আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ডা. মাহাতাবউদ্দীন হাসপাতালের বিরুদ্ধে শিশু চুরির অভিযোগ

প্রকাশিত:শনিবার ২১ আগস্ট 20২১ | হালনাগাদ:শনিবার ২১ আগস্ট 20২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সাতক্ষীরা থেকে দিলীপ কুমার দেব:

সিজারের পর নবজাতক চুরির অভিযোগ উঠেছে ডা. মাহাতাবউদ্দীন মেমোরিয়াল হাসপাতালের বিরুদ্ধে। সাতক্ষীরা শহরের নিউ মার্কেট এলাকায় ডা. মাহাতাবউদ্দীন মেমোরিয়াল হাসপাতালে শুক্রবার (২০ আগষ্ট) এ ঘটনা ঘটে বলে পরিবারটির অভিযোগ। তবে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ বলছে, আল্ট্রাসনো রিপোর্টে ভুল। দুটি নয় প্রসুতির গর্ভে বাচ্চা পাওয়া গেছে একটি। কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া ইউনিয়নের রাজপুর গ্রামের নবজাতক শিশুর পিতা তরিকুল ইসলাম জানান, তার স্ত্রী মৌসুমী খাতুনের গর্ভে সন্তান আসার পর এ পর্যন্ত তিনবার আল্ট্রাসনো করা হয়েছে। সব রিপোর্টে গর্ভে দুটি জমজ ছেলে সন্তানের কথা বলা হয়েছে। রিপোর্টেও সেটি লেখা রয়েছে। প্রসব বেদনা আসলে শুক্রবার (২০ আগষ্ট) দুপুর দেড়টার দিকে শহরের মাহাতাবউদ্দীন মেমোরিয়াল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

ভর্তির পর তারাও জানিয়েছে, গর্ভে যমজ দুটি সন্তান রয়েছে। এরপর সিজার করার পর একটি সন্তান দিচ্ছে। আরেকটির কোন হদিস নেই। তিনি অভিযোগ করে বলেন, একটি বাচ্চা চুরি করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অথবা সিজার করার সময় চুরির আঘাতে মারা গেছে সেকারণে এখন অস্বীকার করছে।

এখন আমি কি করবো। পুলিশকে ঘটনাটি জানিয়েছি। প্রসূতি মৌসুমী খাতুনের চাচা শহিদুল ইসলাম বলেন, এই ক্লিনিকে ভর্তি করার পরও বলেছে, যমজ দুটি ছেলে সন্তান গর্ভে। সিজারের পর দিচ্ছে একটি। পুলিশের জরুরী সেবা ৩৩৩-তে কল করেছিলাম। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত করেছে। তবে বাচ্চা উদ্ধার করতে পারেনি। শেষে পুলিশ বলেছে, আপনারা থানায় মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ডাঃ মাহাতাবউদ্দীন মেমোরিয়াল হাসপাতালের ম্যানেজার শরিফুজ্জামান বিপুল বলেন, ডা. লিপিকা বিশ্বাস সিজারটি করেছেন।

ক্লিনিক থেকে বাচ্চা চুরির কোন ঘটনা ঘটেনি। আল্ট্রাসনো রিপোর্ট ভুল ছিল। যমজ নয় প্রসূতির গর্ভে একটি ছেলে সন্তান পাওয়া গেছে। সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রাথমিক ভাবে আমরা ধারণা করছি, আল্ট্রাসনো রিপোর্টটি ভুল ছিল। বাচ্চা চুরির কোন আলামত পাওয়া যায়নি।


আরও খবর



ফেনীতে র‍্যাবের হাতে ধরা পড়লো ৯ চাঁদাবাজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজিব মাসুদ, ফেনী

Image

ফেনীতে চাঁদাবাজি করার সময় পৃথক অভিযানে র‍্যাবের হাতে ৯ চাঁদাবাজ ধরা পড়েছে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেলে জেলার বিভিন্ন সড়কে সিএনজি চালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন পরিবহন চালকদের কাছ থেকে তারা অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করছিল।

চাঁদাবাজি করার সময় র‍্যাবের হাতে আটক ব্যক্তিরা হলেন - ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার উত্তর যশপুর গ্রামের ওবায়দুল হকের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম (৪১), বাঁশপাড়া গ্রামের মো. ইব্রাহিমের ছেলে মো. ছলিম (৩৪), আবুল কালামের ছেলে মো. আরাফাত, মাখু মিয়ার ছেলে আলম (৪৫), দক্ষিণ মটুয়া গ্রামের মো. মিয়ার ছেলে মো. আরাফাত (২৩), পশ্চিম ছাগলনাইয়ার আবুল কাশেমের ছেলে মো. আজিম উদ্দিন (২৬), বাঁশপাড়া গ্রামের জাফর আহমেদের ছেলে মো. রেজাউল করিম (৪২), ইব্রাহিম দিপ্তির ছেলে মো. আবুল হাশেম খোকন (৪২), আধাঁর মানিক গ্রামের রহিম উল্লাহর ছেলে মো. শফিক (৪৫) ও আবুল হাশেমের ছেলে মো. আনোয়ার (৪২)।

র‍্যাব-৭ ফেনী ক্যাম্প জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‍্যাব জানতে পারে যে কতিপয় ব্যক্তি ফেনীর বিভিন্ন সড়কে সিএনজি চালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন পরিবহন চালকদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করছে। এরপর র‍্যাবের একটি দল শুক্রবার বিকেলে পৃথক অভিযান চালিয়ে চাঁদাবাজির সময় ৯জনকে আটক করে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করে বিভিন্ন গাড়ি থেকে আদায়কৃত চাঁদার নগদ ২২ হাজার ৬০০ টাকা এবং চাঁদা আদায়ের বিপুল পরিমাণ ভুয়া রশিদ বই উদ্ধার করা হয়।

আটককৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘ দিন ধরে ফেনীর ছাগলনাইয়া পৌরসভার বিভিন্ন পরিবহন চালকদের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে জোরপূর্বক চাঁদাবাজি করে আসছিল।

ফেনীস্থ র‍্যাবের কোম্পানি অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম জানান, আটকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ছাগলনাইয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



সোমবার রাতে সারাদেশ ১ মিনিট ‘ব্ল‍্যাক আউট’ থাকবে

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

যথাযোগ্য মর্যাদায় গণহত্যা দিবস পালনের লক্ষ্যে সোমবার (২৫ মার্চ) জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। ওইদিন রাত ১১টা থেকে রাত ১১টা ১ মিনিট পর্যন্ত সারাদেশে প্রতীকী ব্ল‍্যাক আউট’ পালন করা হবে। শনিবার (২৩ মার্চ) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। তবে কেপিআই এবং জরুরি স্থাপনাসমূহ এ কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের রাতটি ছিল ভয়াবহতম একটি রাত। মানব ইতিহাসের জঘন্যতম গণহত্যায় সেই কালরাতে বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী মেতেছিল উল্লাসে। ঢাকা শহর হয়েছিল ধ্বংসস্তূপ।

গণহত্যা দিবসের কর্মসূচির মধ্যে ২৫ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সকাল সাড়ে ১০টায় গণহত্যা দিবসের ওপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সারাদেশে গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গীতিনাট্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

এ ছাড়া স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫ মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকাসহ সব সিটি করপোরেশনের মিনিপোলগুলোতে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী দেবেন।


আরও খবর



এ বছর ফিতরা কত, জানা যাবে আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এ বছর রমজানে বাংলাদেশে ফিতরার হার কত হবে, তা নির্ধারণ করতে আজ বৈঠকে বসছে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটি। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বেলা ১১টায় সাদাকাতুল ফিতরের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ হার নির্ধারণ করা হবে।

রাজধানীর বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে বিশিষ্ট মুফতি ও আলেমদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সদস্যরা থাকবেন বলে জানিয়েছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীন। সাদাকাতুল ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন।

নেছাব পরিমাণ (সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে ৫২ তোলা রুপার সমপরিমাণ) মালের মালিক হলে মুসলমান নারী-পুরুষের ওপর ঈদের দিন সকালে সাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব হয়। ঈদের নামাজে যাওয়ার আগে ফিতরা আদায় করতে হয়। ইসলামী শরীয়াহ মতে, মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী গম, আটা, খেজুর, কিশমিশ, পনির ও যবের যেকোনো একটি পণ্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ বা এর বাজার মূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করেন।

গত বছর নির্ধারিত ফিতরার হার ছিল উন্নতমানের আটা বা গমের ক্ষেত্রে ১১৫ টাকা, যবের ক্ষেত্রে ৩৯৬ টাকা, কিশমিশের ক্ষেত্রে এক হাজার ৬৫০ টাকা, খেজুরের ক্ষেত্রে এক হাজার ৯৮০ টাকা ও পনিরের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৬৪০ টাকা। অর্থাৎ গত বছর বাংলাদেশে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা ও সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

নিউজ ট্যাগ: ফিতরা

আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




এ বছর ফিতরার হার কত, জানা যাবে বৃহস্পতিবার

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

এ বছর রমজানে বাংলাদেশে ফিতরার হার কত হবে, তা নির্ধারণ করতে আগামীকাল বৈঠকে বসছে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটি। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বেলা ১১টায় সাদাকাতুল ফিতরের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ হার নির্ধারণ করা হবে।

রাজধানীর বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে বিশিষ্ট মুফতি ও আলেমদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সদস্যরা থাকবেন বলে জানিয়েছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীন। সাদাকাতুল ফিতর নির্ধারণ কমিটির সভাপতি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন।

নেছাব পরিমাণ (সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে ৫২ তোলা রুপার সমপরিমাণ) মালের মালিক হলে মুসলমান নারী-পুরুষের ওপর ঈদের দিন সকালে সাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব হয়। ঈদের নামাজে যাওয়ার আগে ফিতরা আদায় করতে হয়। ইসলামী শরীয়াহ মতে, মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী গম, আটা, খেজুর, কিশমিশ, পনির ও যবের যেকোনো একটি পণ্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ বা এর বাজার মূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করেন।

গত বছর নির্ধারিত ফিতরার হার ছিল উন্নতমানের আটা বা গমের ক্ষেত্রে ১১৫ টাকা, যবের ক্ষেত্রে ৩৯৬ টাকা, কিশমিশের ক্ষেত্রে এক হাজার ৬৫০ টাকা, খেজুরের ক্ষেত্রে এক হাজার ৯৮০ টাকা ও পনিরের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৬৪০ টাকা। অর্থাৎ গত বছর বাংলাদেশে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা ও সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




গণপরিবহনে ৩৫ শতাংশ নারী আসন রাখার দাবি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গণপরিবহনে নারীদের জন্য ৩৫ শতাংশ আসন সংরক্ষিত রাখার দাবিতে সমাবেশ ও র‌্যালি করেছে সেভ দ্য রোড নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

শুক্রবার (৮ মার্চ) দুপুর ১২টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে সেভ দ্য রোডের মহাসচিব শান্তা ফারজানা বলেন, নির্মম বাস্তবতা হলো, গণপরিবহনে নারীরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। প্রতিদিন কমপক্ষে শতাধিক নারী নিপীড়িত হচ্ছেন কেবলমাত্র সড়ক পরিবহন নীতিমালা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন না হওয়ায়। আমরা আন্তর্জাতিক নারী দিবসে সব গণপরিবহনে ৩৫ শতাংশ নারী আসন নিশ্চিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

সমাবেশে উপস্থিত বিশিষ্টজনরা সেভ দ্য রোডের দাবির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, অধ্যাপক শুভঙ্কর দেবনাথ, শ্রমিক নেতা ও মানবাধিকার কর্মী আনিসুর রহমান, সেভ দ্য রোডের ভাইস চেয়ারম্যান সোনিয়া দেওয়ান প্রীতি, বিকাশ রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিদুল মল্লিক, রাজনীতিবিদ সেলিম আহমাদ, সমাজসেবক আবদুল্লাহ আল মামুন, মনোয়ারা বেগম প্রমুখ।


আরও খবর