আজঃ সোমবার ১৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

দুদকের জালে এসআইয়ের কোটিপতি স্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ মার্চ ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় সিআইডির এসআই মো. নওয়াব আলীর কোটিপতি স্ত্রী গোলজার বেগমকে (৪৮) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালতে আত্মসমর্পণ করেন তিনি।

শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

গোলজার বেগম নগরের খুলশী থানাধীন লালখান বাজার চানমারি এলাকার বাসিন্দা। তিনি মহানগর মহিলা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক। তার স্বামী নওয়াব আলী ঢাকায় সিআইডির এসআই পদে কর্মরত।

আদালত সূত্রে জানা যায়, এসআই মো. নওয়াব আলী দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকার মালিক বানিয়েছেন স্ত্রী গোলজার বেগমকে। মাছ চাষ থেকে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৬৮ হাজার আয় টাকা করেছেন বলে দাবি করেছেন। কিন্তু বাস্তবে মাছ চাষের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

দুদকের তদন্তে জানা যায়, নওয়াব আলীর গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ সদরের কেকানিয়া এলাকায় ২০১৩ সালে ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ জমির ওপর একটি দোতলা বাড়ি নির্মাণ, স্ত্রী গোলজার বেগমের নামে সীতাকুণ্ডের ছলিমপুরে ৩৫৪ শতক জমি, নগরের লালখান বাজার এলাকায় পার্কিংসহ ১ হাজার ১০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট ও ৪ শতক জমি এবং একটি মাইক্রোবাস রয়েছে।

দুদক ২০১৯ সালের ৯ অক্টোবর এসআই নওয়াব আলী, তার স্ত্রী গোলজার বেগম, কর অঞ্চল-১ চট্টগ্রামের সাবেক অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার বাহার উদ্দিন চৌধুরী ও কর পরিদর্শক দীপংকর ঘোষকে আসামি করে আদালতে মামলা দায়ের করে। ২৫ ফেব্রুয়ারি ৪ আসামির বিরুদ্ধে আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাহমুদুল হক বলেন, দুর্নীতির মামলায় সিআইডির এসআই মো. নওয়াব আলীর স্ত্রী গোলজার বেগম আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালতে জামিন আবেদনের শুনানিকালে দুদকের পক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। শুনানি শেষে আদালত গোলজার বেগমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। ৬ এপ্রিল পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করা হয়েছে।


আরও খবর



পাথরঘাটায় অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর পুড়ে ছাই

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি:

বরগুনার পাথরঘাটায় বসতঘরে আগুন লেগে পুড়ে ছাই হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে পাথরঘাটা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউনুস হাওলাদারের বসতঘরে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

পরে পাথরঘাটা ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় একঘন্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সুলতানা নাদিরা এমপির পক্ষ থেকে ঘটনাস্থলে ছুটে যান পাথরঘাটা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ওয়ালিদ মক্কি ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ সুজন। এসময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে অর্থ প্রদান করা হয় এবং বসত ঘর নির্মাণের ক্ষেত্রে টিনসহ যাবতীয় কিছু যা দরকার তা দেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়।

ঘটনা সূত্রে জানা যায়, চা বানাতে ইউনুস হাওলাদার ঘরে গ্যাস সিলিন্ডারের চুলা জ্বালাতে গেলে হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়, এতে ইউনুস আগুনে দগ্ধ হয়। ওই আগুন পুরো ঘরে ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবেশীরা ছুটে আসে তারা নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে পাথরঘাটা ফায়ার সার্ভিসকে জানালে তারা এসে এক ঘন্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। ততক্ষণে মালামালসহ বসতঘরটি সম্পূর্ণ পড়ে ছাই হয়ে যায়। এই ঘটনায় ঘরে থাকা স্বর্ণ অলঙ্কার নগদ ৫০ হাজার টাকা পুড়ে হয়ে গেছে বলে জানায় ওই ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার। এতে অন্তত ৫ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন পরিবার।


আরও খবর



গরমে ক্লান্তি দূর করবে চিয়া সিড

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

গরমে লেবুর ঠান্ডা পানি মন জুড়িয়ে দেয়। কিন্তু অনেকেই গলা ভেজান কোল্ড ড্রিংসে। এই ধরনের পানীয় স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ওজন বাড়িয়ে দেয় এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে কোল্ড ড্রিংস ছাড়ুন। এই গরমের ফল আর সুপারফুড চিয়া সিড দিয়ে শরবত বানিয়ে খান। এতে ক্লান্তি দূর হবে।

এই বীজে প্রচুর ফাইবার রয়েছে। চিয়া সিডের পানি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার পাশাপাশি ওজন কমাতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মুক্তি দেয়। রক্তে সুগার লেভেল ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

চিয়া সিডের মধ্যে থাকা ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড নামের এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

চিয়া সিডের শরবত বানাতে বেশি কষ্ট করতে হয় না। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ চিয়া সিড ভিজিয়ে রাখলেই কাজ শেষ। তবে, এই চিয়া সিড পানিকে আরও মজাদার বানাতে পারেন।

লেবু ও চিয়া সিডের পানি : পাতিলেবুর রস দিয়ে লেবুর পানি বানিয়ে নিন। চিনির বদলে এই পানিতে মধু মেশান। কয়েকটা পুদিনা পাতা পানিতে মিশিয়ে দিন। একদম শেষে এক চামচ ভেজানো চিয়া সিড মিশিয়ে দিন। এবার এই মিশ্রণটি ফ্রিজে রেখে দিন। রোদ থেকে বাড়ি ফিরে এই লেবুর পানিতে চুমুক দিন। এক নিমেষে সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে।

তরমুজ ও চিয়া সিডের পানীয় : তরমুজের শরবত শরীরকে ঠান্ডা ও হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। তরমুজের শরবতের সঙ্গে চিয়া সিড মিশিয়ে দিলে এর স্বাস্থ্য গুণ বেড়ে যায়। ব্লেন্ডারে তরমুজ ব্লেন্ড করে নিন। এবারে এতে পুদিনা পাতা ও লেবুর রস মিশিয়ে দিন। একদম শেষে এক চামচ ভেজানো চিয়া সিড মিশিয়ে দিন। এই পানীয় ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করুন। তারপর খান। শরীরে সতেজতা এনে দেবে এই পানীয়।

নিউজ ট্যাগ: চিয়া সিড

আরও খবর



অবন্তিকা আত্মহত্যা : জামিনে মুক্তি পেয়েছেন শিক্ষক দ্বীন ইসলাম

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তবে আরেক অভিযুক্ত সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকী এখনও কারাগারে আছেন। বুধবার (৮ মে) বিকালে কুমিল্লা কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন।

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফিরোজ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, হাইকোর্টের নির্দেশে বুধবার দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। দুপুরের পর কোর্টের অর্ডারটি হাতে পাই। এরপরই তাকে কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়। পরিবারের সদস্যরা এসে তাকে গ্রহণ করে নিয়ে গেছে।

১৫ মার্চ রাত ১০টার দিকে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকী আম্মান ও সাবেক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে দায়ী করে কুমিল্লার নিজবাড়িতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন আইন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। এরপরই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে উত্তাল হয়ে পড়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর ১৭ মার্চ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটামের ছয় ঘণ্টার মধ্যেই ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকী আম্মানকে আটক করেছিল পুলিশ। ওই দিন রাতে থানা-পুলিশ তাদের আটক করে। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করে। পরে রিমান্ড শেষে দ্বীন ইসলামকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

নিউজ ট্যাগ: ফাইরুজ অবন্তিকা

আরও খবর



মানবপাচার মামলায় ফের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর মিরপুর থানায় দায়ের করা মানবপাচার আইনের এক মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে চার দিনের রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। রবিবার (৫ মে) বিকালে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তারের আদালত এই আদেশ দেন।

এদিন ভুয়া মৃত্যু সনদ প্রদানের অভিযোগে করা মামলায় তিন দিনের রিমান্ড শেষে তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। তখন এ মামলায় তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর জোনাল টিমের উপপরিদর্শক মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

এ ছাড়া মানবপাচার আইনের আরেক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোসহ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে ডিবি পুলিশ। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুবের আদালত এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখান।

এর আগে রাজধানীর মিরপুর থেকে গত বুধবার রাতে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মিরপুর জোনাল টিম। তার বিরুদ্ধে এরই মধ্যে মিরপুর মডেল থানায় ৩টি মামলা করা হয়। আরও কয়েকটি মামলার প্রস্তুতি চলছে।

গত বৃহস্পতিবার মিল্টনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমে জাল মৃত্যুসনদ দেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এদিকে মিল্টন সমাদ্দারের গ্রেপ্তার হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে মিরপুরের পাইকপাড়া এবং বরিশালের উজিরপুরের সাধারণ মানুষজন। এ ছাড়া বুধবার রাতেই রাজধানীতে আনন্দ মিছিল করে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ নামের একটি সংগঠন। গ্রেপ্তারের পর থেকেই ভুক্তভোগীদের অনেকে মিল্টনের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে শুরু করেছেন।

প্রসঙ্গত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক কোটি ষাট লাখের বেশি অনুসারী রয়েছে মিল্টন সমাদ্দারের। অভিযোগ রয়েছে এ বিশাল অনুসারীদের কাজে লাগিয়ে তার মূল টার্গেট ছিল বিভিন্ন মানবিক কাজ প্রচার করে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করা।


আরও খবর



রাফাহ শহরে ইসরায়েলের ব্যাপক গোলাবর্ষণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আন্তর্জাতিক হুঁশিয়ারিকে অবজ্ঞা করে, পরিকল্পিত স্থল অভিযানের অংশ হিসেবে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার রাফাহ শহরের পূর্ব প্রান্তে ইসরায়েল ব্যাপক কামানের গোলাবর্ষণ করছে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ তথ্য দিয়েছেন। খবর আলজাজিরার।

ইসরায়েলি বাহিনী গাজা উপত্যকার মধ্যাঞ্চলে তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তু নতুন করে নির্ধারণ করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিশেষ করে শরণার্থী শিবিরগুলো এখন আক্রমণের প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এক্ষেত্রে হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু এখন নুসেইরাত ও বুরেজি শরণার্থী শিবির ও দেইর এল-বালাহ শহর।

এদিকে, গাজার গণকবর পাওয়ার খবরে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেছেন, সব ধরনের ফরেনসিক প্রমাণ সংরক্ষণ করা এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক তদন্ত আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘকে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের আইনি দখল নেওয়ার অনুমতি দেওয়ার জন্য এখন আইন প্রণয়ন বিভাগের আদেশ নিতে হবে।

অন্যদিকে, গাজা উপত্যকায় সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহের জন্য আন্তর্জাতিক তদন্তকারীদের প্রবেশে বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল।

এ প্রসঙ্গে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচের সাবেক পরিচালক রথ বলেছেন, যুদ্ধের মধ্যেও তদন্তের জন্য গণকবর থেকে প্রমাণ সংগ্রহ করা অসম্ভব নয়। বিষয়টি দুই পক্ষের সহযোগিতার ওপর নির্ভর করছে। তবে ইসরায়েল এমন স্বাধীন তদন্ত হোক, তা চাইবে না।

জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন গাজার গণকবরে ৩৯২টি মরদেহ পাওয়ার ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়ে আসছে।


আরও খবর