কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
বা আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স এসে চাকরির বাজারে আমূল পরিবর্তন ঘটিয়েছে। তাই নতুন প্রযুক্তির
বিষয়ে আপডেট থাকাটা খুবই জরুরি। এতে করে চাকরি হারানোর সম্ভাবনা কমবে। সেই সঙ্গে নতুন
চাকরি পাওয়ায় তুলনায় সহজ হয়ে যাবে।
প্রযুক্তির
উদ্ভাবনে কাজের সময় আর কর্মপদ্ধতিতেও নানা পরিবর্তন আসতেই পারে। এ পরিবর্তন মেনে নেওয়া
ও তার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা ও মানসিকতা আপনার থাকতেই হবে। তা থাকলে কঠিন পরিস্থিতিতেও
টিকে থাকতে পারবেন আপনি।
অনেক কাজই অদূর
ভবিষ্যতে অটোমেটেড হয়ে যাবে, প্রযুক্তির আধুনিকায়ন ঘটবে, নিত্যনতুন প্রযুক্তির প্রয়োগও
হবে। সেসব প্রযুক্তি যদি দ্রুত শিখে নেওয়া না যায়, চাকরির বাজারে টিকে থাকা ততোই কঠিন!
ধরা যাক, কেউ
কোনও একটা কাজ খুব ভালো পারে। কিন্তু ওই একটা কাজের জন্য তার চাকরিতে টিকে থাকার সম্ভাবনা
খুব উজ্জ্বল নয়! কিন্তু যদি অন্য আরেকজন যদি তিনরকমের তিনটি কাজ খুব ভালো পারে, তাহলে
তার টিকে থাকার সম্ভাবনা খুবই বেশি। স্বাভাবিকভাবেই সংস্থার চোখে ওই মাল্টি ট্যালেন্টেড
ব্যক্তির গুরুত্বও বেশি।
তাই শুধু একটা
কাজেই নিজেকে বন্দি করে রাখা উচিু নয়। নতুন নতুন দক্ষতা অর্জনের দিকে মন দেওয়া উচিত।
ভবিষ্যৎ যতই
প্রযুক্তিনির্ভর হোক, মনে রাখতে হবে যন্ত্র কখনও মানুষকে ছাপিয়ে যেতে পারে না! তাই
সৃজনশীলতা, নতুন অভিনব ভাবনাচিন্তা কখনোই পুরোনো হওয়ার নয়। নতুনভাবে কাজ করা, নতুন
আইডিয়া, এ সবই চিরন্তন।