আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ফেব্রুয়ারিতে সড়কে প্রাণ ঝরল ৫৩৬ জনের

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সদ্য শেষ হওয়া ফেব্রুয়ারি মাসে সারাদেশে ৩ হাজার ৬৩০টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫৩৬ জনের প্রাণহানি হয়েছে। যার বেশির ভাগ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা। এ সময়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন তিন হাজার ৯০৪ জন।

বুধবার (১ মার্চ) বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সেভ দ্য রোড-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারিতে সড়কে বাস দুর্ঘটনায় সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে। এ মাসে সারাদেশে ৮১০টি বাস দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৬৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৯৬১ জন। এ সময়ে ৭৮৯টি ট্রাক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৪৬ জন এবং আহত হয়েছেন ৮১৫ জন। ফেব্রুয়ারি মাসে সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ১১২টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন ১১৭ জন এবং আহত ১ হাজার ১৫২ জন। এ ছাড়া সিএনজি, নসিমন, করিমনসহ অবৈধ বিভিন্ন যানবাহনে ৯১৯টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০৮ জন নিহত এবং ৯৭৬ জন আহত হয়েছে।

সেভ দ্য রোডের মহাসচিব শান্তা ফারজানার সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২১টি টেলিভিশন, ২২টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, ১৭টি জাতীয় দৈনিক এবং সংস্থার স্বেচ্ছাসেবী ও স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। ফেব্রুয়ারি মাসের ১ তারিখ থেকে ২৮ তারিখ পর্যন্ত সময়ের প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়েছে।

সংস্থাটির চেয়ারম্যান জেড এম কামরুল আনাম, প্রতিষ্ঠাতা মোমিন মেহেদী, ভাইস চেয়ারম্যান বিকাশ রায়, জিয়াউর রহমান জিয়া, আইয়ুব রানা ও লায়ন ইমাম হোসেনের তত্বাবধায়নে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়।

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বেশি হওয়ার কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়, সড়কে আলাদা মোটরসাইকেল লেন না থাকা, অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মোটরসাইকেল চালানো এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল না হওয়ায় এ বাহনে বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে।

এ ছাড়া দেশে সড়কপথে দুর্ঘটনা না কমার পেছনে গণপরিবহনের চালক, সহকারীদের অদক্ষতাই শুধু নয়, দুর্নীতি-অনিয়ম এবং ক্ষমতার অপব্যবহারও দায়ী।


আরও খবর



তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত থাকছে না প্রথম ও দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে চালু হওয়া নতুন শিক্ষা কারিকুলামে এখন থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম ও দ্বিতীয় সাময়িকের মতো কোনো পরীক্ষা হবে না বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই তথ্য জানান।

তিনি বলেন, তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম সাময়িক, দ্বিতীয় সাময়িক- এটি আর থাকবে না। মূল্যায়নের পদ্ধতি ভিন্ন হবে, যেহেতু ধারাবাহিক মূল্যায়ন। মূল্যায়ন হবে, কিন্তু আগের মতো গতানুগতিক না। ধারাবাহিক মূল্যায়ন থাকবে।

গত বছর প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। প্রথম বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন এই শিক্ষাক্রম শুরু হয়। আর গত জানুয়ারি শুরু হওয়া নতুন শিক্ষাবর্ষে ওই তিন শ্রেণি ছাড়াও নতুন করে দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে চালু হয়েছে এই শিক্ষাক্রম। পর্যায়ক্রমে ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে (উচ্চমাধ্যমিক) বাস্তবায়িত হবে নতুন শিক্ষাক্রম। নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বড় অংশ হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে (শিখনকালীন)।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো বছরে তিনটি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হতো।


আরও খবর



দাঁত ও পেটের দাগ দেখে মিনহাজের মৃতদেহ শনাক্ত করল পরিবার

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নারী-শিশুসহ ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সবশেষ মিনহাজ উদ্দিন (২৬) নামের এক যুবকের মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়। শনিবার (০২ মার্চ) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গ থেকে পরিবারের কাছে মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়।

এ নিয়ে এ ঘটনায় নিহত ৪৬ জনের মধ্যে ৪৪ জনের মৃতদেহ হস্তান্তর করা হলো। মিনহাজ রাজধানীর বেসরকারি একটি আইটি প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার প্রকৌশলী ছিলেন। বেসরকারি ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ালেখা শেষ করেন তিনি।

পরিচয় নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়ায় শনিবার মিনহাজের ডিএনএ টেস্ট করা হয়। তবে এর আগেই শুক্রবারই তার পরিবার মৃতদেহের হাতে ঘড়ি, সামনের একটি বাঁকা দাঁত ও পেটে পুরাতন একটি অপারেশনের দাগ দেখে এটি তাদের ছেলে মিনহাজের মৃতদেহ বলে শনাক্ত করে।

এদিকে, অন্য একটি পরিবার মিনহাজের মৃতদেহকে তাদের সন্তানের মৃতদেহ বলে দাবি করে বসেন। এ নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়।

রমনা থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. হাবিবুর রহমান জানান, শুক্রবারই মিনহাজের পরিবার মৃতদেহের হাতে ঘড়ি, সামনের একটি বাঁকা দাঁত ও পেটে পুরাতন একটি অপারেশনের দাগ দেখে এটি তাদের ছেলে মিনহাজের মৃতদেহ বলে শনাক্ত করে। তবে অন্য একটি পরিবারও সেটি তাদের পরিবারের সদস্যের মৃতদেহ হিসেবে দাবি করায় ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে শনিবার মর্গে মিনহাজসহ তিনটি মৃতদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়।

তিনি আরও বলেন, মিনহাজের মৃতদেহ দাবি করা অন্য পরিবারটি পরবর্তীতে মর্গে বলেছেন, এটা তাদের মৃতদেহ না। তাদেরটা অন্য একটি হতে পারে। এরপর মিনহাজের পরিবারকে মৃতদেহটি হস্তান্তর করা হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গ থেকে মিনহাজের মৃতদেহ শনাক্ত করেন তার বড় ভাই আমিনুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, তাদের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার ইসলামপুর গাছতলা গ্রামে। বর্তমানে সবুজবাগ বাসাবো খেলারমাঠ এলাকায় থাকতেন মিনহাজ। কারওয়ান বাজার এলাকায় একটি প্রতিষ্ঠানে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করতেন। তিন ভাইয়ের মধ্যে মিনহাজ ছিল ছোট।

তিনি বলেন, মিনহাজ হাতে যেই ঘড়ি ব্যবহার করেন, মৃতদেহের হাতেও সেই ঘড়িটি দেখতে পেয়েছি। এছাড়া ছোটবেলায় তার পেটে একটি অপারেশন হয়েছিল সেই দাগও দেখা গেছে। মিনহাজের সামনের অংশের একটি দাঁত বাঁকা ছিল, এসব দেখেই নিশ্চিত হয়েছি এটি মিনহাজের মৃতদেহ।

আমিনুল ইসলাম খান জানান, ঘটনার দিন বন্ধুদের সাথে বেইলি রোডের ওই ভবনে তৃতীয় তলায় খানাজ রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিলেন মিনহাজ। ঘটনার কয়েক মিনিট আগেও সেই বন্ধু মিনহাজকে নিয়ে একটি সেলফি তুলেছিলেন। আগুন লাগার পর সেই বন্ধু বেরিয়ে আসতে পারলেও অন্ধকারে ও আটকে পড়া অনেক মানুষের ভিড়ে আটকে পড়েন মিনহাজ। সেখানেই পুড়ে মারা যান তিনি।


আরও খবর



‘সব দোষ তোর, আগুন তুই লাগলি ক্যান…’

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
Image

রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জন মারা গেছেন। আগুনে ২০ জন পুরুষ, ১৮ জন নারী ও আটজন শিশু মারা গেছেন। এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষোভ ঝাড়লেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক উপপ্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিজের মতামত ব্যক্ত করেন তিনি।

আশরাফুল আলম খোকন লিখেছেন, ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় দুটি রেস্টুরেন্টের তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের দোষ অবশ্যই আছে। পুলিশ ভাইয়েরা, এতে মূল হোতারা দূরে রয়ে গেলো না? রাজউক বলছে, ভবনটিতে নাকি রেস্তোরাঁ করার অনুমোদন ছিল না। এতগুলো মানুষ পুড়ে মারা যাবার পর এটা রাজউকের চোখে পড়ল? এটা কি বিশ্বাসযোগ্য? এই ভবন যে রেস্তোরাঁর জন্য বিখ্যাত, এটা কে না জানে? শুধু জানেন না রাজউকের কর্তারা।

তিনি বলেন, যদি এই ভবনে রেস্টুরেন্টের অনুমোদন নাই থাকবে, তাহলে সিটি করপোরেশন তাদেরকে ট্রেড লাইসেন্স দিল কীভাবে? বছর বছর নবায়ন করছে কীভাবে? সিটি করপোরেশন ম্যাজিস্ট্রেটরা হিরোইজম দেখানোর জন্য মিডিয়া নিয়ে গিয়ে কাচ্চির রং আসল না নকল, তা পরীক্ষা করেন। তখন কি তারা পরীক্ষা করেছিলেন, খোদ রেস্টুরেন্ট করারই অনুমোদন আছে কিনা? যখন বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ দেওয়া হয়, তখন কি কর্তৃপক্ষ দেখেছিল ওই ভবন বা ফ্লোরে রেস্টুরেন্টের অনুমোদনপত্র আছে কি না? না দেখে থাকলে তারা কি অপরাধী নন?

আশরাফুল আলম খোকন আরও বলেন, যে ভবন মালিক ভাড়া দিল এবং নিয়মিত ভাড়া নিচ্ছেন, তিনিতো জানতেন তার ভবনে রেস্টুরেন্ট করার অনুমোদন নাই। তিনি ভাড়া দিলেন কীভাবে? এই ভবনের স্থাপত্য কলায় অগ্নিনিরোধক যাবতীয় ব্যবস্থা ছিল কিনা আমার জানা নাই। রেস্টুরেন্টের কর্মকর্তাদের সাথে সাথে এইসব দায়িত্বপ্রাপ্তদেরও জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিত। হয়তো, এদের কারোই কিছুই হবে না। তাই বলা যায়, সব দোষ আগুনের। আগুন তুই লাগলি ক্যান?


আরও খবর
হঠাৎ উধাও হয়ে গেল ফেসবুক!

মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪




প্রকাশ্যে ভারতের বিরোধিতায় বিএনপি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নিজেদের স্বার্থে ভারত আবারও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনেছে বলে দাবি করে দেশটির পণ্য বয়কটের ডাক দিয়েছে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকরা। তবে এ জোয়ারে গাঁ ভাসায়নি বিএনপি। কিন্তু ভেতরে ভেতরে ভারতবিদ্বেষী মনোভাব দেখালেও, এবার দেশটির বিরোধিতা করে প্রকাশ্যে সরব হয়েছেন দলটির নেতারা। তারা বলছেন, দেশের সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিয়ে ভারতকে খুশি করে ক্ষমতায় এসেছে আওয়ামী লীগ।

দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম ও বাংলাদেশ ছাত্র ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ অভিযোগ করেন বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহুল কবির রিজভী।

একই অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, বাংলাদেশের গুরুত্ব থাকলেও দেশের মানুষের গুরুত্ব নেই। যারা দেশকে গুরুত্ব দিচ্ছে তারা দেশের মানুষকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। নিজের দেশে গণতন্ত্র থাকলেও অন্য দেশে গণতন্ত্র থাক সেটা চায় না ভারত। তাই সেসব দেশের গণতন্ত্র নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে দেশটি।

গণতান্ত্রিক বিশ্বের গণতন্ত্রের কথায় গলা ভেজে তবে তৃষ্ণা মেটে না। নিজেদের সমস্যা নিজেদের সমাধান করতে রূপরেখা থাকা দরকার। ওয়ান ইলেভেনের ষড়যন্ত্র থেকে দলকে রক্ষা করা গেলেও গণতন্ত্র এখনও ফিরিয়ে আনা যায়নি, যোগ করেন তিনি।

গয়েশ্বর অরও বলেন, বাংলাদেশের অধিকার রক্ষা না করলেও ভারতের আবদার মেটানো হচ্ছে। বিরোধী দলকে বাদ দিয়ে সমকামী নির্বাচন করেছে আওয়ামী লীগ। এটি তৃতীয় লিঙ্গের সরকার। জনগণের অংশ হিসেবে দেশের মালিক বিএনপি, আওয়ামী লীগ নয়। স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করতে ক্ষমতাসীনদের বিদায় করা জরুরি।

সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে এবং শত ত্যাগের পরও আওয়ামী লীগের কাছে মাথা নত করবে না বলেও হুঁশিয়ার করেন বিএনপি নেতারা।

নিউজ ট্যাগ: বিএনপি

আরও খবর



রমজানে স্কুল খোলা থাকবে : আপিল বিভাগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

রোজায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। ফলে স্কুল খোলাই থাকছে।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুর ১২টা ৫ মিনিটে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি শুরু করেন আইনজীবীরা।

আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এ এম) আমিন উদ্দিন। অন্যদিকে রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ কে এম ফয়েজ।

গত ১০ মার্চ পবিত্র রমজানে বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ পরের দিন সোমবার (১১ মার্চ) স্থগিত হয়নি। হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদন আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য নির্ধারণ করা হয়। আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ সেটি শুনানি শুরু হয়।


আরও খবর