আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

দক্ষিণাঞ্চলে দখল হচ্ছে খাল দূষণ হচ্ছে নদী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুলাই ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মোছাদ্দেক হাওলাদার, বরিশাল প্রতিনিধি

Image

প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দখল ও দূষণে নাব্যতা হারিয়ে ক্রমেই অস্তিত্ব হারাতে বসেছে বরিশালসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলের এক সময়ের খরস্রোতা নদী ও খাল। দখলকারীদের রাক্ষুসে থাবা এখনই থামানো না গেলে মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে নদী মাতৃক এ অঞ্চলের অধিকাংশ নদী ও খাল।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, কীর্তনখোলা নদীকে ঘিরে গোড়াপত্তন হয়েছিল বরিশাল শহরের। আজ দখল-দূষণে জৌলুস হারাচ্ছে সেই কীর্তনখোলা। নদীর দুই তীরে ডকইয়ার্ড, গোডাউন, কারখানাসহ বিভিন্ন স্থাপনার কারণে ক্ষীণ হয়ে যাচ্ছে নদী। এতে নদী তার স্বাভাবিক গতি-প্রকৃতি হারাতে বসেছে। অপরদিকে নগরবাসীর উন্মুক্ত জায়গায় ফেলা বর্জ্য ড্রেন, নালা হয়ে খালের পানিতে গিয়ে মিশছে। সেই খালের পানি যাচ্ছে কীর্তনখোলায়। এতে নদীর পানিও দূষিত হচ্ছে। এছাড়াও নগরীর খালগুলোর অবস্থাও খারাপ। ময়লা-আবর্জনা ফেলা ও সংস্কারের অভাবে ক্রমশ সরু হয়ে গেছে এসব খাল।

বিশ্লেষকরা বলছে, এসব থেকে সহজেই ধারণা করা যায়, ধান-নদী-খালের দেশ বরিশালের সামনে বড় বিপদ আসছে। জলবায়ু পরিবর্তনে যে বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে, তা যদি সত্যি হয় তাহলে বরিশালের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। এ বিপর্যয় মোকাবেলা করতে হলে খাল-নদী দখল ও দূষণের বিরুদ্ধে সরকারী এবং বেসরকারী সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি বরিশালকে বাঁচাতে দখলদারদের প্রতিরোধ এবং দূষণকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনী ব্যবস্থা নিতে হবে।

সূত্রমতে, কীর্তনখোলা নদীবিধৌত বরিশাল নগরীতে ইতোমধ্যে ২২টি খাল দখল-দূষণে মরে গেছে। যে কয়েকটি টিকে আছে, তাও স্থানীয়রা নর্দমা হিসেবে ব্যবহার করছে। ফলে ক্রমেই নদী মরে গিয়ে পরিবেশ হুমকির মুখে পরেছে। শুধু নগরীর মধ্যদিয়ে প্রবাহিত খালগুলো নয়, এবার পরিবেশ বিপর্যয়ের হুমকিতে পরেছে খোঁদ কীর্তনখোলা নদী। নগরীর পাশ ঘেঁষে বহমান এ নদী পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে আসছে। কিন্তু নদীর তলদেশে পলিথিন ও প্লাস্টিক বজ্যের আস্তরণ পরার কারণে নদীর ভবিষ্যত নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

নদী ড্রেজিংয়ের কাজে নিয়োজিত শ্রমিকরা জানিয়েছেন, নদীর তলদেশের বেশ কয়েকটিস্থানে পলিব্যাগের আস্তরণ পরেছে। মূলত নগরীর ভেতরকার খাল থেকে এসব পলিথিন ও ময়লা-আবর্জনা কীর্তনখোলায় নির্গত হয়। এছাড়া বড় একটি অংশ বিলাস বহুল নৌযান কর্তৃপক্ষ ও যাত্রীদের অসচেতনার কারণে হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে বুড়িগঙ্গার মতো করুণ পরিণতি হতে পারে শান্ত-স্নিগ্ধ রূপবতী কীর্তনখোলার।

একইভাবে জেলার গৌরনদী উপজেলার মধ্যদিয়ে বহমান খরস্রোতা পালরদী নদী দখল ও দূষণে এখন মরা খালে পরিণত হয়েছে। অস্তিত্ব হারাতে বসেছে গৌরনদীর ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ আড়িয়াল খাঁ নদীর শাখা পালরদী নদী। নাব্যতা হ্রাসের কারণে নদীর কোথাও এখন হাঁটু পানি। ঢাকা থেকে যাত্রীবাহী লঞ্চ এখন আর গৌরনদী হয়ে তার শেষ গন্তব্যস্থল দক্ষিণাঞ্চলের সর্ববৃহৎ ব্যবসায়ীক বন্দর টরকীতে যেতে পারছেনা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, নদীর উভয় তীরে জেগে ওঠা চর দখল করে প্রভাবশালীরা গড়ে তুলেছেন ঘর-বাড়ী, দোকান-পাটসহ বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা। তারা জাল কাগজপত্র তৈরী করে সরকারি খাস জমির মালিকানা দাবি করছেন। এমনকি কয়েকজন প্রভাবশালীরা গৌরনদী, টরকী বন্দরসহ বিভিন্নস্থানে নদী দখল করে পাকা দালান তৈরী করেছেন। ময়লা আবর্জনা ফেলে নদী দূষণ করা হচ্ছে। সবকিছু দেখেও না দেখার ভান করছেন স্থানীয় প্রশাসন। এ কারণে জনসাধারণের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

এদিকে বিভাগের ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া উপজেলায় অর্ধশতাধিক কৃষক গণস্বাক্ষর দিয়েও রক্ষা করতে পারছে তাদের কৃষি কাজে ব্যবহারিত হওয়া একটি খাল। প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে  খালটি দখল করে স্থাপনা নির্মান করছে উপজেলা কৃষি অফিসের এক উপ-সহকারী কর্মকর্তা। সরেজমিনে দেখাগেছে, উপজেলার আমুয়া ইউনিয়নের বটতলা বাজারে শতবছরের পুরাতন একটি খাল দখল করে স্থাপনা নির্মান করছে কাঠালিয়া উপজেলা কৃষি অফিসের উপ-সহকারী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান খোকন। যদিও তার দবি  একটি ঘর এখানে অর্ধশত বছর আগ থেকে ছিলো, এখন সেটি মেরামত করা হচ্ছে। তবে স্থানীয় কৃষকদের দাবি খালটি দখল করার ফলে তাদের কৃষিকাজ বাঁধাগ্রস্থ হবে। এদিকে দখলের বিষয়ে স্থানীয় ভূমি অফিস বাঁধা দিলেও তা মানেননি খোকন। বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে হুমকির মুখে পড়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। সম্প্রতি ঐ এলাকার ৪২ জন কৃষক উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা বরাবর গণস্বাক্ষর দিয়ে খালটি রক্ষার জন্য একটি লিখিত অভিযোগ করছে।

অভিযোগে জানাগেছে, বটতলা এলাকার শতবছরের পুরাতন খালের একাংশ দখল করে ঘর নির্মান করছে কৃষি অফিসের উপ-সহকারী আসাদুজ্জামান খোকন। খাল দখলের ফলে শত শত একর জমির চাষাবাদ হুমকির মুখে পড়ছে।

স্থানীয় কৃষকরা জানান, শুধু খাল দখলই নয় প্রভাব দেখিয়ে সাধারণ মানুষের জমিজমা মিথ্যা দলিলপত্র তৈরি করে দখল করারও অভিযোগ রয়েছে তার (খোকন) বিরুদ্ধে। বর্তমানে সরকারী খালটি নিজেদের দাবি করে খালের মধ্যে পাকা স্থাপনা করেছেন তিনি। খালের পানি চলাচলের গতিপথ নষ্ট করে দিনে দুপুরে অতিরিক্ত লোক নিয়ে দ্রুত নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন খোকন ও তার সহযোগীরা।

কৃষক মিলন, সেলিম, জামাল, আলআমিন, তপন শীল ও মোঃ ফারুকসহ একাধিক ভুক্তভোগী বলেন, তার হুমকি ও দাপটে কেউ মুখ আছেন। আমরা প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা কামনা করছি।

এবিষয়ে কাঠালিয়ার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মিজানুর রহমান চঞ্চল বলেন, সরেজমিনে তদন্ত করে শিগ্রই ব্যবস্থা নেয়া হবে। খাল দখলকারীদের কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা।

একই উপজেলার সদর ইউনিয়নের উত্তর আউরা (গুদিকাটা) হয়ে কাঠালিয়া থানার সম্মূখ দিয়ে ফকির বাড়ি হয়ে বড় কাঠালিয়ার সাথে মিলিত হয়েছে ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি খাল। এক সময়ের খরস্রোতা এই খালটি আজ দখল ও দূষণে মরা খালে পরিণত হয়েছে। প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দখল ও দূষণে নাব্যতা হারিয়ে ক্রমেই অস্তিত্ব হারাতে বসেছে কাঠালিয়া থানা সম্মূখের এক সময়ের খরস্রোতা খালটি। এখনই দখলকারীদের রাক্ষুসে থাবা এখনই থামানো না গেলে কাঠালিয়া উপজেলার মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে খালটি।

খালের উভয় তীর দখল করে প্রভাবশালীরা গড়ে তুলেছেন ঘর-বাড়ী, দোকান-পাটসহ বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা। পাশাপাশি খালটি ময়লা আবর্জনা ফেলে দূষণ করা হচ্ছে। খালের মধ্যে ময়লা আবর্জনা ফেলার কারণে এখন ময়লার ভাগাড় হয়ে দাঁড়িয়েছে অধিকাংশ খাল। সেই সাথে বাসাবাড়ির বাথরুমের মলমূত্রের ট্যাংকি খালের মধ্যে দেয়ায় পানির সঙ্গে মলমূত্র মিসে দূষিত হচ্ছে খালের পানি। তবে অধ্যাবদি সবকিছু দেখেও না দেখার ভান করছেন স্থানীয় প্রশাসন। ফলে জনসাধারণের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

খাল দখলকারীরা যতো বড়ই প্রভাবশালী হোক না কেন অবিলম্বে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি সচেতন মহলের।

অপরদিকে বরিশাল নগরীর ঐতিহ্যবাহী জেল খালসহ অধিকাংশ খাল কতিপয় প্রভাবশালীর আগ্রাসী থাবায় দখল হয়ে যাচ্ছে। এছাড়া খালের মধ্যে ময়লা আবর্জনা ফেলার কারণে এখন ময়লার ভাগাড় হয়ে দাঁড়িয়েছে অধিকাংশ খাল।

নদী-খাল বাঁচাও আন্দোলন কমিটির নেতারা বলেন, নদী ও খাল দখলকারীরা যতো বড়ই প্রভাবশালী হোক না কেন অবিলম্বে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। নতুবা খুব শীঘ্রই নদী ও খালের জেলা বরিশালসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলের অধিকাংশ নদী ও খাল মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে।

নিউজ ট্যাগ: বরিশাল

আরও খবর



নতুন আলোচনায় অস্কারজয়ী অভিনেত্রী এমা স্টোন

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অস্কারজয়ী হলিউড অভিনেত্রী এমা স্টোন। গেল বছরটি পুওর থিংস সিনেমা দিয়ে দুর্দান্ত কেটেছে তার। আবারও বড়পর্দায় ফিরছেন তিনি। দ্য ইকোনমিক টাইমসের সূত্র অনুসারে, এরই মধ্যে তার নতুন কাইন্ড অব কাইন্ডনেসের শুটিং সম্পন্ন হয়েছে। এখন চলছে ডাবিং। সিনেমাটি পরিচালনা করছেন গ্রিক নির্মাতা ইয়োর্গোস ল্যানথিমোস। এটি একটি অ্যান্থলজি ফিল্ম।

সিনেমায় একজন পুলিশ সদস্যের জীবনের গল্প উঠে আসবে। যেখানে দেখানো হবে- সমুদ্রের পানিতে ডুবে হারিয়ে যাওয়া তার স্ত্রী আবারও ফিরে এসেছেন। আধ্যাত্মিকভাবে তিনি তার জীবনে আবারও প্রভাব ফেলতে শুরু করেছেন। হরর ও অ্যান্থলজি ধাঁচের এই গল্পের সিনেমা নির্মাণে খরচ হবে প্রায় ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন এমা স্টোন। এ ছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে দেখা যাবে- জেসি প্লেমন্স, উলিয়াম ডিফো, মার্গারেট কুয়েলি, হং চু ও জো আলওয়েন। সিনেমাটি জুনের ২১ তারিখ বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাবে।

এদিকে নতুন আরেক খবরে আলোচনায় এমা। অভিনেত্রী তার একটি মনোবাসনার কথা জানিয়েছেন। এই অভিনেত্রী তার আসল নামে পরিচিত হতে চান। বিবিসি লিখেছে, জন্মের পর বাবা-মা নাম রেখেছিলেন এমিলি। অভিনয় ক্যারিয়ার শুরুর পর তার পেশাগত নাম হয় এমা

৩৬ বছর বয়সি এই অভিনেত্রী বলেন, এখন আমার মনে হয়, মূল নামে ডাকলেই আমি খুশি হব বেশি। আমি এমিলি হতে চাই। কিছু দিন আগে এক সাক্ষাৎকারে অবশ্য তিনি বলেছিলেন, পেশাগত নাম বাদ দিতে তিনি ভয় পাচ্ছেন।

কিছু কারণে পেশাগত নামটি আঁকড়ে ধরে থাকতে হচ্ছে। আমার সহকর্মী অভিনেতা নাথান ফিল্ডার আমাকে এম বলে ডাকে, সেটা সহজ। এমা ও এমিলির মধ্যে এম নামটি সেতু তৈরি করে- যোগ করেন অভিনেত্রী।

সিনেমার ১৭ বছরের ক্যারিয়ারে এই অভিনেত্রী দুবার অস্কার জিতেছেন। ২০১৬ সালে লা লা ল্যান্ড সিনেমায় অভিনয় করে অস্কারে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতে নিয়েছিলেন এমা। আর চলতি বছরে তিনি সেরা অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার জিতেছেন ভিক্টোরিয়ান যুগে নারী স্বাধীনতার গল্প নিয়ে ইয়োর্গস লানথিমোস নির্মিত পুওর থিংস সিনেমার জন্য।


আরও খবর



বাংলাদেশকে ১২৫ রানের লক্ষ্য দিলো জিম্বাবুয়ে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অতিথিদের হাত খুলে ব্যাট করতে দেয়নি বাংলাদেশ। পেস-স্পিনের ইন্দ্রজালে জিম্বাবুয়েকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে অল্পতেই আটকে রেখেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। তাতে ২০ ওভারে ১২৪ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকে হারায় জিম্বাবুয়ে। শেখ মেহেদীর বল হালকা টার্ন করে আঘাত হানে স্টাম্পে। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরতে হয় তাকে।

এর আগে অবশ্য প্রথম ওভারে শরিফুল ইসলামকে দুইবার সীমানার ওপারে পাঠিয়ে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন এই ম্যাচ দিয়ে কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে অভিষিক্ত ওপেনার জয়লর্ড গামবি।

নিজের দ্বিতীয় ওভারেও মার খেতে হয় শরিফুলকে। তার প্রথম তিন বলে টানা তিন চার হাঁকান তিনে নামা ব্রায়ান বেনেট।

এরপরই শুরু জিম্বাবুয়ের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল। ৩৬ থেকে ৪১ এই ৫ রানের মধ্যেই ৬ উইকেট হাওয়া জিম্বাবুয়ের।

১৮ মাস পর জাতীয় দলে ফিরে সাইফউদ্দিন তুলে নেন ওপেনার গামবির (১৭) উইকেট। শেখ মেহেদীর করা পাওয়ার প্লের শেষ ওভারের প্রথম বলে রানআউট হয়ে ফেরেন বেনেটও (১৬)। পরের বলে ক্রিজে এসেই শেখ মেহেদীর বলে স্লিপে লিটন দাসের হাতে ধরা পড়েন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজাও (০)। রিভিউ নিতেও বাঁচতে পারেননি তিনি।

অভিজ্ঞ শন উইলিয়ামস আর রায়ান বার্লও রাজার মতোই গোল্ডেন ডাক নিয়ে ফেরেন। এমন ব্যাটিং ধসে দিশেহারা জিম্বাবুয়ের হাল ধরেন ক্লাইভ মাদান্দে এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। শুরুটা একদম ধীরগতির হলেও ক্রমেই দুজন দ্রুত রান তোলায় মনোযোগী হন। অষ্টম উইকেটে তাদের গড়া ৭৫ রানের জুটি ভাঙেন তাসকিন। ব্লক হোলে বল ফেলে মাদান্দের প্রতিরোধের ইতি টানেন তিনি। ৩৯ বলে ৬ চারে ৪৩ রান আসে তার ব্যাটে। ৩৪ রান করেন মাসাকাদজা।

বাংলাদশের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। দুই উইকেট যায় শেখ মেহেদীর ঝুলিতে।


আরও খবর



জামালপুরে পবিস কর্মচারীদের কর্মবিরতি চলছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুর প্রতিনিধি

Image

জামালপুরে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মধ্যে অভিন্ন চাকরবিধি বাস্তবায়নসহ ১৬টি দাবিতে ৫ম দিনের মতো কর্মবিরতি পালন করেছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) কর্মচারীরা। এ সময় তারা 'বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায়, বৈষম্যের স্থান নাই, বৈষম্য নিপাত যাক, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মুক্তি পাক' স্লোগানে মুখর করে তোলেন সমিতির প্রাঙ্গণ।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল ১০টায় পৌরসভার বেলটিয়া এলাকায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি প্রাঙ্গণে কর্মচারীরা ব্যানার, ফেস্টুন ও প্লেকার্ড নিয়ে বিদ্যুৎব্যবস্থা সচল রেখে এ কর্মবিরতি পালন করেন।

এ সময় বক্তব্য রাখেন জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লাইনম্যান আতাউর রহমান ও রাকিবুল হাসান, ডাটাএন্টি অপারেটর নাঈমা সিদ্দিকী, কানামুনা (কাজ নাই মজুরি নাই) প্রকল্পের বিলিং সহকারী আইরিন আক্তার, মিটার রিডার কাম মেসেঞ্জার (চুক্তিভিত্তিক) আসাদুজ্জামান আসাদ ও ফজলুল হক, লাইন ক্রু হৃদয় সূত্রধর ও সুখরঞ্জন রায়।

জানা গেছে, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা/কর্মচারীদের পদমর্যাদা (সরকার ঘোষিত গ্রেডিং ১-২০) ৬ মাস পিছিয়ে পে-স্কেল ও ৫% বিশেষ প্রণোদনা প্রদান, এপিও বোনাস সমহারে না দেওয়া লাইনম্যানদের নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা ও কাজের জন্য প্রয়োজনীয় লাইনম্যান ও বিলিং সহকারি পদায়ন না করা, যথাসময়ে পদন্নোতি না করা, লাইনক্রু লেভেল-১ ও মিটার রিডার কাম মেসেঞ্জার (চুক্তিভিত্তিক), বিলিং সহকারি (কানামুনা) চাকরি নিয়মিত না করা স্মারকলিপিতে অংশগ্রহণ করায় ভোলা পবিস-এর এজিএম আইটি ও এজিএম অর্থকে সাময়িক বরখাস্ত, সিরাজগঞ্জ পবিস-২ এর ডিজিএম (কারিগরি) ও এজিএম আইটি-কে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে সংযুক্ত করায়, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের শোষণ, নির্যাতন, নিপীড়ন বন্ধ ও ভবিষ্যতে আধুনিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থা গড়ার লক্ষ্যে বাপবিবো/পবিস এ অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়নের জন্যই এই কর্মবিরতি পালন করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

জেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় আড়াইশ কর্মচারী এই কর্মবিরতিতে যোগ দেন। পরে তারা ১৬টি দাবি ও বৈষম্যগুলো উত্থাপন করেন।


আরও খবর



গত ২৪ ঘণ্টায় হিটস্ট্রোকে ৭ জেলায় ৮ মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে দুইজন, পাবনায় একজন, মেহেরপুরে একজন, নরসিংদীর মাধবদীতে একজন, শরীয়তপুরে একজন, ঝালকাঠিতে একজন ও সিলেটে একজনের মৃত্যু হয়েছে।

দিনাজপুর: দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে হিট স্ট্রোকে দুজন মারা গেছেন। তারা হলেন- ফুলবাড়ী পৌর এলাকার চকসাবাজপুর গ্রামের সাবেক পৌর কাউন্সিলর মোতাহার আলী (৫৮) এবং অপরজন যশোর কোতোয়ালি থানা এলাকার রাজারহাট গ্রামের ট্রাকচালক বিল্লাল হোসেন (৫২)। মোতাহার হোসেনের ছেলে সানজিদ আহম্মেদ সুইট বলেন, কয়েক দিন ধরে জ্বর ছিল আমার বাবার। শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে হঠাৎ বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। অপরদিকে, ট্রাকমালিক সোহরাব হোসেন বলেন, যশোর থেকে পাথরের ডাস্টের ভাড়া আনতে বড়পুকুরিয়া এলাকায় যান ট্রাকচালক বিল্লাল হোসেন। গতকাল রাত ১০টার দিকে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। শুনেছি স্ট্রোক করে ড্রাইভার বিল্লালের মৃত্যু হয়েছে।

পাবনা: পাবনার চাটমোহর উপজেলায় ভুট্টা খেতে কাজ করতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে আলাউদ্দিন আলী আলাল (৪৩) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার দুপুরে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে মারা যান আলাউদ্দিন আলী আলাল। তিনি উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়য়নের নেউতিগাছা এলাকার মো. ইউসুফ আলীর ছেলে। পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সকালের দিকে চাটমোহরে ভুট্টার খেতে কাজ করতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে আলাউদ্দিন আলী আলাল অসুস্থ হয়ে পড়েন। এসময় তাকে উদ্ধার করে আটঘরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর দুপুরে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আটঘরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. কামরুজ্জামান বলেন, আমাদের এখানে সকালে ভর্তি হয়েছিল। পরে দুপুরে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। পাবনা জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ভালো বলতে পারবেন উনি কি জন্য মারা গেছেন। আলাউদ্দিন আলী হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন পাবনা জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আয়েশা সিদ্দিকা।

তিনি বলেন, প্রচণ্ড গরমে প্রতিদিনই মানুষ হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন। অনেক রোগী হাসপাতালে আসছে। চাটমোহরের আলাউদ্দিন হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে এসেছিলেন বলে আমাদের প্রাথমিক ধারণা।

এর আগে শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে পাবনা শহরে হিট স্ট্রোক করে সুকুমার দাস (৬০) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন। এদিন পাবনা শহরের রূপকথা রোডে একটি চায়ের দোকানে চা খাওয়ার সময় হিট স্ট্রোক করেন তিনি। এসময় আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সুকুমার দাস শহরের শালগাড়িয়ার জাকিরের মোড়ের বাসিন্দা।

মেহেরপুর: মেহেরপুরের গাংনীতে হিটস্ট্রোকে শিল্পী খাতুন (৪৫) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। রবিবার সকাল ৮টায় উপজেলার ষোলটাকা ইউনিয়নের রুয়েরকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিল্পী খাতুন রুয়েরকান্দি গ্রামের আবু তাহেরের স্ত্রী এবং পার্শ্ববর্তী আমতৈল গ্রামের বিল্লাল মালিথার মেয়ে। মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক শামীম হাসান বলেন, শিল্পী খাতুনের মৃত্যু হিটস্ট্রোকে হয়েছে কিনা সেটা নিশ্চিত করতে ইউএনও এবং স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বইছে। তীব্র গরমে অতি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের না হতে এবং নিজেকে সুস্থ রাখার নির্দেশনা দিয়ে মাইকিং করা হয়েছে।

নরসিংদী: নরসিংদীর মাধবদীতে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে সাফকাত জামিল ইবান (৩২) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার দুপুরে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। ইবান সদর উপজেলার মাধবদী থানার ভগীরথপুর এলাকার মৃত জাকারিয়া জামিলের ছেলে এবং শেখেরচর বাজারের কাপড় ব্যবসায়ী ছিলেন।

নরসিংদী সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকলে অফিসার (আরএমও) ডা. মাহমুদুল কবির বাশার বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয় প্রচণ্ড রোদের মাঝে চলাফেরা এবং প্রচুর ঘামের ফলেই অজ্ঞান হয়ে যান ইবান। তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়। পরিবারের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রাথমিকভাবে তার মৃত্যু হিটস্ট্রোকে হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

শরীয়তপুর: শরীয়তপুরে অতিরিক্ত গরমে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে হারুন চৌকিদার (৪৩) নামে এক অটোরিকশা চালকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। রবিবার দুপুরে জেলা পরিষদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। হারুন চৌকিদার নড়িয়া উপজেলার মোক্তারেরচর ইউনিয়নের নয়ন মাদবরকান্দি এলাকার আলী হোসেন চৌকিদারের ছেলে।

সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. সাবিকুন নাহার বলেন, স্বজনদের কাছ থেকে জানতে পারি অতিরিক্ত গরমে কাজ করার ফলে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে যান হারুন। রোগীর স্বজনরা তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে সদর হাসপাতালে সামনে নিয়ে এলে আমি অ্যাম্বুলেন্সে গিয়ে তাকে দেখি। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

ঝালকাঠি: ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার কাঠালিয়া সদর ইউনিয়নের পশ্চিম আউরা গ্রামে এক যুবক হিট স্ট্রোকে মারা গেছেন। তার নাম মো. আফজাল তালুকদার (৪৫)। হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় পল্লী চিকিৎসক দিলীপ চন্দ্র হাওলাদার।

সিলেট: সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় হিট স্ট্রোকে এক রিকশাচালকের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার দুপুরে দক্ষিণ সুরমা পুলিশ বক্সের সামনে এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে রিকশাচালকের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

দক্ষিণ সুরমা থানা পুলিশে ওসি ইয়ারদৌস হাসান জানান, দুপুর ১২টার দিকে এক অজ্ঞাত পরিচয়ের রিকশাচালক দক্ষিণ সুরমা পুলিশ বক্সের সামনে অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।


আরও খবর



বিয়ে করলেন অভিনেত্রী আরুশি, পাত্র বলিউডেরই একজন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

সাত পাকে বাঁধা পড়লেন কার্তিক আরিয়ানের লাভ আজ কাল সিনেমার নায়িকা আরুশি শর্মা। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে তাদের বিয়ের ছবি। পাত্র কে, কী তার পরিচয়?

জানা যায়, পাত্র বলিউডেরই একজন। তবে সে কোনও অভিনেতা নয়, কাস্টিং ডিরেক্টর। পাত্রের নাম বৈভব বিশান্ত। হালফিলের ময়দান, বড় মিঞা ছোট মিঞা সিনেমার কাস্টিংয়ের নেপথ্যেও নাকি তিনি ছিলেন।

এদিকে আরুশির জন্ম হিমাচল প্রদেশের শিমলায়। তার মা ও বাবা দুজনই আইনজীবী। অভিনেত্রী নিজে ইনফরমেশন টেকনোলজি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। চাকরিও করছিলেন। কিন্তু তার ভাগ্যে ছিল গ্ল্যামার জগৎ।

রণবীর-দীপিকার তামাশা সিনেমায় তিনিও ছিলেন। তবে অভিনেত্রী হিসেবে লাভ আজ কাল সিনেমাতেও নজর কাড়েন। এ ছবি আসলে সাইফ আলি খান, দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত লাভ আজ কাল সিনেমার সিক্যুয়েল। পরিচালক নামটি এক রেখেছিলেন। তবে সিনেমা বক্স অফিসে বিশেষ আয় করতে পারেননি।

এতে অবশ্য থেমে থাকেননি আরুশি। নেটফ্লিক্স অরিজিনাল সিনেমা জাদুঘর-এ ডা. দিশার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। ছবির নায়ক পঞ্চায়েত ওয়েব সিরিজ খ্যাত জিতেন্দ্র কুমার। নেটফ্লিক্সের ওয়েব সিরিজ কালা পানিতে আবার জ্যোৎস্নার চরিত্রে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে। এবার বাস্তবের জীবনে নতুন ভূমিকায় আরুশি। বৈভবের হাতে হাত রেখে নতুন জীবনের অঙ্গীকার করেছেন তিনি।


আরও খবর