আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

দুই বাসের চাপায় নারী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজধানীর গুলিস্তানে বাসচাপায় হালিমা বেগম (৫০) নামের এক নারী নিহতের ঘটনায় পালিয়ে যাওয়া বাসচালককে গ্রেফতার করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

সোমবার (৩ অক্টোবর) রাতে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখা থেকে জানানো হয়েছে, দুর্ঘটনার পর পালিয়ে যাওয়া বাসচালককে দুই ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৩ এর একটি দল।

এ বিষয়ে মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) রাজধানীর কারওয়ানবাজারে র‍্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে।

সোমবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় গুলিস্তানের পাতাল মার্কেটের কাছে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় আনন্দ পরিবহনের একটি বাসকে ধাক্কা দেয় মেঘালয় পরিবহনের বাস। দুই বাসের চাপায় গুরুতর আহত হন ওই নারী। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর দেড়টার দিকে তিনি মারা যান।


আরও খবর



অবশেষে অভিশ্রুতির পরিচয় শনাক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অবশেষে সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টির পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। বাবা সবুজ শেখ ওরফে শাবলুল আলম এবং মা বিউটি খাতুনের দেওয়া ডিএনএ নমুনার সঙ্গে মিলেছে তার ডিএনএ। রবিবার (১০ মার্চ) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডির) ফরেনসিক বিভাগের ডিআইজি একেএম নাহিদুল ইসলাম।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মারা যান বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তার বন্ধু ও সহকর্মীদের কাছে অভিশ্রুতি নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি মূলত মুসলিম পরিবারের সন্তান। কিন্তু অভিশ্রুতি নামে নিজেকে পরিচয় দেওয়ার কারণে তার মৃতদেহ হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়।

মৃত্যুর পর রমনা মন্দিরের পুরোহিত বৃষ্টিকে সনাতন ধর্মাবলম্বী এবং সবুজ শেখ ও বিউটি খাতুন নিজের সন্তান বলে দাবি করেন। এরপর মৃতদেহ শনাক্ত করতে নেওয়া হয় ডিএনএ নমুনা। নমুনা নেওয়ার ১১ দিন পর বৃষ্টির ডিএনএ’র সঙ্গে তার বাবা-মায়ের ডিএনএ মিলেছে।

বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম গ্রামের পশ্চিমপাড়ায়। কলেজের সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর নাম বৃষ্টি খাতুন।

ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম জানান, বৃষ্টির পরিবারের সদস্যরা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা দিয়েছিলেন। শনিবার তাদের ডিএনএ শনাক্ত হয়েছে। বৃষ্টির পরিবারের সঙ্গে ডিএনএ মিলেছে। ডিএনএ শনাক্তের পর তদন্ত কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। পরবর্তী ব্যবস্থা তারাই নেবেন।

এ বিষয়ে বৃষ্টির বাবা শাবলুল আলম সবুজ ও নাজমুলের মামা আনোয়ার হোসেন জানান, মৃতদেহ নেওয়ার জন্য এখনো তাদের কিছু জানানো হয়নি। তারা অপেক্ষায় আছেন।


আরও খবর



শেরপুরে ডাস্টবিন থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি

Image

বগুড়ার শেরপুর পৌরশহরে স্যান্নালপাড়া মাজার রোড এলাকার ময়লার ডাস্টবিন থেকে একটি মেয়ে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে স্যান্নালপাড়া এলাকার ময়লার ডাস্টবিনে নবজাতক শিশু দেখে শেরপুর থানা পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে নবজাতক শিশুটিকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ।

এ ঘটনায় স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার দুপুরের দিকে বাড়ী থেকে বাজার করতে যাওয়ার সময় ডাসবিন থেকে প্রচন্ড পঁচা দুর্ঘন্ধ আসছিল। পরে দেখা যায় ডাস্টবিনের মধ্যো একটি সাদা পলেথিনে মোড়ানো নবজাতকের মুখ। তখন পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। পুলিশ এসে নবজাতক শিশুটিকে উদ্ধার করে দেখতে পান কন্যা সন্তান তখন শিশুটিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।

শেরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, ধারণা করা যাচ্ছে ৪-৫ মাসে নবজাতক হবে। তবে এখনও পরিপূর্ণ হয়নি। অজ্ঞাতনামা কোনো ব্যক্তি নবজাতকটিকে ডাস্টবিনে ফেলে রেখে গেছে। এটির শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। মরদেহটি শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। নবজাতক শিশুর মরদেহটি দাফন কাফন করবে আঞ্জুমান মফিদুল।


আরও খবর



লেবাননে ইসরাইলের হামলা, নিহত ৩

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। এই হামলায় দেশটির ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর অন্তত তিন সদস্য নিহত হয়েছেন। শনিবার লেবাননের একাধিক নিরাপত্তা সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর রয়টার্সের।

লেবাননের সূত্র জানিয়েছে,নাকোরা শহরের কাছের উপকূলীয় সড়কে চলন্ত অবস্থায় একটি গাডড়িকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী। হামলায় ওই গাড়িতে থাকা তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার বিষয়ে তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী। 

আরও পড়ুন>> বেইলি রোডে আগুনের ঘটনায় মোদির শোক প্রকাশ

গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় হামলা চালাচ্ছে ইসরাইল। চার মাসের বেশি সময় ধরে চলা এই যুদ্ধে গাজায় ৩০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত ও আহত হয়েছেন আরও লাখ লাখ মানুষ।

গাজায় যুদ্ধ শুরুর পরপরই তার প্রতিবাদে ইসরাইলে হামলা চালিয়ে আসছে লেবাননের ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী। ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত সংঘাতে লেবাননে হিজবুল্লাহর দুই শতাধিক যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া ইসরাইলি হামলায় লেবাননে প্রায় ৫০ জন বেসামরিক নাগরিকেরও প্রাণহানি ঘটেছে।


আরও খবর



বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ড: প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (০১ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী আগুনে পুড়ে মৃত্যুবরণকারীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেছেন ও তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন এবং আহতদের দ্রুত চিকিৎসা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তাৎক্ষণিক নির্দেশনা দিয়েছেন।

আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত সবার প্রতি প্রধানমন্ত্রী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বলেও শোকবার্তায় জানানো হয়।

ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ২০ জনের মৃতদেহ এরইমধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। শুক্রবার (০১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত মৃতদেহগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পুলিশের নিউমার্কেট জোনের সহকারী কমিশনার রেফাতুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, পরিবারের সদস্যদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মৃতদেহ হস্তান্তর করা হচ্ছে। পুলিশের রমনা বিভাগের কর্মকর্তারা ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে উপস্থিত থেকে বিষয়টি তদারকি করছেন।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর বেইলি রোডের একটি ভবনে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস। এরপর ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।


আরও খবর



শিকলে বাঁধা যুবকের দুর্বিষহ জীবন, চিকিৎসা করবে কে?

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

জরাজীর্ণ ছোট একচালা ঘরের খুঁটির সঙ্গে বাঁধা যুবক। বিড়বিড় করে কি যেন একটা বলছে। এক সময়ের টগবগে যুবক এখন চার দেওয়ালে বন্দি। খুপড়ি ঘরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটে তাঁর। একটি দু'টিন বছর নয় এভাবে ছয় বছর ধরে শিকল বন্দি। পায়ে সঙ্গে শিকল যেন নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাড়িঁয়েছে তাঁর। লোহার শিকল পরা অবস্থায় দিনের শুরু হয় আর বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে। এর পর রাত। তবুও যেন শিকল থেকে মুক্তি মিলছে না তাঁর। এভাবেই হাসি-কান্নার মধ্য দিয়েই কাটছে তাঁর শিকলে বাঁধা জীবন।

আর আদুরের সন্তানের চিকিৎসায় সাধ্যমতো চেষ্টা করছেন দরিদ্র পরিবার। বসতভিটা ছাড়া নিজের বলতে আর কিছুই নেই তাদের। গায়ের মহাজনের কাছে ধারকার্য করে চিকিৎসা করিয়েছেন। তবুও সুস্থ্য করা যায়নি পঁয়ত্রিশ বছর বয়সী মিলনকে।

মিলন হক ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রুহিয়া ইউনিয়নের পূর্ব কুজিশহর গ্রামের মফিজ উদ্দীন ও শাহেদা বেগম দম্পত্তির ছেলে।

প্রাথমিক পর্যন্ত লেখাপড়া করা মিলন আর পাঁচ শিশুর মতো ছিল হাসি-কান্না হইহুল্লোড়ে মাতিয়ে রাখত সবাইকে। মজার দুষ্টুমিতে মায়ের কাছে আসত হাজারো অভিযোগ। জন্মের ৯ বছর বয়সে গলায় টিউমার ধরা পড়ে মিলনের। চিকিৎসা নেওয়ার পরে কিছুদিন সুস্থ হলেও আবার শুরু হয় অসুস্থতা। পঁয়ত্রিশ বছর জীবনে পচিশ বছর অসুস্থ থাকলেও ছয় বছর চার দেওয়াল আর পায়ে শিকলই তার সঙ্গী। তবে বৃদ্ধা মা মারা গেলে কে দেখবে তাকে? এমন চিন্তায় প্রতিনিয়তই ডুকরে ডুকরে কাঁদছে মা শাহেদা বেগম।

স্বপ্ন ছিলো মিলন হক পড়াশোনা করে চাকরি করে সংসারের হাল ধরবেন। কিন্তু অসুস্থতার কারণে প্রাথমিকেই থমকে গেছে তাঁর জীবন। অপরিচিতদের সঙ্গে স্বাভাবিক আচরণ করলেও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অস্বাভাবিক আচরণ করেন। অনেক সময় নানা ভাবে বিড়ম্বনায় ফেলে স্থানীয়দের। পরিবারে উপার্জনক্ষম মানুষ না থাকায় হচ্ছে না উন্নত চিকিৎসা।

স্বামী ব্রেন স্টোক করে প্যারালাইস, ছেলে শেকলে বাধাঁ। স্বামী সন্তানের মুখের খাবার জোগার করবেন না চিকিৎসা করাবেন এই দোটানায় চলছে শাহেদা বেগম। মানুষের বাড়িতে কাজ করে দু-মুঠো ভাতের জোগাড় করেন তিনি। চিকিৎসা করার আর্থিকভাবে ক্ষমতা নেই। তবে সুচিকিৎসা পেলে ভালো হবে মিলন এমন স্বপ্ন দেখেন তার মা। কিন্তু তার এই স্বপ্নে বাদ সেধেছে টাকা। কারণ টাকা ছাড়া এখন কিছুই মেলে না। তাই ছেলে সুস্থ করতে বিত্তবানদের সাহায্য চান তিনি।

স্থানীয়রা জানান, মিলনের পরিবার খুবই গরিব। চিকিৎসা দুরের কথা ঠিকমতো একবেলা খাবারে জোগানো দায়। তার বাবা ব্রেইন স্ট্রোক করে দীর্ঘ দিন ধরে শয্যাশায়ী। ছেলেও শিকলে বন্দি। মিলনের প্রয়োজন উন্নত চিকিৎসার। তা না হলে পরিবারটার জন্য সামনে আরো কঠিন হয়ে দাড়াবে।

শাহেদা বেগম বলেন, দিনে ও রাতে ছেলের পায়ে, কখনো হাতে শিকল দিয়ে বেঁধে রেখে ঘুমানোর ব্যবস্থা করি। এ দৃশ্য মা হয়ে সহ্য করতে পারছি না। গরীব মানুষ, ঠিকমতো সংসার চালানোই কঠিক হয়ে পড়েছে। ছেলের উন্নত চিকিৎসা করব কীভাবে?

তিনি আরো বলেন, ভিটেমাটি ছাড়া আর কিছু নেই তাদের। স্বামী বিছানায় পড়ে আছে। একদিন কাজে না গেলে মুখে খাবার উঠেনা। যা ছিল সব শেষ হয়ে গেছে।

এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন বলেন, বিষয়টি সত্যিই হৃদয়বিদারক। অতি দ্রুতই মিলন হকের খোঁজ-খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: ঠাকুরগাঁও

আরও খবর