আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ওপরে, পানিবন্দী ২৫ হাজার মানুষ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩১ আগস্ট ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩১ আগস্ট ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
রাস্তাঘাট ডুবে যাওয়ায় এসব এলাকার অন্তত ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যার কারণে সাঘাটা, ফুলছড়ি, সদর ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চলের পাট, পটল, কাঁচামরিচ

কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গাইবান্ধার সবগুলো নদ-নদীর পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্রের পানি ১৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া তিস্তায় পানি কমলেও ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি বিপৎসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শোখলেছুর রহমান।

জানা গেছে, জেলার সাঘাটা, ফুলছড়ি, সদর ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মধ্যদিয়ে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও যমুনা নদী বেষ্টিত ফুলছড়ি উপজেলার ফুলছড়ি, গজারিয়া, খাটিয়ামারী ইউনিয়নের চরাঞ্চল, যমুনা নদী বেষ্টিত সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া, চিনিরপটল, পালপাড়া, পবনতাইড়, থৈকরপাড়া, বাঁশহাটা, চকপাড়া, মুন্সিরহাট, গোবিন্দ, নলছিয়া ও তিস্তা নদী বেষ্টিত এছাড়া সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চন্ডিপুর, তারাপুর, কাপাসিয়া, বেলকা, হরিপুর ও শ্রীপুর এবং সদর উপজেলার কামারজানি ও মোল্লারচর ইউনিয়নের বেশিরভাগ এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

এদিকে রাস্তাঘাট ডুবে যাওয়ায় এসব এলাকার অন্তত ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যার কারণে সাঘাটা, ফুলছড়ি, সদর ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চলের পাট, পটল, কাঁচামরিচ ও শাক-সবজির ক্ষেতসহ সদ্য রোপণকৃত আমন ক্ষেত তলিয়ে গেছে।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শোখলেছুর রহমান জানান, ব্রহ্মপুত্রের পানি বৃদ্ধ অব্যাহত থাকলে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ভেতরে নদ-নদী বেষ্টিত গাইবান্ধার ফুলছড়ি, সাঘাটা ও সদর উপজেলার চরগুলোর বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিতে পারে বলে আশংকা করা হচ্ছে।


আরও খবর



ভবানীপুরের সেই লাইসেন্সবিহীন সিএনজি স্টেশন বন্ধ করল ইউএনও

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি

Image

বগুড়ার শেরপুরের ঝুঁকিপূর্ণ লাইসেন্সবিহীন ফিলিং স্টেশন ও সিএনজি পাম্পে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে দন্ড দিয়েছেন শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।

শনিবার (১৬ মার্চ) বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত বগুড়ার শেরপুরের ভবানীপুর ইউনিয়নের ভবানীপুর বাজার সংলগ্ন ফাহিম সিএনজি পাম্প ও ফারজানা ফিলিং স্টেশনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. সুমন জিহাদীর নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। তিন বছরেরও অধিক সময় ধরে কোন রকম নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ফাহিম ফিলিং স্টেশন লাইসেন্সবিহীন ভাবে ট্রাকের কেবিনে সিরিজ সিএনজি ট্যাংক স্থাপন করে অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলো।

অভিযান পরিচালনাকালে পুলিশের উপ পরিদর্শক হাবিবুর রহমান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশে অভিযুক্তদের আটক করেন। অতঃপর এক লক্ষ টাকা জরিমানা দিয়ে মুক্তি পান। অপরদিকে উপজেলার রানীরহাট এলাকায় লাইসেন্সবিহীন ফারজানা ফিলিং স্টেশন ঝুকিপূর্ণভাবে পরিচালিত হয়ে আসছিল।

এ সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রেজাউল করিম ফিলিং স্টেশনের অফিস রুমে গিয়ে দেখেন, একই রুমে জেনারেটর, দশটি সিএনজি সিলিন্ডার, পুরো অফিসের সকল বৈদ্যুতিক তারের হাব ও চেঞ্জ ওভার। এ সময় ফায়ার সেফটি মেজার সহ বিস্ফোরক অধিদপ্তর, এনার্জি রেগুলেটিং অথোরিটি, পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনসহ পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন কাগজই তারা উপস্থাপন করতে পারেনি। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুমন জিহাদী ফাহিম সিএনজি পাম্পকে এক লক্ষ টাকা জরিমানা করে এবং লাইসেন্স পাওয়ার আগ পর্যন্ত জনস্বার্থে কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়। ফারজানা ফিলিং স্টেশনকে এক লক্ষ টাকা জরিমানা ও এক মাসের সময় বেধে দেয় লাইসেন্স আবেদন করার জন্য।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুমন জিহাদী বলেন, বেইলি রোডের ঘটনা থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। এ ধরণের মর্মান্তিক ঘটনা আর যেন না ঘটে সে উদ্দেশ্যে সবাই মিলে এক সাথে কাজ করতে হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ সময় গণমাধ্যম কর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, সাংবাদিকদের কারণেই ঝুকিপূর্ণভাবে পরিচালিত এ সকল পাম্পের খবর আমরা পাই ও ব্যবস্থা নিতে পারি।


আরও খবর



নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান ফটকের নির্মাণ কাজ শুরু

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোমিন তালুকদার, ত্রিশাল (ময়মনসিংহ)

Image

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি প্রবেশমুখে দৃষ্টি নন্দন ফটক তৈরির কাজ শুরু হয়েছে।

আজ রবিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে প্রধান ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের মধ্য দিয়ে নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করেন  উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর।

ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আমরা শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত রেখেছি। এই গতি ধারাক্রমে আপনাদের সকলের সহযোগিতা নিয়ে আমরা পথ চলছি। সেই ধারাবাহিকতাতেই আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটের ফটকের কাজ আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। আমাদের দুটো ফটক হবে।

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পরিবার মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, আমরা সকলেই বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে সময় দিচ্ছি, মনোযোগ দিচ্ছি, কাজ করছি। বিশেষ করে আজকের ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে যারা উপস্থিত তারা কিন্তু সৌভাগ্যবান। কেননা এ ধরনের কাজ প্রতিনিয়ত হয় না। তাই আমরা সব কাজে আপনাদের সহযোগিতা চাই।

সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। এসময় বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা, নিহত ১৯

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনের ভিড়ে আবারও নির্বিচার হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। এতে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৯ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২৩ জন।

ইসরায়েল এর আগেও গাজায় সাহায্যপ্রার্থীদের ওপর এই ধরনের হামলা চালিয়েছে। যদিও সাহায্যপ্রার্থীদের ওপর সর্বশেষ এই হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইসরায়েল। রোববার (২৪ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় সাহায্যপ্রার্থীদের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে অন্তত ১৯ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং ভূখণ্ডটির মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, গাজা শহরের দক্ষিণ-পূর্বে সাহায্যের অপেক্ষায় থাকা বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

গাজার মিডিয়া অফিস শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী একটি গণহত্যা চালিয়েছে। হাজার হাজার নাগরিক যখন আল-কুয়েত গোলচত্বরের কাছে আটা ও সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করছিল তখন সেখানে হামলা চালিয়ে ১৯ জন হত্যা এবং আরও ২৩ জন বেসামরিক নাগরিককে আহত করেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এবং ট্যাংকগুলো মেশিনগান দিয়ে অভুক্ত লোকদের দিকে গুলি চালায় যারা আটা এবং সাহায্যের ব্যাগগুলো নেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিল। সেটিও আবার এমন একটি জায়গায় যা ইসরায়েলি বাহিনীর জন্য কোনও বিপদ সৃষ্টি করতে পারত না

গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল বলেছেন, বেসামরিক নাগরিকদের ওপর ভারী গুলি চালানো হয়েছে এবং আহতদের নিকটবর্তী আহলি আরব হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু গাজার স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়ার কারণে অনেককে বাইরে খোলা আকাশের নিচে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে। অনেকে গুরুতর জখম হয়েছেন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ ছুরির আঘাতে আহত হয়েছেন। বাস্তবতা দুঃখজনক, কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং।

এদিকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সাহায্যপ্রার্থী জনতার ওপর গুলি চালানোর কথা অস্বীকার করেছে। এমনকি সাহায্য নিতে আসা এসব মানুষের ওপর গুলি চালানোর খবর ভুল বলেও দাবি করেছে ইসরায়েল।

সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, (ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী) একটি ত্রাণবাহী গাড়িবহরের কাছে থাকা বহু সংখ্যক গাজাবাসীকে আক্রমণ করেছে বলে যেসব প্রতিবেদনগুলোতে দাবি করা হয়েছে, তা ভুল।

বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, প্রাথমিক অনুসন্ধানে নির্ধারণ করা হয়েছে, কনভয়ের বিরুদ্ধে কোনও বিমান হামলা চালানো হয়নি এবং (ইসরায়েলি) বাহিনী ত্রাণ নিতে আসা লোকজনের ওপর গুলি চালিয়েছে বলে তেমন ঘটনাও পাওয়া যায়নি।


আরও খবর



ধানমন্ডির সপ্তক স্কয়ারে আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বরের সপ্তক স্কয়ারে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেল ৪টা ৪৪ মিনিটে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। তারা পৌঁছানোর আগেই ৪টা ৫০ মিনিটে আগুন নিভে যায়।

ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ধানমন্ডি ২৭ নম্বরের সপ্তক স্কয়ারে আগুন লাগার খবরে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল। তারা পৌঁছানোর আগেই আগুন নিভে গেছে।

প্রাথমিকভাবে আগুনের সূত্রপাত এবং হতাহতের কোনো খবর জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।


আরও খবর



৪ বছরের জন্য ফুটবলে নিষিদ্ধ বিশ্বকাপজয়ী পগবা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

ডোপ টেস্টে নেতিবাচক ফলাফল আসায় চার বছরের জন্য ফুটবলে নিষিদ্ধ হয়েছেন ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসে খেলা মিডফিল্ডার পল পগবা। দ্বিতীয় নমুনা পরীক্ষাতেও তার শরীরে নিষিদ্ধ পদার্থ পাওয়ায় এই শাস্তি দেওয়া হলো ২০১৮ সালে ফ্রান্সের হয়ে বিশ্বকাপজয়ী এই তারকাকে।

গত ২০ আগস্ট ইতালিয়ান লিগ সিরি য় উদিনেসের-জুভেন্তাস ম্যাচের পর ক্লাবে ডোপের নমুনা পরীক্ষা দেন পগবা। যদিও সেই ম্যাচে মাঠেই নামেননি তিনি। পুরোটা সময় গরম করেছেন বেঞ্চ। সে সময় ইতালির ন্যাশনাল অ্যান্টি ডোপিং ট্রাইবুনাল (ন্যাডো) জানায়, পগবার শরীরে নিষিদ্ধ পদার্থ পাওয়া গেছে।

এবার দ্বিতীয় নমুনা পরীক্ষায়ও একই ফলাফল এলো। এরপরই তাকে নিষিদ্ধ করে ন্যাডো। টেস্টোস্টেরন এমন একটি হরমোন, যা খেলোয়াড়দের মাঠে আরও বেশি সময় সক্রিয় থাকতে সাহায্য করে।

২০২২ সালে চার বছরের জন্য ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে নতুন করে নিজেদের দলে ভেড়ায় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। গত বছর থেকে বার বার চোটে ভুগেছেন পগবা। চোটের কারণে ফ্রান্সের বিশ্বকাপের দলে জায়গা পাননি তিনি। ক্লাবেও জুভেন্টাসের হয়ে খুব কম ম্যাচই খেলেছেন। চোটের পাশাপাশি শৃঙ্খলা ভাঙার জন্য শাস্তি পেতে হয়েছে তাকে।


আরও খবর