আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

ডিজিটাল প্রতারণার ভয়ঙ্কর ফাঁদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৩ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
ফিরোজ মাহমুদ

Image

ভয়ঙ্কর সব প্রতারণা হচ্ছে ডিজিটাল মাধ্যমে। সময়ের সঙ্গে বাড়ছে প্রতারকের সংখ্যাও। বদলাচ্ছে প্রতারণার ধরন। প্রতারকরা নানা কৌশলে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে নিঃস্ব করছে মানুষকে।

সম্প্রতি মোনার্ক (monarch.compan) নামের দুবাইভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি দেশজুড়ে ডিজিটাল প্রতারণার ভয়ঙ্কর ফাঁদ পেতেছে। ইউনাইটেড টোকেন নামে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাণিজ্যের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে কয়েকশ মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা তাদের পকেটে নিয়েছে। যদিও মোনার্কের বাংলাদেশে এ বাণিজ্যের কোনো বৈধতা নেই। এমনকি এখানে তাদের কোনো অফিসও নেই। অবশ্য অফিস না থাকা এবং এদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাণিজ্যের বৈধতা না থাকার বিষয়টি অকপটে স্বীকার করেন মোনার্কের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার মুজাহিদ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ইঞ্জিনিয়ার মুজাহিদের নেতৃত্বে একটি চক্র মোনার্কের এজেন্ট হিসেবে দেশজুড়ে প্রতারণার ভয়ঙ্কর ফাঁদ পেতেছেন। চক্রের প্রথমসারির অন্য দুই সদস্য- রিপন আহম্মেদ ও কালাম। এছাড়া তাদের সাথে রয়েছে মনির হোসেন নামে একজন। তিনি প্রতিষ্ঠানটির লিগ্যাল অ্যাডভাইজার হিসেবে রয়েছে বলে জানা যায়।

তারা এমএলএম ব্যবসার আদলে দেশজুড়ে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করছে। বিভিন্ন মাধ্যমে শিক্ষিত বেকার ও সদ্য অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবীদের দ্বিগুণ, তিনগুণ লাভের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন অভিজাত রেস্তোরাঁয় নিয়ে সেমিনারের মাধ্যমে ব্যবসার পলিসি দেখিয়ে আকৃষ্ট করছে। এমন কয়েকটি সেমিনারের ভিডিও ফুটেজ এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে।

ওই ভিডিও ফুটেজের সূত্র ধরে অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, গত ২৩ অক্টোবর মোনার্কের প্রতিনিধি মার্টিন কারুস দুবাই থেকে বাংলাদেশে আসে। ওইদিন থেকে তিনি ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম ও খুলনার বিভিন্ন অভিজাত রেস্তোরাঁয় সেমিনার করে কয়েকশ মানুষকে তাদের ফাঁদে ফেলে কোটি কোটি টাকা তাদের পকেটে নিয়েছে। এসব টাকা অবৈধভাবে বিদেশে পাচার হচ্ছে। মোনার্কের ডিজিটাল ওয়ালেটে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাণিজ্যে যুক্ত হতে তারা ২৫০ ইউরো থেকে সাড়ে ১২ হাজার ইউরো পর্যন্ত কয়েকটি প্যাকেজে ইউনাইটেড টোকেন কেনার অফার দিচ্ছেন। কেউ লগ্নি করতে আগ্রহী হলে তার কাছ থেকে সমপরিমাণ টাকা নগদ পেমেন্ট নিয়ে তাদের নির্দিষ্ট অ্যাপে একটি আইডি খুলে দেয়া হয় এবং তাদের একটি ইন্টারন্যাশনাল ভিসাকার্ড দেয়াসহ ওই কার্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ বিশ্বের যে কোনো লেনদেন করা সম্ভব বলে প্রলোভন দেয়া হয়। এমনকি সাড়ে ১২ হাজার ইউরোর ইউনাইটেড টোকেন কিনলে সাথে সাথে তার ওই অ্যাপে তার আইডিতে ৩০ হাজার ইউরো ব্যালেন্স চলে আসে। যা দিন দিন মূল্যবৃদ্ধির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আয়ের প্রলোভন দেখানো হয়।

অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, ইউনাইটেড টোকেন কেনাবেচা চলে কম্পিউটার, স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেটে। নির্দিষ্ট এক্সচেঞ্জে ডিজিটাল ওয়ালেটের মাধ্যমে ইউনাইটেড টোকেন কিনতে হয়, সেখানেই তা জমা থাকে। ওয়ালেটের আইডি এবং পাসওয়ার্ড থাকে, যা ব্যবহার করে তা খুলতে হয়। ওই মুদ্রা বিক্রি করতে হলে ক্রেতাকে ডিজিটাল চাবি (আইডি ও পাসওয়ার্ড) জানাতে হয় বিক্রেতাকে। তবে লগ্নি করার একমাস পর ছাড়া ওই টোকেন বিক্রি করার সুযোগ নেই। এছাড়া ইউনাইটেড টোকেনের কোনো নিয়ন্ত্রক সংস্থাও নেই। তাই এতে লগ্নি করে অর্থ মার গেলে কারো কাছে অভিযোগ জানানো যায় না।

অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে নিজের পরিচয় গোপন রেখে গত মঙ্গলবার এ প্রতিবেদক প্রথমে কথা বলেন প্রতারক চক্রের সদস্য মোনার্কের বাংলাদেশের প্রতিনিধি রিপন আহম্মেদের সঙ্গে। এসময় মোনার্কের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাণিজ্যে আগ্রহ প্রকাশ করলে তিনি পর দিন বুধবার রাজধানীর রেডিসন ব্লু হোটেলে আমন্ত্রণ করেন এবং সেখানে বিজনেস পলিসি নিয়ে কথা হবে বলে জানান। তার আমন্ত্রণে গত বুধবার বেলা ১১টায় রাজধানীর রেডিসন ব্লু হোটেলের ৩২৭নং কক্ষে কথা হয় মোনার্কের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার মুজাহিদ ও বাংলাদেশে অবস্থানরত দুবাই থেকে আসা মার্টিন কারুসের সাথে। এ সময় তাদের সঙ্গে আলাপকালে অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায়।

মোনার্কের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার মুজাহিদ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির অফিস না থাকা এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি বাণিজ্যের বৈধতা না থাকার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ব্যবসায় লাভ করতে হলে ঝুঁকি থাকবেই, এটা জেনে-বুঝে এখানে লগ্নি করার পরামর্শ দিয়ে থাকি। আমরা লগ্নি করতে কাউকে বাধ্য করছি না।

মোবাইলফোনে কথা হয় মনির হোসেনের সাথে, তিনিও অকপটে স্বীকার করেন প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে যে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে এখনো তার কোনো বৈধতা নেই। আপনি একজন আইনজীবী অথচ আপনার সম্পৃক্ততায় চক্রটি অবৈধভাবে তাদের কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে  বিষয়টি আপনি কীভাবে দেখবেন- এমন প্রশ্নের সরাসরি জবাব না দিয়ে বিষয়টি এড়িয়ে যান তিনি।

ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থ লেনদেনে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজধানী ঢাকায় ছয়টি মামলা দায়েরের তথ্য পাওয়া গেছে। সবশেষ ১১ অক্টোবর আরেকটি মামলা হয়েছে। সেই মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন পাঁচজন। আর ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেনের চারটি মামলায় বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন কয়েকজন।

ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নজরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের আইনে ভার্চুয়াল মুদ্রার ব্যবহার নিষিদ্ধ। দেশি-বিদেশি কোনো অ্যাপের মাধ্যমেই ভার্চুয়াল লেনদেন করা যাবে না। তবে বাংলাদেশের অনেকে ভার্চুয়াল মুদ্রা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছেন। ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে এমন চারটি মামলার বিচার চলমান।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার ফজলুর রহমান বলেন, নিষিদ্ধ হওয়ার পরও ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে অনেকে দেশ থেকে অর্থপাচার করছেন। ইতিমধ্যেই তারা চারটি চক্রকে গ্রেফতার করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন।

গত জুলাইয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা সবশেষ প্রজ্ঞাপন বলছে, ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন করা যাবে না। এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না। সুতরাং এই মুদ্রার বিপরীতে কোনো আর্থিক দাবি স্বীকৃতও নয়।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩০ ধারা অনুযায়ী, কোনো ব্যাংক, বীমা বা অন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা মোবাইলে আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে আইনানুগ কর্তৃত্ব ব্যতিরেকে ই-ট্রানজেকশন করা অপরাধ। এই অপরাধ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ শাস্তি পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা পাঁচ লাখ টাকা অর্থদণ্ড।

ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেনের অভিযোগে ১০ অক্টোবর রাজধানীর রামপুরা থেকে গোলাম কিবরিয়া এবং এস এম আরিফুল বারী ওরফে সুমনকে গ্রেফতার করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। ডিবি বলছে, কয়েক বছর ধরে তারা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন করে আসছিলেন। এ ঘটনায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়েছে।


আরও খবর
পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




মধুচন্দ্রিমায় ভ্রমণ হোক রোমাঞ্চকর

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিয়ে মানে সারা জীবনের বন্ধন। একসঙ্গে ভ্রমণও বটে। এই ভ্রমণের শুরুটা হয় মধুচন্দ্রিমা থেকে। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে দুজনে একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে মধুচন্দ্রিমায় যায়। তারপর একে অন্যকে চিনতে শুরু করে, জানতে শুরু করে। এই চেনা-জানাই পুরো জীবনের ভিত্তি গড়ে দেয়। আর এ প্রথাটা আজকের নয়, অনেক আগের। দেশে কিংবা বিদেশে পছন্দের জায়গায় হোক মধুচন্দ্রিমা তথা হানিমুন।

দেশে কোথায় যাবেন

শুরুতেই আসবে কক্সবাজারের নাম। আমাদের দেশে সবচেয়ে স্বীকৃত এই ট্যুরিস্ট স্পটে সমুদ্র আর পাহাড় একই সঙ্গে উপভোগ করা যায়। পাশাপাশি ঘুরে দেখা যায় ইনানী ও মেরিন ড্রাইভসংলগ্ন অসাধারণ সব জায়গা। সি ফুডসহ বিভিন্ন দেশীয় মুখরোচক খাবার তো আছেই। আছে দেশের সবচেয়ে বড় অ্যাকুরিয়াম। কক্সবাজার থেকে চাইলে যেতে পারেন মহেশখালী।

সেন্ট মার্টিন

সেন্ট মার্টিন হানিমুন কাটানোর জন্য অসাধারণ জায়গা। পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর এই প্রবাল দ্বীপের চমৎকার সব রিসোর্টে বসে উপভোগ

করা যাবে সমুদ্রের পরিষ্কার নীলাভ পানি ও মুখরোচক খাবার। অ্যাকটিভিটি হিসেবে পাওয়া যাবে স্কুবা ডাইভিং। চাইলে ছোট ট্রলারে বসে মাছ ধরার অভিজ্ঞতাও নেওয়া যাবে। আপনার প্রিয়জন যদি সমুদ্র পছন্দ করে থাকে, তাহলে এটাই হচ্ছে আপনার জন্য সেরা গন্তব্য।

ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত যাওয়া যায় সেন্ট মার্টিন।

সাজেক

দুজনে যদি পাহাড়প্রেমী হন, তাহলে সেরা গন্তব্য মেঘের রাজ্য সাজেক। কাপলদের জন্য হালের ক্রেজ সাজেক হচ্ছে নিজেদের মতো একান্ত সময় কাটানোর খুবই চমৎকার একটি জায়গা। সূর্যোদয় বা সূর্যাস্ত দুটোই উপভোগ করা যাবে কাংলাক পাহাড় থেকে। এ ছাড়া স্থানীয় আদিবাসীদের তৈরি বিভিন্ন ধরনের সবজি ও মাংস রান্না হানিমুন ট্রিপে এনে দেবে বাড়তি আনন্দ। বিজিবি ও সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রিত এই এলাকা পর্যটকদের জন্য নিরাপদ। সারা বছর সাজেক ভ্রমণ করা যায়। এটি একেক ঋতুতে একেক রূপ ধারণ করে।

এ ছাড়া অল্প দিনের জন্য নিরিবিলি সময় কাটাতে চাইলে সিলেট-শ্রীমঙ্গল-মৌলভীবাজার এলাকার বিভিন্ন রিসোর্ট বেছে নিতে পারেন। বেশ ছিমছাম এই এলাকায় চা-বাগানসহ দেখা যাবে ঝরনা ও ঝিরির সৌন্দর্য। বছরের যেকোনো সময় যাওয়া যায় সিলেট-শ্রীমঙ্গল-মৌলভীবাজার। 

বিদেশে

দেশের বাইরে বাঙালিদের হানিমুন গন্তব্য ভারতের ভূস্বর্গ কাশ্মীর। ডাল লেকে হাউস বোট, গোলকন্ডা রাইড, টিউলিপ গার্ডেন, শিকারা রাইড, আরু ভ্যালি, বেতাব ভ্যালি ও গুলমার্গের সৌন্দর্য আপনাকে বিমোহিত করবে। এর বাইরে যদি আপনারা রোমাঞ্চপ্রিয় হয়ে থাকেন, তাহলে যেতে পারেন বিভিন্ন ট্রেইলে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে গেলে দেখতে পাবেন তুষারপাত। এ ছাড়া হিমালয়ের বিস্তীর্ণ রেঞ্জে অবস্থিত লেক ও সবুজ পাহাড়ের সৌন্দর্য সব সময়ই চোখের সামনে থাকবে কাশ্মীরে। অক্টোবর থেকে জুন মাস পর্যন্ত কাশ্মীর যাওয়ার উপযুক্ত সময়।

অন্যান্য জায়গা

ইদানীং আমাদের দেশে ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে ভ্রমণ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এ অঞ্চলে আছে অন্যতম দৃষ্টিনন্দন ভ্রমণ গন্তব্য তিব্বতের কোল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা সিকিম, গ্যাংটক, লাচুং ও কাটাওয়ে। এ অঞ্চলের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসের কোনো জুড়ি নেই। তবে এসব এলাকায় বরফ দেখতে চাইলে নভেম্বরের শেষ থেকে মার্চ পর্যন্ত ভালো সময়। নাথুলা পাস, এমজি রোড কিংবা ছাঙ্গু লেকের অপরূপ দৃশ্য নজর কাড়বে।

মালদ্বীপ

বাজেট বেশি থাকলে হানিমুন ট্রিপের জন্য ভালো গন্তব্য মালদ্বীপ। পরিষ্কার পানি ও সাদা বালুর বিচখ্যাত এই দ্বীপরাষ্ট্রে মধুচন্দ্রিমার অভিজ্ঞতা হবে অবিস্মরণীয়। প্রতি মুহূর্তকে উপভোগ্য করার জন্য এখানে রয়েছে প্যারাগ্লাইডিং, স্নোরকেলিং, বিকেলবেলা মাছ ধরা, তিমি মাছ দেখা, হাঙরকে খাবার দেওয়াসহ আরও বিভিন্ন ধরনের রোমাঞ্চকর অ্যাক্টিভিটি। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের স্পিডবোট নিয়েও ঘুরে বেড়াতে পারবেন সাগরের বুকজুড়ে।

শ্রীলঙ্কা

সাগরের পাশাপাশি পাহাড়ি সৌন্দর্য পছন্দ করলে হানিমুন পয়েন্ট হতে পারে শ্রীলঙ্কা। এখানে সবুজ পাহাড়ের পাশাপাশি পাওয়া যাবে জঙ্গল সাফারি, নীল পানির ভারত মহাসাগর এবং গোল্ডেন স্যান্ড বিচ। ঘুরতে পারবেন ক্যান্ডি, কলম্ব, এলা, মিরিশা, গালের মতো বিখ্যাত সব শহর। সেগুলোতে আছে সুন্দর সুন্দর চার্চ, মন্দির ও মসজিদ। তবে বিবেচনায় রাখতে হবে শ্রীলঙ্কায় হানিমুন ট্রিপের জন্য বাজেট কিছুটা বেশি রাখতে হবে। বছরজুড়ে দেশটিতে যাওয়া যায়। তবে নভেম্বর ও ডিসেম্বরে যাওয়া ভালো।

থাইল্যান্ড

হানিমুনের লাক্সারি ট্রিপ হতে পারে থাইল্যান্ডে। ফি ফি আইল্যান্ড, আও নাঙ, ফুকেট, ক্রাবি, পাতায়া ঘুরতে পারবেন প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে। দ্বীপ ও সমুদ্রসৈকতসংবলিত এক অসাধারণ পর্যটকবান্ধব দেশে মধুচন্দ্রিমার অভিজ্ঞতা

হবে অসাধারণ।

পাহাড়ের দেশে

যাঁরা পাহাড়প্রেমী, তাঁদের জন্য অদ্বিতীয় গন্তব্য অবশ্যই হিমালয়কন্যা নেপাল। নাগরকোট, পোখারা, চিতওয়ান, কাঠমান্ডুসহ হিমালয়ের কোল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা বিভিন্ন শহরের নির্জনতা ছুঁয়ে যাবে আপনাদের। স্বল্প বাজেটে রোমাঞ্চকর হানিমুনের জন্য নেপাল হতে পারে ভালো জায়গা।

নিউজ ট্যাগ: সেন্ট মার্টিন

আরও খবর
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি কমাল চীন

শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩




নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলবে: র‌্যাব

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলমান রয়েছে, যারা চিহ্নিত অপরাধী তাদের আইনের আওতায় আনতে কাজ চলছে। এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শনিবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। খন্দকার মঈন বলেন, সংবিধানের ১২৬ ধারা অনুযায়ী সব নির্বাহী বিভাগ নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করছে। নির্বাচন কমিশন থেকে জারিকৃত বিভিন্ন নির্দেশনা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে র‌্যাব

আরও পড়ুন>> রাজনৈতিক দলকে একে-অপরের প্রতি সহনশীল হতে হবে: প্রধান বিচারপতি

তিনি বলেন, অবরোধ শুরুর পর থেকে পরবর্তী সময় যাত্রীবাহী, পণ্যবাহী যানবাহন ও তেলবাহী লরিসহ ১৭ হাজারের বেশি গাড়িকে স্কট প্রদান করেছে র‌্যাব। দুশোর বেশি কনভয়কে স্কট প্রদান করে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েছে। আমরা এটা করছি যাতে অর্থনৈতিক চেইনটা ঠিক থাকে।

র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, নাশকতাকারীরা স্থান কাল পাত্র ভেদে কিছু চোরাগুপ্তা হামলা করছে। এসব হামলা প্রতিরোধে র‌্যাব সদস্যরা বিভিন্ন জায়গায় ছদ্মবেশে অবস্থান করছে, গণপরিবহনে যাত্রীবেশে অবস্থান করছে। আমরা বেশ কয়েকজনকে নাশকতার সময় হাতেনাতে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি।


আরও খবর



টাঙ্গাইলে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

Image

ঢাকা-টাঙ্গাইল বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের দেলদুয়ার উপজেলার নাটিয়াপাড়া এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। অবরোধ সমর্থনকারীরা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন বলে ধারণা স্থানীয়দের।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

গোড়াই হাইওয়ে পুলিশের ইন্সপেক্টর মোল্লা টুটুল জানান, এসপি পরিবহনের বাসটি মহাসড়কের দেলদুয়ার উপজেলার নাটিয়াপাড়া এলাকায় দাঁড়িয়ে ছিল। হঠাৎ বাসটিতে আগুন দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। পরে তারা দেলদুয়ার ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের বিষয়টি অবহিত করলে প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর বাসটির আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এ বাসটি দিয়ে গোড়াই শিল্পাঞ্চলের কম ফিট গার্মেন্টসের শ্রমিক আনা নেয়া করা হতো।

সকালে গার্মেন্টসের কর্মী পরিবহনের জন্য বাসটি রাখা হয়েছিল। তবে এ অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কোনো দুষ্কৃতকারী এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত কিনা তা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।


আরও খবর



গাজায় নিহতের সংখ্যা সাড়ে ১১ হাজার ছাড়িয়েছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গাজায় গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় নিহতের সংখ্যা ১১ হাজার ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহত এসব ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৪ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি শিশু। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে নারীর সংখ্যাও তিন হাজারের বেশি। এমনকি ইসরায়েলি হামলায় নিহতদের মধ্যে চিকিৎসা কর্মীদের সংখ্যা ২০০ জনে পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস বুধবার জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় গত ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১১ হাজার ৫০০ জনে পৌঁছেছে। নিহতদের মধ্যে ৪ হাজার ৭১০ শিশু এবং ৩ হাজার ১৬০ জন নারী রয়েছেন। 

আরও পড়ুন>> দক্ষিণ এশিয়ায় আজও ভূমিকম্প, কাঁপলো দুই দেশ

এ ছাড়া ইসরায়েলি হামলায় নিহত চিকিৎসা কর্মীদের সংখ্যা ২০০ ছুঁয়েছে বলেও গাজার এই অফিস টেলিগ্রামে দেওয়া ওই বিবৃতিতে বলেছে।

তারা আরও বলেছে, হামলায় ২২ জন বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্মী এবং ৫১ জন সাংবাদিকও নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া গাজায় এসব হামলায় আহত ফিলিস্তিুনিদের সংখ্যা ২৯ হাজার ৮০০ ছুঁয়েছে। আহতদের প্রায় ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল বলেছিল, হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া নিহতদের এ সংখ্যা কিছুটা সতর্কতার সঙ্গে বিবেচনা করা উচিত। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) বলেছে, নিহতের এ সংখ্যা বিশ্বাসযোগ্য।

বুধবারের এই বিবৃতিতে বলা হয়, ইসরায়েলি হামলায় ৯৫টি সরকারি ভবন ও ২৫৫টি স্কুল ধ্বংস হয়ে গেছে। তিনটি গির্জা ছাড়াও প্রায় ৭৪টি মসজিদ সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে এবং ১৬২টি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ৫২টি স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং ৫৫টি অ্যাম্বুলেন্সকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে। এ ছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডটির ২৫টি হাসপাতালে পরিষেবা বন্ধ হয়ে গেছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ইসরায়েলি সৈন্যরা আল-শিফা মেডিকেল কমপ্লেক্সের ভেতরে অনেক রোগী, আহত ব্যক্তি এবং বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের পাশাপাশি বেশ কিছু চিকিৎসা ও নার্সিং কর্মীদের ওপরও আক্রমণ করেছে, তাদের পোশাক খুলতে বাধ্য করেছে এবং অপমান করেছে। 

আরও পড়ুন>> নির্বাচনের আগে সংবাদমাধ্যমের ওপর রাশিয়ার বিধিনিষেধ

এর আগে গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে গাজার সবচেয়ে বড় চিকিৎসাকেন্দ্র আল-শিফা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে অভিযান চালায় ইসরায়েলি সৈন্যরা। ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর দাবি, সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা আল-শিফা হাসপাতালের নির্দিষ্ট এলাকায় হামাসের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করছে।

হাসপাতালটিতে হামাসের ঘাঁটি রয়েছে বলে দাবি করেছে ইসরায়েল। এ ছাড়া ইসরায়েলের এই দাবিকে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্রও জানিয়েছে, তাদের কাছেও আল-শিফা হাসপাতালের নিচে সুড়ঙ্গে হামাসের একটি কমান্ড-অ্যান্ড-কন্ট্রোল সেন্টার থাকার তথ্য রয়েছে। তবে এ দাবি অস্বীকার করেছে হামাস ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

অন্যদিকে আল-শিফা হাসপাতালে ইসরায়েলি অভিযানের নিন্দা জানিয়ে একে মানবতাবিরোধী অপরাধ বলে অভিহিত করেছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ।


আরও খবর



আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে প্রথমবার মাগুরায় সাকিব

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হওয়ার পর প্রথমবার নিজের এলাকায় এলেন সাকিব আল হাসান। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সড়কপথে গাড়ির বহর নিয়ে মাগুরায় পৌঁছান তিনি। তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে দেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত গড়াই সেতু এলাকায় ভিড় করেন হাজারো সমর্থক। সেখানে মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে সাকিবকে অভ্যর্থনা জানানো হয়।

সাকিবের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আজ সকাল ৯টার দিকে ঢাকা থেকে রওনা হন সাকিব। গড়াই সেতু এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল দলীয় প্রার্থী হিসেবে সাকিবকে অভ্যর্থনা জানায়। সেখান থেকে সাকিবের জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে যাওয়ার কথা। দলীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে সাকিবের মাগুরা পৌর গোরস্থানে যাওয়ার কথা রয়েছে।

রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততা না থাকায় দলে সাকিবের মনোনয়নপত্র নেওয়াকে অনাকাঙ্ক্ষিত বলে মাগুরার আওয়ামী লীগের অনেক নেতা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন। তবে গতকাল মঙ্গলবার জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা শেষে দলের পক্ষ থেকে সাকিব আল হাসানের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকার ঘোষণা দেওয়া হয়। এর আগে গত সোমবার সাকিবের পাশে থাকার ঘোষণা দেন এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখর। 

আরও পড়ুন>> ঢালাওভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া যাবে না : কাদের

জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাগুরা-১ আসনে (সদরের একাংশ ও শ্রীপুর) আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী বর্তমান সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামানের অনুসারী। ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ছিলেন। সাইফুজ্জামানের বাবা মো. আছাদুজ্জামান মাগুরা-২ আসন থেকে চারবারের সংসদ সদস্য ছিলেন। পুরো মাগুরা জেলায় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব রয়েছে।

স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এবারও মনোনয়ন-দৌড়ে এগিয়ে ছিলেন সাইফুজ্জামান। তবে শেষ মুহূর্তে সাকিব এসে সব হিসাব-নিকাশ বদলে দিয়েছেন। এতে বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্যের অনুসারীরা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মাগুরা১ ও ২ আসন ছাড়া ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় আবেদন ফরম নিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। ২১ নভেম্বর দুপুরের পর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসে নিজে মনোনয়ন ফরম জমা দেন তিনি। পরে ২৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠক করেন সাকিব আল হাসান। ২০১৮ সালে মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কেনার আগ্রহ দেখিয়েও সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক।


আরও খবর