আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

এসএসসি পাসে চাকরির সুযোগ পূবালী ব্যাংকে

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পূবালী ব্যাংক লিমিটেডে টেকনিশিয়ান (ইয়ার কুলার) পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ২১ আগস্ট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: পূবালী ব্যাংক লিমিটেড

পদের বিবরণ:


চাকরির ধরন: স্থায়ী

প্রার্থীর ধরন: পুরুষ

কর্মস্থল: ঢাকা

বয়স: ৩০ জুন ২০২২ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩২ বছর

আবেদনের ঠিকানা: মহাব্যবস্থাপক, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড, মানব সম্পদ বিভাগ, প্রধান কার্যালয়, ২৬ দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০।

আবেদনের শেষ সময়: ২১ আগস্ট ২০২২

নিউজ ট্যাগ: চাকরির খবর

আরও খবর



পরিবেশের ওপর বৈদ্যুতিক গাড়ির ক্ষতিকর প্রভাব বেশি : গবেষণা

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বৈদ্যুতিক যানবাহন গ্যাস চালিত গাড়ির চেয়ে বেশি দূষণ ছড়াতে পারে। গবেষণায় দেখা যায়, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্রেক এবং টায়ারগুলো আধুনিক নিষ্কাশন পাইপের তুলনায় ১৮৫০ গুণ বেশি কণা পদার্থ নির্গত করে। ফলে পরিবেশ দূষিত বেশি হয়।

জ্বালানিসাশ্রয়ী হওয়ায় বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বেশ জনপ্রিয় বৈদ্যুতিক গাড়ি। তেল ব্যবহার না করার কারণে বৈদ্যুতিক গাড়িকে পরিবেশবান্ধব হিসেবেও বিবেচনা করা হয়ে থাকে। আর তাই বিশ্বের সব বড় বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই তৈরি করছে বৈদ্যুতিক গাড়ি। তবে বৈদ্যুতিক গাড়ি বাতাসে বেশি বিষাক্ত কণা নিঃসরণ করে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, বৈদ্যুতিক গাড়িতে টেইলপাইপে একধরনের ফিল্টার থাকে, যার ফলে গ্যাসচালিত গাড়ি তুলনামূলক কম ক্ষতিকর কণা বাতাসে নিঃসরণ করে। ব্যাটারির কারণে সাধারণ গ্যাসচালিত গাড়ির তুলনায় বৈদ্যুতিক গাড়ির ওজন প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি হয়। আর তাই সাধারণ গাড়ির তুলনায় বৈদ্যুতিক গাড়ির টায়ার ও ব্রেক দ্রুত ক্ষয় হওয়ার কারণে বাতাসে বেশি পরিমাণে ক্ষতিকর কণা নির্গমন করে। এমিশন অ্যানালিটিকস পরিচালিত এ গবেষণার ফলাফল ২০২২ সালে প্রকাশিত হলেও অনেকেরই নজর এড়িয়ে যায়। কিন্তু সম্প্রতি ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে গবেষণাটির ফলাফল উল্লেখ করার পর নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।

বৈদ্যুতিক গাড়ি ও গ্যাসচালিত গাড়ি থেকে বাতাসে ছড়িয়ে পড়া বিষাক্ত কণার পরিমাণ শনাক্তের জন্য নতুন করে গবেষণা শুরু করেছে ভার্জিনিয়া টেক বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। এ বিষয়ে হেশাম রাখা বলেন, বাতাসে বিষাক্ত কণা নির্গমনের ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক গাড়ি ও গ্যাসচালিত গাড়ির মধ্যে পার্থক্য ২০ শতাংশের মতো হতে পারে।


আরও খবর



দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় অদম্য নারী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নারী নির্যাতন, লিঙ্গ বৈষম্য, বাল্যবিবাহ ও স্বাস্থ্যসেবার সংকট এবং কর্মে প্রবেশ, নিরাপত্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের মতো অধিকার প্রতিষ্ঠার অভাব থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশে নারীর উন্নয়ন চোখে পড়ার মতো। এই অগ্রগতি দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও প্রশংসিত হচ্ছে। গত দেড় দশকে বাংলাদেশের শ্রমশক্তিতে নারীদের অংশগ্রহণের হার ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে, যা ভারত ও পাকিস্তানের দ্বিগুণ। এটি দেশের অর্থনীতিতে বড় আশা দেখাচ্ছে। দেশের রাজনীতি, সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসন, শিক্ষা, খেলাধুলা ও ব্যবসা-বাণিজ্যে সর্বক্ষেত্রে নারীরা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কাজ করছে। দিন দিন তাদের সংখ্যা বাড়ছে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, নারীর উন্নয়নের পাশাপাশি বৈষম্য দুরীকরণে এখন নজর দেওয়ার সময় এসেছে।

বাংলাদেশে নারীর এই অগ্রগতির মধ্যেই শুক্রবার (০৮ মার্চ) পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস। দিবসটি উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারিভাবে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এবারের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য হলো নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ, এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ। আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে নারী দিবসের বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। দিবসটি উপলক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

বিশ্বব্যাংকের মতে, যেসব দেশে শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণের হার বেশি হয়, সেসব দেশের অর্থনীতির আরও শক্তিশালী হওয়ার প্রবণতায় থাকে। এর কারণ হলো যখন নারীদের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান করা হয়, তখন তারা অর্থনীতিতে অবদান সম্পূর্ণভাবে রাখতে পারেন। এর মধ্য দিয়ে অর্থনীতিতে উৎপাদনশীলতা, উদ্ভাবন ও প্রতিযোগিতাকে ত্বরান্বিত করে। ফলে শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি একটি দেশের জিডিপিতে উল্লেখযোগ্যভাবে ভূমিক রাখে।

বাংলাদেশের শ্রমশক্তি জরিপ ২০২২ বলছে, দেশের শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণের হার এখন ৪৩ শতাংশ। ২০০৬ সালের জরিপে এ হার ছিল ২৯ শতাংশ এবং ২০১৭ সালের জরিপে এ হার ছিল ৩৬ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থাৎ গত ১৬ বছরে এ হার ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। অথচ ভারতে এই হার মাত্র ২০ শতাংশ আর পাকিস্তানে ২২ শতাংশ।

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার অন্যতম উৎস তৈরি পোশাক খাতের যে চল্লিশ লাখের অধিক শ্রমিক নিয়োজিত রয়েছে, তার ৮০ শতাংশের বেশি নারী। ২০২২ সালে উচ্চশিক্ষায় (টারশিয়ারি) নারীদের ভর্তির হার ১৭ দশমিক ১৯ শতাংশ। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ছাত্রীদের ভাগ ৪৫ দশমিক শূন্য ৩ (২০২২) শতাংশ। এছাড়া প্রাথমিকে ছাত্রীসংখ্যা ১০৪-এর বিপরীতে ছাত্রসংখ্যা ১০০ এবং মাধ্যমিকে ১১৪ ছাত্রীসংখ্যার বিপরীতে ছাত্র ১০০। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নারী শিক্ষকের অনুপাত সরকারি ক্ষেত্রে ৬৪ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং বেসরকারি ক্ষেত্রে ৬৬ দশমিক ০৩ শতাংশ। মনে করা হয়, বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়নে নারী শিক্ষার প্রসার বড় ভূমিকা রেখেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের পরিকল্পনা ও কর্মসূচির বড় ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। বিশেষ করে সরকারের মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা কৌশলে নারী উন্নয়নের বিষয়কে মূল ধারায় নিয়ে আসা হয়েছে।

দেশে নারীর উন্নয়নে গত তিন দশকে সরকার বিশাল ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ক্ষমতায়ন বৃদ্ধিতে গুরুত্ব বিবেচনা করে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে আসছে। এর মধ্যে ৯০ দশকে শুরু হওয়া প্রাথমিকে উপবৃত্তি চালুর পর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মেয়েদের উপবৃত্তি চালু করা হয়। নারী শিক্ষকদের জন্য প্রণোদনা উল্লেখযোগ্য কর্মসূচি। বর্তমান সরকার টানা কয়েক মেয়াদে নারীদের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য নারী-স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন, বিনামূল্যে মাতৃ স্বাস্থ্যসেবা প্রদান এবং গর্ভনিরোধক ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা বিতরণ বিস্তৃত করেছে। এ ছাড়া নারীদের কর্মসংস্থানের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে শুধু নারীদের জন্য শিল্পপার্ক স্থাপন এবং নারীদের জন্য বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান। জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন বাড়িয়ে রাজনৈতিক অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা হয়েছে। নারী উদ্যোক্তাদের উন্নীত করার জন্য তহবিল প্রতিষ্ঠা, তাদের জন্য ঋণ ও প্রশিক্ষণ প্রদান এবং নারী-নেতৃত্বাধীন ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের উদ্যোগের উন্নয়নসহ বেশ কিছু উদ্যোগ চালু করেছে। নারীদের অধিকার রক্ষার জন্য বেশ কিছু আইনি সংস্কার করেছে, যার মধ্যে রয়েছে গার্হস্থ্য সহিংসতা, যৌন হয়রানি এবং অ্যাসিড হামলা প্রতিরোধে আইন প্রবর্তন। নারীর প্রতি সহিংসতা-সংক্রান্ত মামলার দ্রুত বিচারের জন্য সরকার একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনালও গঠন করেছে।

এ বিষয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) সম্প্রতি সচিবালয়ে তার কার্যালয়ে বলেন, বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ও উন্নয়ন অনেক এগিয়েছে। স্কুলে মেয়েদের ভর্তির হার বেড়েছে এবং ঝরে পড়ার হার কমেছে। উচ্চ শিক্ষায়ও মেয়েরা এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, রাজনীতি ও প্রশাসনিক কার্যক্রম এবং বেসরকারি চাকরি- সব ক্ষেত্রেই নারীরা এগিয়েছে।

নারীর উন্নয়ন বাংলাদেশের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম বলেন, আমরা সাধারণত নারীর উন্নয়ন ও বৈষম্যকে এক করে ফেলি। তবে মনে রাখতে হবে, নারীর উন্নয়ন হলেই সব ঠিক হয়ে গেল না। আমাদের খুঁজে বের করতে হবে নারীর বৈষম্য রয়েছে কোন কোন জায়গায়। এগুলো নিয়ে গবেষণা করে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা দরকার।

প্রসঙ্গত, ১৯১৪ সাল থেকে বিভিন্ন দেশে নারী দিবস পালন শুরু হয়। ১৯৭৫ সালে দিনটিকে নারী দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয় জাতিসংঘ। নারী দিবস পালনের মূল লক্ষ্য হলো নারী ও পুরুষের সমঅধিকার আদায়। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন অঞ্চলে নারীদের প্রতি শ্রদ্ধা, তাদের কাজের প্রশংসা এবং ভালোবাসা প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক নারী দিবসকে মহিলাদের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সাফল্য অর্জনের উৎসব হিসেবেই পালন করা হয়।


আরও খবর



কালো জাদু আর বশীকরণ বিদ্যা নিয়ে ‘শয়তান’

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাড়িতে আচমকা হাজির অজ্ঞাত পরিচয়ের একজন।সাহায্য চাইতে আসা সেই আগন্তুক যদি আপনার গোটা জীবনটাই ছারখার করে দেয় তখন কেমন হবে? এমনই এক অসহায় পরিবারের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বলিউডের নতুন সিনেমা শয়তান। কালো জাদু আর বশীকরণ বিদ্যা নিয়ে তৈরি শয়তান সিনেমার রোমহর্ষক ট্রেলার প্রকাশ হয়েছে সম্প্রতি।হাড় হিম করা এই ট্রেলার মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।

বিকাশ বহেল পরিচালিত এ সাইকোলজিক্যাল থ্রিলারধর্মী ছবিতে অজয় ছাড়া আছেন আর মাধবন, জ্যোতিকা, জানকি বোধিওয়ালা প্রমুখ। প্রকাশ হওয়া সিনেমার ট্রেলারের শুরুতে দেখা যায় কাঁপা গলায় পুলিশকে ফোন করে জ্যোতিকা বলছেন, ওই লোকটা আমার মেয়েকে মেরে ফেলবে, জানি না হঠাৎ করে আমাদের বাড়িতে ঢুকে সে কী করে দিয়েছে আমার মেয়ের ওপর। এরপর ফ্ল্যাশব্যাক। পুলের সামনে কবীর [অজয়] ও তাঁর স্ত্রী।

মাধবন জানান, তাঁর ফোনের ব্যাটারি ফুরিয়েছে। ১৫ মিনিটে চার্জ দিয়েই চলে যাবেন তিনি। কিন্তু সময় পেরোলেও ড্রয়িং রুম থেকে ওঠার নাম নেই সেই আগন্তুকের। কবীরের স্ত্রী লোকটাকে চলে যেতে বলে।কবীরও তাঁকে বাড়ি ছাড়তে বলে।কিন্তু তিনি সরাসরি জানায়, আমি যাব না।  এরপরই দেখা যায়, নিজের বাবার বিরুদ্ধে চলে গিয়েছে কন্যা জাহ্নবী। মাধবনের হাতের কাঠপুতলি হয়ে কখনও এক বাক্স চা পাতা খাচ্ছে, কখনও নিজের গালে চড় মারছে, কখনও নিজের মা-বাবাকে আক্রমণ করছে। এমন ঘটনা দেখে কবীর জানতে চায়, আমার মেয়ের সঙ্গে কী করেছ? জবাব আসে, বশীকরণ

বলতে শোনা যায়, বলা হয় যে এই গোটা দুনিয়া কানে শুনতে পায় না। কিন্তু সবাই আমার কথাই শোনে। কালের থেকেও কালা আমি। নরকের পেয়ালা আমি। অভিশাপ আমি, ওষুধও আমি, বহু বছর ধরে সব দেখছি আমি। আমি রাত, আমি সন্ধ্যা, আমি গোটা কায়নাত। আমি তৈরি করি, আমি ধ্বংসকরি। তাই সাবধান। সবাই বলে আমি কাউকে ছাড়ি না। এটার একটা খেলা আছে, খেলতে চাও? এটার একটাই নিয়ম। আমি যাই বলিনা কেন সেটার প্রলোভনে পা দেবে না। আমি আপনার মেয়েকে নিয়ে যেতে চাই, তবে আপনার আশীর্বাদের সঙ্গে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে চিনিকলে আগুন: ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় এস আলম সুগার মিলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রধান করে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সোমবার (৪ মার্চ) রাতে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) আনোয়ার পাশা এ কমিটি গঠন করেছেন।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তিনি ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তদন্ত কমিটিকে আগামী তিনদিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

সোমবার বিকেলের দিকে কর্ণফুলীর মইজ্জারটেক এলাকার এ সুগার মিলে আগুন লাগে। মধ্যরাতে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল বাংলাদেশ বিমান, নৌ ও সেনাবাহিনীর দল।

ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আবদুল মালেক বলেন, রাত সাড়ে ৭টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ শুরু করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একাধিক ইউনিট। পরে যোগ দেয় নৌবাহিনীর একটি দলও। রাত নয়টার দিকে যুক্ত হয় সেনাবাহিনীর একটি দল।

বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের ঘটনা, এমনটা ধারণা চিনিকলটির কর্মকর্তাদের। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর নেই।

ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও চিনিকলের কর্মকর্তারা সূত্রে জানা গেছে, চিনিকলটিতে আমদানি করা অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনি রাখা ছিল।


আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




আজ বিশ্ব পাই দিবস

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ বিশ্ব পাই দিবস। গাণিতিক ধ্রুবক পাই (π) এর সম্মানে প্রতিবছর ১৪ মার্চ এ দিবসটি পালিত হয়। পাই-এর মান প্রায় ৩.১৪ বলে প্রতি বছর ১৪ মার্চকে সারা বিশ্বের গণিতবিদগণ পাই দিবস হিসেবে পালন করেন।

১৯৮৮ সালে পদার্থবিদ ল্যারি শ পাই দিবসের ধারণার প্রবর্তন করেন। সান ফ্রান্সিকোর বিজ্ঞান জাদুঘরের কর্মকর্তা ল্যারি শ এ দিবস পালনের উদ্যোক্তা বলে তাকে পাই-এর রাজপুত্র বলা হয়। ২০০৯ সালের ১২ মার্চ যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৪ মার্চকে জাতীয় পাই দিবস হিসেবে পালনের অনুমোদন দেয়।

তবে বাংলাদেশে পাই দিবস উদযাপিত হচ্ছে ২০০৬ সাল থেকে। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির উদ্যোগে দেশে এই দিবস উদযাপন শুরু হয়। দেশের বেশকিছু গণিত ক্লাব ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নানা আয়োজনের মধ্যে দিবসটি পালিত হয়।

ইউক্লিডীয় সমতলীয় জ্যামিতিতে, বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাতকে পাই হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। উইলিয়াম জোনস সর্বপ্রথম ১৭০৬ সালে পাই প্রতীকটির প্রচলন করেন। তবে এ প্রতীকটিকে জনপ্রিয় করেন সুইস গণিতবিদ লিওনার্দো ইউলার।

নিউজ ট্যাগ: পাই দিবস

আরও খবর