আজঃ বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

এক দিনের ব্যবধানে করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত বেড়েছে

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ আগস্ট ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ২৯ আগস্ট ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৬ হাজার ১৫ জন হয়েছে। দেশে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১৪ লাখ ৯৩ হাজার ৫৩৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৪৬৬ জন

দেশে করোনায় এক দিনের ব্যবধানে মৃত্যু ও শনাক্তের সংখ্যা বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (শনিবার সকাল আটটা থেকে আজ রবিবার সকাল আটটা পর্যন্ত) করোনায় আরও ৮৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ৯৪৮ জন।

রবিবার (২৯ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৬ হাজার ১৫ জন হয়েছে। দেশে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১৪ লাখ ৯৩ হাজার ৫৩৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৪৬৬ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৪ লাখ ১৫ হাজার ৬৯৭ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ২৭ হাজার ১৭৭ জনের। পরীক্ষা করা হয়েছে ২৭ হাজার ৯২১টি। নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ১৪ শতাংশ। দেশে এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৮৮ লাখ ৬৯ হাজার ৩৯৩টি। মোট পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ।

বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২৪ ঘণ্টায় ৫০ জন ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি মারা গেছেন। এছাড়া ৫১ থেকে ৬০ বছরের ১৬, ৪১ থেকে ৫০ বছরের ১৫ জন ও ৩১ থেকে ৪০ বছরের ৫ জন এবং ২১ থেকে ৩০ বছরের ৩ জন মারা গেছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের আছেন ২৭ জন। এছাড়া চট্টগ্রামে ২১, রাজশাহীতে ৭, খুলনায় ৯, বরিশালে ৮, সিলেটে ১০, রংপুরে ৫ এবং ময়মনসিংহে ২ জন মারা গেছেন।


আরও খবর



বাপাউবোর নবনিযুক্ত উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

পানি ভবনের সভাকক্ষে নবনিযুক্ত ১৫ জন উপ-সহকারী প্রকৌশলী/শাখা কর্মকর্তাগণের (যান্ত্রিক/বিদ্যুৎ) ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পশ্চিম রিজিয়ন) ও মহাপরিচালক এঁর অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী এ. কে. এম তাহমিদুল ইসলাম উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন।

এছাড়া নবাগত কর্মকর্তাগণের উদ্দেশ্যে বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য উপাত্ত সম্পর্কে অবহিত করে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অর্থ) ও যুগ্মসচিব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার জনাব কাজী নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পূর্ব রিজিয়ন) মোঃ এনায়েত উল্লাহ, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা, নকশা ও গবেষণা) প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। উক্ত ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে বোর্ডের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। নবনিযুক্ত কর্মকর্তাগণের মধ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ আমিনুল ইসলাম।


আরও খবর



শিশু-কিশোরদের সঙ্গে ভিজলেন মেয়র আতিক

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

বৈশাখের গরমে অতিষ্ঠ নগরজীবন। প্রকৃতি পুড়ছে বৈশাখের দাবদাহে। তাপপ্রবাহে হাঁপিয়ে উঠছেন খেটে খাওয়া মানুষ। অসহনীয় গরমে বিমর্ষ প্রাণ প্রকৃতি। এ অবস্থায় বায়ুদূষণ ও তীব্র তাপপ্রবাহ কমাতে নিজেদের আওতাধীন রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে পানি ছেটাচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। পাশাপাশি ২৫০টি ভ্যানগাড়ির মাধ্যমে পথচারীদের পানি পান করাচ্ছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) আগারগাঁওয়ে সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ সরণি সড়কে সাজিয়ে রাখা হয় ডিএনসিসির দুটি স্প্রে ক্যানন এবং ১০টি ব্রাউজারের গাড়ি। পাশাপাশি খাবার পানির বিশেষ ভ্যান গাড়িও রাখা হয়। সেখানে আসবেন মেয়র, কার্যক্রমগুলো করবেন পরিদর্শন, দেবেন নির্দেশনা।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আসলেন ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম। এদিকে এমন সব স্প্রে ক্যানন এবং ব্রাউজারের গাড়ি দেখে আশপাশের এলাকার শিশু কিশোররা আগেই জোড় হয়েছিল সেখানে। মেয়রের আসা দেখে চালিয়ে দেওয়া হলো স্প্রে ক্যানন। চারিদিকে ঝর্ণার মত ছিটতে থাকলো পানি। এ পানিতে হইহুল্লোড় করে ভিজতে শুরু করলো উপস্থিত শিশু কিশোররা। যা দেখে মেয়র আতিকও যুক্ত হলেন শিশু কিশোরদের সঙ্গে, নিজেকে ভিজিয়ে নিলেন তিনিও।

পরে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ডিএনসিসির দুটি স্প্রে ক্যানন এবং ১০টি ব্রাউজারের মাধ্যমে প্রতিদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এসব অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মেশিন দিয়ে পানি ছিটানো হচ্ছে। প্রতিটি গাড়িতে ১৫ হাজার লিটার পানি ধরে এবং একটানা ৫ ঘণ্টা স্প্রে করতে পারে। এটি বায়ুদূষণ রোধের পাশাপাশি তাপ কমাতেও ভূমিকা রাখছে। পাশাপাশি প্রতি ওয়ার্ডে ৩ টি বিশেষ ভ্যানগাড়ির মাধ্যমে পথচারীদের পানি পান করানোর জন্য নামানো হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থার ভ্যান।


আরও খবর



অস্ত্র মামলায় যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

Image

লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে জুয়েল চন্দ্র ওরফে জুয়েল রানা (২৭) নামে এক যুবকের ১৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

রবিবার (১২ মে) দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শাহীন উদ্দিন এ রায় দেন ।

জানা গেছে, দণ্ডপ্রাপ্ত জুয়েল নোয়াখালী জেলার চরজব্বর থানাধীন চরবাটা গ্রামের কৃষ্ণ চন্দ্র দাসের ছেলে। আদালতের রায়ের সময় আসামী অনুপস্থিত ছিলেন। জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অস্ত্র মামলায় আসামী জুয়েল রানা আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।

আদালত তাকে অস্ত্র আইনের ১৯ ধারায় ১০ বছর ও ১৯ এফ ধারায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। আদালত মো. সুজন (৩৩) নামে অপর আসামীকে বেকসুর খালাস দিয়েছে। সুজন রামগতির চরগাজী গ্রামের নুরুল হকের ছেলে। মো. জুয়েল নামে এ মামলার আরেক আসামী কিশোর হওয়ায় তার মামলাটি বিচারের জন্য কিশোর আদালতে পাঠানো হয়।

আদালত ও মামলার এজাহার সূত্র জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১০ জানুয়ারি রাতে লক্ষ্মীপুরের রামগতির হাজিরহাট বাজার থেকে পুলিশ একটি একনলা দেশীয় বন্দুক ও নয়টি কার্তুজসহ জুয়েল রানা ও জুয়েলকে আটক করে।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আটকরা জানান, অস্ত্রটি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সস্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য মো. সুজন নামে এক ব্যক্তি জুয়েলের কাছ থেকে অস্ত্র ভাড়া করেন। পরে নির্বাচন শেষে অস্ত্র নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ তাদের আটক করে।

এ ঘটনায় রামগতি থানার সাবেক উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবুল খায়ের বাদী হয়ে আটক দুজনসহ পলাতক সুজনকে আসামী করে অস্ত্র আইনে মামলা করেন। একই বছরের ১১ এপ্রিল থানার এসআই মামলাটি তদন্ত করে অভিযুক্ত জুয়েল ও সুজনের বিরুদ্ধে আদালতে তদন্ত চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দেন। অন্য আসামী জুয়েল কিশোর হওয়ার বিচারের জন্য পৃথক তদন্ত প্রতিবেদন কিশোর আদালতে দাখিল করা হয়। 


আরও খবর



বিষপানের পর গলায় দড়ি দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা!

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

বিষ খাওয়ার পর আমগাছের ডালে গলায় দড়ি দিয়ে সকিন রায় (৩০) নামে এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলে উপজেলার নন্দুয়ার ইউনিয়নের মীরডাঙ্গী গ্রামে এক আমবাগানে গলায় ফাঁস দিয়ে সে আত্মহত্যা করেন।

মৃত সকিন রায় ওই উপজেলার রাতোর ইউনিয়নের রাঘবপুর গ্রামের মংলু রামের ছেলে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রানীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকিন রায় সকালে তার বাড়িতে মরিচ তুলছিলেন। পরে নেকমরদ বাজার আসার কথা বলে মীরডাঙ্গী এলাকায় আসেন। এরপর পরিবারের লোকজন তাকে অনেক খোজাখুজি করেন। এক পর্যায়ে খবর পান সকিনের লাশ আমবাগানে ঝুলে আছে।

তবে সকিন রায় আট মাসে আগে বিয়ে করেন। তার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা। নেকমরদ বাজারের এক মেয়ের সঙ্গে তার দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিলো। হঠাৎ প্রেমিকার বিয়ে হয়ে যাওয়ায় সে আত্মহরণের পথ বেছে নিয়েছেন বলে জানান এলাকাবাসী।

এ ব্যাপারে রানীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা জানান, সকিল রায় নামে এক যুবককের মরদেহ আমবাগানে দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়৷ পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।


আরও খবর



রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৯.২৬ শতাংশ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে এবার এসএসসির পাসের হার ৮৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। এবার রাজশাহীর আট জেলায় মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৮৫৩ জন। এরমধ্যে ১ হাজার ৯২৪ জন পরীক্ষা দেয়নি। পাস করা মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫৫৮ জন।

রোববার (১২ মে) দুপুরে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসির ফল প্রকাশ করা হয়। এতে দেখা যায়, এবার ২০২২ ও ২০২৩ সালের তুলনায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার বেশি। ২০২২ সালে রাজশাহীর ৮৫ দশমিক ৮৮ ও ২০২৩ সালে ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছিল। ২০১৮ সাল থেকেই পাসের হারে এগিয়ে আছে মেয়েরা। এছাড়া ২০১৯ থেকে জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতেও এগিয়ে মেয়েরা। এবারের ফলাফলেও সে ধারাবাহিকতা রক্ষা হয়েছে।

এবার মোট ২৮ হাজার ৭৪ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। এরমধ্যে ছেলে ১২ হাজার ৫৭৯ জন। আর মেয়ে ১৫ হাজার ৪৯৫ জন। এবার শুধু ছেলেদের পাসের হার ৮৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আর মেয়েদের পাশের হার ৯১ দশমিক ৯০ শতাংশ।

বিভাগের আট জেলার ২৮৯টি স্কুলের শতভাগ শিক্ষার্থী এবার পাস করেছে। আর দুই স্কুলের কোনো শিক্ষার্থী পাশ করতে পারেনি। রাজশাহী বিভাগের ২৬৬টি কেন্দ্রে এবার এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট ২ হাজার ৬৮৫টি স্কুলের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেয়। পরীক্ষা চলাকালে ছয়জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।

বিভাগের আট জেলার মধ্যে এবার সর্বোচ্চ ৯০ দশমিক ৮৭ শতাংশ পাসের হার রাজশাহী জেলায়। এরপর জয়পুরহাট জেলায় ৯০ দশমিক ৪৭, বগুড়ায় ৮৯ দশমিক ৯২, পাবনায় ৮৯ দশমিক ২৫, নাটোরে ৮৯ দশমিক ০৬, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮৮ দশমিক ৮২, নওগাঁয় ৮৮ দশমিক ২৮ এবং সিরাজগঞ্জে ৮৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় পাস করেছে।


আরও খবর