আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

‘বর্তমান চেয়ারম্যান মহোদয়ের দুই বছর পুর্তি: অনন্য উচ্চতায় বিআরটিসি’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম গত ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২ তারিখে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) এ চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করেন। যোগদানের পর সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ও সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সম্মানিত সচিব এর প্রত্যক্ষ দিক-নির্দেশনায় আয় বৃদ্ধি, ব্যয় সংকোচন ও যাত্রী সেবার মান উন্নয়ন এই ব্রত নিয়ে তিনি কাজ শুরু করেন। তাঁরই হাত ধরে এক সময়ের জ্বরাজীর্ণ ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান বিআরটিসি আজ সার্বিকভাবে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রুপান্তরিত হয়েছে। কিংবদন্তী হওয়ার জন্য কারো স্বীকৃতির প্রয়োজন হয় না, তাঁর অদম্য ইচ্ছা এবং কর্মই তাঁকে কিংবদন্তী হিসেবে গড়ে তোলে। বিআরটিসি একটি রাষ্ট্রায়াত্ত্ব পরিবহন সংস্থা এবং এর কর্ম পরিবেশ দেশের অন্যান্য সকল প্রতিষ্ঠান হতে সম্পূর্ণ ভিন্ন। শত প্রতিকূল পরিবেশ থাকা অবস্থায় এবং নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে কিভাবে সততা, প্রজ্ঞা ও মেধা দিয়ে জ্বরাজীর্ণ ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে সার্বিকভাবে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রুপান্তরিত করা যায় বর্তমান চেয়ারম্যান তার একটি জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) এর চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) মহোদয়ের সময়োপযোগী ও সুক্ষ্ম দিক-নির্দেশনা এবং সঠিক নেতৃত্বে গত ০৭/০২/২০২১ হতে ০৬/০২/২০২৩ পর্যন্ত বিআরটিসির অর্জনসমূহঃ

> বর্তমানে প্রধান কার্যালয়সহ ডিপো/ইউনিটের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন ভাতা নিজস্ব আয় হতে প্রতিমাসের (০১) তারিখে পরিশোধ করা হচ্ছে।

> বর্তমানে (০৩) মাস অন্তর অন্তর গ্র্যাচুইটি সিপিএফ ও ছুটি নগদায়নের টাকা অনলাইনে পরিশোধ করা হচ্ছে। গত 2বছরে সিপিফান্ড, গ্র্যাচুইটি এবং ছুটি নগদায়ন বাবদ ১১৫২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে মোট 37,58,88,934 টাকা পরিশোধ করা হয়েছে।

> চেয়ারম্যান মহোদয় যোগদানের (০৭/০২/২০২১) পূর্ববর্তী সময়ের বকেয়া বেতন বাবদ ২ বছরে মোট 9,68,70,663 টাকা অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে কর্মকর্তা/কর্মচারীদের স্ব-স্ব ব্যাংক হিসাবে পরিশোধ করা হয়েছে।

> কল্যাণ তহবিল নীতিমালা ২০২২ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে প্রনয়ণ করা হয়েছে। ২০২২ সালে কল্যাণ তহবিল ও শিক্ষা সহায়তা তহবিল খাতে মোট ১৮৪ জনকে 39,38,000 টাকা প্রদান করা হয়েছে।

> সাফ জয়ী নারী ফুটবল খেলোয়ারদের বরণের জন্য ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিজস্ব দক্ষ কারিগর দ্বারা ছাদ খোলা বাস প্রস্তুত করা হয় যা বর্তমান চেয়ারম্যান, বিআরটিসির যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

> বিআরটিসির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে ১৪৭৯৪ জন ও ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে ৬৯৬২ জন নারী ও পুরুষকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

> BRTC-SEIP প্রকল্পে আওতায় ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে 10583 জন ও ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে 5749 জন নারী ও পুরুষকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

> বর্তমানে বিভিন্ন পদে মোট ৭৪০ জনকে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে এবং বিভিন্ন পদে ১৩৮ জনের নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান।

> চেয়ারম্যান মহোদয়ের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও দিক নির্দেশনায় অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে 267 জন চালক-সিকে চালক-বি পদে পদোন্নতি প্রদান করা হয়।

> স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে বিআরটিসি'র ১০টি বাসে প্রাথমিক ভাবে চালকদের জন্য ফ্যাটিগ সতর্কীকরণ ডিভাইস সংযোজন করা হয়েছে।

> প্রথমবারের মত দপ্তর/সংস্থা প্রধান হিসেবে ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে চেয়ারম্যান, বিআরটিসি শুদ্ধাচার পুরুস্কার পেয়েছেন।

> ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (APA) তে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের আওতাধীন দপ্তর/সংস্থারসমূহের মধ্যে বিআরটিসি ১ম স্থান অর্জন করে।

> পদ্মা সেতু উদ্বোধনের প্রেক্ষিতে রাজধানী ঢাকার সাথে দক্ষিণ বঙ্গের যোগাযোগের সুবিধার্থে ২১টি জেলার ২৩টি রুটে ৬০টি বাস সার্ভিস চালু করা হয়েছে।

> দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা বিআরটিসির পর্ষদ গঠন ও কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হয়েছে।

> বর্তমান গাড়ির নম্বর অনুসারে মেরামত বাজেট প্রদান করা হয় এবং যথাযথ ভাবে মনিটরিং করা হয়।

> পুরাতন গাড়ি নিলাম বিক্রয়ের দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। গত ০১ বছরে ২টি লটে ২৯৪টি বাস নিলামে বিক্রয় করা হয়েছে।

> বর্তমানে ৬০৬টি গাড়ি ভারী মেরামত করে বিআরটিসির গাড়ি বহরে সংযুক্ত করে রাজস্ব বৃদ্ধি করা হয়েছে। 

> প্রত্যেক ডিপো/ইউনিটে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হয়েছে যা দ্বারা ভারী মেরামতের কার্যক্রম চলমান আছে।

> বর্তমানে কারিগর নিয়োগ দিয়ে তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানের  মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কাজে দক্ষ করে তোলা হয়েছে।

> বর্তমানে বিআরটিসির গাজীপুর কেন্দ্রীয় ‍মেরামত কারখানা আধুনিকায়ন করা হয়েছে।

> বর্তমানে বিআরটিসির বহরে সচল বাস সংখ্যা প্রায় ১৩৫০টি। আরো নতুন কিছু গাড়ি বিআরটিসির বহরে শীঘ্রই যুক্ত হবে।

> বিআরটিসির বিভিন্ন বাস ডিপোতে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা পেট্রোল পাম্পগুলো সচল করা হয়েছে। যার ফলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পেয়েছে ও জ্বালানী খাতে ব্যয় সাশ্রয় করা সম্ভব হচ্ছে।

> বর্তমানে ১৯১টি এসি বাসে আনলিমিটে WiFi সুবিধা চালু করা হয়েছে।

> বর্তমানে ১২০০+ গাড়িতে VTS (Vehicle Tracking System) প্রক্রিয়ার সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

> প্রাথমিকভাবে ০৬টি ডিপোতে বিআরটিসি ফ্লিট ম্যানেজমেন্ট অটোমেশন সিস্টেম চালু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বিআরটিসির সকল ডিপোতে পূর্ণাঙ্গ অটোমেশন ব্যবস্থা চালু করা হবে। ফ্লিট ম্যানেজমেন্ট অটোমেন সিষ্টেম এর ফলে বাস ও ট্রাকের আয়-ব্যয়, যন্ত্রাংশ, জ্বালানীসহ সকল কার্যক্রম অনলাইন ও অফলাইনে  মনিটরিং করে  তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

> বর্তমানে বিআরটিসিতে ইনহাউজ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

> বর্তমানে শুদ্ধাচার, এপিএ, তথ্য অধিকার, সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি, জিআরএস, ই-গভর্ণ্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা, কম্পিউটার অপারেটরদের ওরিয়েন্টেশন, কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা। এ যাবত বিভিন্ন বিষয়ে ৪২টি প্রশিক্ষণে ১৪২০জন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

> বর্তমানে বিআরটিসি কর্তৃক নিয়মিত ত্রৈমাসিক সমাচার ও বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। 

> বর্তমানে প্রধান কার্যালয়সহ প্রতিটি ডিপো/ইউনিটে আইসিটি সেল গঠন করা হয়েছে।

> বর্তমানে ৮৫% কাজ ই-ফাইলের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে।

> বর্তমানে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণের ভর্তি ও ফি অনলাইনে প্রদান করেছে এবং সিমুলেটর সংযোজন করে আধুনিক করা হয়েছে।

> বর্তমানে যাত্রী সেবা প্রদানের জন্য আমাদের বিআরটিসি নামক মোবাইল অ্যাপস চালু করা হয়েছে যার দ্বারা জনসাধারণ/ব্যবহারকারী বাসের সঠিক সময় এবং অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারেন। 

> বর্তমানে প্রত্যেক ডিপো/ইউনিটে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে এবং সার্বক্ষণিক প্রধান কার্যালয় হতে মনিটরিং করা হচ্ছে।

> বর্তমানে বিআরটিসির প্রধান কার্যালয়সহ সকল ডিপো/ইউনিটে ডিজিটাল হাজিরার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

> বর্তমানে ১১টি রুটে ই-টিকেটিং ও ০৩টি রুটে অনলাইন টিকিট ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।

> বর্তমানে প্রধান কার্যালয় ও ডিপো/ইউনিটগুলোতে অপেক্ষাগারসহ অন্যান্য স্থাপনাসমূহ দৃষ্টি নন্দন করা হয়েছে।

> বর্তমানে বিআরটিসির প্রধান কার্যালয়সহ প্রত্যেক ডিপো/ইউনিটে বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন করা হয়েছে।

> প্রধান কার্যালয়ের সভা কক্ষ আধুনিকায়ন করা হয়েছে।

> মতিঝিল বাস ডিপোতে একটি অত্যাধুনিক আন্তর্জাতিক মানের কাউন্টার নির্মাণ করা হয়েছে যা অত্যন্ত দৃষ্টি নন্দন।

> বর্তমানে যাত্রী সেবা প্রদানের জন্য আমাদের বিআরটিসি নামক একটি এ্যাপ চালু করা হয়েছে। এ এ্যাপ এর মাধ্যমে জনসাধারণ/সেবাগ্রহনকারী মোবাইল ও ওয়েব ব্রাউজিং এর মাধ্যমে বাসের রুট, সঠিক সময় ও অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে।

> বর্তমান চেয়ারম্যান এর যুগোপযোগী ও বহুমুখী সিদ্ধান্তের ফলে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে অনেক গতি সঞ্চারিত হয়েছে। বর্তমানে ০৪টি প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউট ও ২০টি ট্রেনিং সেন্টারের মাধ্যমে বিআরটিসি ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ ও কারিগরি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। 

> SEIP প্রকল্পের মাধ্যমে TOT এর আওতায় ১৪২০ জন প্রশিক্ষককে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

> বিআরটিসির সকল ডিপো/ইউনিটকে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে এবং বর্তমানে প্রধান কার্যালয় হতে ডিপো হালকা মেরামত, ভারী মেরামত ও নিরাপত্তাসহ সকল কার্যক্রম পর্যবেক্ষন করা হচ্ছে।

> প্রধান কার্যালয়সহ সকল ডিপো/ইউনিটের কর্মকর্তাদের ল্যাপটপ প্রদান করা হয়েছে এবং উচ্চগতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করা হয়েছে।

> ডিপো/ইউনিটের অফিস এ্যাডমিনদের ওয়েবসাইট সংক্রান্ত, এপিএএমএস সফটওয়্যার বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

> ২৭তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৩ এ আগত দর্শনার্থীদের নিরাপদে মেলায় যাতায়াতের সফল পদক্ষেপ গ্রহণ করায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব টিপু মুন্সী মহোদয়ের নিকট হতে স্বীকৃতি স্মারক গ্রহণ করেন বিআরটিসির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব)।

নিউজ ট্যাগ: বিআরটিসি

আরও খবর



মৌসুমের আগেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাধারণত বর্ষার ঠিক আগে আগে শুরু হয় ডেঙ্গুর প্রকোপ। বছরের মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়টাকে ডেঙ্গুর মৌসুম ধরা হয়। তবে গত কয়েক বছর ধরে সারা বছরই কম-বেশি ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যাচ্ছে। এ বছর ৯ এপ্রিল পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২২ জন। এ সময়ের মধ্যে ১ হাজার ৭৮৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, সামনে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে।  

ডেঙ্গু এডিস মশাবাহিত রোগ। এ রোগের ভাইরাসের একমাত্র বাহক স্ত্রী এডিস মশা। এ মশার মাধ্যমে ভাইরাস মানবদেহে সংক্রমিত হলে ডেঙ্গু হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিকে এডিস মশা কামড়ালেও মশার মধ্যে ভাইরাস সংক্রমিত হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ডেঙ্গু আক্রান্ত বাহক অন্য জায়গায় ভ্রমণের মাধ্যমে রোগটি ছড়িয়ে পড়ে। অর্থাৎ একজন আক্রান্ত ব্যক্তি যখন অন্য জায়গায় ভ্রমণ করেন, সেখানে তাকে এডিস মশা কামড়ালে সেই মশার ভেতরেও ডেঙ্গুর জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে, আর সেসব মশা যাদের কামড়ায় তাদের ডেঙ্গুরোগ হতে পারে।

বর্ষা মৌসুমে এডিস মশার প্রজনন বৃদ্ধি পায় বলে এ সময় ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় এমন ধারণা প্রচলিত থাকলেও বিগত কয়েক বছরে দেখা গেছে, উপযুক্ত পরিবেশ পেলে বছরের যেকোনও সময় এ মশার বংশবিস্তার ঘটে এবং ডেঙ্গুরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারি থেকে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৭৮৯ জন এবং মারা গেছেন ২২ জন। এর মধ্যে জানুয়ারিতে রোগী ছিল ১ হাজার ৫৫ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৩৯ জন এবং মার্চে ৩১১ জন। এপ্রিলের ৯ দিনে রোগী পাওয়া গেছে ৮৪ জন।

গত বছর এযাবৎকালের সর্বাধিক ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গুরোগী শনাক্ত হয়। তবে তখন রোগী বেশি ছিল মে থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ বছর জানুয়ারিতেই হাজারের বেশি রোগী পাওয়া গেছে, যা আগে কখনও পাওয়া যায়নি। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে রোগী পাওয়া যায় ১২৬ জন, ২০২১ সালের জানুয়ারিতে রোগী ছিল ৩২ জন।

বিগত দিনগুলোর তুলনায় এ বছর মৃত্যুও বেড়েছে। এ বছরের জানুয়ারিতে মারা গেছেন ১৪ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন এবং মার্চে ৫ জন। গত বছরের জানুয়ারিতে মারা যান ৬ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন এবং মার্চে কোনও মৃত্যু ছিল না। ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ডেঙ্গুতে কেউ মারা যায়নি। তার আগে ২০২১ সালেও এই সময়ের মধ্যে এই রোগে মৃত্যুর কোনও ঘটনা ঘটেনি।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, কীটতত্ত্ববিদ ও চিকিৎসকরা বলছেন, এবারে পরিস্থিতি গতবারের চেয়ে নাজুক হতে পারে। সংক্রমণ ও মৃত্যু সেই পূর্বাভাস দিচ্ছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেন, বিভাগীয় ও জেলা শহরে স্বাস্থ্য অবকাঠামো যথেষ্ট আছে। কিন্তু প্রান্তিক পর্যায়ে বেশি রোগী হলে তা সামলানো কঠিন হয়ে যাবে।

রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) এক কীটতত্ত্ববিদ বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কার্যক্রম বছরজুড়ে চালাতে হবে। গত বছর আমরা গ্রামাঞ্চলে রোগী পেতে শুরু করেছি। এ বছর এই পরিমাণটা আরও বাড়তে পারে। বাড়লে আমাদের চিকিৎসা সক্ষমতার ওপর অনেক চাপ পড়বে।

কীটতত্ত্ববিদ ড. জি এম সাইফুর রহমান বলেন, ২০১৩ সালের আগ পর্যন্ত আমরা দেখেছি, মার্চ-এপ্রিলে ডেঙ্গুরোগী পাওয়া যায়। ২০১৩ সালের পর থেকে ২০১৬ পর্যন্ত দুই-এক মাস বাদ দিয়ে প্রায় সব মাসেই ডেঙ্গুরোগী পাওয়া গেছে। ২০১৬ থেকে আজ পর্যন্ত প্রতি মাসেই একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রোগী পাওয়া যাচ্ছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, এডিস মশার উপদ্রব বন্ধ করতে হবে। চিকিৎসা পরের কথা। চিকিৎসার জন্য যা যা দরকার সেটা নিয়ে আমরা এরইমধ্যে একটা মিটিং করেছি। এখন আবার বসবো যেন চিকিৎসায় কোনও ঘাটতি না হয়।


আরও খবর
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ

রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪




পবিত্র লাইলাতুল কদর শনিবার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে শনিবার (৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা থেকে সারাদেশে পবিত্র লাইলাতুল কদর বা শবে কদর পালিত হবে। এদিন মহান রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য ও রহমত লাভের আশায় ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে পবিত্র লাইলাতুল কদরের রজনী পালন করবেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।

মহান আল্লাহতায়ালা লাইলাতুল কদরের রাতকে অনন্য মর্যাদা দিয়েছেন। হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও এ রাতের ইবাদত উত্তম। এ রাতে আল্লাহর অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষিত হয়। পবিত্র এ রাতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় এবাদত-বন্দেগি করে থাকেন।

পবিত্র রমজান মাসের লাইলাতুল কদরে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছিল। তাই মহান আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া আদায়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মসজিদসহ বাসা-বাড়িতে এবাদত বন্দেগিতে মশগুল থাকবেন। মুসলমানরা নফল নামাজ আদায়, পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, জিকির-আসকার, দোয়া, মিলাদ মাহফিলের মধ্যদিয়ে শবে কদরের রজনী কাটাবেন।

পবিত্র লাইলাতুল কদর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

এছাড়া পবিত্র শবে কদর উপলক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল এবং বাংলাদেশ বেতার ও বেসরকারি রেডিও বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে। শবে কদর উপলক্ষে আগামী রোববার সরকারি ছুটি থাকবে।

নিউজ ট্যাগ: লাইলাতুল কদর

আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

শুক্রবারের বিশেষ ৪ আমল

শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪




আরব সাগর তীরে বাড়ি কিনলেন পূজা হেগড়ে

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

জন্ম মুম্বাই শহরেই। কিন্তু পরিচিতি, জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তেলুগু ছবিতে কাজ করে। তিনি পূজা হেগড়ে। ভারতীয় সিনেমায় এই প্রজন্মের অভিনেত্রী। বেশ কয়েকটি বড় আয়োজনের ছবিতে তিনি কাজ করেছেন। রাধে শ্যাম, আলা বৈকুণ্ঠাপুরামুলো, সার্কাস, কিসি কা ভাই কিসি কি জান এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য।

গ্ল্যামার জগতের তারকা হিসেবে পূজা অভিজাত জীবন যাপন করেন। এবার সেই জীবনে যুক্ত হল নতুন সম্পদ। নিজের জন্মশহর মুম্বাইতেই একটি বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন পূজা। যেটার জন্য ব্যয় করেছেন বিপুল অংকের অর্থ।

এনডিটিভির রিপোর্ট অনুযায়ী, পূজার নতুন এই বাড়ি আরব সাগরের তীরে অবস্থিত। যেখানে বসবাসের জায়গা ৪ হাজার বর্গফুট। মুম্বাইয়ের অন্যতম ব্যয়বহুল এলাকা বান্দ্রায় রয়েছে বাড়িটি। এর জন্য ৪৫ কোটি রুপি ব্যয় করেছেন নায়িকা। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৮ কোটি টাকারও বেশি।

পূজা হেগড়ের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র খবরটি নিশ্চিত করেছে। তার মতে, বাড়িটি থেকে সমুদ্রের অপূর্ব সৌন্দর্য দেখা যায়। এছাড়া ভেতরের নকশায়ও রয়েছে আভিজাত্যের ছাপ। শিগগিরই এই নতুন বাড়িতে উঠবেন নায়িকা।

এদিকে পূজা হেগড়ের হাতে বর্তমানে রয়েছে দেবা নামের একটি ছবির কাজ। যেটা নির্মাণ করছেন রোশান অ্যান্ড্রুস। ছবিতে পূজার সঙ্গে আছেন শহিদ কাপুর। আগামী ১১ অক্টোবর এটি মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: পূজা হেগড়ে

আরও খবর



সপরিবারে জাপানে ভূমিকম্পের কবলে রাজামৌলি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

জাপানে ভূমিকম্পের কবলে পড়লেন আরআরআর পরিচালক এস এস রাজামৌলি। ভূমিকম্পের বিষয়ে জাপানিরা মানসিকভাবে বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকলেও রাজামৌলির কাছে বিষয়টি নতুন। বর্তমানে সপরিবারে জাপানে অবস্থান করছেন জনপ্রিয় দক্ষিণী নির্মাতা রাজামৌলি।

পুরো বিষয়টির ওপরে আলোকপাত করেছেন পরিচালকের ছেলে এসএস কার্তিকেয়। এক্স-এ একটি ছবি পোস্ট করেন তিনি। সেখানে দেখা যাচ্ছে তার হাতের স্মার্ট ঘড়ির ডায়ালে ভূমিকম্পের সতর্কবাণী ফুটে উঠেছে।

ছবিটির সঙ্গে কার্তিকেয় লেখেন, ২৮ তলায় ছিলাম এবং ধীরে ধীরে মাটি দুলতে শুরু করল। ওটা যে ভূমিকম্প সেটা বুঝতে কিছুটা সময় লেগেছে। ভয় পাওয়ার আগেই দেখলাম জাপানিদের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই, যেন বৃষ্টি শুরু হয়েছে।

কার্তিকেয়র বক্তব্য নেটদুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই ভক্তরা তাদের জন্য সমাজমাধ্যমে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করেছেন। আবার রাজামৌলি সুরক্ষিত আছেন জেনেও কেউ কেউ ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন।

এই মুহূর্তে জাপানে রয়েছেন এসএস রাজামৌলি। সম্প্রতি সে দেশে তার সিনেমা আরআরআর-এর বিশেষ প্রদর্শনের আয়োজিত হয়। সিনেমার প্রদর্শনে নিজের পরিবারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক।


আরও খবর



শরিয়তপুরে অসহায় ৩’শ পরিবার পেল ঈদ উপহার

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঈদের আনন্দ সকলের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে প্রতি বছরের ন্যায় এবছরেও অসহায় ও নিম্ন আয়ের তিনশত পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করেছে শরীয়তপুরের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন স্বপ্নযাত্রা ফাউন্ডেশন

গতকাল রবিবার (৭ এপ্রিল) শরিয়তপুর জেলার বিভিন্ন জায়গায় হতদরিদ্র এবং সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ৩০০ পরিবারের মাঝে শরীয়তপুরের বিভিন্ন অঞ্চলে এই ঈদ উপহার পৌঁছে দেয়া হয়।

স্বপ্নযাত্রার ঈদ উপহারে রয়েছে, পোলাউয়ের চাল ১ কেজি, চিনি ১ কেজি, লাচ্ছা সেমাই ১ প্যাকেট, সাধারণ সেমাই ১ প্যাকেট, নুডুলস ফ্যামিলি ১ প্যাকেট, গুড়ো দুধ ১০০ গ্রাম, কিসমিস ৫০ গ্রাম, গরম মসলা।

সংগঠনের সূত্রে জানা গেছে স্বপ্নযাত্রা ফাউন্ডেশন শরীয়তপুর জেলার একটি অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন। সামাজিক কর্মকাণ্ড ও মানুষের কল্যাণে কাজ করার লক্ষ্যে ২০১৮ সালে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর শুরু হয় সংগঠনের একের পর এক ব্যতিক্রমী কার্যক্রম। এই সংগঠন যাত্রা শুরুর পরে হতেই ব্যতিক্রমী সব কার্যক্রমে জয় করছে সাধারণ মানুষের ভালোবাসা।

এ ছাড়াও সংগঠনটি, স্বেচ্ছায় রক্তদান, রক্ত দানে  তরুণদের কে উৎসাহিত করা, বিভিন্ন স্কুলে স্কুলে শিক্ষার্থীদের সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরন করা, মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন, বৃক্ষরোপন কর্মসূচি, অসহায়দের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন, অনলাইন ভিত্তিক কোরআন তেলোয়াত প্রতিযোগিতা ও বিভিন্ন সামাজিক কাজের মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয় শরীয়তপুর জেলায়।

সংগঠনটির সভাপতি শহিদুল ইসলাম বলেন, সংগঠনটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই উদ্যোমী তরুণদের সহযোগিতায় মানবতার সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। এবার নিয়ে আমরা ৫ম বার ঈদ উপহার বিতরন করছি, আমাদের এই মহৎ উদ্যোগে যেসকল স্বেচ্ছাসেবী সদস্য ও শুভাকাঙ্ক্ষী ভাইয়েরা দেশ ও প্রবাস থেকে আর্থিকভাবে,শারিরীকভাবে ও পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা জানাই।

সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ সিয়াম বলেন, সংগঠনটি গড়ে তোলা হয়েছে মানুষের কল্যাণে কাজ করার জন্য,অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের মুখে হাসি ফোটানোই এ সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য, আগামীতেও এমন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও কার্যকরী সদস্য মাহফুজ ঢালী বলেন, শরীয়তপুর জেলায় শিক্ষার হার ও মান বৃদ্ধি করে মাদকমুক্ত সৃজনশীল তারুণ্য তৈরির মাধ্যমে সবুজ ও পরিচ্ছন্ন স্বপ্নের আগামী নির্মাণ করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। একইসাথে অসুস্থ,দরিদ্র ও বঞ্চিত মানুষদের যেকোনো প্রয়োজনে পাশে থেকে কাজ করে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় রয়েছে শরীয়তপুরের স্বপ্নযাত্রা ফাউন্ডেশন

তিনি আরও বলেন, সংগঠনের যাত্রালগ্ন থেকে রমাদান উপহার প্রজেক্ট ও ঈদ উপহার প্রজেক্টসহ সকল উদ্যোগে প্রবাসী ভাই ও বিভিন্ন শুভাকাঙ্ক্ষীদের আর্থিক ও পরামর্শমুলক সহযোগিতার ফলেই আমরা শরীয়তপুর জেলা ভিত্তিক সবচেয়ে  সুপরিচিত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। আমরা আশাবাদী সবার যৌথ প্রচেষ্টায় আমরা স্বপ্নের আগামী নির্মাণ করতে সক্ষম হবো।

এ সময় বিভিন্ন পেশাজীবী, শিক্ষক, উদ্যোক্তা, শিক্ষার্থী, উদ্যমী তরুণ, সামাজিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর