আজঃ মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

এক বাগাইড়ের দাম উঠলো ৫১ হাজার

প্রকাশিত:শনিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া পদ্মা নদীতে জেলেদের জালে ৩৮ কেজি ওজনের বিশাল আকারের একটি বাগাইড় মাছ ধরা পড়েছে। মাছটি ১ হাজার ৩শত ৫০ টাকা কেজি দরে ৫১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দৌলতদিয়া ৬ নম্বর ফেরি ঘাটের আক্কাস হালদারের জালে মাছটি ধরা পরে।

মাছটি ফেরি ঘাট এলাকায় আড়তদার বাবু সরদারের ঘরে নিয়ে আসলে বিশাল আকারের বাঘাড় মাছটিকে এক নজর দেখতে অনেকেই ভীড় করেন।

মাছটি নিলামে প্রতি কেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দরে মোট ৪৯ হাজার ৪০০ টাকায় স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী মো. শাজাহান শেখ কিনে নেন। পরে মাছটি ১ হাজার ৩ শত ৫০ টাকা কেজি দরে ৫১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

দৌলতদিয়া শাকিল সোহান মৎস্য আড়তের মাছ ব্যবসায়ী মো. শাজাহান বলেন, ৩৮ কেজি ওজনের মাছটি বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে ৫১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করেছি। রাজবাড়ী জেলার পদ্মা নদীতে মাঝে মধ্যেই জেলেদের জালে বড় বড় রুই, কাতল, মৃগেল, বোয়াল, পাঙ্গাস, চিতল, বাগাড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরা পরে।


আরও খবর



হবিগঞ্জে গণপিটুনিতে এক ডাকাত নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জে লাখাই উপজেলায় গণপিটুনিতে এক ডাকাত নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) মধ্যরাতে উপজেলার বুল্লা ইউনিয়নের গোয়াকারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ডাকাত সর্দার হিরাজ মিয়া (৪৫) সদর উপজেলার ধল গ্রামের জজ মিয়ার ছেলে।

লাখাই থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল খায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, রাত অনুমানিক ১২টার দিকে ওই স্থানে কয়েকজন ডাকাত মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন থামিয়ে ডাকাতি করছিল। এ সময় গ্রামবাসী ধাওয়া দিয়ে হিরাজ মিয়াকে গণপিটুনি দেয়। আর জনতার ধাওয়া খেয়ে বাকি ডাকাতরা পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় হিরাজ মিয়াকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তার মৃত্যু হয়।

নিহত ডাকাত সর্দার হিরাজ মিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১২টি ডাকাতির মামলা রয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



মুন্সীগঞ্জে আ. লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষে দুইজন গুলিবিদ্ধ

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

মুন্সিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২জন গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৬ জন। শনিবার (১৩ এপ্রিল) ভোরে সদর উপজেলার চরকেওয়ার ইউনিয়নের ছোট মোল্লাকান্দি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধরা হলেন- মোহাম্মদ রাব্বি (১৯) ও পারভেজ খান (২০)। 

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, স্থানীয় আধিপত্য নিয়ে ওই এলাকার আহম্মেদ গ্রুপ ও মামুন গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। তার দুই জনই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। শনিবার ভোরে আহম্মেদ গ্রুপের লোকজন মামুন গ্রুপের লোকজনের বাড়িঘরে হামলা চালায়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এতে দুইজন গুলিবিদ্ধসহ আহত হয় অন্তত ৬ জন।

মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সোহাগ বলেন, গুলিবিদ্ধদের মধ্যে রাব্বির অবস্থা শঙ্কামুক্ত। তবে পারভেজের অবস্থা মুমূর্ষু। তার ঘারে ও বাম হাঁটুতে গুলি করা হয়েছে। এতে তার জন্য ৪ থেকে ৫ ব্যাগ রক্ত লাগবে। এখান থেকে স্যালাইন দিয়ে তাকে ঢাকায় পাঠিয়েছি।

এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। দুই জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে শুনেছি। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।


আরও খবর



ইতিকাফের সময় গোসল ফরজ হলে করণীয়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

ইতিকাফ বলা হয়, বিশেষ নিয়তে বিশেষ অবস্থায় আল্লাহ তায়ালার আনুগত্যের উদ্দেশ্যে মসজিদে অবস্থান করাকে। ইতিকাফরত অবস্থায় বান্দা নিজেকে আল্লাহর ইবাদতের জন্য দুনিয়ার অন্য সব কিছু থেকে আলাদা করে নেয়। ঐকান্তিকভাবে মশগুল হয়ে পড়ে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের নিরন্তর সাধনায়।

ইতিকাফের মাহাত্ম্য ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে শাহ ওয়ালি উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি রহ. বলেন, মসজিদে ইতিকাফ হচ্ছে হৃদয়ের প্রশান্তি, আত্মার পবিত্রতা ও চিত্তের নিষ্কলুষতা; চিন্তার পরিচ্ছন্নতা ও বিশুদ্ধতা।

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, আমি ইবরাহিম ও ইসমাইলকে আদেশ করলাম, তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ইতিকাফকারী ও রুকু-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র করো। (সূরা বাকারা, আয়াত : ১২৫)

মদিনায় অবস্থানকালে রাসূলুল্লাহ সা. প্রতিবছরই ইতিকাফ পালন করেছেন। শত ব্যস্ততা সত্ত্বেও রমজানে তিনি ইতিকাফ ছাড়েননি। আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সা. প্রতি রমজানে ১০ দিন ইতিকাফ করতেন, তবে যে বছর তিনি ইন্তেকাল করেন, সে বছর তিনি ২০ দিন ইতিকাফে কাটান। (বুখারি, হাদিস : ১৯০৩)

ইতিকাফের সময় দুনিয়াবি সব কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হয়। এ সময় প্রয়োজন ছাড়া মসজিদ থেকে বের হলে ইতিকাফ ভেঙে যাবে। তবে কারো যদি স্বপ্ন দোষের কারণে গোসল ফরজ হয় তাহলে তার করণীয় বিষয়ে ইসলামি আইন ও ফেকাহশাস্ত্রবিদদের মতামত হলো

ইতিকাফের সময় কারো গোসল ফরজ হলে এমন ব্যক্তি তাৎক্ষণিক তায়াম্মুম করে মসজিদ থেকে বের হয়ে গোসল করে নেবেন। আর যদি তায়াম্মুম করার মত কোনো কিছু না পায় তাহলে দ্রুত মসজিদ থেকে বের হয়ে গোসল করে আসবে। মসজিদের বাইরে গোসল ছাড়া অন্য কোনো কাজ বা বিষয়ে সামান্য সময়ও ব্যয় করা যাবে না। (রদ্দুল মুহতার ১/৪১০;)

নিউজ ট্যাগ: ইতিকাফ

আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

শুক্রবারের বিশেষ ৪ আমল

শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪




‘আকুতি করেও খোলেনি গেট, দেরিতে আসায় দেওয়া হলো না পরীক্ষা’

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

মুন্সিগঞ্জ সদরের মিরকাদিম পৌরসভার প্রকাশ মণ্ডলের (২৯) ইচ্ছে ছিলো শিক্ষক হওয়ার। সে স্বপ্ন পূরণে শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে উপস্থিত হন মুন্সিগঞ্জের টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (পিটিআই) কেন্দ্রে। তবে আসার পথে বিলম্ব হয়। সকাল ৯টা ৩০মিনিটের মধ্যে কেন্দ্রে থাকার কথা থাকলেও ৯টা ৩৫মিনিট উপস্থিত হওয়ায় প্রবেশাধিকার মেলেনি। এসময় বারবার চেষ্টা করে বিভিন্ন আকুতি করলেও গেট খোলা হয়নি।

শুধু প্রকাশই নয় শুক্রবার পিটিআই কেন্দ্রে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় বিলম্বে উপস্থিত হওয়ায় পরীক্ষা দিতে পারেনি অনেক পরীক্ষার্থী।

শহরের দেওভোগ থেকে ৯টা ৪০মিনিটে উপস্থিত হওয়া সাজ্জাদ হোসেন (২৭), চরকেওয়ার ইউনিয়ন থেকে ৯টা ৪৫ মিনিটে আসা মো. রফিকুল ইসলাম, লৌহজং থেকে আসা সুমনসহ (৩০) বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে গেটে আকুতি করতে দেখা যায়। এসময় পরীক্ষা দিতে না পেরে কান্নায় ভেঙে পড়েন কেউ কেউ। পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কয়েকজন অভিভাবকদেরও আকুতি করতে দেখা যায়।

পরীক্ষার্থী প্রকাশ মণ্ডল বলেন, রাস্তায় গাড়ির কারণে মাত্র পাঁচ মিনিট দেরিতে পৌঁছেছি। আমাকে সুযোগটি দিতে পারতো। গেটে অনেকবার আকুতি করলেও কারো সাড়া পেলাম না।

১০ মিনিট বিলম্বে ৯টা ৪০মিনিটে উপস্থিত হওয়া রনী ঘোষ (৩০) বলেন, এটি আমার চাকরি পাওয়ার শেষ বছর। তাই শেষ চেষ্টা করার জন্য এসেছিলাম। পথে পাঁচ মিনিট দেরি হয়ে যায়। এজন্য আর হলে ঢুকতে পারলাম না।

আরও কয়েকজন পরীক্ষার্থী জানান, নানা কারণেই তাদের কিছুটা দেরি হয়েছে। তবে এমন হবে জানলে আরও আগেই উপস্থিত হতাম।

এবিষয়ে কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা জেলা প্রশাসনেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (শিক্ষা শাখা ও আইসিটি শাখা) মুনতাসির মাহফুজ জানান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা ছিলো সকাল ৮টা ৩০মিনিটে পরীক্ষার্থীদের আসন গ্রহণ ও সকাল সাড়ে ৯টায় প্রবেশাধিকার বন্ধের। নির্দেশনা অনুযায়ী ৯টা ৩০মিনিটে গেট বন্ধ করা হয়।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষক পদ একটি দায়িত্বশীল জায়গা। যারা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করবে তাদের সময়ের গুরুত্ব অনুধাবন করা উচিত। সময়মত কেন্দ্রে প্রবেশের বিষয়টিও একটি পরীক্ষা ছিলো। তাই বিশৃঙ্খলা এড়াতেই নির্ধারিত সময়ের পর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাযায়, এবার মুন্সিগঞ্জ জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে ছয় হাজার ৫৭ পরীক্ষার্থী ছিলো। শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত জেলার ৯ কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



নড়িয়ায় স্কুল ছাত্রী ধর্ষণে অভিযুক্তদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
Image

নড়িয়া(শরীয়তপুর) প্রতিনিধি:

শরীয়তপুরের নড়িয়ায় ইউপি সদস্য ও শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী ধর্ষণের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে স্কুলের শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং এলাকার জনসাধারণ।

সোমবার (১ এপ্রিল) সকালে উপজেলার কেদারপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে ধর্ষণে অভিযুক্ত বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও স্থানীয় ইউপি সদস্য লিটন লস্কর এবং বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন শিক্ষক সঞ্জয় মজুমদারসহ তাদের সহযোগী অন্যান্য শিক্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।

উল্লেখ্য গত ২৪ মার্চ বিদ্যালয় ছুটির পরে অষ্টম শ্রেণির ভুক্তভোগী ঐ শিক্ষার্থীকে লাইব্রেরিতে ডেকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়ে জোরপূর্বক পালাক্রমে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সদস্য লিটন লস্কর এবং বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন শিক্ষক সঞ্জয় মজুমদার।

এই ঘটনার পরে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আ: গনি ও অন্যান্য শিক্ষকরা বিষয়টি কাউকে না জানানোর জন্য ভুক্তভোগী ঐ শিক্ষার্থীর গলায় ছুড়ি ধরে তাকে হত্যার হুমকি দেয়।

পরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার আশংকাজনক অবস্থায় তাকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পরদিন ইউপি সদস্য লিটন লস্কর ও শিক্ষক সঞ্জয় মজুমদারকে প্রধান আসামী করে বিদ্যালয়ের আরও ৪জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে নড়িয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভুগি শিক্ষার্থীর মা। অভিযোগের পরপরই ইউপি সদস্য লিটন লস্করকে গ্রেফতার করে নড়িয়া থানা পুলিশ।


আরও খবর