মিছিল করেছেন। আওয়ামী লীগের তহবিলে এক দিনের বেতন অনুদান দিয়েছেন তারা।

ময়মনসিংহে এক জনসভায় আবদুল হামিদ খান ভাসানী বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি তার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, আমি জানি শেখ মুজিবুর রহমান কখনোই বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারেন না। আপনারা শেখ মুজিবের ওপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখুন।

এদিন লাহোরে এক সংবাদ সম্মেলনে গণঐক্য আন্দোলনের প্রধান এয়ার মার্শাল (অব.) আসগর খান বলেন, পূর্বাঞ্চলের জনসাধারণ সমান অধিকার নিয়ে থাকতে চায়, পশ্চিমাঞ্চলের দাস হিসেবে নয়। পাকিস্তানকে রক্ষা করার একটিমাত্র পথ খোলা। আর তা হচ্ছে শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর।

নিউজ ট্যাগ: অগ্নিঝরা মার্চ

আরও খবর
আজ বিশ্ব পানি দিবস

শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪

আজ আন্তর্জাতিক নদী কৃত্য দিবস

বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪




পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজার টিকিট বিক্রি শেষ ৩ ঘণ্টায়

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে সকাল ৮টা থেকে। এসময় বিক্রি শুরু হয় পশ্চিমাঞ্চলের টিকিট। আজ বিক্রি হচ্ছে ঈদ যাত্রার দ্বিতীয় দিনের (৪ এপ্রিল) টিকিট। সকাল ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। অন্যদিকে পূর্বাঞ্চলের টিকিট বিক্রি শুরু হবে দুপুর ২টায়।

সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার।

তিনি বলেন, সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী সকাল ১১টা পর্যন্ত ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন রুটের ট্রেনের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। এই অঞ্চলের মোট আসন সংখ্যা প্রায় ১৬ হাজার। এবার শতভাগ টিকিট অনলাইনের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। কাউন্টার থেকে কোনো টিকিট প্রিন্ট করা হচ্ছে না। এবারে প্রথম ওটিপি সিস্টেম চালু করা হয়েছে টিকিট যার ভ্রমণ তার নিশ্চিত করতে।

আগের ঈদগুলোতে ৫ দিনের টিকিট বিক্রি করলেও এবারই প্রথম ৭ দিনের টিকিট বিক্রি করছে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষ্যে ঘরমুখী মানুষের এই ট্রেন যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গতকাল ২৪ মার্চ। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট এবার অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে।

ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৬ মার্চ; ৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৭ মার্চ; ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৮ মার্চ; ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৯ মার্চ এবং ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।


আরও খবর



সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই কলেজ শিক্ষার্থী নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

Image

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরো একজন। বুধবার ভোর রাতে উপজেলার দরগাহপুর কাদাকাটি সড়কের নির্মাণাধীন ধাপুয়া ব্রিজের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন কালিগঞ্জ উপজেলার আমিয়ান গ্রামের নিরঞ্জন ঘোষের ছেলে নয়ন ঘোষ (১৯) এবং একই গ্রামের জগন্নাথ ঘোষের ছেলে উইলিয়াম ঘোষ (১৮)।

এ দিকে আহত ব্যক্তি হলেন একই গ্রামের তারক ঘোষের ছেলে কর্নেল ঘোষ (১৯)। তাকে আহত অবস্থায় আশাশুনি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

জানা গেছে, তারা সবাই কালীগঞ্জ কলেজের এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।

স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার মোটরসাইকেল করে তারা তিনজন কালীগঞ্জ থেকে তালা উপজেলার জেঠুয়া জালালপুর জগন্নাথ গুরুদেবের মন্দিরে একটা অনুষ্ঠানে যান। সারারাত সেখানে অনুষ্ঠান দেখার পর বুধবার ভোর রাতে বাড়ি ফেরার পথে দরগাহপুর কাদাকাটি সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নির্মাণাধীন ধাপুয়া ব্রিজে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলে নয়ন ঘোষ ও উইলিয়াম ঘোষ মারা যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় কর্নেল ঘোষকে উদ্ধার করে আশাশুনি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

আশাশুনি ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) বেলাল হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দুজনের লাশ উদ্ধার করি এবং আহত একজনকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করি।

আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিশ্বজিৎ কুমার অধিকারী বলেন, আজ ভোর রাতে নির্মাণাধীন ধাপুয়া ব্রিজে ধাক্কা খেয়ে দুজন মারা গেছে। পুলিশ দুজনের লাশ উদ্ধার করেছে।


আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




শেষ কর্মদিবসে সড়কে বেড়েছে যানজট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে সড়কে বেড়েছে যানজট। গন্তব্যে পৌঁছাতে অন্যান্য দিনের তুলনায় যাত্রীদের দীর্ঘসময় অতিবাহিত হচ্ছে। এতে করে ভোগান্তির মুখে পড়েছেন সাধারণ যাত্রী ও রোজাদার ব্যক্তিরা।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সরেজমিনে বনানী, মহাখালী, বিজয় সরণি ও আগারগাঁওসহ বিভিন্ন সড়ক ঘুরে যানজটের তীব্রতা লক্ষ্য করা গেছে। সকালে যানজটের পরিমাণ কিছুটা কম থাকলেও বেলা গড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বেড়েই চলেছে।

সকালে সড়কে যানজটের ফলে অফিসগামী অনেককেই হেঁটে রওনা দিতেও দেখা গেছে। বেশি কষ্টের মুখে পড়তে হচ্ছে রোজাদার ব্যক্তিদের।

বাড্ডা থেকে বিজয় সরণি যাবেন চাকরিজীবী জীবন আহমেদ। তিনি বলেন, বাসে ওঠার পর থেকেই জ্যাম শুরু। থেমে থেমে মহাখালী পর্যন্ত আসছি। এখন বাকি রাস্তা যেতে কতক্ষণ লাগবে কে জানে!

বাসচালকরা বলছেন, সড়কে অন্যান্য দিন যানজট থাকলেও বৃহস্পতিবার গাড়ির চাপ বেশি থাকে। সে কারণে এদিন তীব্র যানজট লেগে থাকে।

বিআরটিসি বাসের চালক লুৎফুর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার রাস্তাঘাটে চাপ একটু বেশি থাকে। দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় অনেকেই ঢাকার বাইরে বা বাড়িতে যায়। ফলে রাস্তায় গাড়ির চাপ বেড়ে যায়।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্র্যাফিক গুলশান বিভাগের মহাখালী জোনের সহকারী পুলিশ সুপার (এসি) আরিফুল ইসলাম রনি বলেন, রাস্তায় গাড়ির চাপ রয়েছে, তবে এখন পর্যন্ত তা স্বাভাবিক। গতকাল গাড়ির চাপ আরও বেশি ছিল, সেই তুলনায় আজকে একটু কম। বিকেল সাড়ে চারটা থেকে সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত যানজট বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছি আনতে কাজ করছি।


আরও খবর