আজঃ সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে বায়ার্নের টানা ১১তম শিরোপা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

জার্মান বুনডেসলিগায় আধিপত্য ধরে রেখেছে বায়ার্ন মিউনিখ। মাইন্সের সঙ্গে ডর্টমুন্ডের ড্র, আর কোলনের বিপক্ষে বায়ার্নের জয়ে টানা ১১তম বারের মতো বুন্দেসলিগার শিরোপা জিতল বাভারিয়ান জায়ান্টরা।

জার্মানির শীর্ষ লিগে শনিবারের ম্যাচে কোলনকে ২-১ গোলে হারায় বায়ার্ন। একই সময়ে হওয়া দিনের অন্য ম্যাচটিতে ডর্টমুন্ড ও মাইন্সের মধ্যে ২-২ গোলে ড্র হয়।

এদিন লিগের শেষ ম্যাচে ৮ মিনিটে প্রথম লিড নেয় বায়ার্ন মিউনিখ। অন্যদিকে ১৫ মিনিটে পিছিয়ে পড়ে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। প্রথমার্ধে সেবাস্তিয়ান হেলার পেনাল্টি মিস করলে লিগ টেবিলে শীর্ষস্থান নিয়ে ম্যাচ শুরু করা ডর্টমুন্ড ম্যাচে ফেরার সুযোগ হারায়। ওই সুযোগ নিয়ে ২৪ মিনিটে মাইৎস দ্বিতীয় গোল করে। বায়ার্ন ১-০ গোলের লিডে এবং ডর্টমুন্ড ২-০ গোলে পিছিয়ে প্রথমার্ধ শেষ করে।

দ্বিতীয়ার্ধের ৬৯ মিনিটে এক গোল শোধ করে ডর্টমুন্ড। দলটি যখন সমতায় ফেরার চেষ্টায় তখন তাদের ভাঙা স্বপ্ন জোড়া লাগার আশা জাগায় কোলন। ৮১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে সমতায় ফেরে দলটি। মন ভেঙে দেয় বায়ার্নের। ম্যাচে বায়ার্ন সমতা করলে এবং ডর্টমুন্ড হারলেও চ্যাম্পিয়ন হতো ডর্টমুন্ড।

ম্যাচের ৮৯ মিনিটে তরুণ জামাল মুসিয়ালা গোল করে বায়ার্ন মিউনিখকে লিডে ফেরায়। ওই গোলে জয় নিয়ে উৎসবের আমেজে মাঠ ছাড়ে দলটি। অন্যদিকে ডর্টমুন্ড যোগ করা সময়ে গোল করে ২-২ গোলের সমতা করে মাঠ ছাড়ে। কিন্তু তাতে একটা পয়েন্ট পেলেও লাভ হয়নি ডর্টমুন্ডের।

৩৪ ম্যাচে ৭১ পয়েন্ট নিয়ে টানা ১১তম বুন্দেসলিগা জিতলো বায়ার্ন। ৭১ পয়েন্ট নিয়ে রানার্সআপ ডর্টমুন্ড। গোলব্যবধানে বায়ার্ন (৫৪) পেছনে ফেলে ডর্টমুন্ডকে (৩৯)।


আরও খবর



প্রধান বিচারপতির পর ৫ বিচারপতির পদত্যাগ

প্রকাশিত:শনিবার ১০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের পদত্যাগের পর আপিল বিভাগের আরও পাঁচ জন বিচারপতি পদত্যাগ করেছেন।

শনিবার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যায় আইন মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন তারা। আইন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

পদত্যাগকারী ৫ বিচারপতি হলেন- বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন।

এর আগে, সকালে প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পদত্যাগ দাবিতে সকালে সুপ্রিম কোর্ট ঘেরাও করেন আন্দোলনকারীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে শিক্ষার্থী, আইনজীবীসহ আন্দোলনকারীরা সেখানে বিক্ষোভ করেন।

পরে বেলা দেড়টার দিকে নীতিগতভাবে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত জানান ওবায়দুল হাসান। পরে বেলা আড়াইটার দিকে আইন মন্ত্রণালয় সূত্র তার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এদিকে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান পদত্যাগ করায় আপিল বিভাগের বিচারপতি আশফাকুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচাপতি করা হয়েছে।

তবে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি আশফাকুল ইসলামকে নন, বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদকে দেখতে চান শিক্ষার্থীরা। এজন্য অনতিবিলম্বে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে রেফাতকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করতে হবে বলে তারা আল্টিমেটামও দিয়েছেন। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনে যাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।


আরও খবর



১৫ আগস্ট শ্রদ্ধা জানাতে অনুমতি চেয়েছে আওয়ামী লীগ

প্রকাশিত:সোমবার ১২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুতি নিচ্ছে আওয়ামী লীগ।

এ জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছে বলে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।

গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর আত্নগোপনে চলে যায় আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাসহ দলটির তৃণমূলের নেতাকর্মীদের অনেকে।

এমন অবস্থায় ১৫ আগস্ট ঘিরে আওয়ামী লীগের পরিকল্পনা নিয়ে বিবিসি দলের শীর্ষ কয়েকজন নেতার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে।

এই কর্মসূচিকে ঘিরে দলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নতুন সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।

হানিফ বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ওই এলাকার নিরাপত্তার জন্য দলের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আমরা আশা করি সেই অনুমতি দেওয়া হবে।

এর আগে রোববার রাতে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে দলীয় নেতাকর্মীদের ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর অনুরোধ জানান।


আরও খবর
ঢাকায় এসেছেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান

শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ভারতীয় সব ব্র্যান্ডের লবণ ও চিনিতে পাওয়া গেছে প্লাস্টিক কণা

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতীয় খোলা কিংবা প্যাকেটজাত ছোট-বড় সব ব্র্যান্ডের লবণ এবং চিনিতে মাইক্রোপ্লাস্টিক কণা পাওয়া গেছে। সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্লাস্টিক কণা পাওয়া গেছে আয়োডিনযুক্ত লবণগুলোতে। লবণগুলোতে বিভিন্ন রঙের পাতলা তন্তু আকারে প্লাস্টিক কণাগুলো ছিল।

মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ্য করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লবণ এবং চিনিতে মাইক্রোপ্লাস্টিক শিরোনামে প্রকাশিত ওই গবেষণাটি পরিচালনা করেছে টক্সিকস লিংক নামে একটি গবেষণা সংস্থা। এ ক্ষেত্রে সংস্থাটি ভারতের বাজারে পাওয়া যায় এমনসাধারণ লবণ, রক সল্ট, সি সল্ট এবং খোলা লবণসহ অন্তত ১০ ধরনের লবণ পরীক্ষা করেছে। আর অনলাইন এবং স্থানীয় বাজারগুলো থেকে সংগ্রহ করা ৫ ধরনের চিনি নিয়ে পরীক্ষা করে তারা।

টক্সিকস লিংকের গবেষণায় বেরিয়ে আসে পরীক্ষা করা সবগুলো লবণ এবং চিনিতেই মাইক্রোপ্লাস্টিক কণার উপস্থিতি ছিল। এসব মাইক্রোপ্লাস্টিক উপাদান পরীক্ষা করা লবণ ও চিনিতে ফাইবার, পেলেট, ফিল্মস এবং ফ্র্যাগমেন্টস রূপে বিরাজ করছিল। প্লাস্টিক কণাগুলোর আকার শূন্য দশমিক এক মিলিমিটার থেকে ৫ মিলিমিটার পর্যন্ত।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্লাস্টিক কণা পাওয়া গেছে আয়োডিনযুক্ত লবণগুলোতে। লবণগুলোতে বিভিন্ন রঙের পাতলা তন্তু আকারে প্লাস্টিক কণাগুলো ছিল।

টক্সিকস লিংক সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক রবি আগারওয়াল বলেছেন, আমাদের গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল মাইক্রোপ্লাস্টিকের বিদ্যমান বৈজ্ঞানিক ডাটাবেসে অবদান রাখা, যেন বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক-চুক্তি একটি টেকসই পদ্ধতিতে এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারে।

টক্সিকস লিংকের সহযোগী পরিচালক সতীশ সিনহা বলেছেন, আমাদের গবেষণায় সব লবণ এবং চিনির নমুনায় যথেষ্ট পরিমাণে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে এবং মানব স্বাস্থ্যের ওপর মাইক্রোপ্লাস্টিকের দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যের প্রভাব সম্পর্কে জরুরি ও ব্যাপক গবেষণার আহ্বান জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লবণের নমুনায় মাইক্রোপ্লাস্টিকের ঘনত্ব প্রতি কিলোগ্রামে ৬.৭১ থেকে ৮৯.১৫ টুকরো পর্যন্ত। অন্যদিকে চিনির নমুনাগুলোতে মাইক্রোপ্লাস্টিকের ঘনত্ব প্রতি কিলোগ্রামে ১১.৮৫ থেকে ৬৮.২৫ টুকরা পর্যন্ত ছিল।

বিশ্বজুড়ে মাইক্রোপ্লাস্টিক এখন একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের নাম। কারণ এই প্লাস্টিক স্বাস্থ্য এবং পরিবেশ উভয়েরই ক্ষতি করতে পারে। প্লাস্টিকের এই ক্ষুদ্র কণাগুলো খাদ্য, পানি ও বাতাসের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

সাম্প্রতিক গবেষণায় ফুসফুস, হৃৎপিণ্ড, এমনকি মায়ের দুধ এবং অনাগত শিশুর অঙ্গেও মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে।


আরও খবর
উত্তরপ্রদেশে ভবন ধসে নিহত ৮, আহত ২৮

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




প্রভাবশালীদের নামে-বেনামে ঋণ আত্মসাতের হিসাব হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৮ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করা শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা নামে-বেনামে কত টাকা ঋণ আত্মসাৎ করেছে, তার হিসাব করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যাংকিং খাতে ব্যাপক দুর্নীতি ও প্রতারণার মাধ্যমে নামে-বেনামে বিপুল পরিমাণের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন এবং তা বিদেশে পাচার করেছেন, যার সঠিক পরিমাণ নির্ণয়ের কাজ চলমান।

এ আত্মসাৎকৃত অর্থের পরিমাণ লক্ষাধিক কোটি টাকার ওপরে মর্মে ধারণা করা যায় বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

প্রভাবশালীদের নাম উল্লেখ না করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ধরনের দুর্নীতি ও অর্থ পাচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ইতোমধ্যে সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এরইমধ্যে ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংকের পর্ষদগুলো পুনর্গঠন করা হয়েছে। অবশিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহে সংস্কার কার্যক্রম শুরু হবে। নতুন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আত্মসাৎকৃত এসব অর্থের প্রকৃত তথ্য সংগ্রহ করা হবে এবং তাদের মাধ্যমে আত্মসাৎকৃত অর্থের প্রকৃত পরিমাণ নির্ণয়ের লক্ষ্যে অডিট কার্যক্রম শুরু করা হবে।

অর্থ আত্মসাৎকারীদের বিচারের প্রতি সরকারের কঠোর মনোভাবের ইঙ্গিত করে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে বলা হয়,  ব্যাংকসমূহের নতুন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিএফআইউই, সিআইডি ও দুদকের সহায়তা নিয়ে আত্মসাৎকারীদের স্থানীয় সম্পদ অধিগ্রহণ ও বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনার মাধ্যমে আত্মসাৎকৃত অর্থ পুনরুদ্ধারে কাজ শুরু হয়েছে। অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার সহায়তা চেয়ে ইতোমধ্যে যোগাযোগ শুরু করেছে সরকার।

শীঘ্রই ব্যাংকিং কমিশন গঠনের কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে বলা হয়, কমিশন সংশ্লিষ্ট প্রতিটি ব্যাংকে তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত চিত্র প্রকাশ করবে এবং ব্যাংকগুলোর পুনর্গঠনের জন্য ছয়মাসের মধ্যে একটি বাস্তবায়নযোগ্য রোডম্যাপ প্রণয়ন করবে।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের লক্ষ্য হলো সকল আর্ন্তজাতিক মানদণ্ড পরিপালনে সক্ষম একটি শক্তিশালী ব্যাংকিং খাত গড়ে তোলা। তবে এই উদ্দেশ্যে সফল করতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সময়, আন্তর্জাতিক কারিগরি সহায়তা ও অর্থের প্রয়োজন হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকার অর্থ আত্মসাৎকারীদের দেশি-বিদেশি সম্পদ অধিগ্রহণ এবং বিদেশ হতে ফেরত এনে ব্যাংকগুলোকে পুনর্গঠনের লক্ষ্যে কার্যক্রম হাতে নিচ্ছে।

ব্যাংকগুলোর এই পুনর্গঠন এবং আর্থিক খাতের কাঠামোগত সংস্কার সময় সাপেক্ষ ব্যপার। তবে সরকার বাংলাদেশের আর্থিক খাতকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করার ব্যপারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।


আরও খবর
ইনু ফের ৪ দিনের রিমান্ডে

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




চরফ্যাশনে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন শিক্ষার্থীরা

প্রকাশিত:শনিবার ১০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসাইন, চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি

Image

ভোলার চরফ্যাশনে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ভোলা-চরফ্যাশন মহাসড়কের যানজট নিরসনে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। এসময় তাদের সাথে একত্রিত হয়ে বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যদেরকেও যানজট নিরসনের কাজ করতে দেখে গেছে।

শনিবার (১০ আগস্ট) দিনব্যাপী শতাধিক শিক্ষার্থী একত্রিত হয়ে ভোলা-চরফ্যাশন মহাসড়কসহ উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে দলে দলে বিভক্ত হয়ে কাজ করেন তারা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কে অবস্থান নিয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছেন শিক্ষার্থীরা। কারো হাতে লাঠি, মুখে বাঁশি। ট্রাফিক পুলিশের মতো ইশারা-ইঙ্গিতের মাধ্যমে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন তারা। এদিকে রাস্তায় পুলিশ প্রশাসনকে দেখা যায়নি। তবে সতর্কতা অবস্থানে দেখা গেছে নৌবাহিনীদেরকে।

চরফ্যাশন কলেজের ইয়ামিন, অয়ন, রনিসহ একাধিক শিক্ষার্থী জানান, রাস্তায় যে ট্রাফিক পুলিশ নেই, তা বোঝা যাচ্ছে না। আমরা খুব সুন্দরভাবে সড়কের নিয়ন্ত্রণনে নিয়েছি। যতদিন পুলিশ তাদের কাজে না ফিরবেন ততদিন পর্যন্ত আমরা সড়কের শৃঙ্খলা ঠিক রাখতে কাজ করে যাবো।

পথচারীরা বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীরা সড়কের যানজট নিরসনের কাজ করছে এতে আমরা খুবই খুশি। তারা বলেন, নতুন উদ্যোগে নতুন উদ্যমে দেশটি এগিয়ে যাক।


আরও খবর