আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে সর্বশেষ ভোট প্রদান করেন অভিনেতা পীরজাদা শহীদুল হারুণ। তিনি এই নির্বাচনের প্রধান কমিশনারের দায়িত্বও পালন করছেন। ভোটগ্রহণ শেষে গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি তিনি নিজেই নিশ্চিত করেন।

পীরজাদা হারুণ বলেন, ৪২৮ জন ভোটারের মধ্যে ৩৬৫ জন ভোট দিয়েছেন। আমরা এতো ভোট আশাও করিনি। করোনার কারণে  সবগুলো সংগঠনকে নিয়ে নির্বাচন করতে আমাকে অনুমতি দেয়নি এফডিসি কর্তৃপক্ষ। এরপরও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ হয়েছে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও জানান, ২০২২-২৪ মেয়াদের এই নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু হবে কিছুক্ষণের মধ্যেই। প্রতি বছরই শিল্পী সমিতির ভোট গণনায় দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এর কারণ জানতে চাইলে তিনি জানান, ভোটগুলো বেশ কয়েকটি ভাগে গণনা করতে হয়। এ কারণেই অধিক সময় লাগে।

এবার বাইরে প্রজেক্টরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে গণমাধ্যম কর্মী থেকে শুরু করে প্রার্থী সবাই ভোট গণনা দেখতে পারবেন। তাই বিষয়টি নিয়ে কার সংশয় থাকবে না বলে আশাব্যক্ত করেছেন পীরজাদা হারুণ।

শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল সোয়া ৯টায় শুরু হয় শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। প্রথম ভোটটি দিয়েছিলেন এবারের সভাপতি পদপ্রার্থী ইলিয়াস কাঞ্চন। এরপর একে একে অন্য প্রার্থী ও সাধারণ ভোটাররা ভোট দেন।

শিল্পী সমিতির এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটি গঠন করেছেন ইলিয়াস কাঞ্চন ও নিপুণ আক্তার। অন্যটিতে আছেন মিশা সওদাগর ও জায়েদ খান। দুটি প্যানেলে রয়েছে একাধিক প্রজন্মের বহু তারকা।


আরও খবর



জলদস্যুদের সঙ্গে সেকেন্ড পার্টির মাধ্যমে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সোমালি জলদস্যুর কবলে পড়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ও এর ভেতরে থাকা ২৩ জন নাবিকদের উদ্ধারে সেকেন্ড পার্টির মাধ্যমে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বুধবার (১৩ মার্চ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সেমিনার শেষে তিনি এ কথা জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাহাজটি হাইজ্যাক করা জলদস্যুদের সঙ্গে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ করা যায়নি। আমরা সেকেন্ড পার্টির মাধ্যমে চেষ্টা করছি এবং যেখানে জানানো প্রয়োজন, সেখানে জানিয়েছি। তাদের উদ্ধারে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কাজ করছে। বিষয়টি মন্ত্রিসভায়ও আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে রিপোর্টিং সেন্টার ইন কুয়ালালামপুর, ইন্ডিয়ান ফিউশন সেন্টার ইন নিউ দিল্লি, সিঙ্গাপুর, ইউএসএ, ইউকে এবং চীনসহ সব এরিয়ার নেভাল শিপে আমরা রিপোর্ট করেছি। অন্যান্য সূত্রের মাধ্যমেও আমরা যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি।

এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য জাহাজটাকে এবং নাবিকদের মুক্ত করা। কিন্তু স্ট্র্যাটেজি কী হবে, এটা পাবলিক বলার বিষয় নয়। ইতোপূর্বে একই কোম্পানির একটি জাহাজ জলদস্যুরা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিল। তিন মাস পর সেই জাহাজ ও ক্রুদের উদ্ধার করা হয়েছিল।

এর আগে, ভারত মহাসাগরে এমভি আবদুল্লাহ নামের বাংলাদেশি জাহাজটি মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে। ৫৫ হাজার টন কয়লা নিয়ে আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে সোমালিয়ার জলদস্যুরা জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। এরপর জাহাজে থাকা ২৩ বাংলাদেশি নাবিককে জিম্মি করে।

জানা গেছে, নাবিকদের ছাড়তে ৫০ লাখ মার্কিন ডলার চেয়েছে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। মুক্তিপণ না পেলে বাংলাদেশি নাবিকদের মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

জাহাজটি প্রধান কর্মকর্তা (চিফ অফিসার) মো. আতিক উল্লাহ খান তার স্ত্রীকে পাঠানো সর্বশেষ এক অডিও বার্তায় বলেন, আমাদের কাছ থেকে মোবাইল নিয়ে নিচ্ছে। টাকা না দিলে তারা একে একে আমাদের সবাইকে মেরে ফেলবে। তাদের যত তাড়াতাড়ি টাকা দেবে, তত তাড়াতাড়ি ছাড়বে বলেছে। এই বার্তাটা সবদিকে পৌঁছে দিও।

দেশের শীর্ষ শিল্প গ্রুপ কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। ২০১৬ সালে তৈরি জাহাজটির দৈর্ঘ্য ১৮৯ দশমিক ৯৩ মিটার এবং প্রস্ত ৩২ দশমিক ২৬ মিটার। প্রথমে জাহাজটির নাম ছিল গোল্ডেন হক। পরে বাংলাদেশের কেএসআরএম গ্রুপের বহরে যুক্ত হওয়ার পর এর নাম হয় এমভি আবদুল্লাহ। এটি একটি বাল্ক কেরিয়ার।


আরও খবর



সাউথ আফ্রিকার ব্যবসায়ী প্রতিনিধির সাথে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বারের মতবিনিময়

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

দক্ষিণ আফ্রিকার সাত সদস্যর ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দলের প্রধান নকুথুলা পেশেন্স নদলভুর নের্তৃত্বে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি (সিএমসিসিআই) পরিচালনা পর্ষদ, সদস্য এবং ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময়কালে বাংলাদেশের গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যবসায়ীদের কাছে জানান চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বারের নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার বিকালে আগ্রাবাদ কাদেরী চেম্বারের সিএমসিসিআই মিলনায়তনে এক মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বার সভাপতি খলিলুর রহমান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মেট্রোপলিটন চেম্বারের সহ-সভাপতি এ.এম. মাহবুব চৌধুরীর, সহ-সভাপতি (ফরেন ট্রেড এন্ড অ্যাফেয়ার্স) ওয়াহিদ রায়হান ইফতেখার মাহমুদ রাসেলসহ দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিনিধিবৃন্দ ও ব্যবসায়ীবৃন্দ।

মেট্রোপলিটন চেম্বার সভাপতি খলিলুর রহমান সূচনা বক্তব্য দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিনিধি দলের সাথে সিএমসিসিআইর পরিচালনা পর্ষদ ও সদস্যদের সাথে মতবিনিময় জন্য ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যবসায়ীদের জন্য বিনিয়োগের বড় সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশে। বিনিয়োগকারীদের বিশেষ করে আইসিটি, অবকাঠামো, টেক্সটাইল এবং পর্যটন খাতে ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ আফ্রিকার দুই দেশের মধ্যে চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসায়িক কার্যক্রম আরও ঘনিষ্ট বাণিজ্য যোগাযোগের ক্ষেত্রে মেট্রোপলিটন চেম্বার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে জানান তিনি।

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিনিধি দলের প্রধান নকুথুলা পেশেন্স নদলভুর বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রধান নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। এদেশে গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ আমরা আগ্রহী। সুন্দরভাবে ব্যবসা পরিচালনার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। উভয় দেশই উন্নয়নের একই পথে আছে, যা পারস্পারিক সহযোগিতার মাধ্যমে উন্নয়নকে সম্ভবপর করে তোলে। তাই উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের ব্যবসা স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানান।

সভার আলোচনার বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা ও সুযোগ-সুবিধার কথা তুলে ধরেন কেডিএস গ্রুপের ভাইস প্রেসিডেন্ট জসিম চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সিএমসিসিআই সহ-সভাপতি এ.এম. মাহবুব চৌধুরী, ওয়াহিদ রায়হান ইফতেখার মাহমুদ রাসেল, দক্ষিণ আফ্রিকান অনারারী কনস্যুলেট আলহাজ সোলায়মান আলম শেঠ, কেডিএস টেক্সটাইল, কেডিএস গার্মেন্টস্ এবং কেওয়াই স্টিলের উদ্ধর্তন কর্মকর্তাবৃন্দ।


আরও খবর



হলমার্কের তানভীর-জেসমিনসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রী গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামসহ ৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডের পাশাপাশি তানভীর মাহমুদ ও জেসমিন ইসলামকে ৫ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রতারণার আরেক ধারায় তাদের সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২৫ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামিরা হলেন প্রতিষ্ঠানটির সহকারী উপমহাব্যবস্থাপক সাইফুল হাসান, নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল মতিন, জেনারেল ম্যানেজার তুষার আহম্মেদ, ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া, প্যারাগণ গ্রুপের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা, নকশী নিটের এমডি আব্দুল মালেক এবং টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান। যাবজ্জীবন দণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। প্রতারণার আরেক ধারায় তাদের সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

অপরদিকে সোনালী ব্যাংকের শীর্ষ সাত কর্মকর্তা প্রধান কার্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, সাবেক জিএম ননী গোপাল নাথ, সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সাবেক জিএম মীর মহিদুর রহমান, ডিএমডি মাইনুল হক, উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. সফিজউদ্দিন আহমেদ, এজিএম কামরুল হাসান খান ও সোনালী ব্যাংক ধানমণ্ডি শাখার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুন্নেছা মেরীকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আর প্রতারণার আরেক ধারায় তাদের সাত বছরের কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া সাভারের হেমায়েতপুরের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. জামাল উদ্দিন সরকারকে এক ধারায় পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আরেক ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

গত ২৮ জানুয়ারি মামলার যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৮ ফেব্রুয়ারি ঠিক করেছিলেন। তবে ওইদিন রায় থেকে মামলাটি উত্তোলন করে আরও দুই জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দুদকের পক্ষ থেকে আবেদন করা হলে আদালত তা মঞ্জুর করেন। পরে গত ১২ মার্চ আদালত দুদক ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন।

মামলার সূত্রে জানা যায়, ম্যাক্স স্পিনিং মিলস নামে ভুয়া কোম্পানির হিসাবে সুতা রপ্তানির নামে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের সুতা রপ্তানি করা হয় বলে নথিপত্রে দেখানো হয়। ওই হিসাবে পুরো অর্থ জমা করা হলে তা থেকে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা হলমার্কের আরেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়, যা পরে তানভীর ও তার স্ত্রী তুলে নেন।

২০১২ সালের ৪ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করে দুদক। সংস্থাটির সহকারী পরিচালক নাজমুচ্ছায়াদাৎ মামলাটি দায়ের করেন। পরবর্তীতে তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. মশিউর রহমান মামলার তদন্তকাজ শেষ করেন বলে জানা গেছে।

২০১৬ সালের ২৭ মার্চ তৎকালীন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এ বদলির আদেশ দেন।


আরও খবর



আরও একদিন বন্ধ থাকবে পোস্তগোলা সেতু

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীতে প্রবেশে গুরুত্বপূর্ণ পোস্তগোলা সেতু। চলমান সংস্কার কাজের শেষ দিন শুক্রবার (৮ মার্চ)। যার কারণে বন্ধ থাকবে সেতুতে গাড়ি চলাচল। তবে পরদিন শনিবার (৯ মার্চ) থেকেই সেতুতে সব ধরনের যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সড়ক ও জনপথ বিভাগের কেরানীগঞ্জ সড়ক সার্কেলের উপসহকারী প্রকৌশলী চৌধুরী সাজ্জাদ আরেফিন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, পোস্তগোলা সেতুতে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ থাকবে। পর দিন সংস্কার কাজ শেষে সেতুটি সব ধরনের যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

আরও পড়ুন>> কমলো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম, প্রজ্ঞাপন জারি

গত ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে পোস্তগোলা সেতুর সংস্কারের অংশ হিসেবে রেট্রোফিটিং ও দুটি গার্ডার মেরামত শুরু হয়েছে। এই সংস্কার কাজ শেষ হচ্ছে ৮ মার্চ (শুক্রবার) দিবাগত রাত ১২টার পর।

এদিকে, গত ১৫ দিনে সেতুটির সংস্কার কাজ চলায় বিকল্প পথ হিসেবে চাপ বাড়ে বাবুবাজার ব্রিজে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। তবে আগামী শনিবার থেকে এ ভোগান্তি দূর হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর



পথচারীকে চাপা দিয়ে পুকুরে পড়লো বাস, নিহত ২

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বরিশাল প্রতিনিধি

Image

বরিশালের উজিরপুরে পথচারী কিশোরকে চাঁপা দিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস পুকুরে পড়ে গেছে। এ ঘটনায় পথচারীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে বাসের আরও ১৫ যাত্রী আহত হয়েছেন।

বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে উজিরপুরের সানুহার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন উজিরপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তৌহিদুজ্জামান।

নিহতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুমন সরদার (১৫) এক কিশোরের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। সে উজিরপুর উপজেলার সানুহার গ্রামের বাসিন্দা বেল্লাল সরদারের ছেলে।

এ বিষয়ে তৌহিদুজ্জামান বলেন, যশোর থেকে সকাল ৬টায় বরিশালের উদ্দেশ্যে চাকলাদার পরিবহনের ওই বাসটি ছেড়ে আসে। বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের সানুহার এলাকায় পৌঁছালে রাস্তা পার হতে যাওয়া সুমনকে বাসটি চাপা দেয়। পরে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে পুকুরে গিয়ে পড়ে। এ ঘটনার পর বাসটির চালক পালিয়ে যান।

তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বাসে থাকা অন্তত ১৫ যাত্রী আহত হয়েছেন। তারা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া গৌরনদী ও উজিরপুর ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট ও ডুবরি দল প্রায় ২ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছেন।


আরও খবর