আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

চিলিকে হারাল আর্জেন্টিনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে চিলিকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে আর্জেন্টিনা। এই জয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকা ব্রাজিলের সঙ্গে ব্যবধান কমেছে লা আলবিসেলেস্তেদের।

১৪ ম্যাচে ৩২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আর্জেন্টিনা। সমান ম্যাচে তাদের চেয়ে ৪ পয়েন্ট বেশি নিয়ে শীর্ষে ইকুয়েডরের সঙ্গে ১-১ ব্যবধানে ড্র করা ব্রাজিল। ১৫ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে ৭ নম্বরে চিলি।

বিশ্বকাপের টিকিট আগেই নিশ্চিত করে ফেলেছে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা। এই অঞ্চলের বাছাইয়ে অংশ নিয়েছে ১০ দেশ। সেখান থেকে শীর্ষ চার দল সরাসরি খেলার টিকেট পাবে কাতার বিশ্বকাপের। পাঁচে থাকা দলকে খেলতে হবে আন্তঃমহাদেশীয় প্লে-অফ।

করোনা আক্রান্ত হওয়ায় চিলির বিপক্ষে ম্যাচটিতে ডাগআউটে প্রধান কোচ লিওনেল স্কালোনিকে পায়নি দুবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। করোনা থেকে সেরে উঠলেও ফিটনেসের কারণে ম্যাচটিতে ছিলেন না আলবিসেলেস্তেদের প্রাণভোমরা লিওনেল মেসিও।

তবে চিলির মাঠে তাদের অভাব বুঝতে দেননি আনহেল দি মারিয়া ও লওতারো মার্তিনেস। শুরু থেকে ম্যাচের লাগাম নিজেদের হাতে নিয়ে নেয় আর্জেন্টিনা। ম্যাচের ৯ম মিনিটে রদ্রিগো ডি পলের অ্যাসিস্টে জাল খুঁজে নেন দি মারিয়া।

২০তম মিনিটে সমতায় ফেরে চিলি। মার্সেলিনো নুনেজের পাসে গোল শোধ দেন বেন ব্রেরেটন দিয়াস। বিরতিতে যাওয়ার আগে ব্যবধানটা ২-১ করে নেয় আর্জেন্টিনা। ৩৪তম মিনিটে আলবিসেলেস্তেদের এগিয়ে দেন মার্তিনেস। শেষ পর্যন্ত এই ব্যবধান ধরে রেখে জয় আদায় করে নেয় আর্জেন্টিনা।

এ নিয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ২৮ ম্যাচে অপরাজিত আর্জেন্টিনা। ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে আর হারেনি স্কালোনির শিষ্যরা।

 


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের ওপর বিদেশ ভ্রমণসহ নানা নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর নীতিমালা জারি করল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে কেউ ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হলে তার বিভিন্ন ধরনের নাগরিক সুবিধায় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে বিদেশে ভ্রমণ, ট্রেড লাইসেন্স ও কোম্পানি নিবন্ধনের মতো নিষেধাজ্ঞায় পড়বেন ঋণখেলাপিরা। এছাড়া কোনো ধরনের রাষ্ট্রীয় পুরস্কার বা সম্মাননার জন্য যোগ্য হবেন না এসব ব্যক্তি। এ ধরনের ঋণখেলাপি শনাক্তে ব্যাংকগুলোর প্রধান কার্যালয়ে পৃথক ইউনিট খুলতে হবে। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংক সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানির আলোকে এ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা জারি করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতা চিহ্নিত এবং তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিলে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ কমে আসবে। পাশাপাশি ঋণ শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং ব্যাংকিং খাতের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

সার্কুলারে বলা হয়, ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতার ওপর বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা, ট্রেড লাইসেন্স ইস্যুতে নিষেধাজ্ঞা এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ও রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মসের (আরজেএসসি) কাছে কোম্পানি নিবন্ধনে নিষেধাজ্ঞার জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থায় এ ধরনের খেলাপির তালিকা পাঠাবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া গাড়ি, জমি, বাড়ি, ফ্ল্যাট ইত্যাদির নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের কাছে তালিকা পাঠানো হবে। তালিকার আলোকে এসব সংস্থা বিদ্যমান আইনের আওতায় যথাযথ কার্যব্যবস্থা নিতে পারবে। এছাড়া ইচ্ছাকৃত খেলাপি রাষ্ট্রীয় পুরস্কার বা সম্মাননা পাবে না। আবার কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ইচ্ছাকৃত খেলাপির তালিকায় কারও নাম এলে ঋণ পরিশোধ করে তালিকা থেকে অব্যহতির ৫ বছরের মধ্যে কোনো ব্যাংকের পরিচালক হতে পারবেন না। আর যদি কোনো পরিচালক ইচ্ছাকৃত খেলাপি হয়ে পড়েন তবে তার পরিচালক পদ বাতিল হবে। ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতা সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রতি ত্রৈমাসিকে ব্যাংকের অডিট কমিটির সভায় উপস্থাপন করতে হবে।

এতে আরও বলা হয়, ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির আরোপিত বা অনারোপিত কোনো সুদ মওকুফ করা যাবে না এবং পুনঃতফসিলও করা যাবে না। আবার ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতার ঋণ হিসাবটি অন্য কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান অধিগ্রহণ করা যাবে না। এছাড়া ঋণ সম্পূর্ণ আদায় বা পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ঋণ গ্রহীতা ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। কেউ ইচ্ছাকৃত খেলাপি হওয়ার পর তালিকার বিরুদ্ধে আপিল না করলে বা আপিল করার পর না মঞ্জুর হলে তাকে ২ মাসের মধ্যে অর্থ পরিশোধের জন্য নোটিশ দেওয়া হবে। এই সময়ের মধ্যে অর্থ পরিশোধে ব্যর্থ হলে পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন ক্রমে খেলাপির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করবে ব্যাংক। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ঋণ, অগ্রিম বা পাওনা আদায়ের ক্ষেত্রে অর্থঋণ আদালতের কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে না।

যারা ইচ্ছাকৃত খেলাপি বিবেচিত হবেন: কোনো খেলাপি ঋণ গ্রহীতা ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি নিজের, তার পরিবারের সদস্যের, স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির অনুকূলে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে গৃহীত ঋণ, অগ্রিম, বিনিয়োগ বা আরোপিত সুদ বা মুনাফা তার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও পরিশোধ না করলে তিনি ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হিসেবে বিবেচিত হবেন। এছাড়া জালিয়াতি, প্রতারণা বা মিথ্যা তথ্য প্রদানের মাধ্যমে বা যে উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে সে সে উদ্দেশ্য ব্যতীত অন্য কোনো খাতে ব্যবহার করলে অথবা অন্য কোনো ব্যাংকের জামানতকৃত সম্পদ অনুমতি ছাড়া নতুন ঋণে জামানত হিসেবে দেখালে তাকে ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে বিবেচনা করা হবে।

সার্কুলারে আরও বলা হয়, ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের চিহ্নিত করতে ব্যাংকের এমডি ও সিইওর দুই ধাপ নিচের কর্মকর্তার অধীনে প্রধান কার্যলয়ে ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতা শনাক্তকরণ ইউনিট’ নামে একটি পৃথক ইউনিট আগামী ৯ এপ্রিলের মধ্যে গঠন করতে হবে। তারা ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, কারা ইচ্ছাকৃত খেলাপি তা শনাক্ত করবেন। ইচ্ছাকৃত খেলাপি শনাক্ত হওয়ার পর শনাক্তকরণের কারণ উল্লেখ করে ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে তার বক্তব্য প্রদানের জন্য ১৪ কর্মদিবস সময় দিতে হবে। ওই সময়ের মধ্যে বক্তব্য প্রদানে ব্যর্থ হলে অথবা তার বক্তব্য যথাযথ বিবেচিত না হলে ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতা শনাক্তকরণ ইউনিট’ কর্তৃক এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে। ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতা হিসেবে চূড়ান্তকরণের পর সংশ্লিষ্ট ঋণ গ্রহীতাকে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে অবহিত করতে হবে।

কোনো ব্যাংক এসব নির্দেশনা লঙ্ঘন করলে ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে কমপক্ষে ৫০ লাখ টাকা এবং অনধিক ১ কোটি টাকা জরিমানা আরোপ করা হবে। যদি উক্ত লঙ্ঘন অব্যহত থাকে, তাহলে প্রত্যেক দিনের জন্য অতিরিক্ত অনূর্ধ্ব ১ লাখ টাকা জরিমানা আরোপিত হবে।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




রোজায় বাজার নিয়ন্ত্রণে কঠোর হওয়ার নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন রমজান মাসে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ অব্যাহত রাখতে মজুতদারির বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রবিবার (০৩ মার্চ) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে আয়োজিত জেলা প্রশাসক সম্মেলনে-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এই আহ্বান জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, সরবরাহের ক্ষেত্রেও নানা সমস্যার সৃষ্টি হয় অথবা একটা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হয়। কেউ কেউ মজুতদারি করে পচিয়ে ফেলবে কিন্তু বাজারে দেবে নাএই জাতীয় অবস্থার সৃষ্টি করে। সেই দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি এবং কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। রমজান মাস সামনে রেখেই এই কথাগুলো আমি সবাইকে বললাম। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেন সাধারণ মানুষের কাছে যথাযথভাবে পৌঁছাতে পারে সেদিকে সবাইকে যথাযথভাবে নজর দিতে হবে।

তিনি বলেন, এই প্রথম আইনের মাধ্যমে গঠিত নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে নির্বাচন পরিচালনা করেছে এবং কমিশনের নির্দেশনা অনুসরণ করে জেলা প্রশাসকরা সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এ সময় জেলা প্রশাসকদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের পর থেকে যতগুলো নির্বাচন আমি দেখেছি, প্রত্যক্ষভাবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে দেখেছি; কীভাবে জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়েছে। এবারের নির্বাচন আমি মনে করি যে, সব থেকে সুষ্ঠু একটি নির্বাচন, অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, প্রকৃতপক্ষে যারা নির্বাচনই চায়নি, যাদের লক্ষ্য ছিল এ দেশে যেন কোনো নির্বাচনই না হয়অনির্বাচিত; অস্বাভাবিক পরিস্থিতি আবার সৃষ্টি হয়, পঁচাত্তর সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে ২১ বছর এ দেশের মানুষ কষ্ট ভোগ করেছে, এরপর আবার ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত, সেই পরিস্থিতি যেন আসে। তাদের কাছে হয়তো নির্বাচনটা পছন্দ নাও হতে পারে। কারণ তাদের মন মতো কাজ হয়নি। কিন্তু সাধারণ মানুষ, একদম গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত মহিলা এবং প্রথমবার যারা ভোটার; তরুণ ভোটাররা, তাদের আগ্রহ সব থেকে বেশি ছিল। তারা যে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পেরেছে, এটার সমস্ত কৃতিত্ব আপনাদেরই—আমি মনে করি, যারা নির্বাচনী কাজে সাহায্যে ছিলেন।’


আরও খবর



২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় ৯৭ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। ফলে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। ইসরায়েলের হামলায় প্রতিদিনই প্রাণ হারাচ্ছেন বেসামরিক

নাগরিকরা। তাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৯৭ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন ১২৩ জন।

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে মৃত্যুর মিছিল থামছেই না। এরই মধ্যে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত এই অবরুদ্ধ উপত্যকায় প্রায় ৭২ হাজার আহত হয়েছেন।

এদিকে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে তুরস্কে ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যক্তি ও কোম্পানির তথ্য সংগ্রহের অভিযোগ রয়েছে।

আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রেফতারদের মধ্যে একজন তুরস্কের বেসরকারি ডিটেকটিভ ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তা রয়েছেন। ওই ব্যক্তি সার্বিয়ার বেলগ্রেডে মোসাদের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন ও ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থ পেয়েছেন।

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। ফলে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। ইসরায়েলের হামলায় প্রতিদিনই প্রাণ হারাচ্ছেন বেসামরিক

নাগরিকরা। তাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৯৭ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন ১২৩ জন।

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে মৃত্যুর মিছিল থামছেই না। এরই মধ্যে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত এই অবরুদ্ধ উপত্যকায় প্রায় ৭২ হাজার আহত হয়েছেন।

এদিকে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে তুরস্কে ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যক্তি ও কোম্পানির তথ্য সংগ্রহের অভিযোগ রয়েছে।

আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রেফতারদের মধ্যে একজন তুরস্কের বেসরকারি ডিটেকটিভ ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তা রয়েছেন। ওই ব্যক্তি সার্বিয়ার বেলগ্রেডে মোসাদের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন ও ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থ পেয়েছেন।


আরও খবর



চলতি বছরে পরমাণু বোমার পরীক্ষা চালাবে ইরান

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

চলতি বছরের শেষের দিকে পরমাণু বোমার পরীক্ষা চালাতে পারে ইরান বলে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা পরিষদের সাবেক এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এই দাবি করা হয়।

রবার্ট গ্রিনওয়ে নামের সাবেক ওই মার্কিন কর্মকর্তা জানান, এ বছর এক বা একাধিক পরমাণু বোমার পরীক্ষা চালাবে ইরান। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রবার্ট গ্রিনওয়ে বর্তমানে ওয়াশিংটনের হেরিটেজ ফাউন্ডেশনে সিনিয়র উপদেষ্টা হিসেবে কর্মরত।

তিনি বলেন, বাইডেন প্রশাসন ইরানের বিরুদ্ধে যথেষ্ট নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে না। এই সুযোগে ইরানের রায়িসি প্রশাসন তাদের পরমাণু বোমা তৈরির উদ্দেশ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ইরান সফলতা থেকে মাত্র এক চুল দূরে রয়েছে।

ফক্স নিউজের লাইফ, লিবার্টি অ্যান্ড লেভিন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

তার সঙ্গে সম্মতি প্রকাশ করেন অনুষ্ঠানের হোস্ট মার্ক লেভিন। তিনি বলেন, এ নিয়ে গণমাধ্যম ও কেন্দ্রীয় কর্মকর্তাদের মধ্যেও উদ্বেগ জাগ্রত হওয়া উচিত।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, ইরানের এখন সাতটি পরমাণু বোমা তৈরির সক্ষমতা রয়েছে। এখন এই বোমা কি করে আইসিবিএম-এর মাথায় বসিয়ে নিক্ষেপ করা যায় তার উপর তাদের সফলতা নির্ভর করছে।

লেভিন বলেন, একদিন আমরা হঠাৎ জেগে উঠব আর বলব হায় হায় ইরানের দেখি সাতটি পরমাণু বোমা আছে! কিন্তু এ নিয়ে হোয়াইট হাউস থেকে আমি কিছু শুনতে পাচ্ছি না।

সেখানে কাজ করেন কোট-আনকোট এডমিরাল জন কিরবি। তার উচিত মার্কিন জনগণকে জানানো আসলে তাদের সামনে কি অপেক্ষা করছে।

গ্রিনওয়ে বলেন, কিছু বিশ্লেষক মনে করেন- ইরান এরইমধ্যে এই পরমাণু বোমা দিয়ে কীভাবে ইসরায়েলসহ ইউরোপে আঘাত হানা যায়, তা নিয়ে কাজ করছে। উত্তর কোরিয়ার কোনও মিসাইল দিয়ে ইরান এই পরমাণু বোমা হামলা চালাতে পারে বলেও আশঙ্কা করেন তিনি।


আরও খবর



মৌলভীবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

মৌলভীবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একই পরিবারের পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে জুড়ি উপজেলার পূর্ব গোয়ালবাড়ি গ্রামে মখলিছ মিয়ার বাড়িতে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। একই পরিবারের শিশুসহ পাঁচ জন বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মারা যাওয়ায় গ্রামে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

নিহতরা হলেন- ফয়জুর রহমান (৫২), শিরি বেগম (৪৫), সামিয়া (১৬), সাবিনা (১৩) ও সায়েম উদ্দিন (৮)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভোরে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে বসতঘরের ওপর পরলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একই পরিবারের পাঁচজনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় সোনিয়া আক্তার (৬) নামে এক শিশু আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

জুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মাইনুদ্দিন বলেন, মরদেহগুলো জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনার প্রস্তুতি চলছে।


আরও খবর