আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ১৪ শতাংশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিদায়ী বছরের সবশেষ মাসে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি এক মাসের ব্যবধানে দশমিক ১৪ শতাংশ কমেছে। এ সময় শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি মূল্যস্ফীতি পরিলক্ষিত হয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মাসভিত্তিক মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনে তথ্য উঠে আসে। এতে বলা হয়, ডিসেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৭১ শতাংশে নেমেছে। নভেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ এবং অক্টোবরে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। এর আগে আগস্টে মূল্যস্ফীতি ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৫২ শতাংশে উঠে আসে।

বিবিএসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, খাদ্য খাতে ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৯১ শতাংশে, নভেম্বরে যা ছিল ৮ দশমিক ১৪ শতাংশ। এছাড়া গত মাসে খাদ্যবহির্ভূত খাতেও মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশে নেমেছে, নভেম্বরে যা ছিল ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ। গত মাসে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ। আর শহরে ৮ দশমিক ৪৩ শতাংশে। যেসব খাদ্যপণ্য গ্রামে উৎপাদন হয় তার দাম গ্রামেই বেশি, কিন্তু শহরে কম। মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম কমায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার কমেছে। পাশাপাশি কমেছে বাড়ি ভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসা সেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দামও।

এদিকে ডিসেম্বরে বিভিন্ন খাতের শ্রমিকদের মজুরি বেড়েছে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ, যা আগের দুই মাসের তুলনায় বেশি। অক্টোবরে মজুরি সূচক ছিল ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ এবং নভেম্বরে ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের প্রায় ৮৫ শতাংশ কর্মসংস্থান হয় অনানুষ্ঠানিক খাতে। তাদের আয় মজুরিভিত্তিক। বাস্তবতা হলো বিবিএস মূল্যস্ফীতি কমার খবর দিলেও স্বস্তি নেই মজুরি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে। মানুষের জীবনযাত্রার খরচ বাড়লেও মজুরি সে হারে বাড়েনি। গত ডিসেম্বরে মজুরি বৃদ্ধির হার ছিল ৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। কিন্তু জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে প্রায় পৌনে ৯ শতাংশ। মানুষ ব্যয়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আয় করতে পারছে না। তাদের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। বাজার থেকে আগের মতো পণ্য কিনতে পারছে না।

বিবিএস প্রতি মাসে কৃষি শ্রমিক, পরিবহন কর্মী, বিড়ি শ্রমিক, জেলে, দিনমজুর, নির্মাণ শ্রমিকসহ ৪৪ ধরনের শ্রমিকের মজুরির তথ্য সংগ্রহ করে মজুরি হার সূচক তৈরি করে। এর মধ্যে শিল্প খাতের ২২ ধরনের এবং কৃষি ও সেবা খাতের প্রতিটিতে ১১ ধরনের পেশা অন্তর্ভুক্ত। এসব পেশাজীবীর মজুরি ও দক্ষতা কম। করোনায় এসব শ্রমিকই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।


আরও খবর



তীব্র গরমে প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধের নির্দেশ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশজুড়ে বইছে তীব্র থেকে মাঝারি তাপদাহ। সারাদেশে ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ অবস্থায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

শনিবার (২০ এপ্রিল) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশজুড়ে বহমান তাপদাহের ওপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় তীক্ষ্ণ নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

এদিকে শনিবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।

বৃষ্টিপাতের বিষয়ে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

তাপপ্রবাহের বিষয়ে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা ও টাঙ্গাইল জেলাসহ খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপ প্রবাহ এবং চাঁদপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

তাপমাত্রার বিষয়ে বলা হয়েছে, সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।


আরও খবর



স্বামীর সাথে ঝগড়া করে শ্বশুরবাড়িতে বোমা হামলা

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

স্বামী-স্ত্রীর অশান্তি নিত্যদিনের। দাম্পত্য কলহ এমনই পর্যায়ে পৌঁছয় যে, স্বামী-স্ত্রীর চিৎকারে অতিষ্ঠ প্রতিবেশীরাও। সেই পারিবারিক অশান্তিতে বোমা হামলার অভিযোগ উঠছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে মুর্শিদাবাদের শমসেরগঞ্জে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মেয়ের সঙ্গে ঝগড়া করার জন্য জামাইয়ের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা হামলার অভিযোগ উঠছে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। বোমার আঘাতে আহত হয়েছেন কমপক্ষে চার জন। আহতদের প্রত্যেককে ভর্তি করানো হয়েছে স্থানীয় একটি হাসপাতালে।

স্থানীয় সূত্রে আনন্দবাজার জানায়, মুর্শিদাবাদের শমসেরগঞ্জ ব্লকের তিন পাকুরিয়া অঞ্চলের গোবিন্দপুর এলাকার বাসিন্দা রেহেনা খাতুন ও মেহেদী হাসানের বিয়ে হয় বছরখানেক আগে। প্রতিবেশীদের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই সাংসারিক অশান্তি শুরু হয় তাদের। মাঝেমধ্যেই সাংসারিক অশান্তি মাত্রা ছাড়িয়ে যেত। মঙ্গলবার মাঝরাতেই হঠাৎ বোমা বিস্ফোরণের শব্দে আতঙ্কিত হয়েও পড়েন স্থানীয়েরা। খোঁজ নিয়ে তিনি জানতে পারেন, রেহানার পরিবারের লোকজনই জামাইয়ের বাড়িতে বোমা হামলা করেছেন। বোমার আঘাতে রেহানার পরিবারের চার সদস্য জখম হন। যাঁদের মধ্যে তিন জনের আঘাত গুরুতর বলে জানা গিয়েছে।

মেহেদীর পরিবারের সদস্য দিলরুবা বেওয়ার বলেন, রাত ১২টার দিকে হঠাৎ বোমার শব্দে ঘুম ভেঙে যায় আমাদের। আমাদের বাড়ির লোকজনকে খুন করার উদ্দেশে বোমা হামলা হয়। বৌয়ের বাপের বাড়ির লোকজন এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।

এদিকে, সমস্ত অভিযোগই অস্বীকার করেছেন রেহানার বাপের বাড়ির লোকেরা।


আরও খবর



সাবেক ভূমিমন্ত্রীর দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আবেদন

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি এবং সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) আবেদন করেছেন এক আইনজীবী।

বুধবার (১ মে) এমন একটি চিঠি গণমাধ্যম এর হাতে আসে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে দুদক আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেন, যাচাই বাছাইয়ের পর দুদক সিদ্ধান্ত নেবে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান এই আবেদনটি করেন। চিঠিতে তিনি বলেন, গত ২০ ফেব্রুয়ারি দৈনিক সমকাল পত্রিকায় সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সাম্রাজ্য যুক্তরাজ্যে শিরোনামে এবং মানবজমিন পত্রিকায় ব্রিটেনে বাংলাদেশি রাজনীতিবিদের ২০০ মিলিয়ন পাউন্ডের সাম্রাজ্য" শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। ব্লুমবার্গের অনুসন্ধান প্রতিবেদন থেকে এ দুটি সংবাদ প্রকাশিত হবার পরেও কর্তৃপক্ষ যথাযথ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এর ফলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দুর্নীতি দমন কমিশনের উপর সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস ক্ষুণ্ণ করে।

এ কারণে চিঠির মাধ্যমে এ বিষয়ে যথাযথ অনুসন্ধান করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দুদককে বিশেষভাবে অনুরোধ করেন এই আইনজীবী।


আরও খবর



উপজেলা নির্বাচন সংসদ নির্বাচনের চেয়েও ভালো হবে: ইসি আলমগীর

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা নির্বাচন আরও ভালো হবে বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীর স্বজনদের উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী না হওয়ার নির্দেশনা রাজনৈতিক দলের সিদ্ধান্ত। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কোনো মতামত নেই। তবে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার যে কোন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই।

শনিবার দুপুরে (২০এপ্রিল) মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও দুটি উপজেলার প্রার্থীদের সঙ্গে দুটি পৃথক মতবিনিময় সভা করেন ইসি আলমগীর। এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর এসব কথা বলেন।

ইসি মো. আলমগীর বলেন, একটা হচ্ছে দলীয় সিদ্ধান্ত। আরেকটা হলো নির্বাচন কমিশনের আইন। নির্বাচন কমিশনের আইনে আত্মীয় অনাত্মীয় কোনো সম্পর্ক নেই। তাই এমপি-মন্ত্রীর স্বজনদের প্রার্থী না হওয়ার নির্দেশনা তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত, তাদের পলিসি। তবে যে কোনো দল অথবা যে কেউ বলুক না কেন যেটা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ হবে, সেটাকে আমরা ওয়েলকাম জানাই।

তিনি আরও বলেন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশন সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। যেখানেই প্রভাব বিস্তার অথবা প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আসছে, সেখানেই ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

বিএনপির ভোট বর্জনের ডাকের বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, জাতীয় নির্বাচনেও ভোট বর্জনের ঘোষণা দেয়া হয়েছিল। তারপরও সবার সহযোগিতায় একটি ভালো নির্বাচন হয়েছে। সংসদ নির্বাচনের চেয়েও উপজেলা নির্বাচন আরও ভালো হবে।

অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক রেহেনা আকতার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. তরিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন সরকার, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আমিনুর রহমান মিঞা সহ সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজ ট্যাগ: মো. আলমগীর

আরও খবর



বিএমডিসি ছাড়া 'ভুল চিকিৎসা' বলার অধিকার কারো নেই

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) ছাড়া ভুল চিকিৎসা নির্ণয় ও দাবি করার অধিকার কারও নেই বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

তিনি বলেন, ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কারো নেই এমনকি আমারও। এটা বলার অধিকার আছে শুধু বিএমডিসির। এই ভুল চিকিৎসা অজুহাতে চিকিৎসকদের ওপর যেভাবে আক্রমণ করা হয় এটা খুবই নেক্কারজনক। ভুল চিকিৎসার নামে চিকিৎসককে মারধর এটা কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না।

বুধবার (১ মে) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নিউরো সার্জন সোসাইটির ১২তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্সের যুগ্ম পরিচালক অধ্যাপক বদরুল আলম, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব এহতেশামুল হক চৌধুরী, অধ্যাপক শফিউল আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্সের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন।

চিকিৎসকদের সুরক্ষা আইন পাস করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা চিকিৎসক সুরক্ষা আইন পাশ করাবো। আমাদের দ্বায়িত্ব চিকিৎসকদের সুরক্ষা দেওয়া। তেমনি চিকিৎসকদেরও দায়িত্ব রোগীকে সুরক্ষা দেওয়া। তাই চিকিৎসকদের কোনো অবহেলাও আমি সহ্য করবো না। আপনাদের কাছে আমার একটাই দাবি, আপনারা সেবা দেন আমি আপনাদের জন্য সব কিছু করবো।

এর আগে গতকালও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে ডা. সামন্ত লাল একই কথা বলেন। তিনি বলেন, আমি প্রায়ই পত্র-পত্রিকা ও টিভিতে দেখি ভুল চিকিৎসার কথা। ভুল চিকিৎসা বলে কিছু নাই৷ এটা আমি-আমরা বলতে পারি না। ভুল চিকিৎসার ব্যাপার যদি থেকেও থাকে, সেটা বলার অধিকার একমাত্র বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের আছে। আমরা বললে চিকিৎসার অবহেলার কথা বলতে পারি।


আরও খবর