আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ধানের ব্লাস্ট রোগ দমনে যা করবেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
কৃষি ডেস্ক

Image

ধানের ব্লাস্ট একটি ছত্রাকজনিত মারাত্মক ক্ষতিকারক রোগ। বোরো ও আমন মৌসুমে সাধারণত ব্লাস্ট রোগ হয়ে থাকে। অনুকূল আবহাওয়ায় এ রোগের আক্রমণে ফলন শতভাগ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।

চারা অবস্থা থেকে শুরু করে ধান পাকার আগ পর্যন্ত যে কোন সময় রোগটি দেখা দিতে পারে। এটি ধানের পাতা, গিট এবং নেক বা শীষে আক্রমণ করে থাকে। সে অনুযায়ী রোগটি পাতা ব্লাস্ট, গিট ব্লাস্ট ও নেক ব্লাস্ট নামে পরিচিত। আমন মৌসুমে সবি সুগন্ধি জাতে এবং বোরো মৌসুমে ব্রিধান-২৮, ব্রিধান-৫০, ব্রিধান-৬৩, ব্রিধান-৮১, ব্রিধান-৮৪, ব্রিধান-৮৮সহ সরু আগাম সুগন্ধি জাতে শীষ ব্লাস্ট রোগ বেশি হয়ে থাকে। এ রোগ প্রতিরোধে কী করবেন সে করণীয় জানিয়েছে কৃষি তথ্য সার্ভিস।

রোগ আক্রমণের পরে করণীয়:

১. আক্রান্ত জমিতে ইউরিয়া সারের উপরি প্রয়োগ সাময়িক বন্ধ রাখতে হবে।

২. ব্লাস্ট রোগের প্রাথমিক অবস্থায় জমিতে ১-২ ইঞ্চি পানি ধরে রাখতে পারলে এ রোগের ব্যাপকতা অনেকাংশে হ্রাস পায়। শুকনা জমিতে এই রোগ বেশি দেখা যায়।

৩. পাতা ব্লাস্ট রোগ দেখা দিলে বিঘা প্রতি অতিরিক্ত ৫ কেজি পটাশ সার উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

৪. ব্লাস্ট রোগের জীবাণু প্রধানত বাতাসের মাধ্যমে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় দ্রুত ছড়ায়। দিনের বেলায় গরম (২৫-২৮ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড) ও রাতে ঠাণ্ডা (২০-২২ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড), শিশিরে ভেজা দীর্ঘ সকাল, অধিক আর্দ্রতা (৮৫% বা তার অধিক), মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, ঝড়ো আবহাওয়া এবং গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি এ ধরনের আবহাওয়া বিরাজ করলে ধানের জমিতে রোগ হোক আর না হোক, থোর ফেটে শিষ বের হওয়ার সময় একবার এবং ৫-৭ দিন পর আরেকবার ৫ শতাংশ জমির জন্য ১০ লিটার পানিতে ৬ গ্রাম টেবুকোনাজল ৫০% + ট্রাই-ফ্লক্সিস্টোবিন ২৫% গ্রুপের ছত্রাকনাশক অথবা ৮ গ্রাম ট্রাইসাইক্লাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশক পানিতে ভালভাবে মিশিয়ে শেষ বিকালে স্প্রে করতে হবে। শীষ ব্লাস্ট রোগ হওয়ার পর এটি দমনের সুযোগ থাকে না।


আরও খবর



এবার ধানমন্ডির কেয়ারি ক্রিসেন্ট সিলগালা

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর সাত মসজিদ রোডের কেয়ারি ক্রিসেন্ট ভবনটি সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। অভিযান চালিয়ে ভবনটি থেকে তিনজনকে পুলিশ হেফাজতেও নেওয়া হয়েছে।

আজ (সোমবার) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের একটি দল ভবনটিতে অভিযান চালানোর পর তা সিলগালা করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।

এর আগে, এই ভবনে অভিযান চালানো হবে এমন খবরে নোটিশ টানিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় ভবনটির সব রেস্টুরেন্ট।

ভবনের মূল গেটের সামনে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় নোটিশ। নোটিশে লেখা ছিল, সকল চাইনিজ রেস্টুরেন্ট এবং খাবার হোটেল বন্ধ থাকবে। শুধু দ্বিতীয় তলার মার্কেট এবং নিচ তলার দোকানগুলো খোলা থাকবে। আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন>> ধানমন্ডির টুইন পিক টাওয়ারের ১২টি রেস্তোরাঁ সিলগালা

পরে সেখানে অভিযান শুরু হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলম। অভিযান শেষ হওয়ার পর ভবনটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।

অভিযানের সময় ভবনটির দ্বিতীয় তলা থেকে ওপরের দিকের সব রেস্টুরেন্ট তালা লাগানো অবস্থায় পাওয়া যায়। কথা বলার জন্য ভবন সংশ্লিষ্টদের ডাকা হলেও তারা কেউ আসেননি। বাধ্য হয়ে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠেন অভিযান সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর



ট্রেনে ঈদযাত্রা: ঘণ্টা না পেরোতেই শেষ ১৪ হাজার টিকিট

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সূচি অনুযায়ী শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকাল ৮টায় শুরু হয় ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চলগামী আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যেখানে আগামী ৮ এপ্রিলের জন্য বরাদ্দ ছিল ১৫ হাজার ৮৯০টি টিকিট। বিক্রি শুরুর পর ঘণ্টা না পেরোতেই শেষ হয়ে গেছে ১৪ হাজার টিকিট।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সহজ ডটকমের চিফ অপারেটিং অফিসার সন্দ্বীপ দেবনাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিন আগামী ৮ এপ্রিলের জন্য পশ্চিমাঞ্চলের টিকিট পেতে রেল সেবা অ্যাপে সকাল ৮ থেকে সাড়ে ৮টা পর্যন্ত প্রথম আধা ঘণ্টাতেই হিট পড়েছে ১ কোটি ২৮ লাখ। একেকটি টিকিটের জন্য গড়ে ৮০৫ জন যাত্রী চেষ্টা করছেন।

এ বছর ঢাকা থেকে ঈদযাত্রার উদ্দেশে ৪২ জোড়া আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট দুই পর্যায়ে দেওয়া হচ্ছে। সে অনুযায়ী দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের রেলের টিকিট বিক্রি। ঈদ উপলক্ষে এই অগ্রিম টিকিট সম্পূর্ণ অনলাইনে বিক্রি হবে।

এবার মোবাইলে ওটিপি ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে টিকিট দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে জানিয়েছে, আজ শুক্রবার (২৯ মার্চ) আগামী ৮ এপ্রিলের ঈদযাত্রার টিকিট পাওয়া যাচ্ছে; আগামীকাল (৩০ মার্চ) পাওয়া যাবে ৯ এপ্রিলের টিকিট।


আরও খবর



৯ বছরে সরকারি চাকরিতে যুক্ত হয়েছেন ৩৮৫৫৮ নারী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সরকারি চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ এখন সর্বত্র। সচিবালয় থেকে শুরু করে সরকারি চাকরির বিভিন্ন স্তরে নারী চাকরিজীবীর সংখ্যা বাড়ছে দিনে দিনে। ২০১৪ সালে সরকারি চাকরীতে নারী ছিলেন ৩ লাখ ৭০ হাজার ৫৮১। ৯ বছর পর ২০২৩ সালে সরকারি চাকরিতে নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯ হাজার ১৩৯। এই ৯ বছরে সরকারি চাকরীতে নারীর সংখ্যা বৃদ্দি পেয়েছে ৩৮ হাজার ৫৫৮।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত সবশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে সারা দেশে সরকারি চাকরিজীবী আছেন ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮১৮ জন। এর মধ্যে ৯ লাখ ৮৭ হাজার ৬৭৯ জন পুরুষ। নারী চাকরিজীবী রয়েছেন ৪ লাখ ৯ হাজার ১৩৯ জন।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দিনে দিনে সরকারি চাকরিতে নারীদের সংখ্যা বাড়ছে, অবস্থান মজবুত হচ্ছে। সরকারের নানামুখী উদ্যোগের ফলে মানুষের মধ্যে শিক্ষার হার বৃদ্ধি ও সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা বেড়েছে ফলে অধিকসংখ্যক নারী চাকরিতে প্রবেশ করছেন। কিন্তু এখনো নারীদের শতকরা হিসেবে অংশগ্রহণ সন্তোষজনক নয়। নারীর জন্য উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পুরুষদের প্রথাগত মানসিকতা পরিবর্তনে সচেতনতা, চাকরি ক্ষেত্রে হয়রানি বন্ধসহ নানা ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশের জনসংখ্যার হিসেবে নারী ও পুরুষের চেয়ে বেশি হলেও চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের সংখ্যা পুরুষের তুলনায় অনেক কম। বিষয়টি ফুটে উঠেছে সরকারি প্রতিবেদনেও।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত সর্বশেষ সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান (৩০ মে ২০২৩ সালে প্রকাশিত) প্রথম শ্রেণির চাকরিতে মোট কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫১৪ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৯৬ জন পুরুষ আর নারীর সংখ্যা ৪০ হাজার ১৮। দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ৬৬৪ জন, যেখানে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬০৬ জন পুরুষ, ৬৬ হাজার ৫৮ জন নারী। তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ৬ লাখ ৩ হাজার ৪৩৩ জন, যেখানে পুরুষ ৩ লাখ ৫৬ হাজার ২৭১ এবং নারী ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬২ জন। চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ৪ লাখ ১৫ হাজার ১০৪ জন, যেখানে পুরুষের সংখ্যা ৩ লাখ ৬০ হাজার ১৭ এবং নারী ৫৫ হাজার ৮৭ জন।

সরকারি চাকরিতে নারীদের অংশগ্রহণ কতটা বেড়েছে তা বোঝা যায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত ২০১৪ সালের সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে।

২০১৪ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা ছিল ২৩ হাজার ৬৩৭, যা ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ হাজার ১৮। অর্থাৎ এ ৯ বছরে প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ১৬ হাজার ৩৮১। একইভাবে দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে ২০১৪ সালে ছিলেন ৫৩ হাজার ৪১ জন নারী, যা ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৬ হাজার ৫৮ জনে। এ সময়ে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ১৩ হাজার ১৭। তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪৬ হাজার ৮১২, বর্তমানে তা ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬২। অর্থাৎ ৯ বছরে এই শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৫০। একই সময়ে চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে নারী সংখ্যা ৭ হাজার ৯৯৬ বেড়ে গত বছর হয়েছে ৫৫ হাজার ৮৭।

সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, সরকারি চাকরিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। এটা বেশ ইতিবাচক হলেও সন্তুষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই। সরকারি চাকরিতে নারীরা সংখ্যায় বাড়লেও শতকরা হিসাবে এখনো পুরুষ থেকে অনেক পিছিয়ে আছেন। নারীদের সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়াতে হবে, তাদের প্রাপ্য সম্মান ও অধিকার দিতে হবে।


আরও খবর



অর্থনীতি যেখানে থাকার দরকার সেখানে আছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দিনাজপুর প্রতিনিধি

Image

সরকারের পদক্ষেপের কারণে দেশের অর্থনীতি ঠিক আছে দাবি করে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, অর্থনীতি যেখানে থাকার দরকার সেখানে আছে। বর্তমান সরকার অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। ভারতের সঙ্গে লেনদেনে মাল্টিকারেন্সি চালু করেছি। ভারতের সঙ্গে রুপি, ডলার ও টাকার পাশাপাশি সব ধরনের লেনদেন করতে পারছি। আমরা অন্যান্য দেশের সঙ্গে মাল্টিকারেন্সি চালুর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে যাচ্ছি। কিন্তু আমাদের প্রতিপক্ষ স্বাধীনতা বিরোধীরা সব সময় দেশের বিরুদ্ধে গুজব ছড়াচ্ছে। তারা তো কিছুই করতে পারে না।

আজ শুক্রবার (৮ মার্চ) বিকেলে চিরিরবন্দর সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দিনাজপুর-৪ (চিরিরবন্দরখানসামা) আসনে সংসদ সদস্য আবুল হাসান মাহমুদ আলী নতুন মন্ত্রীসভায় অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় চিরিরবন্দর উপজেলা এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

তিনি আরও বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকার যখন পদ্মা সেতু বানাচ্ছিল তখন তিনি দেশের মানুষকে পদ্মা সেতুকে না উঠার জন্য বলেছিলেন। পদ্মা সেতু নাকি ভেঙে পড়বে। তাদের কথায় কেউ বিশ্বাস করবেন না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম দেশের উন্নয়ন চোখে দেখা পায় না। তাকে চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে। দামি চমশা কিনে দিতে হবে। তাহলে সব কিছু দেখতে পারবেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুনীল কুমার সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ আমজাদ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শেখ রফিকুল ইসলাম, খানসামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সফিউল আযম চৌধুরী লায়ন, দিনাজপুর এম. আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. মোমিনুল ইসলাম প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলীম সরকার।


আরও খবর



গুলশানে কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ট্রেড লাইসেন্স ব্যতীত কোনো কাগজপত্র না থাকায় রাজধানীর গুলশান-২ নম্বরে অবস্থিত কাচ্চি ভাইকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।

বুধবার ডিএনসিসি'র অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়নের নেতৃত্বে গুলশান ও বনানী এলাকার বিভিন্ন রেস্তোরাঁ ও ভবনের অগ্নি নিরাপত্তা ঝুঁকি পরিদর্শনপূবর্ক অভিযান পরিচালনা হয়। অভিযানে এই জরিমানা করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়ন বলেন, ট্রেড লাইসেন্স ব্যতীত কোনো কাগজপত্র না থাকায় কাচ্চি ভাইকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে তিন মাসের জেল দেওয়া হয়েছে। আগামী সাত দিনের মধ্যে ফায়ার সার্টিফিকেট, পরিবেশের ছাড়পত্রসহ সকল অনুমোদন সম্পন্ন করতে হবে। যদি কাগজপত্র না প্রস্তুত হয় তাহলে কাচ্চি ভাই সিলগালা করা হবে।

অভিযান সূত্রে আরও জানা যায়, কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে গ্যাস সিলিন্ডার রাখা রয়েছে। এছাড়া পর্যাপ্ত অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা পাওয়া যায়নি। অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থার যেসব যন্ত্রাংশ রয়েছে সেগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ।


আরও খবর