আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

দুর্বৃত্তের আগুনে জ্বলছে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

রবিবার (৪ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি কার্যালয়ের সামনে থাকা একটি গাড়িতে আগুন দেয় তারা। দুপুর পৌনে ১২ টার দিকে দেখা যায়, আগুন ছড়িয়ে গেছে অনেক গাড়িতে। ধোঁয়ার কুন্ডলী দেখা যায়। ভেতরে রোগীরা দৌঁড়ঝাপ করছেন

পরে আন্দোলনকারীদের একটি অংশ লাঠিসোঁটা হাতে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের দিকে তেড়ে যায়।

এসময় হাসপাতাল প্রাঙ্গণে বেশ কিছু যানবাহন ভাঙচুর করা হয়, পুড়িয়ে দেওয়া হয় কয়েকটি মোটরসাইকেল। পাশাপাশি হাসপাতালের বিভিন্ন ভবনে ঢিল ছুঁড়ে এবং লাঠি দিয়ে ভাঙচুর চালানো হয়।

একপর্যায়ে হামলাকারীরা একটি ভবনে ঢোকার চেষ্টা করলে ভেতর থেকে কর্মচারীরা প্রতিরোধ গড়েন। তাদের ধাওয়ায় হামলাকারীরা ফটকের দিকে চলে যায়।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন গণমাধ্যমকে বলেন, হাসপাতালে আক্রমণ কাম্য নয়। সবাইকে এই কাজ থেকে নিবৃত থাকা উচিত।


আরও খবর



চমেকে হাসপাতালের নিরাপত্তায় বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

রাজধানীর ঢামেক হাসপাতালে হামলার ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (চমেক) নিরাপত্তা নিশ্চিতে পর্যাপ্ত বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসকদের ওপর সাম্প্রতিক হামলার কারণে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজেও বিজিবি সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।

এর আগে ঢাকা মেডিক্যালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসকদের মারধর ও ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা দেয় সারাদেশের চিকিৎসকরা।

বৃহত্তর চট্টগ্রামের একমাত্র বিশেষায়িত হাসপাতাল চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসকরাও কর্মবিরতিতে যান। ফলে বন্ধ হয়ে যায় হাসপাতালের সব ধরনের সেবা কার্যক্রম। তবে এ কর্মসূচি স্থগিত করে ফের কাজে ফিরেছেন তারা। এরপর তাদের নিরাপত্তায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সংবিধান অনুযায়ী পাঁচ বছরের জন্য দায়িত্ব নির্ধারণ করা থাকলেও মাত্র আড়াই বছরেই বিদায় নিলো কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) দুপুর ১২টায় সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছে আউয়াল কমিশন। পরে পদত্যাগ পত্রে সই করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

সংবাদ সম্মেলন শেষে ইসি সদস্যরা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে যাবেন বলেও জানা গেছে।

২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সিইসি হিসেবে নিয়োগ পান সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল। এছাড়া, ইসির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পান অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও সাবেক সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমান।

তারা নিয়োগের একদিন পর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর কাছে শপথ নেন। ওই কমিশনের অধীনেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনটি বিএনপি ও তাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো বর্জন করে। ভোট শেষে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ।

বিগত সংসদ নির্বাচনের পর থেকে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল। এর মধ্যে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। সরকারের পতনের পর প্রশাসনে থাকা আওয়ামী লীগের আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এ সময় বর্তমান নির্বাচন কমিশন বিলোপ করে নতুন কমিশন গঠনেরও দাবি ওঠে। এ নিয়ে কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন কর্মসূচিও পালিত হয়েছে।

ইসি সূত্র জানায়, শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর নিজেদের অবস্থান ও করণীয় জানতে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় আউয়াল কমিশন। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের মতো ইসির সংস্কার করা হবে বলে নিশ্চিত করছেন তারা। সে জন্য বেশ কয়েকদিন ধরেই তারা মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। সিইসিসহ অন্য কমিশনাররা অফিস করলেও তাদের বিদায়ের প্রস্তুতিই প্রাধান্য পায়। শেষ সময়ে নিজেদের প্রয়োজনীয় জরুরি কাগজপত্রসহ অন্যান্য সামগ্রী সরিয়ে নেন তারা।


আরও খবর



খালেদা জিয়ার মামলা খারিজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নামে নড়াইল আদালতে দায়ের করা মানহানির মামলা খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. জুয়েল রানা এ আদেশ দেন।

বেগম খালেদা জিয়ার আইনজীবী ইকবাল হোসেন সিকদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলাটি করেছিলেন নড়াইলের কালিয়া উপজেলার যাদবপুর গ্রামের মৃত ওয়াজেদ আলীর ছেলে আশিক বিল্লাহ।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা নিয়ে ২০১৫ সালের ২১ ডিসেম্বর ঢাকায় একটি সভায় বিরূপ মন্তব্য করেন খালেদা জিয়া। সেই অভিযোগে ২৯ ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নড়াইল আমলি আদালতে মানহানির অভিযোগ দায়ের করেন আশিক বিল্লাহ। আদালত অভিযোগ গ্রহণ করে সদর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দেন। সদর থানা অভিযোগ তদন্ত করে ২০১৬ সালের ২৪ আগস্ট অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায় মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেন। তবে মামলার নির্ধারিত দিনে দীর্ঘদিন ধরে বাদীপক্ষ আদালতে হাজির না হওয়ায় বিচারক আজ (বৃহস্পতিবার) মামলাটি খারিজ করে দেন।


আরও খবর
দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে পুলিশ কর্মকর্তা কাফি

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বাঁশখালীতে যুবলীগ নেতাকে গণপিটুনি

প্রকাশিত:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

বাঁশখালীতে রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে আহমদ কবির নামে এক ইউপি সদস্য ও যুবলীগ নেতাকে গণপিটুনি দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। পরে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে গ্রেফতার দেখানোর পাশাপাশি হাসপাতালে ভর্তি করেছে। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ও অভিযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে থানা পুলিশ। মেম্বার আহমদ কবির পশ্চিম চাম্বল এলাকার সাবেক মেম্বার মোজাহের আহমদের পুত্র।

বাঁশখালী থানার সেকেন্ড অফিসার এস আই কামরুল হাসান কায়কোবাদ জানান, বাঁশখালী উপজেলার চাম্বল ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ কবিরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

বাঁশখালী থানার ওসি তোফায়েল আহমদের নেতৃত্বে বাঁশখালী থানা পুলিশ চাম্বলের নিজ এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে। এর আগে তাকে কতিপয় ব্যক্তি মারধর করেছে। তার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



বাংলাদেশে হত্যা ও অধিকার লঙ্ঘনের দায়ে জড়িতদের বিচার চায় জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ব্যাপক সহিংসতা, প্রাণহানি এবং হতাহতের ঘটনায় জড়িতদের বিচার চায় জাতিসংঘ। একইসঙ্গে সহিংসতা, প্রাণহানি এবং মানবিক ও রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িতদের জবাবদিহির মুখোমুখি করা দরকার বলেও মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) জাতিসংঘের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ বিষয়ে দেওয়া বিবৃতিতে এবং সাংবাদিকের করা প্রশ্নের জবাবে মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এসব মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়ে চিঠি লিখেছেন মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। চিঠিতে বাংলাদেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি।

এদিনের ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক প্রথমে বাংলাদেশ ইস্যুতে একটি বিবৃতি পাঠ করেন। এরপর সাংবাদিকের করা প্রশ্নের জবাবে কথা বলেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, আমি মহাসচিব কর্তৃক (ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে) প্রেরিত একটি চিঠি সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন পেয়েছি। আমি আপনাদের বলতে পারি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়ে একটি চিঠি লিখেছেন মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। চিঠিতে মহাসচিব বাংলাদেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা ও সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, চিঠিতে মহাসচিব আরও বলেছেন তিনি আশা করেন, যুবক ও নারীদের পাশাপাশি সংখ্যালঘু এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের কণ্ঠস্বরও বিবেচনায় নেওয়াসহ ড. ইউনূসের সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক পন্থা গ্রহণ করবে। তিনি সব নাগরিক এবং বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের পূর্ণ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নির্ভর করছেন। এছাড়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য ড. ইউনূসকে জোরালোভাবে আহ্বান জানিয়েছেন মহাসচিব, বিশেষ করে মিয়ানমারের অবনতিশীল পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে।

পরে এক সাংবাদিক বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করেন। তিনি বলেন, সংকটময় এই সময়ে বাংলাদেশ যখন স্থিতিশীলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তখন বাংলাদেশকে সমর্থন জানিয়ে মহাসচিব যে চিঠি লিখেছেন তার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় স্বৈরাচার হাসিনার দেখামাত্র গুলির নির্দেশে ৮১৯ জনের মৃত্যু এবং অন্তত ২৫ হাজার মানুষ আহত হয়েছেন। যাদের অধিকাংশই গুলিবিদ্ধ। এই হত্যাকাণ্ড এবং হতাহতের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবি করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব?

জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, হ্যাঁ। আমরা এই বিশেষ সংকটের শুরু থেকেই জবাবদিহিতার কথা বলে আসছি। সহিংসতা, প্রাণহানি এবং মানবিক ও রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িতদের জবাবদিহিতার মুখোমুখি করা দরকার।


আরও খবর
জিতলে ওভারটাইমে কর বাদ দেবেন ট্রাম্প

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪