আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ডিইউজে’র সাংগঠনিক সম্পাদককে গণমাধ্যমকর্মী অ্যাসোসিয়েশনের শুভেচ্ছা

প্রকাশিত:সোমবার ১১ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ এপ্রিল ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাকিব হোসেন, ঢাকা:

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) নির্বাচনে ২য় বারের মতো সাংগঠনিক সম্পাদক এ জিহাদুর রহমান জিহাদ নির্বাচিত হওয়ায় ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন  জানিয়েছে বাংলাদেশ গণমাধ্যমকর্মী অ্যাসোসিয়েশন।

আজ সোমবার ( ১১ এপ্রিল) সকালে একুশে সংবাদ.কম এর অফিসে বাংলাদেশ গণমাধ্যমকর্মী অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দরা এ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

শুভেচ্ছাকালে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ গণমাধ্যমকর্মী অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জাকির হোসেন, সিনিয়র সহসভাপতি ছালদার রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আল-আমিন এম তাওহীদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আরিফ মুন্সি, দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাসুদুর রহমান, আইন সম্পাদক বেলাল আহমেদ, নারী বিষয়ক সম্পাদক রহিমা খানম, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক খাইরুল ইসলাম বাবু, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম, সদস্য জহিরুল ইসলাম সানি, কিরণ, অক্ষর, রাকিব হোসেন শাওন। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক হিরণ, অমিত, রাজিব রাজ ও রিতা প্রমুখ।


আরও খবর



বাড়ল এলপিজির দাম

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলপিজি) দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। ১২ কেজি এলপিজির সিলিন্ডারের দাম এক হাজার ৪৭৪ টাকা থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৪৮২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

রোববার (৩ মার্চ) বিকেল ৩টায় এলপিজির নতুন এ দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। নতুন এ দাম আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে, গত ফেব্রুয়ারি মাসে ভোক্তা পর্যায়ে বাড়ানো হয় এলপিজির দাম।১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪১ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

একইসঙ্গে অটোগ্যাসের দামও বাড়ায় বিইআরসি। ফেব্রুয়ারি মাসে ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার নির্ধারণ করা হয় ৬৭ টাকা ৭৬ পয়সা।


আরও খবর



ঘর পাচ্ছে ফুটবল কন্যা সাগরিকার পরিবার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

অন্যদের দেওয়া জমির উপর একটি জরাজীর্ণ বাড়ি। ঘর দুটি করা হয়েছে কাশবন আর বাঁশের বাতার বেড়া দিয়ে। ঘরের ছাউনি হিসেবে রয়েছে ছাপড়া টিন। আর এ ঘরেই জন্ম সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবলার মোসাম্মাৎ সাগরিকার। একমাত্র ভাই সাগরকে নিয়ে এমনই জীর্ণ কুটিরে বসবাস করে আসছেন সাগরিকার বাবা-মা।

ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার নন্দুয়ার ইউনিয়নের রাঙ্গাটুঙ্গি গ্রামের হতদরিদ্র চা বিক্রেতা লিটন-আঞ্জুমান দম্পতির ঘরে জন্ম নেয়া সাগরিকাকে পাকা ঘর করে দেয়ার কথা জানিয়েছেন উপজেলা প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) রাত ১০টায় মুঠোফোনে আজকের দর্পণকে রানীশংকৈল উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রকিবুল হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এমন খবরে উল্লসিত তার পরিবার, আত্মীয়স্বজনসহ শুভাকাঙ্খীরা।

তিনি বলেন, উপজেলার নন্দুয়ার ইউনিয়নের রাঙ্গাটুঙ্গি গ্রামে অবস্থিত সাগরিকার পরিবারের জরাজীর্ণ বাড়ি নতুন করে নির্মাণ করার জন্য জেলা প্রশাসনের নির্দেশে উপজেলা প্রশাসন নীতিগত সিদ্বান্ত নিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানে সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় সাগরিকার পরিবারকে একটি বাড়ি নির্মাণ করে দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে রাজমিস্ত্রির সঙ্গে কথা বলা হয়েছে বাড়ি ব্যয় নির্ধারণ করে আগামী সাপ্তাহে বাড়ির নির্মাণের কাজ শুরু হবে।

এ দিকে বাড়ি নির্মাণের কথা শুনে উল্লসিত সাগরিকার বাবা বলেন, চা বিক্রি করে ছেলে-মেয়েকে বড় করেছি। অন্যের জমির উপর একটি টিনের ঘরে কোনমতে মাথা গুঁজে থাকি। কখনো ভাবি নাই বাড়ি পাবো। মেয়ের জন্যই এতোকিছু সম্ভব হলো।

সাগরিকার ভাই সাগর আলী বলেন, এখনো খুব কষ্ট করছি। অর্থের অভাবে লেখাপড়া করতে পারেনি। নিজের বাড়িতে থাকার ঘরে জায়গা না হওয়ায় মাঝে মধ্যে বাবা চায়ের দোকানে থাকি। বোনের জন্য আজ ঘর পাচ্ছি। তাঁর জন্য গর্ব হয়। শুধু আমার নয় পুরো গ্রামবাসীর গর্ব আমার বোন।

এর আগে গত ৩ মার্চ ফুটবল কন্যা সাগরিকার নেই মাথা গোঁজার ঠাই শিরোনামে আজকের দর্পণ মাল্টিমিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হয়।

জানা গেছে, সাগরিকার জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাঙ্গাটুঙ্গি গ্রামে। বাবা লিটন আলী আর মা আনজু বেগম। চা বিক্রি করে সংসার চালানো লিটন আলীর পরিবারে অভাব-অনটন যেন নিত্যসঙ্গী। এর মধ্যে মেয়ে খেলতে চায় ফুটবল। সমাজের কটু কথার ভয়ে মেয়েকে ফুটবল খেলতে বারণ করতেন বাবা। কিন্তু মেয়ের আগ্রহ আর জেদের কাছে হেরে যান লিটন আলী।

রাঙ্গাটুঙ্গি একাডেমিতে ফুটবলের প্রথম পাঠ নেন সাগরিকা। একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা তাজুল ইসলাম সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় রাঙ্গাটুঙ্গি একাডেমি থেকে কয়েকজন মেয়েকে ভর্তি নিতে চেয়েছিল বিকেএসপি। কিন্তু সাগরিকা সেখানে গিয়ে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেননি। এরপর রাঙ্গাটুঙ্গি থেকেই সাগরিকাকে অনূর্ধ্ব নারী ফুটবলারদের সঙ্গে দলে ভেড়ায় মেয়েদের ফুটবল লিগের দল এফসি ব্রাহ্মণবাড়িয়া। গ্রাম ছাড়ার পর গ্রামবাসী রটিয়ে দেয়, প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়েছে সাগরিকা! এতে একটু নড়েচড়ে বসে পরিবার। তবে এই কটু কথা থেকে সাহস খুঁজে নেয় সাগরিকা। এক সময় যারা করতেন কটূক্তি আজ তারাই দিচ্ছে বাহবা। এখন সেই সাগরিকাই গোটা গ্রামবাসীর গর্ব। ফুটবল খেলার জেদের কারণে দীর্ঘ ১ মাস মেয়ের সাথে কথা না বলা সেই বাবার মুখ সবার কাছে উজ্জল করে তুলেছেন মেয়ে সাগরিকা।

রাঙ্গাটুঙ্গি মহিলা ফুটবল একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক তাজুল ইসলাম বলেন, সাগরিকার বাবা-মা চায়ের দোকান করে থাকেন। নিজের কোনো বসতভিটা নেই। সরকারি জায়গায় তারা থাকেন। প্রশাসন তাঁর পরিবারকে পাকা ঘর করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।


আরও খবর



বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন কার্যকর করল ভারত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পাস হওয়ার চার বছর পর বিতর্কিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট-সিএএ) কার্যকর করল ভারত। কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে ভারতজুড়ে আইনটি কার্যকর হয়েছে। সোমবার (১১ মার্চ) সন্ধ্যায় আইনটি কার্যকর হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে নয়াদিল্লিতে আসীন কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

২০১৯ সালে তৎকালীন বিজেপি সরকার আইনটি পাস করেছিল। এই আইন অনুযায়ী, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে হিন্দু, খ্রিস্টান, শিখ, বৌদ্ধ ও পার্সি সম্প্রদায়ের যেসব লোকজন সাম্প্রদায়িক নির্যাতন ও নিপীড়ণের মুখে টিকতে না পেরে ভারতে এসে আশ্রয় নিয়েছেন, তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

ভারতে প্রথমবার নাগরিকত্ব আইন পাস হয় ১৯৫৫ সালে। সেই আইন অনুযায়ী, বিদেশ থেকে ভারতে আসা যেসব ব্যক্তি বিগত ১৪ বছরের মধ্যে ১১ বছর ধরে ভারতে বসবাস করছেন এবং অন্তত ১ বছর টানা থেকেছেন, তারা ভারতের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করলে তা অনুমোদন করা হবে। নতুন এই আইনটিতে ১১ বছরের মেয়াদকালকে কমিয়ে ৫ বছরে আনা হয়েছে।

২০১৯ সালে আইনটি পাসের পর থেকে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিজেপিবিরোধী বিভিন্ন ভারতীয় দল ছিল সেই বিক্ষোভের নেতৃত্বে। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসও সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের ব্যাপক বিরোধী।

উত্তর-পূর্ব ভারত থেকেই মূলত আপত্তি উঠেছিল সিএএ নিয়ে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, সিএএ কার্যকর হলে শরণার্থীদের ভিড় ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে। তার ফলে ভাষাগত এবং সংস্কৃতিগত সমস্যা প্রকট হতে পারে। নিজেদের ভাষা এবং সংস্কৃতি রক্ষার স্বার্থেই অনেকে সিএএ বিরোধী আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন।

পাশাপাশি আইনে মুসলিমদের বাদ দেওয়া নিয়েও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। শুধু তা-ই নয়, দক্ষিণ ভারতে সিএএ বিরোধিতার মূল কারণ, শ্রীলঙ্কা থেকে আগত তামিলদের উদ্বাস্তুদের বাদ দেওয়া।

বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে এই আইনের ব্যাপক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইন কার্যকর করার নোটিশ জারির পরপরই এক বার্তায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন , রাজ্যে কিছুতেই সিএএ চালু হতে দেবেন না তিনি।

এই আইনের বিরোধিতাকারীদের অভিযোগ, আইনটি ভারতের সংবিধানের পরিপন্থী। কেননা, এই আইনে ধর্মীয় কারণে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য করা হচ্ছে। তবে বিজেপির বক্তব্য, এই আইনে কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হবে না; বরং যারা ধর্মীয় বৈষম্যের কারণে এ দেশে চলে এসেছেন, তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

২০১৯ সালে আইনটি পাস হওয়ার পর রাজধানী নয়াদিল্লিসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে দাঙ্গা হয়েছিল। এসব দাঙ্গায় প্রাণ হারিয়েছেন শতাধিক মানুষ।

তবে এবার যেন কোনো প্রকার সহিংসতা না ছড়ায়, সেজন্য সব রাজ্যের পুলিশ বিভাগকে সজাগ থাকার নোটিশ আগেই দিয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

গত ১০ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, লোকসভা ভোটের আগেই সিএএ কার্যকর করার নোটিশ জারি হবে। সোমবার সেই কথা রাখল বিজেপি।


আরও খবর



হলমার্কের তানভীরের দুর্নীতি মামলার রায় ১৯ মার্চ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. তানভীর মাহমুদসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে করা এক মামলার রায় ঘোষণার জন্য ১৯ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) এ মামলায় যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম রায় ঘোষণার জন্য এদিন ধার্য করেন।

এর আগে ২৮ জানুয়ারি রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ২৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন। রায় ঘোষণার দিন দুদকের আইনজীবী মীর আহম্মেদ সালাম মামলাটি রায় থেকে উত্তোলন পূর্বক দুইজন ম্যাজিস্ট্রেটের সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আবেদন করেন। আদালত দুদকের আবেদনটি মঞ্জুর করেন। এরপর আদালত মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৪ মার্চ দিন ধার্য করেন। ৪ মার্চ তৎকালীন ঢাকার দুই মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান ও কেশব রায় চৌধুরী আদালতে সাক্ষ্য দেন। তাদের সাক্ষ্য শেষে যুক্তি উপস্থাপনের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

জানা যায়, ম্যাক্স স্পিনিং মিলস নামে ভুয়া কোম্পানির হিসাবে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের সুতা রপ্তানি করা হয় বলে নথিপত্রে দেখানো হয়। ওই হিসাবে পুরো অর্থ জমা করা হলে তা থেকে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা হলমার্কের আরেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়, যা পরে তানভীর ও তার স্ত্রী তুলে নেন। ২০১২ সালের ৪ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করে দুদক। ২০১৬ সালের ২৭ মার্চ তৎকালীন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এ বদলির আদেশ দেন।


আরও খবর



রাখাইনের বাজারে জান্তা বাহিনীর গোলাবর্ষণ, নিহত ১২

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ রাখাইনের একটি বাজারে জান্তা বাহিনীর গোলাবর্ষণের ঘটনায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ৮০ জনেরও বেশি মানুষ। শুক্রবার (০১ মার্চ) এই ঘটনা ঘটে।

জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইনের বেশ কিছু এলাকা বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ করছে এই গোষ্ঠীটি।

আরাকান আর্মির হাইকমান্ড জানিয়েছে, রাখাইনের রাজধানী ও বন্দরনগরী সিত্তের কাছে একটি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করেছে জান্তা বাহিনী। শুক্রবার সেই জাহাজ থেকে সিত্তের নিকটবর্তী মিওমা বাজারকে লক্ষ্য করে একের পর এক গোলা নিক্ষেপ করা হয়। এতে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

ক্ষমতাসীন জান্তা অবশ্য উল্টো তথ্য দিয়েছে। মিয়ানমারের রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন চ্যানেল মায়াবতিতে একটি বিবৃতি প্রদান করেছে জান্তা সরকার। সেখানে বলা হয়েছে, মিওমা বাজারে গোলাবর্ষণ করেছে আরকান আর্মি। আরও বলা হয়েছে, এই হামলায় নিহত ও আহতের সংখ্যা সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

দু’পক্ষের দাবি নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা যায়নি। এর একটি বড় কারণ, গত কয়েক দিন ধরে সিত্তে এবং রাখাইনের অন্যান্য শহরে ইন্টারনেট এবং মোবাইল ডেটা প্রবাহ সীমিত করেছে জান্তা। ফলে রাখাইনের বর্তমান পরিস্থিতি সংক্রান্ত হালনাগাদ অধিকাংশ তথ্যই জানা যাচ্ছে না।


আরও খবর