আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

বরগুনায় হৃদয় হত্যা মামলায় ১৬ কিশোরের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

বরগুনার আলোচিত হৃদয় হত্যা মামলার রায় ঘোষণা হয়েছে আজ। রায়ে ১৬ জন কিশোর অপরাধীর মধ্যে ১২ কিশোর অপরাধীকে ১০ বছর ও ৪ জনকে ৭ বছরের মেয়াদে সাজা দিয়েছে আদালত।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রায় ঘোষণা করেন শিশু আদালতের বিচারক ও সিনিয়র জেলা জজ মো. মশিউর রহমান খান।

এর আগে সকাল ৯টায় বরগুনা জেলা কারাগার থেকে ১৬ কিশোরকে আদালতে উপস্থিত করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০২০ সালে ২৫ মে ঈদুল ফিতরের দিন বিকেলে বরগুনা সদরের গোলবুনিয়া এলাকায় নোমান কাজী, ইউনুস কাজীসহ ২৮ জন মিলে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করে কিশোর হৃদয়কে। পরের দিন নিহত মো. হৃদয়ের মা ফিরোজা বেগম বাদী হয়ে বরগুনা থানায় ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। বরগুনা থানা পুলিশ ওই বছরের ১৬ নভেম্বর ১৬ জন কিশোর ও ৯ জন প্রাপ্তবয়স্ক আসামির বিরুদ্ধে পৃথক দুটি চার্জশিট দাখিল করেন। পরে বাদির নারাজির প্রেক্ষিতে বিচারক আরো ৩ কিশোরসহ ১৯ জনের নামে চার্জ গঠন করেন। পরে এই মামলায় ১৮ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন আদালতে।

এরপর আজ ১৯ জন অভিযুক্তের রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায়ে ইউনুছ কাজী, মো: রানা আকন, মো: ইমন হাওলাদার, জুয়েল কাজী, নয়ন হাওলাদার, মো. সজিব, নাজমুল শিকদার, রাইয়ান বিন অন্তর অরফে অন্তর, সিফাত ইসলাম, মো: মোশারেফ, মো: সাইফুল মৃধা, মো: রাব্বিকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয় আদালত। এদের মধ্যে নয়ন হাওলাদার, সিফাত ইসলাম ও মো. সজিব পলাতক রয়েছেন।

এছাড়াও সাগর গাজী, সাইফুল কাজী, সোহাগ কাজী ও ফাইজুল ইসলামকে ৭ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। অপর ৩ আসামী শফিকুল ইসলাম, নাঈম কাজী ও রবিউল ইসলামকে বেখসুর খালাস দিয়েছে আদালত।

নিহত হৃদয়ের মা ও মামলার বাদী ফিরোজা বেগম বলেন, আমার একমাত্র ছেলেকে ইদের দিন ঘুরতে গেলে আাসামীরা পিটিয়ে হত্যা করে৷ আমি এ রায়ে খুশি। সবাই আমার মরহুম ছেলের জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ যেত ওকে জান্নাতে রাখে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল বলেন, শিশু আইন ২০১৩ অনুযায়ী অপরাধীদের সবোর্চ্চ সাজা প্রদান করেছে বিজ্ঞ আদালত। রায়ে আমরাসহ সাধারন মানুষ খুশি।


আরও খবর



ঝড়-বৃষ্টির কারণে যেসব অঞ্চল থেকে দেখা যাবে না বিরল সূর্যগ্রহণ

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিরল সূর্যগ্রহণ দেখার জন্য অধীর আগ্রহে আছেন দর্শনার্থীরা। তবে তাদের জন্য দুঃসংবাদের খবর দিচ্ছে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া। অনেক স্থান থেকেই বিরল এই সূর্যগ্রহণ দেখার কথা থাকলেও খারাপ আবহাওয়ার কারণে তা নাও দেখা যেতে পারে বলে সিএনএনর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিরল এই সূর্য গ্রহণের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দৃশ্য হলো ভরদুপুরে ঘুট ঘুটে অন্ধকার দেখা যাবে। মনে হবে রাতের অন্ধকার।

বিরল সূর্য গ্রহণ দেখার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের দুটি স্থানকে আদর্শ জায়গা হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছিল। কিন্তু আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে ভারমাউন্ট এবং দক্ষিণ ইন্ডিয়ানার মিসৌরিতে আকাশে মেঘ থাকতে পারে। এজন্য এ অঞ্চল থেকে পরিষ্কারভাবে সূর্যগ্রহণের দেখা পাওয়া যাবে না। এছাড়া টেক্সাসের কিছু এলাকার আবহাওয়া মেঘ যুক্ত থাকতে পারে। ফলে এখানকার বাসিন্দারাও পরিষ্কারভাবে সূর্যগ্রহণের দেখা নাও পেতে পারে।

এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ক্লেভিল্যান্ড, ওহিও, ইরি, পেনে সকাল থেকেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি শেষ হলেও মেঘ সরে যাওয়ার ক্ষেত্রে ধীরগতি পরিলক্ষিত হতে পারে। নিউইয়র্ক মহরের পূর্বাঞ্চলের বাফেলো এবং রচেস্টারেও আকাশ মেঘলা থাকবে। ফলে এসব এলাকা থেকে সূর্যগ্রহণ স্পষ্টভাবে নাও দেখা যেতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরের আকাশে শুধু মেঘ নয়, এখানে ঝড়ের সম্ভবনা রয়েছে। ডালাসের জাতীয় আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, সূর্যগ্রহণের পূর্বে এখানের আকাশ মেঘে ঢাকা থাকবে। এছাড়া ওই সময়ে ঝড়েরও পূর্বাভাস রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: সূর্যগ্রহণ

আরও খবর



ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে নেতানিয়াহুর পদত্যাগ করা উচিত: ন্যান্সি পেলোসি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সাবেক স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি মনে করেন, ইসরায়েলের কল্যাণের স্বার্থে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর শিগগিরই পদত্যাগ করা উচিত। নেতানিয়াহুকে মধ্যপ্রাচ্যের শান্তির পথে বাধা বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।

আয়ারল্যান্ডভিত্তিক বেতার সংবাদমাধ্যম রেডিও টেইলিফিস ইয়েরেনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে পেলোসি বলেন, ইসরায়েলের অবশ্যই আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে এবং আমরা তা স্বীকারও করি; কিন্তু এ অধিকার রক্ষায় নেতানিয়াহু যে নীতি নিয়েছেন এবং যা যা করছেন তা ভয়ঙ্কর এবং আমরা সেসব প্রত্যাখ্যান করছি।

বিশেষ করে (৭ অক্টোবরের) হামলার জবাবে তিনি যা করছেন, তার চেয়ে নিকৃষ্ট আর কী হতে পারে। হামলার দায় স্বীকার করে তার সরকারের গোয়েন্দাপ্রধান পদত্যাগ করেছেন, তারও পদত্যাগ করা উচিত। গত ছয় মাসে যা যা হয়েছে, সেজন্য সম্পূর্ণভাবে তিনি দায়ী।

নেতানিয়াহুকে আল আকসা ও মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে শান্তি পথে বাধা মনে করেন কি না প্রশ্নের উত্তরে সাবেক হাউস স্পিকার বলেন, অবশ্যই মনে করি। আমি জানি না তিনি শান্তিকে ভয় পান কি না, শান্তিতে বসবাস করতে অক্ষম কি না কিংবা শান্তির প্রতি অনাগ্রহী কি নাকিন্তু তিনি দীর্ঘদিন ধরে দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন।

সাক্ষাৎকারে বাইডেন প্রশাসনকে ইসরায়েলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের আহ্বানও জানিয়েছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির এই জ্যেষ্ঠ নেতা।

গত ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ঢুকে নির্বিচারের গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিককে হত্যা করে হামাস। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় আরও ২৪০ জনকে।

জবাবে সেই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গত ছয় মাস ধরে চলমান সেই অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশই শিশু, নারী ও বেসামরিক লোকজন।

কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতা-দূতিয়ালিতে গত ২৫ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অস্থায়ী বিরতি ঘোষণা করেছিল হামাস-আইডিএফ। সেই বিরতির সময় নিজেদের কব্জায় থাকা জিম্মিদের মধ্যে ১০৮ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদের মধ্যে থেকে ১৫০ জনকে কারাগার থেকে ছেড়ে দিয়েছিল ইসরায়েলও।

ওই বিরতি শেষ হওয়ার পর গাজায় দ্বিতীয় দফা যুদ্ধবিরতির জন্য কাজ করছিল মধ্যস্থতাকারী তিন দেশ। চলতি বছর রমজান মাস থেকে তা শুরু হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু মূলত নেতানিয়াহুর আপত্তির কারণে তা আর হয়নি।

ফলে হামাসের কব্জায় থাকা বাকি ১৩২ জন জিম্মির ভাগ্য কী ঘটেছে এখনও অজানা।

১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ইসরায়েলের সবচেয়ে বিশ্বস্ত মিত্রের ভূমিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে এখন পর্যন্ত বিশ্বের একমাত্র এই ইহুদি রাষ্ট্রকে সামরিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও গোয়েন্দা সহায়তা দিয়ে আসছে ওয়াশিংটন। গত ৭ অক্টোবর হামাসের অতর্কিত হামলা ও তার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী অভিযান শুরুর পর প্রাথমিক পর্যায়ে সেই অভিযানকে সমর্থন জানিয়েছিলেন মার্কিন রাজনীতিবিদরা। পেলোসিও তাদের মধ্যে ছিলেন।

তবে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নিষ্ঠুরতা বৃদ্ধি এবং যুদ্ধাবসানের সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে যাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর প্রতি হতাশ হওয়া শুরু করেন মার্কিন রাজনীতিবিদদের অনেকেই।

কিছুদিন আগে কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটের সরকারি দলের নেতা চাক শুমার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আমার ধারণা, নেতানিয়াহু তার পথ হারিয়ে ফেলেছেন এবং ইসরায়েলের জনগণের উচিত নতুন একজন প্রধানমন্ত্রীকে বেছে নেওয়া।


আরও খবর



পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিল বিজিপির আরও ১২ সদস্য

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

মিয়ানমারের বিজিপির আরও ১২ সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপির আষাঢ়তলী, জামছড়ি ও ঘুমধুম ইউপির রেজু সীমান্ত দিয়ে তারা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।

স্থানীয় সূত্র জানায়, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সরকারি জান্তা বাহিনী সদস্যরা সংঘাতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে টিকতে না পেরে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদেরকে নিরস্ত্রীকরণ করে বিজিবির তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে।

নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন বলেন, ৮ নম্বর ওয়ার্ড জামছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১০ বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদেরকে বিজিবির তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে।

ঘুমধুম ইউপির ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য বাবুল কান্তি চাকমা জানান, ওয়ার্ডের ফাত্রাঝিরি রেজু আমতলি পাড়া সীমান্ত দিয়ে দুই বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বিজিবির গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম সকালে ১২ বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেওয়ার বিষয়টি সত্যতা নিশ্চিত করেন।

এর আগে ১৭৭ বিজিপি সদস্য আশ্রয় নিয়েছেন। আশ্রয় নেওয়া সব সদস্যদের নিরস্ত্র করে বিজিবিদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল।


আরও খবর



টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

টাইম ম্যাগাজিনের ২০২৪ সালের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশের খ্যাতনামা স্থপতি মেরিনা তাবাসসুম।

মঙ্গলবার এই তালিকা প্রকাশ করে টাইম ম্যাগাজিন। তালিকায় উদ্ভাবক শ্রেণিতে স্থান পেয়েছেন মেরিনা তাবাসসুম। তার সঙ্গে তালিকায় থাকা প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন রাশিয়ার ইউলিয়া নাভালনায়া, শান্তিতে নোবেলজয়ী ইরানের মানবাধিকার কর্মী নার্গিস মোহাম্মদী, পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক। ভারতের চলচ্চিত্র অভিনেত্রী আলিয়া ভাট শিল্পী শ্রেণিতে এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন।

তাবাসসুমকে নিয়ে টাইম ম্যাগাজিনে লিখেছেন অ্যামেরিকান স্থপতি স্যারাহ হোয়াইটিং। তাবাসসুমকে নিঃস্বার্থ স্থপতি উল্লেখ করে স্যারাহ লিখেছেন, তাবাসসুমের স্বার্থহীনতার পরিচয় তার নকশা করা ভবনগুলোর মাঝেও দেখা যায়। পৃথিবীর সম্পদে ভাগ বসানো প্রাণিকূলের অংশ হিসেবে তিনি তার নিজের সৃষ্টির প্রতি যত্নশীল।

আগা খান পুরস্কারপ্রাপ্ত ঢাকার বাইত উর রউফ মসজিদ নিয়ে তাবাসসুম নিজে বলেছেন, কৃত্রিম কোনো সাহায্য ছাড়াই একটা ভবনকে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে দিতে হবে। আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে বন্যা ঝুঁকি বাড়তে থাকা একটি দেশে তিনি এমন সব বাড়ির নকশা করেছেন যেগুলো কম খরচে নির্মাণ করা যায় ও সহজে সরিয়ে ফেলা যায়।

বাইত উর রউফ ছাড়াও বাংলাদেশের স্বাধীনতা জাদুঘর ও স্বাধীনতা স্তম্ভ মেরিনা তাবাসসুমের উল্লেখযোগ্য কীর্তি। আগা খান পুরস্কার ছাড়াও ২০২১ সালে সোন পুরস্কার পান এই স্থপতি।


আরও খবর



আজ থেকে যথা নিয়মে চলবে মেট্রোরেল

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদ উপলক্ষে টানা দুই দিন বন্ধ থাকার পর আজ শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল থেকে মেট্রোরেল চলাচল শুরু হচ্ছে। ফলে যাত্রীরা আগের মতোই বিদ্যুৎচালিত দ্রুতগতির এই গণপরিবহনে ভ্রমণ করতে পারবেন।

গত বুধবার ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) উপব্যবস্থাপক নাজমুল ইসলাম ভূঁইয়া গণমাধ্যমে বলেন, আগের ঘোষণা অনুযায়ী ঈদের দিন মেট্রোরেল বন্ধ থাকবে। গত বছরের ঈদেও বন্ধ ছিল মেট্রো চলাচল।

নাজমুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) ঈদের দিনের বন্ধ। আর শুক্রবার তো সাপ্তাহিক ছুটির দিন। এর ফলে মেট্রোরেল চলাচল দুই দিন বন্ধ থাকবে। আগামী শনিবার থেকে যাথা নিয়মে চলবে মেট্রোরেল।

বর্তমান সময়সূচি অনুযায়ী, সকাল ৭টা ১০ মিনিটে দিনের প্রথম ট্রেন উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনে উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে এবং মতিঝিল স্টেশন থেকে উত্তরা উত্তর স্টেশনের উদ্দেশ্যে সকাল সাড়ে ৭টায় ছেড়ে যায়। দিনের শেষ ট্রেন উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিলের উদ্দেশ্যে রাত ৮টায় এবং মতিঝিল স্টেশন থেকে উত্তরা উত্তর স্টেশনের উদ্দেশ্যে রাত ৮টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যায়।


আরও খবর