আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ঈদের আমেজ নেই উপকূলীয় জেলেদের মাঝে

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image
নদীতে মিলছে না মাছ

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি

বিষখালী ও বলেশ্বর নদীতে মাছ না থাকায় হতাশায় দিন কাটছে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার হাজারো জেলে পরিবারের। কি দিয়ে তাদের পরিবারকে ঈদের জামা কাপড় কিনে দিবে এমন দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তাদের। এমনকি তাদের জীবনযাপন করাটাই কঠিন হয়ে পড়েছে। নদীতে মাঝে মাঝে দুই একটি ইলিশ ধরা পরলেও অধিকাংশ সময় শূন্য হাতে তীরে ফিরতে হচ্ছে। সামনে ঈদ নদীতে মাছ নেই এছাড়াও দৈনন্দিন জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেকেই জেলে পেশা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন জেলেরা।

পাথরঘাটা উপজেলা সদর ইউনিয়নের পদ্মা সুইচগেট এলাকায় গিয়ে দেখা যায় ওই এলাকার অধিকাংশ ট্রলারে ঘাটে বেঁধে রাখা হয়েছে।

স্থানীয় জেলে ইব্রাহিম, শহিদ নাজির, ইলিয়াস বলে, গত বছরের তুলনায় এবছর নদীতে মাছ অনেক কম। মাঝে মাঝে দুই একটি ইলিশ ধরা পরলেও তা বিক্রি করে আর সংসার চলেনা। এমনকি নদীতে যাওয়া আসা খরচ টাই হচ্ছেনা। ঈদ এসে গেছ মা-বাবা, ছেলে মেয়েকে নিয়ে খুব কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। কি দিয়ে তাদের ঈদের জামা কাপড় কিনে দিবে নদীর ব্যবসা করে কোনমতে টিকে আছি।

আরও পড়ুন: টঙ্গীবাড়িতে সরকারি দিঘী দখলের পায়তারা

স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী আরদ্ধার সোনা মিয়া বলেন, গতবছর প্রতিদিন প্রায় দুই থেকে আড়াই মন ইলিশ বিক্রি করেছি। কিন্তু এ বছর নদীতে মাছ না থাকায় এখন প্রতিদিন এক থেকে দেড় মন ইলিশ বিক্রি করতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। গতবছর প্রতি মন ইলিশ ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা দরে বিক্রি করেছি। এখন ৬০ থেকে ৬৫ হাজার টাকা মন। গত বছরের তুলনায় এ বছর মাছের দাম বেশ চড়া। এর প্রভাব পড়েছে হাট বাজার সকল মালামালের উপর। এমন চলতে থাকলে মাছ কেনাবেচা করাটাই কঠিন হয়ে পড়বে।

সাংবাদিক ও গবেষক শফিকুল ইসলাম খোকন বলেন, পাথরঘাটার শতভাগ মানুষ কোন না কোনভাবে মৎস্য ব্যবসার উপর নির্ভরশীল। নদীতে মাছ পেলেই কেবল উপকূলের মানুষের হাতে টাকা থাকে। এমন সময় নদীতে মাছ না পাওয়ায় পরিবার পরিজনকে নতুন কাপড় কিনে দিতে পারছেনা তার। ফলে তাদের ঈদ আনন্দ আর হবেনা।

পাথরঘাটা উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকতা জয়ন্ত কুমার অপু বলেন, বিষখালী ও বলেশ্বর নদীতে স্রোত ও গভীরতা কমে যাওয়ায় ইলিশ বিচরণের জন্য অনুকূল পরিবেশ নেই। এখন আগের মতো জেলেদের জালে ইলিশ ধরা পড়ছে না। তবে আগামী কয়েক সপ্তাহে অনেক ইলিশ ধরা পড়বে বলে তিনি আশাবাদী।

নিউজ ট্যাগ: পাথরঘাটা জেলে

আরও খবর



ডিপ ফেইক ভিডিও দিয়ে বিএনপির নামে চাঁদাবাজি হচ্ছে: রিজভী

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ডিপ ফেক ভিডিও তৈরি করে দলের নেতাদের নামে চাঁদাবাজির অপরাধে অবিলম্বে নাহিদ রেইন নামক প্রতারককে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে বিএনপি।

আজ রবিবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, 'আজ এমন একটি লজ্জাজনক এবং ঘৃণ্য চক্রান্তের বিষয় আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো যা কেবল বাংলাদেশ নয় সমগ্র বিশ্বের রাজনীতিতে বিরোধী মতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা প্রচারের একটি জঘন্য উদাহরণ হিসেবে মাইলফলক হয়ে থাকবে।'

তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লন্ডনে বসে প্রযুক্তির সহায়তায় দেশের আনাচে-কানাচে থাকা দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। যোগাযোগের জন্য প্রধানত ব্যবহার করা হয় জুম নামে একটি অ্যাপ। সম্প্রতি সরকারপন্থী কয়েকটি অনলাইন প্লাটফর্ম এবং মিডিয়া আউটলেট থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জুম মিটিংয়ে দেওয়া বক্তব্যকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহারের মাধ্যমে বিকৃত ডিপ ফেইক ভিডিও তৈরি করে দেশে-বিদেশে থাকা বিএনপির শুভানুধ্যায়ীদের কাছে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে। আবার সেই চাঁদাবাজির ভিডিও প্রচার করা হচ্ছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, শুধু তারেক রহমান নন, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়সহ বেশ কয়েকজন সদস্যকে নিয়েও একই ধরনের ডিপ ফেইক ভিডিও তৈরি করা হয়েছে। বিএনপি তথ্য ও প্রযুক্তি দপ্তরের তাৎক্ষণিক তৎপরতায় ফেসবুক এবং ইউটিউবে থাকা এমন ডিপ ফেইক ভিডিওগুলো শনাক্ত করে সেগুলো অপসারণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় এহেন রীতিবিরুদ্ধ অশালীন ও অপকর্মের হোতারা হয়তো এসব ভিডিও দিয়ে মেসেজ আদান-প্রদানকারী অ্যাপ মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো বা ভাইবার ব্যবহার করে আবারও এমন তৎপরতা চালাতে পারে।

বিএনপির সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মী ও সমর্থকসহ দেশ-বিদেশের সকল মানুষকে অবহিত করে তিনি বলেন, আপনারা এ সকল ডিপ ফেইক ভিডিও থেকে সতর্ক থাকবেন। বিএনপির কোনো নেতা কখনও এভাবে ভিডিও কল করে কারো কাছে টাকা চাইবেন না, এই বিশ্বাসটা আপনাদের নিজেদের মধ্যে রাখবেন। কেউ যদি এভাবে ভিডিও কলে আপনাদের কাছে টাকা চায় তাহলে সাথে সাথে সেটা দলীয় নেতৃবৃন্দকে অবহিত করুন, যাতে সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।


আরও খবর



অর্ধেকের বেশি শিশুর জন্ম অস্ত্রোপচারে, পল্লীর তুলনায় এগিয়ে শহর

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

পল্লী এলাকার তুলনায় শহরে অস্ত্রপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্মদানের হার বেশি। এছাড়া সরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে সন্তান জন্ম হয় বেশি। এমন তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুারো (বিবিএস)। সম্প্রতি বিবিএসসের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা হয়েছে বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২৩।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বাংলাদেশে অস্ত্রপচারের মাধ্যমে বেড়েছে সন্তান জন্মদানের হার। দেশে স্বাভাবিকভাবে সন্তান জন্ম হয় ৪৯ দশমিক ৩ শতাংশ, যা ২০২২ সালে ছিলো ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ। আর অস্ত্রপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম হয় ৫০ দশমিক ৭ শতাংশ, যা ২০২২ সালে ছিলো ৪১ দশমিক ৪ শতাংশ।

পরিসংখ্যানে অনুযায়ী, পল্লী এলাকার চেয়ে শহর এলাকায় অস্ত্রপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম হয় বেশি। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে পল্লী এলাকায় স্বাভাবিকভাবে সন্তান জন্মদানের হার কমেছে। ২০২২ সালে ছিলো ৬১ দশমিক ৫ শতাংশ আর ২০২৩ সালে এই হার কমে হয়েছে ৫১ দশমিক ৬ শতাংশ। পক্ষান্তরে ২০২২ সালের তুলনায় বেড়েছে অস্ত্রপচারের হার। পল্লী এলাকায় ২০২২ সালে অস্ত্রপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম হয়েছে ৩৮ দশমিক ৫ শতাংশ, ২০২৩ সালে বেড়ে হয়েছে ৪৮ দশমিক ৪ শতাংশ।

পল্লী এলাকার চেয়ে শহর এলাকার চিত্র ঠিক বিপরীত। শহর এলাকায় ২০২২ সালে স্বাভাবিকভাবে সন্তান জন্ম হয়েছে ৪৭ শতাংশ। ২০২৩ সালে এই হার কমে হয়েছে ৪০ দশমিক ৯ শতাংশ। শহর এলাকায় ২০২২ সালে যেখানে অস্ত্রপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম হয়েছে ৫৩ শতাংশ, ২০২৩ সালে বেড়ে এই হার হয়েছে ৫৯ দশমিক ১ শতাংশ।

পরিসংখ্যান বলছে, দেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে সন্তান জন্মদানের হার বেশি। ২০২২ সালে ছিলো ৩২ দশমিক ৯৩ শতাংশ, ২০২৩ সালে বেড়ে এই হার হয়েছে ৩৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এর বিপরীতে সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে সন্তান জন্ম হয় ২৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ, ২০২২ সালে এই হার ছিলো ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। আর বাসাবাড়িতে সন্তান জন্মদানের হার ২০২২ সালের চেয়ে কমে হয়েছে ৩২ দশমিক ৭৭ শতাংশ।

পল্লী এবং শহর এলাকাতেও বেড়েছে বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানে সন্তান জন্মদানের হার। পল্লী এলাকায় এই হার ৩৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ আর শহর এলাকায় এই হার ৪৩ দশমিক ২৭ শতাংশ। এছাড়া এই পরিসংখ্যান অনুযায়ি দেশে ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে বেড়েছে জীবিত সন্তান জন্মদানের হার। ২০২২ সালে এই হার ছিলো ৮৭ দশমিক ০৫ শতাংশ, ২০২৩ সালে বেড়ে হয়েছে ৮৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ।


আরও খবর



কড়াইল বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৮ ইউনিট (ভিডিও)

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর মহাখালীর টিঅ্যান্ডটি মাঠের পাশে কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ আগুন লেগেছে। রোববার (২৪ মার্চ) বিকেল ৪টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৮টি ইউনিট। তবে আগুনে এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার লিমা খানম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, বিকাল ৪টার ১০ মিনিটে আমাদের কাছে আগুন লাগার খবর আসে। সংবাদ পেয়ে আমাদের সাতটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেছে।

প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও হতাহতের কোনো তথ্য জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।


আরও খবর



মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

মানিকগঞ্জে কাঁচামাল ব্যবসায়ী মাজম আলী বেপারী হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মথুর নাথ সরকার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার দক্ষিণ চর মকিমপুর গ্রামের মো. সোহাগ, একই গ্রামের হাবিয়া বেগম, শাহিনুর ইসলাম ওরফে নেরন, নাধন ও মত্ত ঢাকুয়াপাড়া গ্রামের মো. আলমগীর। এদিকে মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন মো. খলিল, আলী আকবর ও টুটুল।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট রাত ১০টার দিকে পূর্ব শত্রুতার জেরে আসামি সোহাগ কাঁচামাল ব্যবসায়ী মাজমকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে অন্য আসামিদের সহযোগিতায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে ৪ আগস্ট সকাল ৬টার দিকে মাজমের লাশ সোহাগের চৌচালা টিনের ঘরের উত্তর-পশ্চিম পাশে পাওয়া যায়। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী জেলেকা বেগম ৮ জনের নামে ও অজ্ঞাত আরও ৪-৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন।

মামলার তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ২৯ জুন মানিকগঞ্জ সদর থানার তৎকালীন ওসি মো. আমিনুর রহমান আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে আদালত ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া শেষে এই রায় দেন। হত্যা মামলায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হওয়ায় সন্তোষ জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মথুর নাথ সরকার।

তবে রায়ে অসন্তোষ জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম বাদশা, খলিলুর রহমান খলিল ও মো. শাহজাহান। তারা রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা জানিয়েছেন।


আরও খবর



বেইলি রোডের সুলতান’স ডাইন রেস্তোরাঁ সিলগালা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের সুলতানস ডাইন রেস্তোরাঁকে সিলগালা করেছে রাজউক কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) বেইলি রোডে রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনির হোসেনের নেতৃত্বে অভিযানের সময় রেস্তোরাঁ বন্ধ করে পালিয়ে যাওয়ার অপরাধে সিলগালা করা হয়।

রাজউকের কর্মকর্তারা বলেছেন, সুলতান ডাইন রেস্তোরাঁর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেননি। তবে তারা বলছে, তাদের সব কাগজপত্র আছে। তাই আপাতত সিলগালা করা হয়েছে। সুলতান ডাইন কাগজপত্র দেখালে অফিস বাকি ব্যবস্থা নেবে।

এর আগে, মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে অভিযান শুরু করেন রাজউকের কর্মকর্তারা। অভিযানের খবর পেয়ে নবাবী ভোজের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রেস্তোরাঁ বন্ধ করে সটকে পড়েন। পরে রাজউকের অভিযান পরিচালনাকারী দলের সদস্যরা নবাবী ভোজ রেস্তোরাঁ সিলগালা করে দেন।

এছাড়াও ক্যাপটাল সিরাজ সেন্টারের ফায়ারের ছাড়পত্র হালনাগাদ না থাকায় দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। বাকি দুটিতে কোনো ব্যতয় পাননি কর্মকর্তারা।

ক্যাপিটাল সিরাজ সেন্টার ভবনটির পরিচালক সারফুদ্দিন বলেন, আমাদের সবকিছু ঠিক আছে। শুধু ফায়ারের ছাড়পত্র এখনও পাইনি।


আরও খবর