আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ঢাকায় আসছেন পার্নো

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সিনেমার শুটিং করতে ঢাকায় আসার অনুমতি (ওয়ার্ক পারমিট) পেয়েছেন কলকাতার অভিনেত্রী পার্নো মিত্রসহ ভারতীয় ১৫ শিল্পী ও কলাকুশলী। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যু হওয়া আদেশে এ তথ্য জানা গেছে। সিনেমার নাম সুনেত্রা সুন্দরম

অনুমতিপ্রাপ্তরা হলেন সিনেমার পরিচালক শিব রাম শর্মা, অভিনেত্রী পার্নো মিত্র, রূপাঞ্জনা মিত্র, সহকারী পরিচালক প্রিয়াঙ্কা মণ্ডল, প্রোডাকশন ম্যানেজার সোমনাথ ঘোষ, ক্যামেরা কেয়ারটেকার আমুলিয়া মাঝি, তাপস নায়ক, সানু সিং রায়, সাউন্ড রেকর্ডার রবীন্দ্রনাথ মৈত্রী, মেকআপ আর্টিস্ট সন্তোষী সাহা, লাইট গ্রাফার কৃষ্ণেন্দু দাস, আর্ট সেটিং দেবাশীষ সিনহা রায়, ফটোগ্রাফার অনির্বাণ মিত্র ও ফোকাস ফোলার রাজ কুমার ঠাকুর।

দলটি কবে ঢাকায় আসবে সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে ২৫ অক্টোবরের মধ্যে এ দেশে এসে বা অবস্থান করে দুই দিন শুটিংয়ে অংশ নিতে পারবেন তাঁরা। চুক্তিপত্রে শিল্পী-কলাকুশলীদের পারিশ্রমিকের পরিমাণের ওপর ৩০ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হবে বলেও উল্লেখ আছে চিঠিতে।

বিডি বক্স প্রোডাকশনের ব্যানারে সুনেত্রা সুন্দরম প্রযোজনা করছেন মাহমুদুর রহমান। বাংলাদেশের এই সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় গত ২৩ মার্চ কলকাতায়। গল্প আবর্তিত হয়েছে এক নারী স্কলারকে নিয়ে। তিনি কিডনির সমস্যায় ভুগছেন। ফলে তাঁর প্রস্রাবের প্রয়োজন হয় ঘন ঘন। চেষ্টা করলেও চেপে রাখতে পারেন না। সমস্যা হয় তখন, যখন অনেক জায়গায় ওয়াশরুম পাওয়া যায় না। এমন একটি সামাজিক অবস্থা নিয়ে এগিয়ে যায় সিনেমা।

সিনেমার নামভূমিকায় অর্থাৎ সুনেত্রা চরিত্রে অভিনয় করছেন টালিউড অভিনেত্রী পার্নো মিত্র। তাঁর বিপরীতে দেখা যাবে অভিনেতা সোমরাজ মাইতিকে। আরও আছেন বাংলাদেশের ফারজানা চুমকি, সালহা খানম নাদিয়াসহ অনেকেই।

নিউজ ট্যাগ: পার্নো মিত্র

আরও খবর
বাংলাদেশে আসছেন আতিফ আসলাম

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




রহমত শেষে শুরু হলো মাগফিরাতের দশদিন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

চলছে পবিত্র রমজান মাস। এই পবিত্র মাসকে রহমত, মাগফেরাত ও নাজাতে ভাগ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) দশম রমজানের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে রহমতের দশদিন। শুরু হলো মাগফেরাতের দশদিন।

মাগফেরাত অর্থ মার্জনা, আল্লাহ তায়লার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা ও গুনাহ থেকে নিষ্কৃতি লাভ। এই সময়ে আল্লাহ বান্দাদেরকে বেশি হারে ক্ষমা করে থাকেন।

গুনাহ করা মানুষের স্বভাবজাত প্রবৃত্তি। ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় মানুষ গুনাহ করে থাকে। এটি খুবই স্বাভাবিক বিষয়। তবে অস্বাভাবিক বিষয় হলো গুনাহর ওপর অটল থাকা ও আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা না করা। যারা শয়তানের কুপ্ররোচনায় গুনাহ করে এবং তা থেকে ক্ষমা লাভ করতে পারে না তাদের জন্য বিশেষ সুযোগ হলো মাগফেরাতের দশদিন।

মাগফিরাতের এই সময়ে বান্দাগণ অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করলে তিনি ক্ষমা করেন। আল্লাহ হলেন পরম ক্ষমাশীল এবং তিনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন।

পুরো রমজান মাস জুড়েই আল্লাহর পক্ষ থেকে মুমিন বান্দাদের জন্য দোয়া কবুলের সুসংবাদ দেয়া হয়েছে। মহানবী সা. বলেন, তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না। ন্যায়পরায়ণ বাদশা, রোজা পালনকারী যতক্ষণ না সে ইফতার করে এবং মজলুম।


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




মিয়ানমারের ১৭৭ বিজিপি সদস্যকে দ্রুত প্রত্যাবর্তন করা হবে : বিজিবি ডিজি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১৭৭ জন পলাতক সদস্যকে শিগগির তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকালে খাগড়াছড়িতে রামগড় স্থলবন্দরে আইসিপি (ইন্ট্রিগ্রেটেড চেক পোস্ট) পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।

বিজিবি ডিজি বলেন, বিজিপি সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। শিগগিরই তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। অন্যদের যেভাবে ফেরত পাঠানো হয়েছে, সেভাবে তাদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

মিয়ানমার সামরিক জান্তার সঙ্গে আরাকান আর্মির সংঘর্ষের জের ধরে ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশের বান্দরবান সীমান্ত দিয়ে বিজিপির ৩২৯ জন সদস্য এদেশে পালিয়ে আশ্রয় নেয়। পরে তাদেরকে জাহাজে করে সাগর পথে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়। মার্চে মিয়ানমারের বিজিপির ১৭৭ সদস্য বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে বিজিবি মহাপরিচালক বিজিবি ডিজি বলেন, আইসিপি- ইন্টিগেটেড চেকপোস্ট (সমন্বিত চৌকি) যখন চালু হবে, আমাদের দুই দেশের (বাংলাদেশ-ভারত) অর্থনৈতিক অনেক প্রাপ্তি ও সুবিধা হবে। জাপানসহ বিশ্বের অনেক দেশ আমাদের এদিকে ও ভারতের দিকেও আইসিপির দু'প্রান্তে বিভিন্ন ধরনের ইনভেস্টমেন্ট করছে। এই আইসিপি চালু হওয়ার পর বর্ডারের দুপাশসহ অবশ্যই সামগ্রিকভাবে অর্থনীতিকে অনেক সমৃদ্ধি করবে।

এর আগে তিনি বিজিবির সূতিকাগার ২২৯ বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যে গৌরবমন্ডিত রামগড় ব্যাটালিয়নের (৪৩ বিজিবি) ব্যাটালিয়ন সদর, রামগড় স্থলবন্দর সংলগ্ন আইসিপি ও ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু এলাকা এবং বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন করেন।

আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর থেকে রামগড় স্থলবন্দরটি পাহাড়ি এলাকায় হওয়ায় অবস্থানটি ভিন্ন। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তার দিকটি একটু ভিন্ন আঙ্গিকে থাকবে। সে জন্য এখানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা  দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে এখানে ফেনী নদীর ওপর বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু রয়েছে এবং এখানে যে সড়ক নির্মাণ হচ্ছে সেটা চট্টগ্রাম বন্দরসহ অন্যান্য জায়গা থেকে দূরত্ব কম। তাই সার্বিকভাবে পারস্পরিক বাণিজ্যের নতুন সমৃদ্ধির দ্বার খুলে যাবে। সবদিক থেকে এটা আরও ত্বরান্বিত হবে।

বিজিবি প্রধান রামগড়ে বিজিবি স্সৃতিস্তম্ভ এলাকায় সীমান্তবর্তী ২৫০ দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে চাল-ডাল-চিনিসহ বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। এরপর রামগড়ে ৪৩ বিজিবি ব্যাটালিয়ন সদরে সকল স্তরের বিজিবি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় এবং ইফতার করেন। এ সময় তিনি সবাইকে আভিযানিক, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিষয়ে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন।

এ সময় বিজিবি সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন ও প্রশিক্ষণ), চট্টগ্রাম রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার, গুইমারা সেক্টর কমান্ডার এবং রামগড় ব্যাটালিয়নের অধিনায়কসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



আম্বানি পুত্রের বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠানে খরচ ১৬৫০ কোটি টাকা

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

২০২৪ সালের শুরু থেকে যে অনুষ্ঠান ঘিরে সারা দেশে জোর চর্চা ছিল, তা হলো আম্বানি পরিবারের ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানির বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠান। আর সদ্যই শেষ হলো  অনন্ত আম্বানি এবং তার বাগদত্তা রাধিকা মার্চেন্টের বিবাহপূর্ব উদযাপন। নাচে-গানে, হইহুল্লোড়ে, আনন্দে এই তিন দিনের উৎসবে মেতে উঠেছিল জামনগর। স্বপ্নের মতো সাজানো বিবাহ অনুষ্ঠানে ইতোমধ্যেই যোগ দিয়েছেন বিদেশের অসংখ্য তারকা। দেশ-বিদেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত তো ছিলেনই, সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিল গোটা বলিউড।

বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠানের ১২০০ অতিথির তালিকায় ছিলেন পপ তারকা রিয়ানা, ধনাঢ্য ব্যক্তি ও বিজনেস টাইকুন বিল গেটস, মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার জামাতা জ্যারেড কুশনার। আন্তর্জাতিক স্তরের তারকা থেকে শুরু করে এই বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বলিউড ও ভারতীয় ক্রিকেটের নক্ষত্ররাও।

এশিয়ার শীর্ষ ধনী ভারতীয় ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানির কনিষ্ঠপুত্রের বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠান বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। নামিদামি টেলিভিশন থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম- সবখানে ছড়িয়ে পড়েছে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার ছবি-ভিডিও আর নানা খবরাখবর।  তবে আয়োজনের শুরুটা হয়েছিল ২০২২ সালে। এর আগে ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর রাজস্থানের নাথদ্বারার শ্রীনাথজি মন্দিরে রাধিকা মার্চেন্টের সঙ্গে বাগদান সম্পন্ন করে আম্বানি পরিবার। আর বিয়ে উপলক্ষে ভারতের গুজরাটের জামনগর সেজেছে নানা রূপে। ছোট ছেলের বিয়ে উপলক্ষে জামনগরে আগেই ১৫টি নতুন মন্দির নির্মাণ করেছেন আম্বানির সহধর্মিণী নীতা আম্বানি। এ ছাড়া ১-৩ মার্চ পর্যন্ত বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠানের জন্য গুজরাটের জামনগরের আম্বানি রিসোর্টে অনুষ্ঠানের জন্য খরচ করা হয়েছে প্রায় ১৫ কোটি মার্কিন ডলার বা ১৬৫০ কোটি টাকা। গত বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত চলে এই অনুষ্ঠান। যেখানে সংগীত এবং নাচ পরিবেশনের জন্য খরচ করা হয় কোটি কোটি টাকা। এই অনুষ্ঠানের জন্য প্রায় ১৩০টি ফ্লাইটে অতিথিরা জামনগরে পৌঁছান। বেশির ভাগ অতিথি ছিলেন বিলাসী তাঁবুতে। আয়োজনের আগত অতিথিদের সাজসজ্জা যেমন- মেকআপ আর্টিস্ট, হেয়ার স্টাইলিস্ট ও ডিজাইনারদের বড় দল নিয়োজিত ছিল। আর অতিথিদের জন্য ৫০০ পদের খাবারের জন্য ১০০ বাবুর্চি নিয়োগ করা হয়। অনুষ্ঠানের আগে আম্বানি পরিবারের পক্ষ থেকে জামনগরের পাশের গ্রামগুলোর ৫১ হাজার মানুষের জন্য ভোজের আয়োজন করা হয়।

২০১৮ সালে কন্যা ইশা আম্বানির বিয়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। ফোর্বসের হিসাব অনুযায়ী, মুকেশ আম্বানি বিশ্বের ১১তম ধনী এবং তার সম্পদের পরিমাণ ১১৭ বিলিয়ন ডলার।


আরও খবর



বেইলি রোডে আগুন : দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডে যে ভবনটিতে আগুন লেগেছে সেখান থেকে এখন পর্যন্ত অন্তত দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া অচেতন অবস্থায় কয়েকজন শিশু ও নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে ১২ জনকে। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে অন্তত ৬০ জনকে। ভবনটিতে আরও অনেকে আটকা পড়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।

বেইলি রোডের ওই ভবনের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুনের সূত্রপাত। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট কাজ করছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত আনুমানিক পৌনে ১০টার দিকে আগুনের সূত্রপাত বলে জানায় ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম আগুনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ৯টা ৫০ মিনিটে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। ৯টা ৫৬ মিনিটে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। এখন ১২টি ইউনিট কাজ করছে। গুরুতর আহত ৯ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে অন্তত ৬০ জনকে। ভবনে আটকা পড়েছেন অনেকে। তাদের মধ্যে স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. আহমেদ কামরুজ্জামান পরিবারসহ আটকে আছেন বলে সামাজিকমাধ্যমে পোস্ট করা হয়েছে। জাহিদুর রহমান নামে একজনের ওই পোস্টে বলা হয়েছে, কামরুজ্জামান তাকে ফোন করে জানিয়েছেন তিনিসহ অন্তত একশজন ওই ভবনে আটকা পড়েছেন।  

ঘটনাস্থলে আছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। পুলিশ সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের সহায়তা করছেন।

উদ্ধার কার্যক্রমে আনসার মোতায়েন : রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৩ প্লাটুন সাধারণ আনসার ও এক প্লাটুন আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ন (এজিবি) সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণ ও আটকে পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার করতে কাজ করছে।


আরও খবর



পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজার টিকিট বিক্রি শেষ ৩ ঘণ্টায়

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে সকাল ৮টা থেকে। এসময় বিক্রি শুরু হয় পশ্চিমাঞ্চলের টিকিট। আজ বিক্রি হচ্ছে ঈদ যাত্রার দ্বিতীয় দিনের (৪ এপ্রিল) টিকিট। সকাল ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। অন্যদিকে পূর্বাঞ্চলের টিকিট বিক্রি শুরু হবে দুপুর ২টায়।

সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার।

তিনি বলেন, সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী সকাল ১১টা পর্যন্ত ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন রুটের ট্রেনের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। এই অঞ্চলের মোট আসন সংখ্যা প্রায় ১৬ হাজার। এবার শতভাগ টিকিট অনলাইনের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। কাউন্টার থেকে কোনো টিকিট প্রিন্ট করা হচ্ছে না। এবারে প্রথম ওটিপি সিস্টেম চালু করা হয়েছে টিকিট যার ভ্রমণ তার নিশ্চিত করতে।

আগের ঈদগুলোতে ৫ দিনের টিকিট বিক্রি করলেও এবারই প্রথম ৭ দিনের টিকিট বিক্রি করছে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষ্যে ঘরমুখী মানুষের এই ট্রেন যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গতকাল ২৪ মার্চ। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট এবার অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে।

ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৬ মার্চ; ৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৭ মার্চ; ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৮ মার্চ; ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৯ মার্চ এবং ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।


আরও খবর