আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

ছাত্র ও জনগণের দিকে গুলি না চালানোর নির্দেশ সেনাপ্রধানের

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

নির্বাহী আদেশ ছাড়া যেকোনো উসকানির মুখেও ছাত্র ও সাধারণ জনগণের দিকে গুলি না ছুড়তে সকল সেনাসদস্যদের নির্দেশ প্রদান করেন সেনাপ্রধান।

সেনাপ্রধান চলমান পরিস্থিতি নিয়ে শনিবার দুপুরে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের হেলমেট অডিটোরিয়ামে উপস্থিত সকল সেনা অফিসার ও ভিটিসি'র মাধ্যমে সেনাবাহিনীর সকল ডিভিশনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

দুপুর দেড়টা থেকে ৩টা পর্যন্ত বক্তব্য ও আলোচনায় তিনি বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত গুজবসমূহকে না শোনার ও এড়িয়ে যাবার বিষয়ে সবাইকে উপদেশ দেন।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সেনাপ্রধান বলেন, আপনারা সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট দ্বারা পক্ষপাতদুষ্ট হবেন না এবং অন্ধভাবে বিশ্বাস করবেন না। সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনারা যা দেখছেন তা সত্য নাও হতে পারে। গুজব এড়িয়ে চলুন। দেশে এখন একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে, যা স্বাভাবিক করার দায়িত্বে সেনাবাহিনীকে সারাদেশে নিয়োজিত করা হয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ভাঙচুরের হাত থেকে রক্ষা করার  দায়িত্বও সেনাবাহিনীর বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি জানান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের কর্তৃক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু সতর্কীকরণ ফায়ার করা হলেও তাতে কোনো নিহতের ঘটনা ঘটেনি। শুধু ৫ জন বেসামরিক ব্যক্তির আহতের খবর পাওয়া গেছে।

এছাড়া ডেপুটেশনে থাকা সামরিক কর্মকর্তাদের সর্বতোভাবে সহযোগিতা প্রদান করার আহ্বানও জানান।

সাম্প্রতিক অতীতে পুলিশ সদস্যদের গুলিতে কিছু সংখ্যক অনাকাঙ্ক্ষিত হতাহতের কথাও উল্লেখ করেন তিনি। পরিশেষে সবাইকে উদ্দেশ করে বলেন যে, আপনাদের কারো মনে কোনো প্রশ্ন জন্ম নিলে সরাসরি আমাকে জিজ্ঞেস করবেন এবং কখনোই গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না।


আরও খবর



সারাদেশে বাদ পড়ছেন ২ হাজার ৮০০ আইন কর্মকর্তা

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ২ হাজার ৮০০ আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করতে যাচ্ছে আইন মন্ত্রণালয়। এসব কর্মকর্তা দেশের ৬৪ জেলার অধস্তন আদালতে ২০০৯ সাল থেকে বিভিন্ন সময়ে নিয়োগ পেয়েছিলেন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবার তাদের বাদ দিয়ে নতুন আইন কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে। এ লক্ষ্যে নিয়োগপ্রত্যাশীদের তালিকা প্রণয়নের পাশাপাশি জীবনবৃত্তান্তসহ অন্যান্য তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের কাজ শুরু করছে আইন মন্ত্রণালয় ও সলিসিটর কার্যালয়। চলতি সপ্তাহে একযোগে বা পর্যায়ক্রমে বিদ্যমান আইন কর্মকর্তাদের নিয়োগ বাতিল করে নতুন নিয়োগ হওয়ার কথা রয়েছে।

আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর রুনা নাহিদ আকতার বলেন, কিছু কিছু তালিকা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আইন মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক আইন মন্ত্রণালয়ের অন্যতম শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, পরিস্থিতি অনুযায়ী আইন কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। আইন উপদেষ্টার কাছে নিয়োগপ্রত্যাশী অনেকে নাম ও তালিকা জমা দিয়েছেন। কিন্তু এসব বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। সরকার পরিবর্তনের পর আইন কর্মকর্তা পরিবর্তন হয়। সে হিসেবে এবারও পরিবর্তন হবে।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তালিকা তৈরি হচ্ছে। শিগগিরই বিগত সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া আইন কর্মকর্তাদের বাদ দিয়ে নতুন নিয়োগ সম্পন্ন করা হবে।

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মতো বিরূপ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে আদালতের বিচারকাজেও। বিএনপি ও জামায়াতপন্থি আইনজীবীদের চাপের মুখে বিগত সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া আইন কর্মকর্তারা শুনানিতে অংশ নিতে পারছেন না। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে তাদের অধিকাংশ এখন আদালতেও আসছেন না। একইভাবে গ্রেপ্তার হওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্যসহ অন্য নেতাকর্মী ও সমর্থকদের পক্ষেও আদালতে আইনজীবী পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের পক্ষে কোনো আইনজীবী শুনানি করতে চাইলেও তাঁকে বা তাদের তোপের মুখে পড়তে হচ্ছে। ফলে রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের আইনজীবী ছাড়াই আদালতে বিচারকাজ চলছে। কিছু ক্ষেত্রে বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে শুনানিতে অংশ নিলেও তারা আসামির বিরুদ্ধেই শুনানি করছেন। এমন পরিস্থিতিতে গত ২৫ আগস্ট সুপ্রিম কোর্ট থেকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় লিগ্যাল এইডের আইনজীবীদের নিয়োগের জন্য আদালতগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আইন মন্ত্রণালয় ও সলিসিটর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে দেশের ৬৪ জেলায় জিপি-পিপি, অতিরিক্ত পিপি-অতিরিক্ত জিপিসহ প্রায় ২ হাজার ৮০০ আইন কর্মকর্তা রয়েছেন। আওয়ামী লীগের আমলে নিয়োগ পাওয়া এসব কর্মকর্তার চাকরির মেয়াদকাল সরকারের সন্তুষ্টিকাল পর্যন্ত। এ প্রেক্ষাপটে ৬৪ জেলা আদালতে আইন কর্মকর্তা পদে নিয়োগের জন্য নিয়োগপ্রত্যাশীর তদবির শুরু হয়েছে। সারাদেশ থেকে বিএনপি-জামায়াত সমর্থক আইনজীবীরা প্রায় প্রতিদিনই আইন কর্মকর্তা পদে নিয়োগের জন্য আইন উপদেষ্টার কাছে তালিকা দিচ্ছেন। বিএনপি সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের শীর্ষ নেতারা এরই মধ্যে তালিকা দিয়েছেন। অনেকে ব্যক্তিগতভাবেও নাম দিয়েছেন।

আইন কর্মকর্তাদের স্থায়ীভাবে নিয়োগের জন্য স্বাধীনতার পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে দাবি উঠেছে। তবে কোনো সরকারই স্থায়ী নিয়োগের জন্য আইন করেনি। ২০০৭ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইন কর্মকর্তা নিয়োগে স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস গঠনের লক্ষ্যে আইনের খসড়া করলেও পরবর্তী সময়ে সেটা আর বাস্তবায়ন হয়নি।

অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জানা যায়, বর্তমানে জিপি, পিপি ও বিশেষ পিপিদের মাসিক রিটেইনার ফি বিভাগীয় শহরের ক্ষেত্রে ১৫ হাজার ও জেলা শহরের ক্ষেত্রে ১২ হাজার টাকা। জিপিদের মামলাপ্রতি মাসিক ভ্যালুয়েশন ফি সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া মামলার শুনানির জন্য পিপি ও বিশেষ পিপিদের দৈনিক ফি পূর্ণ দিবসের জন্য ৬০০ টাকা ও অর্ধদিবসের জন্য ৩০০ টাকা। অতিরিক্ত  জিপি ও অতিরিক্ত পিপিদের মাসিক রিটেইনার ফি বিভাগীয় শহরের ক্ষেত্রে ১২ হাজার টাকা ও জেলা শহরের ক্ষেত্রে ৯ হাজার টাকা। অতিরিক্ত জিপিদের মামলাপ্রতি মাসিক ভ্যালুয়েশন ফি সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা এবং অতিরিক্ত পিপিদের দৈনিক ফি পূর্ণ দিবসের জন্য ৫০০ টাকা ও অর্ধদিবসের জন্য ৩০০ টাকা। এজিপি, এপিপি ও এলজিপিদের মাসিক রিটেইনার ফি বিভাগীয় শহরের ক্ষেত্রে ৬ হাজার টাকা ও জেলা শহরের ক্ষেত্রে ৪ হাজার টাকা। এজিপি ও এলজিপিদের মামলাপ্রতি মাসিক ভ্যালুয়েশন ফি সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা। মামলার শুনানির জন্য এপিপিদের দৈনিক ফি পূর্ণ দিবসের জন্য ২৫০ টাকা; অর্ধদিবসের জন্য ১৫০ টাকা।


আরও খবর
দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে পুলিশ কর্মকর্তা কাফি

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ময়মন‌সিংহ মে‌ডি‌কেল ক‌লে‌জের ১৩ চিকিৎসকের ইন্টার্নশিপ স্থগিত

প্রকাশিত:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

Image

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদের হুমকি প্রদানসহ নানা অভিযোগে ১৩ জনের ইর্ণ্টাণ প্রশিক্ষণ সাময়িক স্থগিত করা হ‌য়ে‌ছে। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) এক অফিস আদেশে এই তথ্য জানিয়েছেন ময়মন‌সিংহ মে‌ডি‌কেল ক‌লেজ হাসপাতাল প্রশাসন।

হাসপাতালের পরিচালক ও ডিসিপ্লিনারি কমিটির সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম ফেরদৌস এবং উপ-পরিচালক ও ডিসিপ্লিনারি কমিটির সদস্য সচিব ডা. মো. জাকিউল ইসলাম সই করা এক আ‌দে‌শে এ তথ‌্য জানা গে‌ছে। 

ইন্টার্ন প্রশিক্ষণ স্থগিত হওয়া চিকিৎসকরা হলেন, ম-৫৪ ব্যাচের ডা. প্রতীক বিশ্বাস, ডা. লতিফুল কবির কৌশিক, ডা. সুনীতি কুমার, ডা. শামীম রেজা, ডা. নাইমুর রশীদ, ডা. মেহেদী হাসান রোমান, ডা. এটিবি রুবেল, ম-৫৫ ব্যাচের ডা. ফায়াদুর রহমান আকাশ, ডা. কামরুল হাসান, ডা. আবু রায়হান, ডা. সাখাওয়াত হোসেন সিফাত, ডা.অর্নব কুন্ড ও ডা. কাশফি তাবরিজ।

অফিস আদেশে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান গ্রহণ, আন্দোলন বানচালের উদ্দেশ্যে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদেরকে হুমকি প্রদান, ভয়ভীতি প্রদর্শন, বিগত স্বৈরাচারী সরকারের অপরাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং বিভিন্ন সময়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন ক্যাম্পাস ও তৎসংলগ্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, হোস্টেলে মাদক বাণিজ্য ও মাদক সেবন ইত্যাদি অপরাধে নিম্নলিখিত ইন্টার্ণ চিকিৎসকগণকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সাধারণ শিক্ষার্থী, ইন্টার্ন চিকিৎসকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে হাসপাতালের ডিসিপ্লিনারি কমিটির এক জরুরী সভায় পরবর্তী সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত ইন্টার্ন প্রশিক্ষণ সাময়িক স্থগিত করা হল।

এতে আরও বলা হয়, অভিযুক্ত ইন্টার্ন চিকিৎসকগণ হাসপাতালের ডিসিপ্লিনারী কমিটির নিকট আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিত এবং সরাসরি উপস্থিত হয়ে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পাবেন।


আরও খবর



নিজের অতীত নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য বলিউড অভিনেত্রী তৃপ্তির

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউড অভিনেত্রী তৃপ্তি দিমরি ২০১৭ সাল থেকে টুকটাক অভিনয় করলেও নেটফ্লিক্সের বুলবুল ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে প্রথম দর্শকের নজর কাড়েন। এরপরে রণবীর কাপুরের সঙ্গে অ্যানিম্যাল সিনেমায় অভিনয় করে রাতারাতি জাতীয় ক্রাশ-এর তকমাও জুড়ে যায় তার নামের পাশে।

সম্প্রতি কৌতুক ধারার সিনেমা ব্যাড নিউজ-এ ভিকি কৌশলের বিপরীতেও দেখা গেছ তৃপ্তিকে। তবে একসময় এই অভিনেত্রী সামান্য প্রচার পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন। প্রয়োজনে যে কোনও কিছু করতে প্রস্তুত ছিলেন বলে জানান এ অভিনেত্রী।

২০১৮ সালে বড়পর্দায় মুক্তি পেয়েছিল তার অভিনীত সিনেমা লায়লা মজনু। তৃপ্তির খুব আশা ছিল ছবিটি বক্স অফিসে জনপ্রিয় হবে এবং রাতারাতি পরিচিত মুখ হয়ে উঠবেন তিনি। কিন্তু বক্স অফিসে চূড়ান্ত ব্যর্থ হয় লায়লা মজনু। এরপর আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ভেঙে পড়েন অভিনেত্রী।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তৃপ্তি দিমরি বলেন, সেই সময় প্রচারের আলোয় আসার জন্য যে কোনও কিছু করতে রাজি ছিলাম। এমনকি, বিগ বস-এর ঘরেও প্রতিযোগী হিসেবে যেতে চেয়েছিলাম।

তৃপ্তি আরও বলেন, মুম্বাই এসেছিলাম তখন ইন্ডাস্ট্রিতে কাউকে চিনতাম না। প্রচণ্ড অন্তর্মুখী ছিলাম আর পরবর্তীতে সাফল্যের সঙ্গে দায়িত্ববোধও চলে আসে। আগের তৃপ্তির সঙ্গে আজকের তৃপ্তির প্রধান পার্থক্য হলো আত্মবিশ্বাস; এখন আমার মধ্যে ভয় কাজ করে না। আমি আমার জীবনে সমতা বজায় রেখে চলতে ভালোবাসি, অভিনয় করা আমার পেশা।

সেই সময় অভিনেত্রীর মনে হয়েছিল যেকোনও ভাবে খ্যাতি অর্জন করতে হবে। যদিও বর্তমানে এই ভাবনা চিন্তাকে অনেকটাই পিছনে ফেলে এগিয়ে গেছেন তিনি।

নিউজ ট্যাগ: তৃপ্তি দিমরি

আরও খবর
কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানালেন টেলর সুইফট

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




নওগাঁয় মাদক মামলায় দুইজনের ফাঁসি

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৮ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ফয়সাল আহম্মেদ, নওগাঁ প্রতিনিধি

Image

নওগাঁয় মাদক মামলায় দুইজনের ফাঁসির রায় দিয়েছে আদালত। আজ বুধবার দুপুরে নওগাঁর দায়রা জজ মোহাম্মদ আবু শামীম আজাদ এর আদালত এ রায় প্রদান করেন।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুজন হলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা গ্রামের মোস্তাজ আলী মন্টুর ছেলে মোঃ লিটন মিয়া এবং একই এলাকার মোঃ আলাউদ্দিন এর ছেলে- মোঃ ইউসুফ আলী।

মামলার বিবরণীতে জানা যায়, গত ১৮-৮-২০২৩ তারিখ রাত সাড়ে নয়টায় নওগাঁ জেলার পত্নীতলা থানাধীন নির্মইল ইউনিয়নের সরাইডাঙ্গা গ্রামস্থ ছাতলতলা ব্রিজের উপর লিটন মিয়া এবং ইউসুফ আলীকে সাতশো গ্রামে অবৈধ মাদকদ্রব্য হেরোইনসহ গ্রেফতার করে র‌্যাব। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ সাক্ষী প্রমাণের ভিত্তিতে দুজনকে ফাঁসির দণ্ডাদেশ এবং ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করে আদালত।

নিউজ ট্যাগ: আদালত নওগাঁ

আরও খবর



সাবেক ৩ প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৮ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

সাবেক তিন প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হয়েছে। বুধবার (২৮ আগস্ট) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ মামলা করেন।

সাবেক তিন প্রধান বিচারপতি হলেন- সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, হাসান ফয়েজ সিদ্দিক ও ওবায়দুল হাসান। এছাড়াও আপিল বিভাগের অন্য সাবেক চার বিচারপতি হলেন- সৈয়দ ঈমান আলী, মির্জা হোসেইন হায়দার, আবু বকর সিদ্দিকী ও মোহাম্মদ নুরুজ্জামান‌।

বাদীর অভিযোগ, ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর বিচারপতিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে আদালত অবমাননার আইন লঙ্ঘন করে শুনানির সুযোগ না দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনূস আলী আকন্দকে শাস্তি দেন। সে সময় তাকে তিন মাসের জন্য মামলা পরিচালনার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।


আরও খবর
দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে পুলিশ কর্মকর্তা কাফি

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪