আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

চট্টগ্রামেও নিষিদ্ধ মোটরসাইকেলে যাত্রী বহন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ জুন ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৯ জুন ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
নগরীর জনসাধারণের মধ্যে করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে নতুন এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর

আগামীকাল বুধবার (৩০ জুন) থেকে চট্টগ্রামে মোটরসাইকেলে চালক ছাড়া অন্য আরোহী বহন করতে পারবে না বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সিএমপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সিএমপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম নগরীতে মোটরসাইকেলে চলাচলের ক্ষেত্রে চালক অন্য কোনও আরোহীকে বহন করতে পারবেন না। এই সিদ্ধান্ত আগামীকাল বুধবার (৩০ জুন) থেকে কার্যকর হবে। নগরীর জনসাধারণের মধ্যে করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে নতুন এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর।

সিএমপির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মোকাবিলায় ইতোমধ্যে সরকারিভাবে দেশব্যাপী লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। লক্ষ্য করা গেছে, লকডাউনের মধ্যে মোটরসাইকেলে চালকের সঙ্গে পরিচিত ব্যক্তি রাইড শেয়ার করছেন অথবা কেউ কেউ পেশাগত কারণেও রাইড শেয়ার করছেন। ফলে একই হেলমেট বারবার বিভিন্ন মানুষ ব্যবহার করছেন। এতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। এ অবস্থায় নগরীর জনসাধারণকে জরুরি প্রয়োজনে মোটরসাইকেলে চলাচলের ক্ষেত্রে এই নির্দেশনা যথাযথভাবে মেনে চলতে অনুরোধ করেছে সিএমপি।

নিউজ ট্যাগ: করোনাভাইরাস

আরও খবর



জয়পুরহাটে ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের বালুবোঝাই ট্রাক্টরের ধাক্কায় মাহবুব হোসেন (৩৫) এক মোটরসাইকেল আরোহী মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে পাঁচবিবি  উপজেলার দানেজপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত মাহবুব হোসেন পাঁচবিবি উপজেলার দানেজপুর গ্রামের মোজাহার আলীর ছেলে।

পাঁচবিবি থানার ওসি হাবিবুর রহমান জানান, মাহবুব হোসেন একজন দুধ ব্যবসায়ী। তিনি বিভিন্ন এলাকার গরুর খামার থেকে দুধ সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি উদ্দেশ্য নিয়ে যাচ্ছিলেন পথে একটি বালুবোঝাই ট্রাক্টর মোটরসাইকেলেটিকে সামনের থেকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

ওসি আরও জানান, স্থানীয়রা ট্রাক্টরটি আটক করলেও চালক পালিয়ে যান। তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।


আরও খবর



নোয়াখালীর গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর গ্রামে নতুন গ্যাস কূপের সন্ধান মিলেছে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) এই নতুন কূপটির খনন কাজ শুরু করেছে। প্রকল্পটির নাম দেওয়া হয়েছে বেগমগঞ্জ-৪ (ওয়েস্ট) মূল্যায়ন কাম উন্নয়ন কূপ খনন প্রকল্প।

আজ সোমবার সকাল থেকে দুই শতাধিক খনন প্রকৌশলী, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিক এ কর্মযজ্ঞে অংশগ্রহণ করছেন। আগামী ১২০ দিন চলবে এ খননের কাজ।

কূপটির ড্রিলিং ইনচার্জ ও বাপেক্সের কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, সোমবার দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে কূপ খননের জন্য ড্রিলিং রিগ স্থাপন করা হয়। প্রাথমিকভাবে কূপটি মাটির নিচে ৩ হাজার ২০০ মিটার খননের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ৪টি জোনে প্রাকৃতিক গ্যাস মিলতে পারে বলে আশা করা যাচ্ছে। খনন শেষে প্রতিটি জোনে প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা যাবে। যা বাখরাবাদ এর মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মানুষের চাহিদা পূরণে দেশীয় জ্বালানি অনুসন্ধান ও উৎপাদনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে সরকার। ২০২৫ সালের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ৪৬টি নতুন অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও ওয়ার্কওভার কূপ খনন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাপেক্স এর তথ্য মতে, এর আগে নোয়াখালীর এ অঞ্চল তথা বেগমগঞ্জে ১৯৭৬ সালে প্রথম কূপের সন্ধান মিলে। ১৯৭৮ সালে দ্বিতীয় কূপের সন্ধান মিললে সেগুলো ড্রিলিং করা হয়। তবে পরবর্তীতে ওই দুটি কূপে কোনো গ্যাস পাওয়া যায়নি। ২০১৩ সালে তৃতীয় কূপের সন্ধান মিললে ড্রিলিং শেষে ওই কূপ থেকে গ্যাস প্রোডাকশনে যায় এবং ২০১৮ সালে একই কূপে ওয়ার্কওভার করে এখন প্রতিদিন ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রেডে সরবরাহ করা হচ্ছে।


আরও খবর



৭ ঘণ্টা পর ঢাকা-খুলনা রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

Image

৭ ঘণ্টা পর পাবনার ঈশ্বরদীতে তেলবাহী ও মালবাহী ট্রেনের লাইনচ্যুত দুটি বগি উদ্ধার করা হয়েছে। তারপর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। পাকশী পশ্চিমাঞ্চল বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) শাহ সূফী নুর মোহাম্মদ বুধবার (২৭ মার্চ) সকাল পৌনে সাতটার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, প্রায় সাত ঘণ্টা পর লাইনচ্যুত হওয়া দুটি টেনের দুই বগি উদ্ধার করা হয়। এরপর ঈশ্বরদী থেকে ঢাকা ও খুলনার সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

এর আগে রাত ১১টা ৫০ মিনিটে পাবনার ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে তেলবাহী ট্রেনে মালবাহী ট্রেনের ধাক্কায় দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে ঢাকার সঙ্গে খুলনা রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

পশ্চিমাঞ্চল পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের বাণিজ্যিক কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন জানান, একটি তেলবাহী ট্রেন পার্বতীপুরে তেল নামিয়ে দিয়ে খুলনার দিকে যাবার পথে ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে এসে দাঁড়ায়। ঘটনার সময় পাথর বোঝাই একটি মালবাহী ট্রেন ভারত থেকে ঢাকা যাবার পথে একই স্টেশনে দাঁড়ায়। এ সময় পাথর বোঝাই ট্রেনটি শানটিং করার সময় (বগি এক লাইন থেকে আরেক লাইনে নেয়ার সময়) তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। তখন তেলবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন ও মালবাহী ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়। তারপর ঈশ্বরদী লোকোমোটিভ থেকে উদ্ধারকারী ট্রেন গিয়ে বগি উদ্ধারে কাজ করে।

পাকশী পশ্চিমাঞ্চল বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক শাহ সুফি নূর মোহাম্মদ জানান, ট্রেন লাইনচ্যুতির ঘটনা খতিয়ে দেখতে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, বিভাগীয় সিনিয়র সহকারী সংকেত প্রকৌশলী, সহকারী পরিবহন কর্মকর্তা, সহকারী যান্ত্রিক প্রকৌশলী ও সহকারী প্রকৌশলী।

কমিটিকে আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া প্রাথমিকভাবে মালবাহী ট্রেনের চালক, সহকারী চালক এবং অন-ডিউটি সহকারী স্টেশন মাস্টারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: ঈশ্বরদী

আরও খবর



আসছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আগামী অর্থবছরে মূল বাজেটের সম্ভাব্য আকার হতে যাচ্ছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। যা চলতি ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের তুলনায় বাজেটের আকার ৪.৬২ শতাংশ বাড়ানো হচ্ছে বলে জানা গেছে।

একই সঙ্গে প্রবৃদ্ধির সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রাও ধরা হচ্ছে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। প্রবৃদ্ধি অর্জনে গুরুত্ব কমিয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বেশি নজর দেওয়া হচ্ছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, ৪ এপ্রিল আর্থিক মুদ্রা ও মুদ্রা বিনিময় হার সংক্রান্ত কো-অর্ডিনেশন কাউন্সিল এবং বাজেট মনিটরিং, বাজেট ব্যবস্থাপনা ও সম্পদ কমিটির বৈঠকে আগামী অর্থবছরের বাজেটের আকার নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ওই দুটি বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। সেখান থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসার সম্ভাবনা রয়েছে।

মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, আগামী অর্থবছরে মূল বাজেটের আকার দাঁড় করিয়েছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। যেখানে চলতি অর্থবছরে মূল বাজেটের আকার ছিল ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। আর চলতি অর্থবছরে মূল বাজেটের আকার আগের বছরের তুলনায় বেড়েছিল ১২ দশমিক ৩০ শতাংশ। তার তুলনায় আগামী অর্থ বছরের বাজেটের তুলনামূলক কম বৃদ্ধি পাবে।

বাজেটে এ মুহূর্তে প্রবৃদ্ধি অর্জনে গুরুত্ব কমিয়ে বেশি নজর দেওয়া হচ্ছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ধরা হয়েছে ৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। আইএমএফের শর্তের সঙ্গে সমন্বয় রেখেই প্রবৃদ্ধি কমিয়ে আনা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

যেমনটা হতে পারে বাজেটের সম্ভাব্য আকার

মোট ব্যয় ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। আয় ৫ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা এবং ঘাটতি ২ লাখ ৫৭ হাজার কোটি টাকা। চলতি বাজেটের চেয়ে আকার বাড়ছে ৩৫ হাজার ২১৫ কোটি টাকা। রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা বাড়বে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা। বিদেশি সহায়তা আর ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ কোটি টাকা। বাকিটা অভ্যন্তরীণ সম্পদ এবং ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পূরণ করা হবে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ধরা হয়েছিল ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। বিশাল এ বাজেটের ঘাটতি ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। আর অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা যা মোট জিডিপির ৫ দশমিক ২ শতাংশ। ওই বাজেটে মোট রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা।


আরও খবর



বাউফলে তিন শিশুকে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগে ব্যবসায়ী আটক

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দূর্জয় দাস, বাউফল (পটুয়াখালী)

Image

পটুয়াখালীর বাউফলে অনুমতি ছাড়া একটি দোকানের ফ্রিজ থেকে আইসক্রিম নিয়ে খাওয়ার অপরাধে তিন শিশুকে শিকলে বেঁধে নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যবসায়ী আনোয়ার হাওলাদারকে আটক করেছে পুলিশ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সোমবার (২৪ মার্চ) বিকালে উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের মৃধার বাজারে ব্যবসায়ী আনোয়ার হাওলাদারের দোকান থেকে স্থানীয় তিন শিশু ইমাম হোসেন (৭), আবদুল্লাহ (৯) ও ফাহিম (১০) আইসক্রিম খায়। এ সময় ব্যবসায়ী আনোয়ার দোকানে ছিলেন না। কিছুক্ষণ পর দোকানে এসে শিশুদের আইসক্রিম খেতে দেখে রেগে যান আনোয়ার হাওলাদার। পরে দোকান থেকে শিকল এনে ওই তিন শিশুকে বেঁধে রাখেন। সন্ধ্যার পর তিনি শিশুদের লাঠি ও লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন। অভিভাবকরা খবর পেয়ে রাত ১০টার দিকে ৩ শিশুকে উদ্ধার করে বাউফল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। মুহুর্তেই এমন হৃদয় বিদারক ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়লে ওই ব্যবসায়ী গা ঢাকা দেন। ভোররাতে বাউফল থানা পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে ব্যবসায়ী আনোয়ার হাওলাদারকে আটক করে।

বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক মো. সাইদুর রহমান বলেন, শিশুদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শিশুদের যথাযথ চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বাউফল থানার ওসি শোনিত কুমার গায়েন বলেন, এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন।


আরও খবর