আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছে আ.লীগ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ নভেম্বর 20২১ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ নভেম্বর 20২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে আওয়ামী লীগ। আজ রোববার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়য়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

এর আগে শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এ প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩টি পৌরসভা এবং চতুর্থ ধাপে রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়া হয়।

পৌরসভা নির্বাচনে রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলার আটঘরিয়া পৌরসভায় মোঃ শহিদুল ইসলাম রতন, ঢাকা বিভাগের নরসংদীর রায়পুরা পৌরসভায় মোহাম্মদ মাহবুব আলম শাহীন এবং চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার টেকনাফ পৌরসভায় মোহাম্মদ ইসলাম মনোনয়ন পেয়েছেন।

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার ঝলইশালশিরি ইউপিতে মোঃ আবুল হোসেন, বেংহারীবনগ্রামে মোঃ আবুল কালাম আজাদ (আবু), চন্দনবাড়িতে মোঃ নজরুল ইসলাম প্রধান, বোদা সদর ইউপিতে মোঃ মসিউর রহমান, সাকোয়ায় মোঃ হাফিজুর রহমান, পাঁচপীরে অজয় কুমার রায়, কাজলদিঘীকা লিয়াকগঞ্জে মোঃ আব্দুল মোমিন, বরশশীতে মোঃ মউর রহমান, মাড়েয়াবামনহাটে আবু আনছার মোঃ রেজাউল করিম, ময়দানদিঘীতে মোঃ আব্দুল জব্বার।

আরো যারা মনোনয়ন পেয়েছেন তাদের রয়েছেন আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউপিতে মোঃ দেলোয়ার হোসেন। ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার রুহিয়া ইউপিতে মোঃ মনিরুল হক, আখানগরে মোঃ রোমান বাদশাহ, আকচায় সুব্রত কুমার বর্মন, বালিয়ায় মোঃ নূর এ আলম ছিদ্দিকী, আউলিয়াপুরে মোঃ আতিকুর রহমান, চিলারংয়ে হৃষীকেশ রায় (লিটন), রহিমানপুরে মোঃ খেলাফত হোসেন, রায়পুরে মো: নূরুল ইসলাম, জামালপুরে এস এম এমদাদুল হক, মোহাম্মদপুরে মোঃ সোহাগ, সালন্দরে মোঃ মাহবুব আলম, গড়েয়ায় মোঃ রইছ উদ্দীন, রাজাগাঁওয়ে মোঃ খাদেমুল ইসলাম, দেবীপুরে মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, নারগুনে মোঃ সেরেকুল ইসলাম, জগন্নাথপুরে মোঃ আলাউদ্দীন, শুখানপুখুরীতে মোঃ আনিছুর রহমান, বেগুনবাড়ীতে মোঃ বনি আমীন, রুহিয়া পশ্চিমে অনিল কুমার সেন ও ঢোলারহাটে সীমান্ত কুমার বর্মন (নির্মল)।

দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার আলোকঝাড়ী ইউপিতে মোঃ মকছেদুল গনি শাহ, ভেড়ভেড়ীতে মোঃ হাফিজুল হক, আঙ্গারপাড়ায়, গোলাম মোস্তফ, খামারপাড়ায় মোঃ সাজেদুল হক, ভাবকীতে মোঃ শফিকুল ইসলাম ও গোয়ালডিহিতে মোঃ আইনুল হক শাহ্।

কাহারোল উপজেলার ডাবর ইউপিতে সত্যজিৎ রায়, রসুলপুরে সঞ্জয় কুমার মিত্র, মুকুন্দপুরে এ কে এম ফারুক, তারগাঁওয়ে আবু সাহিন মোঃ মনোয়ারুজ্জামান, সুন্দরপুরে শরীফ উদ্দিন আহমেদ ও রামচন্দ্রপুরে মোঃ আতাউর রহমান

বীরগঞ্জ উপজেলার শিবরামপুর ইউপিতে সত্যজিৎ রায়, পলাশবাড়ীতে মোঃ মোস্তাক আহাম্মদ সিদ্দিকী, শতগ্রামে মতিয়ার রহমান, পাল্টাপুরে মোঃ আবদুর রহমান, সুজালপুরে মহেষ চন্দ্র রায়, মোহাম্মদপুরে মোঃ ওয়াহেদুজ্জামান, সাতোরে মোঃ জাকির হোসেন, মোহনপুরে মোঃ তাইজুল ইসলাম ও মরিচায় মোঃ আতাহারুল ইসলাম চৌধুরী।

নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার  পশ্চিম ছাতনাই ইউপিতে মোঃ আনোয়ারুল হক সরকার, বালাপাড়ায় মোঃ জহুরুল ইসলাম ভুঁইয়া, ডিমলা সদর ইউপিতে মোঃ আবুল কাসেম সরকার, নাউতারায় মোঃ সাইফুল ইসলাম খালিশা চাপানীতে মোঃ আতাউর রহমান সরকার, ঝুনাগাছ চাপানীতে মোঃ মোজাম্মেল হক, পূর্ব ছাতনাইতে মোঃ আব্দুস ছাত্তার সরকার (বুলু)।

সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউপিতে জিকো আহমেদ, কাশিরাম বেলপুকুরে মোঃ গোলাম রকিব সোহন, বাঙ্গালীপুরে মোঃ শাহাজাদা সরকার, বোতলাগাড়ীতে মোঃ আবদুল হাফিজ ও খাতামধুপুরে মোছাঃ হাসিনা বেগম।

লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতা ইউপিতে মোঃ আবু হেনা মোস্তফা জামাল সোহেল, গড্ডিমারীতে মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক, সিঙ্গিমারীতে মোঃ মনোয়ার হোসেন, টংভাঙ্গায়। মোঃ সেলিম হোসেন, সিন্দুর্ণায় মোঃ নুরুজ্জামান, পাটিকাপাড়ায় মোঃ মজিবুল আলম, ডাউয়াবাড়ীয় মোঃ মশিউর রহমান, নওদাবাসে এ কে এম ফজলুল হক, গোতামারীতে মোঃ মোজাম্মেল হক, ভেলাগুড়িতে মোঃ শফিকুল ইসলাম, সানিয়াজানে মোঃ আবুল হাসেম তালুকদার ও ফকিরপাড়ায় মোঃ নুরল ইসলাম।

রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলার কুতুবপুর ইউপিতে মোঃ আতিয়ার রহমান, গোপালপুরে মোঃ শামছুল আলম, লোহানীপাড়ায় মোঃ ডলু শাহ্, কালুপাড়ায় মোঃ আব্দুল মান্নান সরকার, বিষ্ণুপুরে মোঃ ফিন্দিউল হাসান চৌধুরী, রাধানগরে মোঃ কামাল উদ্দিন, গোপীনাথপুরে মোঃ লুৎফর রহমান, রামনাথপুরে মোছাঃ মোহছিনা বেগম, মধুপুরে মোঃ নূর আলম ও দামোদরপুরে মোঃ আজিজুল হক সরকার।

গংগাচড়া উপজেলার বেতগাড়ী ইউপিতে মোঃ মোহাইমিন ইসলাম, কোলকোন্দে মোঃ সোহরাব আলী, বড়বিলে মোঃ শহীদ চৌধুরী, গংগাচড়া সদর ইউপিতে মোঃ মাজহারুল ইসলাম লেবু, লক্ষীটারীতে মোঃ জুয়েল রানা, গজঘন্টায় মোঃ লিয়াকত আলী, মর্ণেয়ায় মোঃ মোছাদ্দেক আলী, আলমবিদিতরে মোঃ হারুন অর রশিদ ও নোহালীতে মোঃ আবুল কালাম আজাদ।

কুড়িগ্রাম জেলার  উলিপুর উপজেলার থেতরাই ইউপিতে মোঃ আব্দুল জলিল সরকার, দলদলিয়ায় মোঃ লিয়াকত আলী, দুর্গাপুরে মোঃ খায়রুল ইসলাম, পান্ডুলে মোঃ তহসীন আলী, বুড়াবুড়ীতে মোঃ আসাদুজ্জামান খন্দকার, ধরনীবাড়ীতে মোঃ আব্দুল গফফার, ধামশ্রেণীতে সিরাজুল হক সরকার, গুনাইগাছে মোঃ আব্দুর রউফ, বজরায় মোঃ রেজাউল করিম আমিন, তবকপুরে মোঃ মোখলেছুর রহমান, হাতিয়ায় মোঃ শায়খুল ইসলাম, বেগমগঞ্জে মোঃ আকতার হোসেন ও সাহেবের আলগায় লূৎফা বেগম প্রধান।

রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউপিতে রবীন্দ্র নাথ কর্মকার, ছিনাইয়ে মোঃ সাদেকুল হক, রাজারহাটে মোঃ এনামুল হক, বিদ্যানন্দে মোঃ তাইজুল ইসলাম, উমরমজিদে মোঃ জহুরুল ইসলাম তালূকদার, নাজিমখানে মোঃ আব্দুল মালেক ও চাকিরপশারে মোঃ আব্দুস ছালাম।

গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজলার কামদিয়া ইউপিতে মোঃ মোশাহেদ হোসেন চৌধুরী বাবলু, কাটাবাড়ীতে জোবায়ের হাসান মোঃ শফিক মাহমুদ, শাখাহারে মোঃ তাহাজুল ইসলাম, রাজাহারে মোঃ আঃ লতিফ সরকার, সাপমারায় মোঃ সামীম রেজা, দরবন্তে আবু রুশদ মোঃ শরিফুল ইসলাম, তালুককানুপুরে মোঃ মাসুদ রানা, নাকাইয়ে মোঃ মোকছেদুল আমীন, হরিরামপুরে মোঃ জাহিদুল ইসলাম মন্ডল, রাখালবুরুজে মোছা নুরজাহান বেগম, ফুলবাড়ীতে শান্তনু কুমার দেব, গুমানীগঞ্জে মানিক, কোচাশহরে মোঃ আবু সুফিয়ান মন্ডল, শিবপুরে মোঃ সেকেন্দার আলী মন্ডল, মহিমাগঞ্জে মোঃ রেজওয়ানুর রহমান ও শালমারায় মোঃ আনিছুর রহমান।

পলাশবাড়ী উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউপিতে মোঃ মাহাবুবুর রহমান ও বরিশালে মোঃ শামীম মিয়া।

রাজশাহী বিভাগের জয়পুরহাট জেলার জয়পুরহাট উপজেলার ধলাহার ইউপিতে মোঃ কোরবান আলী, দোগাছীতে মোঃ সামসুল আলম, ভাদসায় মোঃ ছরোয়ার হোসেন, মোহাম্মদাবাদে মোঃ আতাউর রহমান, পুরানাপৈলে মোঃ খোরশেদ আলম, আমদইয়ে মোঃ শাহানুর আলম সাবু, বম্বুতে মোল্লা শামসুল আলম, জামালপুরে মোঃ হাসানুজ্জামান মিঠু ও চকবরকতে মোঃ শাহজাহান।

বগুড়া জেলার কাহালু উপজেলার কাহালু সদর ইউপিতে মোঃ এনামুল হক (মিঠু), বীরকেদারে এস এম আকরাম হোসেন, মুরইলে মোঃ হারেজ উদ্দীন, কালাইয়ে মোঃ আজহার আলী, মালঞ্চায়, মোঃ আব্দুল হাকিম, নারহট্টে মোঃ রুহুল আমিন তালুকদার (বেলাল), পাইকড়ে মোঃ মিটু চৌধুরী ও জামগ্রামে মোঃ মনোয়ার হোসেন।

নন্দীগ্রাম উপজেলার নন্দীগ্রাম ইউপিতে মোঃ মখলেছুর রহমান (মিন্টু), ভাটগ্রামে মোঃ জুলফিকার আলী, ভাটরায় মোঃ মোরশেদুল বারী ও থালতামাঝগ্রামে মোঃ হাফিজুর রহমান। বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া ইউপিতে মোঃ শফিকুল ইসলাম।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ উপজেলার ভোলাহাট উপজেলার ভোলাহাট ইউপিতে মোহাঃ আব্দুল খালেক, গোহালবাড়ীতে মোহাঃ ইয়াসিন আলী, দলদলীতে মোঃ আনিসুর রহমান ও জামবাড়ীয়ায় মোঃ পিয়ারুল ইসলাম

নাচোল উপজেলার কসবা ইউপিতে মোঃ আজিজুর রহমান ও ফতেপুরে মোঃ ইসমাইল হক, নাচোলে মোঃ কাবুল হোসেন ও নেজামপুর মোঃ নজরুল ইসলাম।

নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলার আহসানগঞ্জ ইউপিতে মোঃ আক্কাছ আলী প্রামানিক, ভোঁপাড়ায় মোঃ নাজিম উদ্দিন মন্ডল, বিশায় মোঃ মান্নান মোল্লা, হাটকালুপাড়ায় মোঃ আব্দুস শুকুর সরদার, কালিকাপুরে মোঃ নাজমুল হক প্রামানিক, মনিয়ারীতে মোঃ খায়রুল ইসলাম, পাঁচুপুরে মোঃ আফছার প্রামানিক ও সাহাগোলায় মোছাঃ শামসুন নাহার।

মহাদেবপুর উপজেলার মহাদেবপুর ইউপিতে মোঃ সাঈদ হাসান, রাইগাঁয় মোঃ আরিফুর রহমান সরদার, চান্দাশে এস এম নুরুজ্জামান, হাতুড়ে মোঃ মোশারফ হোসেন, সফাপুরে মোঃ ময়নুল ইসলাম, চেরাগপুরে শিবনাথ মিশ্র, ভীমপুরে মোঃ হাসান আলী মন্ডলে এনায়েতপুরে মোঃ মেহেদী হাসান মিঞা, উত্তরগ্রামে মোঃ বজলুর রশীদ ও খাজুরে মোঃ বেলাল উদ্দীন।

ধামইরহাট উপজেলার ধামইরহাট সদর ইউপিতে মোঃ কামরুজ্জামান, ইসবপুরে মোঃ মাহফুজুল আলম, আলোমপুরে মোঃ ওসমান গনী, আড়ানগরে মোঃ শাহজাহান আলীতে আগ্রাদ্বিগুনে মোঃ ছালেহ উদ্দীন, জাহানপুরে মোঃ গোলাম কিবরিয়া, খেলনায় মোঃ নাজমুল হোসেন ও উমারে মোঃ ওবায়দুল হক সরকার।

রাজশাহী জেলার চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর ইউপিতে আলহাজ মোঃ শফিউল আলম, শলুয়ায় মোঃ আবুল কালাম আজাদ, সরদহে মোঃ হাসানুজ্জামান, নিমপাড়ায় মোঃ মনিরুজ্জামান, চারঘাটে মোঃ ফজলুল হক ও  ভায়ালক্ষিপুরে মোঃ আঃ মজিদ প্রাং।

বাঘা উপজেলার চকরাজাপুর ইউপিতে ডি এম বাবুল মনোয়ার, বাউসায় মোঃ শফিকুর রহমান ও আড়ানীতে মোঃ রফিকুল ইসলাম

দুর্গাপুর উপজেলার নওপাড়া ইউপিতে মোঃ সাইফুল ইসলাম, কিসমতগণকৈড়ে মোঃ আবুল কালাম আজাদ, পানানগরে মোঃ আজাহার আলী, দেলুয়াবাড়ীতে মোঃ আহসান হাবিব, বালুকায় মোঃ আকতার আলী ও জয়নগরে মোঃ মিজানুর রহমান।

নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার সুকাশ ইউপিতে এস,এম,মোফাজ্জল হোসেন, ডাহিয়ায় মোঃ মামুন সিরাজুল মজিদ, ইটালীতে মোঃ আরিফুল ইসলাম, কলমে মোঃ মইনুল হক চুনু, চামারী মোঃ রশিদুল ইসলাম, হাতিয়ান্দহে মোঃ মোস্তাকুর রহমান, লালোরে মোঃ নজরুল ইসলাম, শেরকোল, মোঃ লুৎফুল হাবিব, তাজপুরে মোঃ মিনহাজ উদ্দিন, চৌগ্রামে মোঃ জাহেদুল ইসলাম, ছাতারদিঘীতে মোঃ আব্দুর রউফ সরদার ও রামানন্দখাজুয়ায় মোঃ ইদ্রিস আলী।

সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার কায়েমপুরে এস, এম, হাসেবুল হক (হাসান), গাড়াদহে মোঃ সাইফুল ইসলাম, পোতাজিয়ায় মোঃ আলমগীর জাহান, রুপবাটিতে মোঃ আব্দুল মজিদ মোল্লা, গালায় মোঃ আব্দুল বাতেন, বেলতৈলে সরকার মোহাম্মদ আলী, খুকনীতে মোঃ মুল্লুক চাঁদ, কৈজুরীতে মোঃ সাইফুল ইসলাম, নরিনায় মোঃ আবু শামিম ও জামালপুরে মোঃ সুলতান মাহমুদ।

চৌহালী উপজেলার সদিয়া চাঁদপুরে মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, উমারপুরে মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, খাষকাউলিয়ায় মোঃ আবু ছাইদ, বাঘুটিয়ায় মোঃ আবুল কালাম, স্থলে মোঃ নজরুল ইসলাম, ঘোরজানে মোঃ আকতারুজ্জামান সরকার ও খাষপুকুরিয়ায় মোঃ আবু দাউদ।

কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাট ইউপিতে মোঃ আঃ মালেক খাঁন, ঝাঐলে মোঃ আলতাফ হোসেন (ঠান্ডু), জামতৈলে মোঃ মোকবুল হোসেন ও রায়দৌলতপুরে মোঃ আঃ রশিদ আকন্দ।

পাবনা জেলার পাবনা সদর উপজেলার মালিগাছা ইউপিতে মোঃ উম্মাত আলী, দাপুনিয়ায় মোছাঃ আম্বিয়া খাতুন, মালঞ্চিতে মোঃ আব্দুল আলিম, দোগাছিতে মোঃ আলতাব হোসেন, হিমায়েতপুরে মোঃ মঞ্জুরুল ইসলাম, ভাঁড়ারায় মোঃ আবু সাঈদ খান, চরতারাপুরে রবিউল হক (টুটুল), আতাইকুলায় খোন্দকার আতিয়ার হোসেন, গয়েশপুরে মোঃ সামসুল মন্ডল ও সাদুল্লাপুরে মোঃ রইস উদ্দিন খাঁন।

আটঘরিয়া উপজেলার মাজপারায় মোঃ ইন্তাজ আলী খান, চাঁদভায় মোঃ সাইফুল ইসলাম, দেবোত্তরে আবু হামিদ মোঃ মোহাঈম্মীন হোসেন চঞ্চল, একদন্তে মোঃ মহসিন আলী মোল্লা ও লক্ষীপুরে আনোয়ার হোসেন।

ভাঙ্গুড়া উপজেলার খানমরিচ ইউপিতে মোঃ নূর-উন-নবী মন্ডল, অষ্টমনিষায় সুলতানা জাহান, পার ভাঙ্গুড়ায় মোঃ হেদায়তুল হক ও দিলপাশারে অশোক কমার ঘোষ।

খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার গোপগ্রামে মোঃ আলমগীর হোসেন, শিমুলিয়ায় আব্দুল মজিদ খাঁন, জয়ন্ডীহাজরায় মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, বেতবাড়ীয়া, মোঃ বাবুল আখতার, ওসমানপুরে মোঃ আনিচুর রহমান৷ জানিপুরে মোঃ হবিবর রহমান ও আমবাড়ীয়ায় মোঃ মনিরুজ্জামান বিশ্বাস, খোকসায় মোঃ আঃ মালেক ও  শোমসপুরে মোঃ বদর উদ্দিন খান।

কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউপিতে সাদিয়া জামিল, শিলাইদহে মোঃ সালাহ্উদ্দীন খান তারেক, জগন্নাথপুরে শেখ ফারুক আজম, সদকীকে মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপ, নন্দলালপুরে মোঃ নওশের আলী বিশ্বাস, চাপড়ায় মনির হাসান, বাগুলাটে মোঃ আজিজুল হক নবা, যদুবয়রায় মোঃ মিজানুর রহমান, চাঁদপুরে মোঃ সোহরাব উদ্দিন মিয়া, পান্টিতে মোঃ কামরুজ্জামান ও চরসাদীপুরে মোঃ তোফাজ্জল হোসেন।

চুয়াডাঙ্গা জেলার চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলুকদিয়া ইউপিতে মোঃ আবুল কালাম আজাদ, মোমিনপুরে মোঃ আব্দুল্লাহ-আল মামুন, কুতুবপুরে আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান ও পদ্মবিলায় মোঃ আলম।

ঝিনাইদহ জেলার ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সাধুহাটি ইউপিতে মোঃ শফি উদ্দীন আহমেদ, মধুহাটিতে মোঃ আলমগীর আজাদ, সাগান্নায় মোজাম্মেল হোসেন শেখ, হলিধানীতে মোঃ আবুল হাসেম, কুমড়াবাড়ীয়ায় মোঃ আশরাফুল ইসলাম, গান্নায় আতিকুল হাসান মাসুম, মহারাজপুরে আরিফ আহমেদ, পোড়াহাটিতে মোঃ শহিদুল ইসলাম হিরন, হরিশংকরপুরে আব্দুল্লাহ আল মাসুম, পদ্মাকরে সৈয়দ নিজামুল গনি, দোগাছিতে মোঃ ইসহাক আলী জোয়ার্দ্দার, ফুরসুন্দিতে মোঃ শহিদুল ইসলাম শিকদার, ঘোড়শালে মোঃ পারভেজ মাসুদ, কালীচরণপুরে কৃষ্ণ পদ দত্ত ও নলডাঙ্গায় মোঃ রেজাউল করিম।

যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলার প্রেমবাগে মোঃ মফিজ উদ্দিন, সুন্দলীতে বিকাশ রায়, চলিশিয়ায় মোঃ মশিউর রহমান, পায়রায় মোঃ হাফিজুর রহমান বিশ্বাস, শ্রীধরপুরে মোঃ নাসির উদ্দীন, বাঘুটিয়ায় অর্জুন সেন, শুভরাড়ায় মোঃ ইদ্রিস আলী শেখ, সিদ্দিপাশা ইউপিতে খান, এ, কামাল হাচান।

মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার গয়েশপুরে মোঃ আব্দুল হালিম মোল্যা, আমলসারে সেবানন্দ বিশ্বাস, শ্রীপুর সদরে মোঃ মসিয়ার রহমান, শ্রীকোলে কাজী তারিকুল ইসলাম, কাদিরপাড়ায় মোঃ লিয়াকত আলি বিশ্বাস, দ্বারিয়াপুরে আব্দুস সবুর, সবদালপুরে পান্না খাতুন ও নাকোলে হুমাউনুর রশিদ।

নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলার নলদীতে মোঃ আবুল কালাম আজাদ মিয়া, লাহুড়িয়ায় মোসাঃ ফাতেমা বেগম, শালনগরে মোঃ লাবু মিয়া, নোয়াগ্রামে মুন্সী জোসেফ হোসেন, লক্ষীপাশায় কাজী বনি আমীন, জয়পুরে মোঃ সাইফুল ইসলাম সুমন, লোহাগড়ায় নাজমিন বেগম, দিঘলিয়ায় নীনা ইয়াছমিন, মল্লিকপুরে মোঃ শহিদুর রহমান শহীদ, কোটাকোলে হাচান আল মামুদ, ইতনায় শেখ সিহানুক রহমান, কাশিপুরে মোঃ মতিয়ার রহমান।

খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা উপজেলার জলমায় বিধান রায়।

সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার কাশিমাড়ীতে মোঃ শমসের আলী ঢালী, নুরনগরে মোঃ বখতিয়ার আহমেদ, মুন্সীগঞ্জে অসীম কুমার মৃধা, বুড়িগোয়ালিনীতে ভবতোষ কুমার মন্ডল, আটুলিয়ায় গাজী কামরুল ইসলাম, পদ্মপুকুরে এস, এম, আতাউর রহমান, গাবুরায় জি, এম, শফিউল আযম লেনিন, কৈখালীতে জি, এম, রেজাউল করিম ও রমজান নগরে মোঃ শাহনুর আলম। তালা উপজেলার কুমিরায় শেখ আজিজুল ইসলাম।

বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলার রাঙ্গাবালী ইউপিতে মুঃ সাইদুজ্জামান মামুন, ছোটবাইশদিয়ায় এ, বি, এম, আবদুল মান্নান, চালিতাবুনিয়ায় মুঃ জাহিদুর রহমান ও চরমোন্ডাজে এ. কে. সামসুদ্দিন।

কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউপিতে মোঃ বাবুল মিয়া, টিয়াখালীতে সৈয়দ মশিউর রহমান, চাকামইয়াতে মোঃ হুমায়ন কবির।

ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার দেউলা মোঃ শাহাজাদা তালুকদার, কাচিয়ায় আঃ রব কাজী, হাসাননগরে মোঃ আবেদ, টগবীতে মোঃ জসিম উদ্দিন হাওলাদার, পক্ষিয়ায় মোঃ আবুল কালাম, বড়মানিকায় জসিমউদ্দিন, কুতুবায় নজমুল আহাসান। তজুমুদ্দিন উপজেলার সোনাপুরে মেহেদী হাসান।

বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরামদ্দিতে গাওসেল আলম খান (লাল), দুর্গাপাশায় মোঃ হানিফ তালুকদার ও নিয়ামতিতে মতিউর রহমান (বাদশা)। বাবুগঞ্জ উপজেলার চাঁদপাশায় মোঃ দেলোয়ার হোসেন। হিজলা উপজেলার ধূলখোলায় এ কে এম জসীম উদ্দিন।

নিউজ ট্যাগ: আওয়ামী লীগ

আরও খবর



হলফনামায় যে পরিমাণ সম্পত্তি দেখালেন কঙ্গনা রানাওয়াত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের অন্যতম অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। রিল থেকে রিয়েল লাইফে বেশ আলোচিত। ভারতের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বিজেপির কড়া সমর্থক তিনি।

এবার হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন কঙ্গনা। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পরেই সম্পত্তির পরিমাণ নিয়ে ভক্তদের মাঝে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা।

কঙ্গনা হলফনামায় জানিয়েছে, তার বাড়ি-গাড়ি থেকে শুরু করে প্রায় ৯১ কোটি টাকা হয়েছে। পাশাপাশি প্রায় ১৭ কোটি টাকার দেনা রয়েছে এ অভিনেত্রীর।

হলফনামা থেকে জানা যায়, মুম্বাইয়ে তিনটি বাড়িসহ প্রযোজনা সংস্থা রয়েছে। একটি বাংলো রয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৫ কোটি টাকা। কয়েক বছর আগে জন্মভূমি মানালিতে একটি বাড়ি বানিয়েছে যার বাজারমূল্যও প্রায় ১৬ কোটি টাকা। চণ্ডীগড়ে বেশ কিছু সম্পত্তি রয়েছে।

এছাড়া কঙ্গনার প্রায় সাড়ে ৬ কেজি গয়না রয়েছে। এবং রুপো রয়েছে ৬০ কেজির মতো। যার মূল্য প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা। ব্যাংকে রয়েছে  ১.৩২ কোটি টাকা। অভিনেত্রীর বেশ কিছু বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে, সঙ্গে একটি স্কুটারও আছে। ২০২২-২০২৩ অর্থ-বছরে অভিনেত্রীর বার্ষিক আয় ছিল ৪ কোটি।

উল্লেখ্য, কঙ্গনা রানাওয়াত তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং চারবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন। পাঁচবার ফোর্বস ইন্ডিয়ার সেরা ১০০ সেলিব্রিটির তালিকায় জায়গা পেয়েছেন তিনি। ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত কুইন ছবিতে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য তাকে বলিউডের রানি বলা হয়। বিভিন্ন সময় বির্তকের কারণে সংবাদ শিরোনামে এসেছেন তিনি।


আরও খবর



খারকিভে ‘কঠিন লড়াই’ চলছে: জেলেনস্কি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন দেশটির খারকিভ শহর ঘিরে কঠিন লড়াই চলছে। তিনি বলেছেন, পরিস্থিতি অত্যন্ত কঠিন, তবে তা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৬ মে) খারকিভের শীর্ষস্থানীয় সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপের পর জেলেনস্কি এসব কথা বলেন।

এর আগে গত সপ্তাহে ইউক্রেনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় খারকিভ সীমান্তে আকস্মিক অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী। ইতোমধ্যে তারা বেশকিছু এলাকা নিজেদের দখলে নিয়েছে, যা গত ১৮ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ বলে মনে করা হচ্ছে।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বলছে, বার্তা আদান-প্রদানের অ্যাপ টেলিগ্রামে জেলেনস্কি লিখেছেন, ইউক্রেনের সেনারা রুশ বাহিনীর উল্লেখযোগ্য ক্ষতি করার চেষ্টা করছে। এলাকাটির বর্তমান পরিস্থিতি ভয়াবহ। সেখানে আমাদের আরও সেনা মোতায়েন করা হচ্ছে।

মূলত ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলার শুরুতেই খারকিভ শহরের উপকণ্ঠে পৌঁছে যায় রুশ বাহিনী। তবে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর তীব্র প্রতিরোধের মুখে তারা আবারও সীমান্তে ফিরে যেতে বাধ্য হয়। নতুন করে খারকিভ সীমান্তে রাশিয়ার আকস্মিক হামলায় কিছুটা হকচকিত হয়ে পড়ে সেনা ও অস্ত্র সংকটে ভুগতে থাকা ইউক্রেনীয় বাহিনী।

২০২২ সালের মধ্য ডিসেম্বরের পর এই প্রথম ভূখণ্ড দখলে বড় সাফল্য পেয়েছে রুশ বাহিনী। বুধবারও খারকিভের দুটি গ্রাম দখলে নেয়ার দাবি করেছে রাশিয়া। ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ারের তথ্য বিশ্লেষণ করে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, ৯ থেকে ১৫ মে পর্যন্ত ইউক্রেনের ২৭৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা দখলে নিয়েছে রাশিয়া।

তবে ইউক্রেনের দাবি, কিছু কিছু স্থানে রুশ বাহিনীকে তারা প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছে। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাজার ভলোশিন বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে বলেন, তাদের সেনারা রুশ দখলদার বাহিনীর তৎপরতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে এনেছে। তবে শত্রুরা অগ্রসর হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।


আরও খবর



ঢাকাস্থ বরিশাল বিভাগীয় আইনজীবী কল্যাণ সমিতির কমিটি গঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঢাকাস্থ বরিশালের আইনজীবীদের বৃহত্তম সংগঠন বরিশাল বিভাগীয় আইনজীবী কল্যাণ সমিতির কমিটি গঠন করা হয়েছে।

গঠনতন্ত্রের ১২ ধারা অনুযায়ী উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, সিনিয়র অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম এমপি, অ্যাডভোকেট মো. শাহাজাদা ২০২৪-২০২৭ তিন বছরের জন্য ৬১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরি কমিটির অনুমোদন করেন।

কমিটিতে সভাপতি হিসেবে ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক মো. মাগফুর রহমান শেখ ও সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খানকে।

এছাড়া কমিটির অন্যান্যরা হলেন সহ সভাপতি সৈয়দ মাহবুব হোসেন, এ কে এম আক্তার হোসেন, মোসাম্মৎ সুরাইয়া বেগম, জাকির হোসেন সরদার, মো. নাসির উদ্দিন, এম এ হালিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রুবেল হাওলাদার, মো. আসাদুজ্জামান খান, কোষাধ্যক্ষ মো. আল-আমিন রিজভী, সহ সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. আল আমিন, মো. আল-কুদরত এ্যাপোলো, পারভেজ হোসেন, শফিকুল ইসলাম মিজান, গাজী তৌহিদুল ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মাসুদুর হমান বাদল,  সৈয়দ বশির হোসেন চৌধুরী, মো. সাইদুর রহমান মাঈনুল,  নাসরিন হেনা, শ্যামল কুমার রায়, এম, মান্নান (মান্না), আইন সম্পাদক ব্যারিষ্টার শেখ তানভীর করিম রাসেল, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা উম্মে ছালমা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক ব্যারিষ্টার সানিয়ান রহমান, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সরদার মো. খলিলুর রহমান, সমাজ সেবা সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ আল মাহবুব, আবাসন সম্পাদক মো. জাফর আহম্মেদ, তথ্য সম্পাদক মো. মশিউর রহমান, শিক্ষা সম্পাদক মো. আনিসুর রহমান রায়হান বিশ্বাস, ক্রিড়া সম্পাদক সৈয়দ ইউনুস আলী রবি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নার্গিস পারভীন এলিজা, প্রচার সম্পাদক মো. মোস্তফা কামাল (বাচ্চু), দপ্তর সম্পাদক  মো. রুবেল আল মামুন, নির্বাহী সদস্য মো. নুরুল ইমান বাবুল, মো. হুমায়ুন কবির, মো. আকবর হোসেন, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, মোসা. মৌসুমী আক্তার, ফাতিমা আক্তার, মো. মাজহারুল আনোয়ার উজ্জ্বল, এরশাদুল কাওছার, হাফিজ আল মামুন, হাবিবা আক্তার, মাহবুবা জুই, মেহেদী মিলন, নুরুল ইসলাম সজিব এবং ৬ জেলার সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদক।


আরও খবর



শ্রীলঙ্কায় রেসিং কারের ধাক্কায় নিহত ৭

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

শ্রীলঙ্কায় কার রেসিং ইভেন্টে রেসিং কারের চাপায় দর্শকসারিতে থাকা ৭ জন নিহত এবং ২১ জন আহত হয়েছে। ইভেন্ট চলাকালীন একটি রেসিং কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্র্যাক থেকে বেরিয়ে দর্শকদের মধ্যে ঢুকে পড়লে ঘটনাস্থলেই সাতজনের মৃত্যু হয়। দেশটির ফক্স হিল অঞ্চলের সামরিক এলাকা দিয়াতলাওয়ায় রবিবার (২১ এপ্রিল) কার রেস ইভেন্টে এ ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসি।

নিহতদের মধ্যে চারজন রেসার ছিলেন। তবে ঘটনার দিন তারা দর্শক হিসেবে ইভেন্টে অংশ নিয়েছিলেন। নিহতদের মধ্যে চার বছরের শিশু এজিনও ছিল।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেনাবাহিনীর মালিকানাধীন ট্র্যাকে দুর্ঘটনার বিষয়ে পরিপূর্ণ পুলিশ তদন্ত চলছে।

পুলিশের মুখপাত্র নিহাল তালডুয়া বলেন, গাড়িটি চলমান লেন থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছিটকে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, আরেকটি গাড়ি ট্র্যাকে উল্টে যাওয়ার পর পরই দুর্ঘটনার সূত্রপাত হয়।

কর্মকর্তারা হলুদ বাতি জ্বালিয়ে দর্শক সারির কাছাকাছি চলে আসা গাড়ির গতি কমানোর চেষ্টা করেন। তাদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও গাড়িগুলো দ্রুত গতিতে চলতে থাকলে একটি লাল গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্র্যাকের পাশে দর্শক সারিতে ঢুকে পড়ে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বেশ কিছু ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, দুর্ঘটনার পর অনেকে চিৎকার করছেন এবং ঘটনাস্থলের দিকে ছুটে যাচ্ছেন।

গাড়ি চাপায় ঘটনাস্থলেই ৫ জন মারা যান। বাকি দুজনকে হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

শ্রীলঙ্কা অটোমোবাইল স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত ইভেন্টটি ১৯৯৩ সাল থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে। তবে দেশটির অর্থনৈতিক সংকট এবং কভিডকালীন বিধিনিষেধের কারণে গত পাঁচ বছরের মধ্যে এটিই ছিল প্রথম রেস।

ইভেন্ট শুরুর আগে আয়োজকরা দর্শকদের জন্য অনুষ্ঠানটি উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রায় ১ লাখ লোক উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



এখনো ভিসা হয়নি ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

হজযাত্রীদের ভিসা সম্পন্ন করার জন্য দ্বিতীয় দফায় আবেদনের জন্য বাড়ানো সময় শেষ হচ্ছে আজ শনিবার। কিন্তু এখনো ভিসা হয়নি ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর। শনিবার সকালে আইটি হেল্প ডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিনে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত ৫৩ হাজার ৮৯৯ হজযাত্রীর ভিসা হয়েছে।

বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন। সেই হিসাবে এখনো ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর ভিসা হয়নি।

তবে ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি আশা করছে, আজকের মধ্যেই বেশিরভাগ হজযাত্রীর ভিসা সম্পন্ন হয়ে যাবে। অল্প কিছু বাকি থাকলেও দুই-একদিনের মধ্যে তা করার সময় পাওয়া যাবে। তাই ভিসা জটিলতায় কেউ হজে যেতে পারবেন না- এমনটা হওয়ার সুযোগ নেই।

এর আগে ২৯ এপ্রিলের মধ্যে ভিসা সম্পন্ন করতে নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। এরপর ৭ মে পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। সবশেষ ভিসা আবেদনের সময় বাড়িয়ে ১১ মে করা হয়। এ সময়ের মধ্যে হজযাত্রীর ভিসা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হলে উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য সংশ্লিষ্ট এজেন্সিকে দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে বলে জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

প্রসঙ্গত, চলতি হজ মৌসুমে বাংলাদেশ থেকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এজেন্সির মাধ্যমে ৮০ হাজার ৬৯৫ জনসহ মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন।


আরও খবর