ফের বিতর্কে আন্তর্জাতিক
পপস্টার রিহানা। দিল্লিতে প্রতিবাদরত কৃষকদের সমর্থন করার পর তাঁকে নিয়ে উত্তাল হয়েছিল
সোশ্যাল মিডিয়া। এবার তিনি সমালোচিত হয়েছেন তাঁর একটি ছবির জন্য।
সম্প্রতি সোশ্যাল
মিডিয়ায় একটি ছবি শেয়ার করেছেন রিহানা। সেখানে তাঁকে টপলেস অবস্থায় দেখা গিয়েছে। কিন্তু
তাঁর গলায় ঝোলানো গণেশের একটি লকেট। মঙ্গলবার এই ছবি পোস্ট করেছেন রিহানা। আর তারপর
থেকেই তিনি সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ছবিতে টপলেস অবস্থায় দেখা গিয়েছে তাঁকে। পরনে
শুধু রয়েছে একটি শর্টস। কার্যত সেমি ন্যুড পোজে ছবি তুলেছেন মার্কিন পপস্টার। তবে গায়ে
পোশাক না থাকলেও রিহানার অ্যাকসেসারিজ ছিল প্রচুর। কানে বড় ঝোলা দুল, হাতে আংটি, ব্রেসলেট।
এর পাশাপাশি তাঁর গলায় শোভা পাচ্ছে একটি লম্বা হার। তাতে রয়েছে একটি গণেশের পেনডেন্ট।
আর এই গণেশের
লকেটটি নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। নেটিজেনদের অনেকেই দাবি করেছেন রিহানার এই ছবি হিন্দুদের
ভাবাবেগে আঘাত করেছে। যদিও এ নিয়ে রিহানা কিছু বলেননি। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে সরব নেটিজেনরা।
কিছুদিন আগে দিল্লিতে
কৃষি আইনের প্রতিবাদে শামিল হওয়া কৃষকদের সমর্থনে মুখ খুলেছিলেন রিহানা। নিজের টুইটে
রিহানা লিখেছিলেন, “আমরা এনিয়ে কেন কথা বলছি না? এর উত্তরে
কড়া সমালোচনার মুখে পড়তে হয় তাঁকে। কেউ কেউ বলেন, গোটা বিষয়টি না জেনে মন্তব্য করছেন
পপস্টার। কেউ আবার রিহানাকে সমর্থনও জানান। তবে তাঁর টুইটের উত্তরে কঙ্গনার টুইট রীতিমতো
ভাইরাল হয়ে যায়। লেখেন, কেউ এনিয়ে কথা বলছে না। কারণ ওরা কৃষক নয়, ওরা সন্ত্রাসবাদী।
ওরা ভারতকে ভাগ করতে চাইছে। যাতে চিন আমাদের খণ্ডিত হয়ে যাওয়া দেশের উপর আধিপত্য বিস্তার
করতে পারে ও চাইনিজ কলোনি স্থানপন করতে পারে, যেমনটা আমেরিকা করেছে। তুমি বোকা, চুপচাপ
বস। আমরা তোমাদের মতো আমাদের দেশ বিক্রি করব না।
লাল-নীল-গেরুয়া ! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।