আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আরও ১৮৯ জনের করোনা শনাক্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৮ জুন ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৮ জুন ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গেল ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ১৮৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। সোমবার (৭ জুন) ৬৪৭ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৮৯ জনের করোনা পজিটিভ আসে। শনাক্তের হার ২৯.২১ ভাগ। রোববার (৬ জুন) শনাক্তের হার ছিল ১৯.১৩ ভাগ।

এদিকে সোমবার মধ্যরাতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে শেষ হয়েছে দুই দফার ১৪ দিনের বিশেষ লকডাউন। এর বিপরীতে দেওয়া হয়েছে ৭ দিনের বিশেষ বিধিনিষেধ।

সোমবার (৭ জুন) সন্ধ্যা ৬টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ এ ঘোষণা দেন। সেখানে ১১টি বিধিনিষেধের বিষয়ে জানানো হয়েছে।

সোমবার রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। বিধিনিষেধগুলো হলো-সব ধরনের দোকানপাট ও শপিংমল বাধ্যতামূলক স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। ক্রেতা ও বিক্রেতাকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত অন্য কেউ থাকতে পারবেন না।

এ সময় জেলা প্রশাসক বলেন, বিশেষ বিধিনিষেধের আওতায় বিয়ে, জন্মদিন, পিকনিকসহ সব সামাজিক অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে। হোটেল রেস্তোরাঁ ও খাবার দোকান সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।


নিউজ ট্যাগ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ

আরও খবর



রাজধানীতে তিন দিনে ১১শ হোটেল-রেস্তোরাঁয় অভিযান, আটক ৮৭২

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিশেষ অভিযানে ৩ দিনে রেস্তারাঁ মালিক ও কর্মচারীসহ ৮৮৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দায়ের করা হয়েছে ২০টি মামলা। গত ৩ থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত ঢাকার হোটেল-রেঁস্তোরা, গ্যাস সিলিন্ডারের দোকান ও কেমিক্যাল গোডাউনে এই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। ৩ দিনে ১১শর বেশি হোটেল-রেস্তোরাঁয় অভিযানে যায় পুলিশ।

বুধবার (৬ মার্চ) এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার কে এন রায় নিয়তি। তিনি জানান, ৩ ফেব্রুয়ারি ২৭৫টি হোটেল-রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৩৪৭ জনকে। ওইদিন ২০৪টি প্রসিকিউশনে দায়ের করা হয়েছে ৫টি মামলা।

দ্বিতীয় দিন ৪ ফেব্রুয়ারি ৪৫৫টি হোটেল-রেস্তোরাঁ, ১০৪টি ঝুঁকিপূর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার রাখার দোকান এবং ৩টি কেমিক্যাল গোডাউনে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২৭০ জনকে। ওইদিন ২০৪টি প্রসিকিউশনে দায়ের করা হয়েছে ৫টি মামলা।

তৃতীয় দিন ৫ ফেব্রুয়ারি ৪০২টি হোটেল-রেস্তোরাঁ, ১০৩টি ঝুঁকিপূর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার রাখার দোকান এবং ৫টি কেমিক্যাল গোডাউনে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২২৮ জনকে। ওইদিন ১৯২টি প্রসিকিউশনে দায়ের করা হয়েছে ১০টি মামলা।

সব মিলিয়ে ৩দিনে অভিযান চালিয়ে মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮৭২ জনকে। একইসঙ্গে ৮৮৭টি প্রসিকিউশনে ২০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



গোপন বিয়ে’র গুজব উড়িয়ে চমক দিলেন অদিতি-সিদ্ধার্থ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অদিতি রাও হায়দরি ও সিদ্ধার্থের বিয়ে নিয়ে গুজব ছড়াতেই ময়দানে নামলেন যুগল। এবার নতুন তথ্য প্রকাশ্যে আনলেন তারা। বুধবার থেকে বলিউড সরগরম। খবর ছড়ায়, অভিনেত্রী অদিতি রাও হায়দরি এবং সিদ্ধার্থ নাকি গোপনে বিয়ে সেরেছেন। তেলঙ্গানার রঙ্গনয়কস্বামী মন্দিরে নাকি বিয়ে সেরেছেন যুগল। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) অন্য খবর জানালেন এই যুগল। সমাজমাধ্যমে ছবি পোস্ট করে তারা তাদের বাগ্‌দানের খবর প্রকাশ্যে এনেছেন।

বৃহস্পতিবার সমাজমাধ্যমে সিদ্ধার্থের সঙ্গে তোলা একটি ছবি পোস্ট করেন অদিতি। সেই ছবিতে যুগলের আঙুলে বাগ্‌দানের আংটি স্পষ্ট। ছবির সঙ্গে অদিতি লেখেন, ও সম্মতি দিল। আমাদের বাগ্‌দান সম্পন্ন হয়েছে।’ এই ভাবেই বিয়ের গুজব উড়িয়ে দিয়েছেন তারা। ২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দক্ষিণী ছবি মহা সমুদ্রম’-এর সেটে আলাপ অদিতি ও সিদ্ধার্থের। ছবির সেট থেকেই তাদের বন্ধুত্ব, তারপর প্রেম। সমাজমাধ্যমে আদুরে ছবি ও ভিডিও পোস্ট করলেও নিজেদের সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি দু’জনের কেউই।

বাগ্‌দান সম্পন্ন হতেই সিদ্ধার্থ এবং অদিতির বিয়ে নিয়ে কৌতূহল দানা বেঁধেছে। কিন্তু বিয়ের তারিখ নিয়ে এখনও কোনও তথ্য প্রকাশ করেননি এই যুগল।

প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালে ছোটবেলার বান্ধবী মেঘনাকে বিয়ে করেছিলেন সিদ্ধার্থ। দীর্ঘস্থায়ী হয়নি সেই বিয়ে। তিন বছরের মধ্যেই ভাঙে সম্পর্কে। ২০০৭ সালে আইনত বিবাহবিচ্ছেদ হয় সিদ্ধার্থের। অদিতির গল্পটাও খানিকটা একই রকমের। মাত্র ২১ বছরেই উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিক সত্যদীপ মিশ্রের সঙ্গে বিয়ে হয় অদিতির। তবে চার বছর পর বিয়ে ভাঙে নায়িকারও। ২০১৩ সালে আলাদা হন দু’জনে। এ বার সিদ্ধার্থ-অদিতির বিয়ের অপেক্ষা।


আরও খবর
বাংলাদেশে আসছেন আতিফ আসলাম

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




আসছে রমজান, ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে বাজার

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আসছে রমজান মাস। রমজান উপলক্ষ্যে অন্যান্য দেশে সব কিছুর দাম তুলনামূলক কমিয়ে দেওয়া হলেও এ দেশে সব কিছুর দাম বেড়ে যায়। এরই ধারাবাহিকতায় রমজান আসার আগেই বাজারে মাছ, মাংস, মুরগি ও সবজিসহ বেড়েছে প্রায় সবকিছুর দাম। সব মিলিয়ে বাজারে যেন বাড়তি দামের ছোঁয়া লেগেছে।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সবজি থেকে শুরু করে মাছের অতিরিক্ত বাড়তি দাম যাচ্ছে। সেই সঙ্গে কিছুদিন রাজধানীতে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি হলেও সেটি বেড়ে আবার ৭৫০ টাকায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি ব্রয়লারসহ সোনালি ও দেশি মুরগির দাম আগের চেয়ে বেড়েছে। বাজারে সব ধরনের মাছের দামও বাড়তি যাচ্ছে।

আজ রাজধানীর কাঁচাবাজারে প্রতি কেজি করলা বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, প্রতি কেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, শসা প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, মুলা প্রতি কেজি ৪০ টাকায়, ঝিঁঙে প্রতি কেজি ৬০ টাকায়, পেঁয়াজের ফুল প্রতি কেজি ৬০ টাকায়, আর প্রতি মুঠা হিসেবে নিলে প্রতি মুঠা ২০ টাকায়, বেগুন প্রতি কেজি ৬০ টাকায়, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকায়, লাউ প্রতি পিস ৬০ থেকে ৮০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৩০ টাকায়, টমেটো প্রতি কেজি ৫০ টাকায়, ফুল কপি প্রতি পিস ৩০ টাকায়, আলু প্রতি কেজি ৪০ টাকায়, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৮০ থেকে ১০০ টাকায়, মটরশুঁটি প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, গাজর প্রতি কেজি ৪০ টাকায় ও শিমের বিচি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে সব ধরনের মাছের দাম বাড়তি যাচ্ছে। আজকের বাজারে চাষের পাঙাশ মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকায়, তেলাপিয়া প্রতি কেজি ২২০ থেকে ২৪০ টাকায়, চাষের শিং মাছ প্রতি কেজি ৪৮০ থেকে ৫০০ টাকায়, রুই প্রতি কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকায়, চাষের কই প্রতি কেজি ৩০০ টাকায়, দেশি ছোট কই প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায়, পাবদা প্রতি কেজি মানভেদে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায়, শোল মাছ একটু বড় সাইজের প্রতি কেজি ৯০০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ টাকায়, কাতলা মাছ প্রতি কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকায়, বোয়াল প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় ও টেংরা মাছ ছোট সাইজের প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পাশাপাশি রাজধানীতে কিছুদিন গরুর মাংস ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হলেও আবারও আগের মতো প্রতি কেজি ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সেই সঙ্গে খাসির মাংস প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকায়। গরুর মাংসের পাশাপাশি ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়ে প্রতি কেজি ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, সোনালি মুরগি ও কক মুরগিরও দাম বেড়ে প্রতি কেজি ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মিরপুর শেওড়াপাড়া বাজারে বসে কথা হয় খোরশেদ আলমের সাথে। তিনি বলেন, অন্যান্য দেশে শুনেছি রমজান এলে সবকিছুর দাম কমিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু আমাদের দেশে ঘটে উল্টোটা... রমজান এলেই বেড়ে যায় সবকিছুর দাম। আজকে বাজারে সবজির দাম থেকে শুরু করে মাছ-মাংসসহ অন্যান্য প্রায় সবকিছুর দামই বাড়তি দেখলাম।

তিনি বলেন, বয়লার মুরগি আগে ২০০ টাকা কেজি ছিল, আজ সেটি বেড়ে ২২০ টাকা হয়েছে। গরুর মাংসও ফিরে গেছে আগের বাড়তি দামে। এছাড়া, সব ধরনের মুরগির দাম বেড়েছে। ঊর্ধ্বগতির বাজারে এখন বাজার করতে এলে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের নিয়মিত হিমশিম খেতে হয়।

মাসুদুর রহমান নামে এক ক্রেতা বলেন, ইদানীং বাজারে মাছের দাম এতোটাই বেড়েছে যে, আমরা সাধারণ ক্রেতারা দুই-এক ধরনের মাছ ছাড়া অন্য কোনো মাছ কিনতে পারি না। মাছের দাম অতিরিক্ত বেশি।  নিয়মিত পাঙাশ, তেলাপিয়া ও চাষের কই এগুলো কিনতে হয়। কিছুদিন ধরে পাঙাশ মাছ ২০০ টাকা কেজি কিনলেও আজ দাম বেড়ে ২২০ টাকা হয়েছে। একইভাবে চাষের কই, তেলাপিয়া, রুই ও পাবদা মাছের দামও বেড়েছে। এসব মাছ ছাড়া ভালো মানের অন্য কোনো মাছ আমরা কিনতে পারি না অতিরিক্ত দামের কারণে। সামনে রমজান মাস, রমজান আসার আগেই বাজারে সব ধরনের মাছের দামই অতিরিক্ত বাড়তি যাচ্ছে।

সব ধরনের মাছের দাম বাড়তি যাওয়ার কথা স্বীকার করে রামপুরা বাজারের মাছ বিক্রেতা আব্দুস সাত্তার মিয়া বলেন, আরও বেশ কিছুদিন যাবত মাছের দাম বাড়তে যাচ্ছে। রমজানের আগে এর দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। মূলত মাছের খাবারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার পর থেকেই সব ধরনের মাছের দাম বেড়ে গেছে, এরপর আর দাম কমেনি।

তিনি বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে মাছ যখন কিনে আনি তখনই আমাদের বাড়তি দামে কিনতে হয়। এরপর পরিবহন খরচ ও শ্রমিক খরচ সব মিলিয়ে কিছুটা দাম পড়ে। আমরা যখন কোনো মাছ পাইকারি বাজারে কম দামে কিনতে পারি, তখন খুচরা বাজারেও আমরা কম দামে বিক্রি করতে পারি। এক কথায় বলতে গেলে, মাছের খাবারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার পর থেকে মাছ চাষের‌ খরচ বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। বেশ কিছুদিন ধরেই মাছের দাম বাড়তি। আগামীতেও মাছের দাম কমার কোনো সম্ভাবনা দেখছি না।


আরও খবর



অসুস্থ মমতার আরোগ্য কামনা করলেন মোদি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বাড়ির চত্বরে হাঁটার সময় পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যায় তাকে দ্রুত কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে গেলে কপালে তিনটি এবং নাকে একটি সেলাই দেওয়া হয়।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঘাত নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজনৈতিক মহল। শুধু বন্ধু-দল নয়, মমতার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন বিরোধী দলের নেতা-মন্ত্রীরাও। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছেন। তিনি লিখেছেন, আমি মমতা দিদির দ্রুত সুস্থতা ও সবসময় সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।’

এছাড়াও ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখর, মুখ্যমন্ত্রীদের মধ্যে অরবিন্দ কেজরিওয়াল, নবীন পাটনায়েক এবং এম.কে. স্ট্যালিন, রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী, সিপিএম রাজ্য সম্পাদক মো. সেলিম এবং রাজ্য বিজেপি প্রধান সুকান্ত মজুমদার মমতার সুস্থতা কামনা করেছেন।

পুলিশসূত্রে জানা গেছে, মমতা পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়ালসহ সিনিয়র অফিসারদের বলেছেন, তাকে পেছন থেকে ধাক্কা দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় কোনো এফআইআর করা হয়নি। তবে তদন্ত চলছে।

মণিময় বন্দ্যোপাধ্যায় ‍আরও বলেন, হাসপাতালে রাতে তাকে থেকে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি বাড়ি ফিরে যেতে চান। শুক্রবারও (১৫ মার্চ) হাসপাতালে আনা হবে। বাড়িতেও তাকে পর্যবেক্ষণে রাখবেন চিকিৎসকরা।’


আরও খবর



৭১ বছর পর এভারেস্টের চেয়ে বড় ধূমকেতুর দেখা মিলতে যাচ্ছে

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পৃথিবীর খুব কাছে আসছে মাউন্ট এভারেস্টের চেয়ে বড় একটি ধূমকেতু। দীর্ঘ ৭১ বছর পর বিরল এই ধূমকেতুর দেখা মিলতে যাচ্ছে। ধূমকেতুটির নাম ১২পি/পনসব্রুকস। এটি খালি চোখেও দেখা যেতে পারে।

১২পি/পনস-ব্রুকস ধূমকেতুটি নির্দিষ্ট সময় পরপর পৃথিবীর কাছাকাছি আসে। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করা ধূমকেতুটি প্রতি ৭০ বছর পরপর সৌরজগতের ভেতরে চলে আসে। জ্যোতির্বিজ্ঞানী জ্যঁ-লুইস পনস ১৮১২ সালে প্রথম ধূমকেতুটি আবিষ্কার করেন। এরপর ১৮৮৩ সালে এটি আবার দেখতে পান জ্যোতির্বিজ্ঞানী উইলিয়াম রবার্ট ব্রুকস। তাদের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়।

সর্বশেষ ১৯৫৪ সালে ধূমকেতুটি সূর্যের কাছাকাছি এসেছিল। এরপর ২০৯৫ সালে এটি আবার সূর্যের কাছাকাছি আসতে পারে। একে অনেক সময় শয়তান (ডেভিল) ধূমকেতু হিসেবেও উল্লেখ করা হয়।

আগামী ২১ এপ্রিল ধূমকেতুটি সূর্যের খুব কাছাকাছি পৌঁছাবে। ইতোমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্যোতির্বিদেরা দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে এটি দেখতে পাচ্ছেন এবং ছবি তুলছেন। আগামী ২ জুন এটি পৃথিবীর খুব কাছাকাছি আসবে। এ সময় পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব হবে ১৪ কোটি ৪০ লাখ মাইল।

আগামী ৮ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে সূর্যগ্রহণ থাকায় ওই সময় এটি সেখান থেকে দেখা যেতে পারে। অন্য ধূমকেতুর মতোই ১২পি/পনস-ব্রুকস মূলত ধূলি, বরফ ও ধাতব পদার্থের তৈরি। সূর্যের কাছাকাছি গেলে তাপে সেখান থেকে গ্যাস বের হয় এবং ধূলিকণা মিশে ধূমকেতুর বায়ুমণ্ডল সৃষ্টি করে। এ ছাড়া সৌরবায়ুর কারণে ধূমকেতুর একটি লেজ সৃষ্টি হয়।


আরও খবর
গুগল ডুডলে মহান স্বাধীনতা দিবস

মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪