চোটের জন্য গ্রুপ
পর্বের দু’টি ম্যাচে খেলতে পারবেন না তিনি।
সুইৎজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচের দিন মাঠেও গেলেন না নেইমার। হোটেলেই তাঁর চিকিৎসা
চলল। ব্রাজিল দলে চোট পাওয়া আর এক ফুটবলার দানিলো অবশ্য বাকি দলের সঙ্গে স্টেডিয়ামে
গেলেন উৎসাহ দিতে।
জানা গিয়েছে,
হোটেলের ঘরে নেইমারের ফিজিয়োথেরাপির সেশন ছিল। তাই দলের সঙ্গে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত
নেন। হোটেলের ঘরে বসেই খেলা দেখান তিনি। দলের তরফেও কোনও আপত্তি করা হয়নি। দলের প্রধান
লক্ষ্য যত দ্রুত সম্ভব নেইমারকে সুস্থ করে তোলা। সে কারণেই চিকিৎসকরা দিন রাত খাটছেন।
সোমবারের ম্যাচে
নেইমারের জায়গায় নামানো হয়েছিল ফ্রেডকে। রদ্রিগোর খেলার কথা থাকলেও ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের
ফুটবলারকেই বেছে নেন তিতে। আক্রমণ ভাগে রিচার্লিসনের পাশে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল লুকাস
পাকুয়েতাকে। রাইট ব্যাকে দানিলোর জায়গায় স্বাভাবিক ভাবেই খেলেছেন এদের মিলিটাও।
সার্বিয়া ম্যাচে
চোট পাওয়ার পর নেইমার সমাজমাধ্যমে এক পোস্টে লেখেন, ব্রাজিলের জার্সি পরার গর্ব এবং
ভালবাসা বোঝানো সম্ভব নয়। আমাকে যদি ঈশ্বর জিজ্ঞেস করেন কোন দেশে জন্ম নিতে চাও, আমি
বলব ব্রাজিল। আমি জীবনে কিছু সহজে পেয়ে গিয়েছি, এমন নয়। আমাকে সব সময় নিজের স্বপ্ন
এবং লক্ষ্যের দিকে দৌড়তে হয়েছে।